শিশুর নৈতিকতা গঠনে পারিবারিক শিক্ষা ও পর্দা অনুশীলনের গুরুত্ব আমাদের মা-বাবা, ভাই-বোন কে নিয়ে পরিবার গড়ে উঠে। একজন শিশু সন্তান জন্মের পর প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা গ্রহণের পূর্বে ৪-৫ বছর পরিবারে বেড়ে ওঠে। এ সময়টিতে তার মানসিক বিকাশ ও নৈতিক চরিত্র গঠন হয়ে থাকে। শিশুর মায়ের কোল তার শিক্ষার হাতে খড়ি। ফলে পরিবার থেকেই শিশু প্রাথমিক শিক্ষা লাভ করে। পরিবার মানব সন্তানের প্রথম শিক্ষা নিকেতন। ছেলে-মেয়েদের জীবনে পারিবারিক শিক্ষার মূল্য অনেক। সন্তানের মূল্যবোধ, আখলাক, চেতনা ও বিশ্বাস জন্ম নেয় পরিবার থেকেই। পিতা- মাতার সঠিক লালন-পালনে সন্তানরা সফল হতে পারে। পিতা-মাতা যে আদর্শ লালন করেন তাদের সন্তানরাও তাই ধারণ করার চেষ্টা করে। হাদীস শরীফে এসেছে, «ﻛﻞ ﻣﻮﻟﻮﺩ ﻳﻮﻟﺪ ﻋﻠﻰ ﺍﻟﻔﻄﺮﺓ ﻓﺄﺑﻮﺍﻩ ﻳﻬﻮﺩﺍﻧﻪ ﺃﻭ ﻳﻨﺼﺮﺍﻩ ﺃﻭ ﻳﻤﺠﺴﺎﻧﻪ » . “প্রত্যেক নবজাতক স্বভাবধর্মের (ইসলাম) ওপর জন্মগ্রহণ করে। অত:পর তার পিতা-মাতা তাকে ইহুদী, খ্রিষ্টান বা অগ্নিপূজক বানান।” [1] অন্য হাদীসে এসেছে, « ﻣﺎ ﻧﺤﻞ ﻭﺍﻟﺪ ﻭﻟﺪﺍ ﻣﻦ ﻧﺤﻞ ﺃﻓﻀﻞ ﻣﻦ ﺃﺩﺏ ﺣﺴﻦ» . “উত্তম শিষ্টাচার শিক্ষাদানের চেয়ে বড় দান কোনো পিতা তার সন্তানের জন্য করতে পারেনি।” [2] আরবী কবি হাফেজ ইবরাহীম উত্তম জাতি গঠনে মায়ের ভূমিকা সম্পর্কে বলেন, মাতা হলেন জ্ঞানালোকের প্রথম বাতি। তাকে যদি পড়তে পার, জন্ম নেবে সত্য জাতি।[3] অতএব, অভিভাবকদের কর্তব্য হলো শিশুর সুস্থ মানসিক বিকাশ সাধনে ও নৈতিক চরিত্র গঠনে নিম্নোক্ত বিষয়গুলো পালন করা। ১. যত্নশীলতা, স্নেহ-মমতা, আদর-ভালোবাসা দেওয়া: শিশুরা স্রষ্টার মহান আমানত। তারা নিষ্পাপ, অপ্রষ্ফুটিত পুষ্পকলির মতো পবিত্র। পিতা-মাতা, অভিভাবকদের কাছে কোমলতা, মমতা, আদর সোহাগ পেলে তাদের হৃদয় আনন্দে উচ্ছাসে ভরে ওঠে, যা শিশুর মানসিক বিকাশের জন্য একটি অপরিহার্য উপাদান। পক্ষান্তরে নিষ্ঠুরতা, অবহেলা ও সহিংসতাপূর্ণ প্রতিকূল পরিবেশ ও পারিপার্শ্বিকতা তাদের মধ্যে মানসিক জটিলতা ও প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে। ক্রমান্বয়ে তাদের মানবিক গুণাবলী আচ্ছন্ন হয়ে পড়ে এবং পাশবিক চিন্তাধারা সক্রিয় হয়ে ওঠে। এরাই একদিন বড় হয়ে মানব সমাজের জন্য বিপজ্জনক ও ধ্বংসাত্মক উপাদানে পরিণত হয়। সন্তানের প্রতি মাতাপিতার হৃদয়জুড়ে অফুরন্ত ভালোবাসার যে ফাল্গুধারা আছে তা একটি স্বতঃসিদ্ধ সহজাত সত্য হলেও আজকাল যান্ত্রিক সভ্যতা ও ভোগবাদী বস্তুতান্ত্রিক ধ্যান-ধারণা মানুষকে হৃদয় মনহীন এমন এক যন্ত্রে রূপান্তরিত করেছ যে, এক শ্রেণীর পিতা-মাতা অর্থ ও প্রাচুর্যের পাহাড় গড়তে গিয়ে সন্তানের মানসিক ভবিষ্যৎ গড়ার কথা বে-মা‘লুম ভুলে যান। যে সময় সন্তানের হৃদয় থাকে পিতা-মাতার স্নেহ মমতা ও আদর-সোহাগের প্রবল পিপাসা, তখন তারা তাকে তুলে দেন কাজের মেয়ে কিংবা বেতনভোগী কর্মচারীদের হাতে। ফলে পিতা-মাতার সান্নিধ্য সংস্পর্শ বঞ্চিত এসব শিশু মানসিক শূন্যতায় ভারসাম্যহীন হয়ে পড়ে। এই শূন্যতা ঘোচানোর জন্য সে একসময় অসৎ, ভবঘুরে বন্ধুদের সাহচর্য খুঁজে নেয়। সে জানে না যে, এরাই একদিন তাকে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে দেবে। এ জন্য আমরা দেখি যে, বখাটেদের মধ্যে এমন অনেকেই রয়েছে, যারা মূলত ধনাঢ্য পরিবারের সন্তান। অর্থাভাব বা অন্য কিছু নয়, শুধুমাত্র পিতা-মাতার উদাসীনতাই তাদের এই অধঃপতনের কারণ। আসলে পৃথিবীর সমস্ত ভালোবাসা একত্রিত করলেও পিতা-মাতার ভালোবাসা আত্মত্যাগ ও উৎসর্গের কোনো বিকল্প খুঁজে পাওয়া সম্ভব নয়। এজন্যই তো ইসলাম পারিবারিক ব্যবস্থাপনা প্রবর্তন করেছে। যেন ভূমিষ্ঠ হওয়ার অব্যবহিত পরেই শিশু এমন একটি জান্নাতী পরিমণ্ডলের আশ্রয় পায়, সেখানে সবাই তাকে নিঃস্বার্থ ভালোবাসা দিয়ে বরণ করে নেয়। শিশু ও সন্তান-সন্ততির প্রতি দয়া-ভালোবাসা প্রদর্শনে মহানবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) যে কত যত্নশীল ছিলেন, তা নিম্নোক্ত হাদীসগুলো থেকে প্রমাণিত হয়। হাদীসে এসেছে, « ﻗﺒﻞ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﺍﻟﺤﺴﻦ ﺑﻦ ﻋﻠﻲ ﻭﻋﻨﺪﻩ ﺍﻷﻗﺮﻉ ﺑﻦ ﺣﺎﺑﺲ ﺍﻟﺘﻤﻴﻤﻲ ﺟﺎﻟﺴﺎ ﻓﻘﺎﻝ ﺍﻷﻗﺮﻉ ﺇﻥ ﻟﻲ ﻋﺸﺮﺓ ﻣﻦ ﺍﻟﻮﻟﺪ ﻣﺎ ﻗﺒﻠﺖ ﻣﻨﻬﻢ ﺃﺣﺪﺍ ﻓﻨﻈﺮ ﺇﻟﻴﻪ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﺛﻢ ﻗﺎﻝ ﻣﻦ ﻻ ﻳﺮﺣﻢ ﻻ ﻳﺮﺣﻢ» . “রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁর নাতি হাসান ইবন ‘আলীকে চুমু দিচ্ছিলেন। তখন তাঁর কাছে আকরা ইবন হাবিছ আত-তাইমী নামে একজন সাহাবী উপস্থিত ছিলেন। আকরা বললেন, ইয়া রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমার দশটি সন্তান। আমি কোনো দিন তাদের কাউকে চুমু দেই নি। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তার দিকে (বিস্ময়ভরে) তাকালেন। তারপর বললেন, যে ব্যক্তি দয়া প্রদর্শন করে না, সে দয়ার পাত্রও হতে পারে না।” [4] মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম শিশুদের কান্না সহ্য করতে পারতেন না। প্রয়োজনে সে কারণে সালাতকেও সংক্ষিপ্ত করতেন। হাদীসে এসেছে, « ﺇﻧﻲ ﻷﻗﻮﻡُ ﻓﻲ ﺍﻟﺼﻼﺓ ﺃﺭﻳﺪُ ﺃﻥ ﺃﻃﻮِّﻝ ﻓﻴﻬﺎ ، ﻓﺄﺳﻤﻊُ ﺑﻜﺎﺀَ ﺍﻟﺼَّﺒﻲِّ ﻓﺄﺗﺠﻮَّﺯُ ﻓﻲ ﺻﻼﺗﻲ ، ﻛﺮﺍﻫﻴﺔ ﺃﻥ ﺃﺷﻖَّ ﻋﻠﻰ ﺃُﻣِّﻪ» . “আমি সালাতকে দীর্ঘায়িত করার ইচ্ছা নিয়ে সালাত পড়তে দাঁড়াই। তারপর শিশুর কান্নার শব্দ শুনতে পাই এবং তা তার মাকে বিচলিত করতে পারে এ আশংকায় আমি সালাত সংক্ষিপ্ত করি।” আনাস রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, « ﺩَﺧَﻞْ ﻭَﺇِﺑْﺮَﺍﻫِﻴﻢُ ﻳَﺠُﻮﺩُ ﺑِﻨَﻔْﺴِﻪِ ، ﻓَﺠَﻌَﻠَﺖْ ﻋَﻴْﻨَﺎ ﺭَﺳُﻮﻝِ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠﻢ ﺗَﺬْﺭِﻓَﺎﻥِ . ﻓَﻘَﺎﻝَ ﻟَﻪُ ﻋَﺒْﺪُ ﺍﻟﺮَّﺣْﻤَﻦِ ﺑْﻦُ ﻋَﻮْﻑٍ ﺭﺿﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻨﻪ ﻭَﺃَﻧْﺖَ ﻳَﺎ ﺭَﺳُﻮﻝَ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﻓَﻘَﺎﻝَ « ﻳَﺎ ﺍﺑْﻦَ ﻋَﻮْﻑٍ ﺇِﻧَّﻬَﺎ ﺭَﺣْﻤَﺔٌ . ﺛُﻢَّ ﺃَﺗْﺒَﻌَﻬَﺎ ﺑِﺄُﺧْﺮَﻯ ﻓَﻘَﺎﻝَ ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠﻢ ﺇِﻥَّ ﺍﻟْﻌَﻴْﻦَ ﺗَﺪْﻣَﻊُ ، ﻭَﺍﻟْﻘَﻠْﺐَ ﻳَﺤْﺰَﻥُ ، ﻭَﻻَ ﻧَﻘُﻮﻝُ ﺇِﻻَّ ﻣَﺎ ﻳَﺮْﺿَﻰ ﺭَﺑُّﻨَﺎ ، ﻭَﺇِﻧَّﺎ ﺑِﻔِﺮَﺍﻗِﻚَ ﻳَﺎ ﺇِﺑْﺮَﺍﻫِﻴﻢُ ﻟَﻤَﺤْﺰُﻭﻧُﻮﻥَ » . “রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁর পুত্র ইবরাহীম-এর কাছে গেলেন। তিনি তখন মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েছিলেন। এ দৃশ্য দেখে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর দু’চোখে অশ্রু ঝরতে থাকে। আব্দুর রহমান ইবন আওফ রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু বললেন, হে আল্লাহর রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)! আপনিও (কাঁদছেন)! তিনি বললেন, হে আওফের পুত্র! এটা হচ্ছে মায়া-মমতা। এরপর তাঁর চোখ থেকে আবারও অশ্রু ঝরতে লাগল। তারপর তিনি বললেন, হে চোখ অশ্রু ঝরাও, হৃদয় শোকার্ত হও, তবে আমরা আমাদের মুখে এমন কথাই বলব, যাতে আমাদের রব সন্তুষ্ট হন। হে ইবরাহীম তোমার বিচ্ছেদে আমরা শোকাহত।” [5] ২. শিক্ষণ ও প্রশিক্ষণ: বয়োঃপ্রাপ্ত হওয়ার পরে ইসলামের দৃষ্টিতে মানবসন্তানের ওপর বহুমুখী দায়িত্ব অর্পিত হয়, যাকে শরী‘আতের পরিভাষায় বলা হয় তাকলীফ। তাকলীফ পর্যায়ে উপনীত হয়ে যেন সে যথাযথ আপন কর্তব্য পালন করতে পারে, এজন্য শিশুর মধ্যে যখন থেকেই ভালো-মন্দ, ন্যায়- অন্যায়ের বোধোদয় সূচিত হবে, জ্ঞান প্রথম আলোর উন্মেষ ঘটতে শুরু করবে, তখন থেকেই শুরু হবে তার শিক্ষণ ও প্রশিক্ষণ। ক. ঈমানের বিষয়সমূহ শিক্ষা: আল্লাহ তা‘আলা, ফিরিশতা, নবী-রাসূল, তাকদীর, পরকাল, জান্নাত-জাহান্নাম, হিসাব-নিকাশ ও অন্যান্য অপরিহার্য অদৃশ্য বিষয়সংক্রান্ত বিশ্বাস। হাদীসে রয়েছে, « ﺍﻓﺘﺤﻮﺍ ﻋﻠﻰ ﺻﺒﻴﺎﻧﻜﻢ ﺃﻭﻝ ﻛﻠﻤﺔ ﺑﻼ ﺇﻟﻪ ﺇﻻ ﺍﻟﻠﻪ » . “তোমাদের সন্তানদের প্রথম কথা শিক্ষা দাও লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ। ” [6] খ. আরকানুল ইসলাম: তথা সালাত, সাওম ইত্যাদির প্রশিক্ষণ। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, « ﻣُﺮُﻭﺍ ﺃَﻭْﻻَﺩَﻛُﻢْ ﺑِﺎﻟﺼَّﻼَﺓِ ﻭَﻫُﻢْ ﺃَﺑْﻨَﺎﺀُ ﺳَﺒْﻊِ ﺳِﻨِﻴﻦَ ﻭَﺍﺿْﺮِﺑُﻮﻫُﻢْ ﻋَﻠَﻴْﻬَﺎ ﻭَﻫُﻢْ ﺃَﺑْﻨَﺎﺀُ ﻋَﺸْﺮِ ﺳِﻨِﻴﻦَ ﻭَﻓَﺮِّﻗُﻮﺍ ﺑَﻴْﻨَﻬُﻢْ ﻓِﻰ ﺍﻟْﻤَﻀَﺎﺟِﻊِ » . “সাত বছরে পর্দাপণ করলেই তোমরা তোমাদের সন্তানদের সালাত পড়ার নির্দেশ দাও, দশ বছরে পর্দাপণ করলে (তখনও যদি সালাত পড়ার অভ্যাস না হয়ে থাকে তবে) তাদেরকে সালাত করার জন্য দৈহিক শাস্তি দাও এবং তাদের বিছানা পৃথক করে দাও।” [7] সালাত সম্পর্কিত নির্দেশ অন্যান্য আরকানের ক্ষেত্রেও সমানভাবে প্রযোজ্য। গ. শরী‘আতের বিধি-বিধান: তথা আক্বীদাহ, ইবাদাত, আখলাক, সর্বাত্মক ব্যবস্থাপনা ও বিধি-বিধান। এক কথায় ইসলামের পূর্ণাঙ্গ জীবনদর্শন সম্পর্কে তাদের মধ্যে মৌলিক ধারণা রোপন করা। ঘ. কুরআন, সুন্নাহ, সীরাত ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় শিক্ষা দান: আলী রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, «ﺃَﺩِّﺑُﻮﺍ ﺃَﻭْﻻَﺩَﻛُﻢْ ﻋَﻠَﻰ ﺧِﺼَﺎﻝٍ ﺛَﻼَﺙٍ : ﻋَﻠَﻰ ﺣُﺐِّ ﻧَﺒِﻴِّﻜُﻢْ ، ﻭَﺣُﺐِّ ﺃَﻫْﻞِ ﺑَﻴْﺘِﻪِ ، ﻭَﻋَﻠَﻰ ﻗِﺮَﺍﺀَﺓِ ﺍﻟْﻘُﺮْﺁﻥِ ، ﻓَﺈِﻥَّ ﺣَﻤَﻠَﺔَ ﺍﻟْﻘُﺮْﺁﻥِ ﻓِﻲ ﻇِﻞِّ ﺍﻟﻠﻪِ ﻳَﻮْﻡَ ﻻَ ﻇِﻞَّ ﺇِﻻَّ ﻇِﻠُّﻪُ ﻣَﻊَ ﺃَﻧْﺒِﻴَﺎﺋِﻪِ ﻭَﺃَﺻْﻔِﻴَﺎﺋِﻪِ» . “তোমরা তোমাদের সন্তানদেরকে তিনটি বিষয়ে শিক্ষা দাও। (ক) তোমাদের নবীর প্রতি ভালোবাসা (খ) তাঁর পবিত্র আহলে বাইতের প্রতি ভালোবাসা এবং (গ) কুরআন তিলাওয়াত। কুরআনের ধারকরা নবী-রাসুল ও আল্লাহর প্রিয় বান্দাদের সাথে আল্লাহর ‘আরশের ছায়াতলে থাকবে, যখন তাঁর ছায়া ছাড়া অন্য কোনো ছায়া থাকবে না।” [8] একদা উমার রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু এর কাছে এসে জনৈক ব্যক্তি নিজের সন্তানের অবাধ্যাচরণের বিরুদ্ধে অভিযোগ করে। ওমর অভিযুক্ত সন্তানকে পিতার সাথে অসদাচরণের কারণ সম্পর্কে প্রশ্ন করেন। সন্তান তখন বলল, হে আমীরুল মু’মিনীন, সন্তানের কি পিতার উপর কোনো হক আছে? উমার রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু বললেন, হ্যাঁ, অবশ্যই। সে বলল, তাহলে তা কী? উমার রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু বললেন, পিতা তার জন্য সৎ আদর্শ নারীকে মাতা হিসেবে গ্রহণ করবে, তার জন্য একটা সুন্দর নাম রাখবে এবং তাকে কুরআন শিক্ষা দেবে। তখন সন্তান বলল, হে আমীরুল মু’মিনীন, আমার পিতা ওগুলোতে একটিও করে নি। আমার মা হচ্ছেন ক্রীতদাসী। এক সময় মূর্তিপূজারী ছিলেন, আমার নাম রেখেছে জু‘লান (অর্থাৎ গোবরে পোকা) আর আমার বাবা আমাকে কুরআনের একটি বর্ণও শিক্ষা দেন নি। উমার তখন পিতার দিকে তাকিয়ে বললেন, তুমি এসেছ সন্তানের অসদাচরণের বিরুদ্ধে নালিশ করতে। আরে তুমি তো তার প্রতি আগেই অবিচার ও অসদাচরণ করেছ।[9] সা‘দ ইবন আবী ওয়াক্কাস রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু বলেন, আমরা আমাদের সন্তানদের রাসূলের যুদ্ধের ইতিহাস শিক্ষা দিতাম, যেমনিভাবে তাদেরকে আমরা কুরআনের সূরা শিক্ষা দিতাম। [10] ইমাম গাযালী রহ. তাঁর ইহইয়াউ উলুমিদ্দীনের মধ্যে শিশুকে কুরআনুল কারীম, হাদীস শরীফ, পূণ্যবানদের জীবনকথা ও তারপর দীনের বিধি- বিধান শিক্ষা দেওয়ার ব্যাপারে পরামর্শ দিয়েছেন। [11] ঙ. তাকওয়া ও আল্লাহভীতির চেতনা সঞ্চার করা: সন্তানের মধ্যে আল্লাহর ভয় প্রবেশ করিয়ে দিতে হবে। সন্তানকে ছোটবেলা থেকেই বলতে হবে তুমি যা কর এবং বল প্রকাশ্যে কিংবা গোপনে, দিনের আলোতে কিংবা রাতের অন্ধকারে, জলে কিংবা স্থলে সকল জায়গায়ই আল্লাহ তা‘আলা তোমাকে পর্যবেক্ষণ করেন। অতএব, আমাদের চোখ ফাঁকি দিয়ে কোনো অপরাধ করলেও আল্লাহ তোমার কৃতকর্মের হিসাব অবশ্যই নেবেন। তোমাকে তাই সব সময় আল্লাহকে ভয় করে আল্লাহর পথে চলতে হবে। সন্তানের মধ্যে খোদাভীতির এই চেতনা সঞ্চারিত করতে পারলে সে আর কুপথে পা বাড়াবে না। চ. চারিত্রিক প্রশিক্ষণ: চারিত্রিক প্রশিক্ষণের গুরুত্ব প্রসঙ্গে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, « ﻣﺎ ﻧﺤﻞ ﻭﺍﻟﺪ ﻭﻟﺪﺍ ﺃﻓﻀﻞ ﻣﻦ ﺃﺩﺏ ﺣﺴﻦ » . “উত্তম শিষ্টাচার শিক্ষাদানের চেয়ে বড় দান কোনো পিতা তার সন্তানের জন্য করতে পারে নি।” [12] « ﺃﻛﺮﻣﻮﺍ ﺃﻭﻻﺩﻛﻢ ﻭﺃﺣﺴﻨﻮﺍ ﺁﺩﺍﺑﻬﻢ » . “তোমরা তোমাদের সন্তানদের ভালোবাসা দাও এবং তাদেরকে সর্বোত্তম শিষ্টাচারিতা ও নৈতিকতা শিক্ষা দাও।” [13] « ﺃﻥ ﻳﺤﺴﻦ ﺍﺳﻤﻪ ﻭﻳﺤﺴﻦ ﺃﺩﺑﻪ» . “পিতার ওপর সন্তানের হক হলো, তার জন্য সুন্দর একটা নাম রাখবে এবং তাকে সর্বোত্তম শিক্ষা ও চরিত্রগুণে গড়ে তুলবে।” [14] « ﻷﻥ ﻳﺆﺩﺏ ﺍﻟﺮﺟﻞ ﻭﻟﺪﻩ ﺧﻴﺮ ﻟﻪ ﻣﻦ ﺃﻥ ﻳﺘﺼﺪﻕ ﺑﺼﺎﻉ» . “সন্তানকে একটা উত্তম শিষ্টাচারিতা শিক্ষা দেওয়া আল্লাহর পথে এক সা‘ পরিমাণ বস্তু সদকা করার চেয়েও উত্তম।” [15] ৩. সদুপদেশ প্রদান: মাতাপিতার সদুপদেশ সন্তানের জীবনপথের পাথেয় ও অন্ধকারে আলোকরশ্মি। তা নিষ্পাপ শিশুর উর্বর হৃদয়ে তা অঙ্কিত হয়ে থাকে সারাজীবন। জীবনের গতিপথ নির্ধারণের ক্ষেত্রে এগুলোই তাকে দেয় সঠিক নির্দেশনা। ইবন আব্বাস রাদিয়াল্লাহু ‘আনহুমা থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, « ﻛﻨﺖ ﺧﻠﻔﺖ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭ ﺳﻠﻢ ﻳﻮﻣﺎ ﻓﻘﺎﻝ ﻳﺎ ﻏﻼﻡ ﺇﻧﻲ ﺃﻋﻠﻤﻚ ﻛﻠﻤﺎﺕ ﺍﺣﻔﻆ ﺍﻟﻠﻪ ﻳﺤﻔﻈﻚ ﺍﺣﻔﻆ ﺍﻟﻠﻪ ﺗﺠﺪﻩ ﺗﺠﺎﻫﻚ ﺇﺫﺍ ﺳﺄﻟﺖ ﻓﺎﺳﺄﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﻭﺇﺫﺍ ﺍﺳﺘﻌﻨﺖ ﻓﺎﺳﺘﻌﻦ ﺑﺎﻟﻠﻪ ﻭﺍﻋﻠﻢ ﺃﻥ ﺍﻷﻣﺔ ﻟﻮ ﺍﺟﺘﻤﻌﺖ ﻋﻠﻰ ﺃﻥ ﻳﻨﻔﻌﻮﻙ ﺑﺸﻲﺀ ﻟﻢ ﻳﻨﻔﻌﻮﻙ ﺇﻻ ﺑﺸﻲﺀ ﻗﺪ ﻛﺘﺒﻪ ﺍﻟﻠﻪ ﻟﻚ ﻭﻟﻮ ﺍﺟﺘﻤﻌﻮﺍﻋﻠﻰ ﺃﻥ ﻳﻀﺮﻭﻙ ﺑﺸﻲﺀ ﻟﻢ ﻳﻀﺮﻭﻙ ﺇﻻ ﺑﺸﻲﺀ ﻗﺪ ﻛﺘﺒﻪ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻚ ﺭﻓﻌﺖ ﺍﻷﻗﻼﻡ ﻭﺟﻔﺖ ﺍﻟﺼﺤﻒ » . “আমি একদা রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম- এর পেছনে আরোহণ করেছিলাম। তিনি বললেন, হে বালক, আমি তোমাকে কিছু (মুল্যবান) কথা শিক্ষা দেব: * তুমি আল্লাহ তা‘আলার হক আদায়ের ব্যাপারে যত্নশীল হও, তাহলে আল্লাহ তা‘আলা তোমাকে দুনিয়া ও আখিরাতের অনিষ্ট থেকে হিফাযত করবেন। * যখন কিছু প্রার্থনা করবে, আল্লাহর কাছেই করবে। * যখন সাহায্যের আবেদন করবে, তখন একমাত্র আল্লাহর কাছেই করবে। * জেনে রাখ, যদি গোটা জাতি তোমার কোনো উপকার করতে চায়, তাহলে তারা ততটুকুই করতে পারবে, যতটুকু আল্লাহ তা‘আলা তোমার জন্য বরাদ্দ করেছেন। আর তারা যদি তোমার কোনো ক্ষতি করতে চায়, তাহলে ততটুকুই করতে পারবে, যতটুকু আল্লাহ তোমার নামে বরাদ্দ করেছেন। কলম তুলে নেওয়া হয়েছে আর নিবন্ধন বই শুকিয়ে গেছে অর্থাৎ তাকদীরে যা বরাদ্দ হবার তা হয়ে গেছে।[16] ইবরাহীম ও ইয়াকুব আলাইহিমাস সালাম নিজ সন্তানদের উপদেশ সম্পর্কে কুরআনে এসেছে, ﴿ﻭَﻭَﺻَّﻰٰ ﺑِﻬَﺎٓ ﺇِﺑۡﺮَٰﻫِۧﻢُ ﺑَﻨِﻴﻪِ ﻭَﻳَﻌۡﻘُﻮﺏُ ﻳَٰﺒَﻨِﻲَّ ﺇِﻥَّ ﭐﻟﻠَّﻪَ ﭐﺻۡﻄَﻔَﻰٰ ﻟَﻜُﻢُ ﭐﻟﺪِّﻳﻦَ ﻓَﻠَﺎ ﺗَﻤُﻮﺗُﻦَّ ﺇِﻟَّﺎ ﻭَﺃَﻧﺘُﻢ ﻣُّﺴۡﻠِﻤُﻮﻥَ ١٣٢ ﴾ [ ﺍﻟﺒﻘﺮﺓ : ١٣٢] “এরই অসিয়ত করেছে ইবরাহীম তাঁর সন্তানদের এবং ইয়াকুবও যে, হে আমার সন্তানগণ! নিশ্চয়ই আল্লাহ তোমাদের জন্যে এ দীনকে মনোনীত করেছেন। কাজেই তোমরা মুসলিম না হয়ে কখনও মারা যেও না।” [সূরা আল-বাকারা, আয়াত: ১৩২] লোকমান হাকীম প্রদত্ত উপদেশ: ﴿ﻭَﺇِﺫۡ ﻗَﺎﻝَ ﻟُﻘۡﻤَٰﻦُ ﻟِﭑﺑۡﻨِﻪِۦ ﻭَﻫُﻮَ ﻳَﻌِﻈُﻪُۥ ﻳَٰﺒُﻨَﻲَّ ﻟَﺎ ﺗُﺸۡﺮِﻙۡ ﺑِﭑﻟﻠَّﻪِۖ ﺇِﻥَّ ﭐﻟﺸِّﺮۡﻙَ ﻟَﻈُﻠۡﻢٌ ﻋَﻈِﻴﻢٞ ١٣ ﻭَﻭَﺻَّﻴۡﻨَﺎ ﭐﻟۡﺈِﻧﺴَٰﻦَ ﺑِﻮَٰﻟِﺪَﻳۡﻪِ ﺣَﻤَﻠَﺘۡﻪُ ﺃُﻣُّﻪُۥ ﻭَﻫۡﻨًﺎ ﻋَﻠَﻰٰ ﻭَﻫۡﻦٖ ﻭَﻓِﺼَٰﻠُﻪُۥ ﻓِﻲ ﻋَﺎﻣَﻴۡﻦِ ﺃَﻥِ ﭐﺷۡﻜُﺮۡ ﻟِﻲ ﻭَﻟِﻮَٰﻟِﺪَﻳۡﻚَ ﺇِﻟَﻲَّ ﭐﻟۡﻤَﺼِﻴﺮُ١٤ ﻭَﺇِﻥ ﺟَٰﻬَﺪَﺍﻙَ ﻋَﻠَﻰٰٓ ﺃَﻥ ﺗُﺸۡﺮِﻙَ ﺑِﻲ ﻣَﺎ ﻟَﻴۡﺲَ ﻟَﻚَ ﺑِﻪِۦ ﻋِﻠۡﻢٞ ﻓَﻠَﺎ ﺗُﻄِﻌۡﻬُﻤَﺎۖ ﻭَﺻَﺎﺣِﺒۡﻬُﻤَﺎ ﻓِﻲ ﭐﻟﺪُّﻧۡﻴَﺎ ﻣَﻌۡﺮُﻭﻓٗﺎۖ ﻭَﭐﺗَّﺒِﻊۡ ﺳَﺒِﻴﻞَ ﻣَﻦۡ ﺃَﻧَﺎﺏَ ﺇِﻟَﻲَّۚ ﺛُﻢَّ ﺇِﻟَﻲَّ ﻣَﺮۡﺟِﻌُﻜُﻢۡ ﻓَﺄُﻧَﺒِّﺌُﻜُﻢ ﺑِﻤَﺎ ﻛُﻨﺘُﻢۡ ﺗَﻌۡﻤَﻠُﻮﻥَ١٥ ﻳَٰﺒُﻨَﻲَّ ﺇِﻧَّﻬَﺎٓ ﺇِﻥ ﺗَﻚُ ﻣِﺜۡﻘَﺎﻝَ ﺣَﺒَّﺔٖ ﻣِّﻦۡ ﺧَﺮۡﺩَﻝٖ ﻓَﺘَﻜُﻦ ﻓِﻲ ﺻَﺨۡﺮَﺓٍ ﺃَﻭۡ ﻓِﻲ ﭐﻟﺴَّﻤَٰﻮَٰﺕِ ﺃَﻭۡ ﻓِﻲ ﭐﻟۡﺄَﺭۡﺽِ ﻳَﺄۡﺕِ ﺑِﻬَﺎ ﭐﻟﻠَّﻪُۚ ﺇِﻥَّ ﭐﻟﻠَّﻪَ ﻟَﻄِﻴﻒٌ ﺧَﺒِﻴﺮٞ١٦ ﻳَٰﺒُﻨَﻲَّ ﺃَﻗِﻢِ ﭐﻟﺼَّﻠَﻮٰﺓَ ﻭَﺃۡﻣُﺮۡ ﺑِﭑﻟۡﻤَﻌۡﺮُﻭﻑِ ﻭَﭐﻧۡﻪَ ﻋَﻦِ ﭐﻟۡﻤُﻨﻜَﺮِ ﻭَﭐﺻۡﺒِﺮۡ ﻋَﻠَﻰٰ ﻣَﺎٓ ﺃَﺻَﺎﺑَﻚَۖ ﺇِﻥَّ ﺫَٰﻟِﻚَ ﻣِﻦۡ ﻋَﺰۡﻡِ ﭐﻟۡﺄُﻣُﻮﺭِ ١٧ ﻭَﻟَﺎ ﺗُﺼَﻌِّﺮۡ ﺧَﺪَّﻙَ ﻟِﻠﻨَّﺎﺱِ ﻭَﻟَﺎ ﺗَﻤۡﺶِ ﻓِﻲ ﭐﻟۡﺄَﺭۡﺽِ ﻣَﺮَﺣًﺎۖ ﺇِﻥَّ ﭐﻟﻠَّﻪَ ﻟَﺎ ﻳُﺤِﺐُّ ﻛُﻞَّ ﻣُﺨۡﺘَﺎﻝٖ ﻓَﺨُﻮﺭٖ ١٨ ﻭَﭐﻗۡﺼِﺪۡ ﻓِﻲ ﻣَﺸۡﻴِﻚَ ﻭَﭐﻏۡﻀُﺾۡ ﻣِﻦ ﺻَﻮۡﺗِﻚَۚ ﺇِﻥَّ ﺃَﻧﻜَﺮَ ﭐﻟۡﺄَﺻۡﻮَٰﺕِ ﻟَﺼَﻮۡﺕُ ﭐﻟۡﺤَﻤِﻴﺮِ١٩﴾ [ ﻟﻘﻤﺎﻥ : ١٣، ١٩] “যখন লোকমান উপদেশচ্ছলে তার পুত্রকে বলল, হে বৎস, আল্লাহর সাথে শরীক করো না। নিশ্চয় আল্লাহর সাথে শরীক করা মহা অন্যায়। আর আমি মানুষকে তার পিতা-মাতার সাথে সদ্ব্যবহারের জোর নির্দেশ দিয়েছি। তার মাতা তাকে কষ্টের পর কষ্ট করে গর্ভে ধারণ করেছে। তার দুধছাড়ানো দু’বছরে হয়। নির্দেশ দিয়েছি যে, আমার প্রতি ও তোমার পিতা-মাতার প্রতি কৃতজ্ঞ হও। অবশেষে আমারই নিকট ফিরে আসতে হবে। পিতা-মাতা যদি তোমাকে আমার সাথে এমন বিষয়কে শরীক স্থির করতে পীড়াপীড়ি করে, যার জ্ঞান তোমার নেই; তবে তুমি তাদের কথা মানবে না এবং দুনিয়াতে তাদের সাথে সদ্ভাবে সহাবস্থান করবে। যে আমার অভিমুখী হয়, তার পথ অনুসরণ করবে। অতঃপর তোমাদের প্রত্যবর্তন আমারই দিকে এবং তোমরা যা করতে, আমি সে বিষয়ে তোমাদেরকে জ্ঞাত করব। হে বৎস, কোনো বস্তু যদি সরিষার দানা পরিমাণও হয় অতঃপর তা যদি থাকে প্রস্তত গর্ভে অথবা আকাশে অথবা ভূ- গর্ভে, তবে আল্লাহ তাও উপস্থিত করবেন। নিশ্চয়ই আল্লাহ গোপনভেদ জানেন, সবকিছুর খবর রাখেন। হে বৎস, সালাত কায়েম করো, সৎকাজের আদেশ দাও, মন্দকাজে থেকে নিষেধ করো এবং বিপদাপদে ধৈর্য ধারণ করো। নিশ্চয়ই এটা সাহসিকতার কাজ। অহংকারবশে তুমি মানুষকে অবজ্ঞা করো না এবং পৃথিবীতে গর্বভরে পদচারণ করো না। নিশ্চয়ই আল্লাহ কোনো দাম্ভিক অহংকারীকে পছন্দ করে না। পদচারণায় মধ্যবর্তিতা অবলম্বন করো এবং কণ্ঠস্বর নিচু করো। নিঃসন্দেহে গাধার স্বরই সর্বাপেক্ষা অপ্রীতিকর।” [সূরা লোকমান, আয়াত: ১৩-১৯] ৪. সন্তানের কল্যাণের জন্য আল্লাহর কাছে দো‘আ করা: ইবরাহীম আলাইহিস সালাম দো‘আ করেছিলেন, ﴿ﺭَﺏِّ ﭐﺟۡﻌَﻠۡﻨِﻲ ﻣُﻘِﻴﻢَ ﭐﻟﺼَّﻠَﻮٰﺓِ ﻭَﻣِﻦ ﺫُﺭِّﻳَّﺘِﻲۚ ﺭَﺑَّﻨَﺎ ﻭَﺗَﻘَﺒَّﻞۡ ﺩُﻋَﺎٓﺀِ ٤٠﴾ [ ﺍﺑﺮﺍﻫﻴﻢ : ٤٠] “হে আমার পালনকর্তা, আমাকে সালাত কায়েমকারী করুন এবং আমার সন্তানদের মধ্যে থেকেও। হে আমার পালনকর্তা, এবং কবুল করুন আমাদের দো‘আ । ” [সূরা ইবরাহীম, আয়াত: ৪০] ইসলামের এ সুমহান নির্দেশনাবলীর আলোকে যারা প্রতিপালিত ও প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত হবে, তারাই হবে আত্মমর্যাদাসম্পন্ন, ভারসাম্যপূর্ণ ব্যক্তিত্বের অধিকারী। তারা কখনোই কাউকে উত্ত্যক্ত করতে পারে না। পিতা-মাতাগণ যদি তাঁদের সন্তানদেরকে নৈতিকতার অনুশীলন বাড়িতেই নিশ্চিত করতে পারেন, তাহলে অনাচারমুক্ত সভ্য সমাজ গঠন অসম্ভব হবে না। ৫. রাস্তার হক আদায় করা: ইসলাম মানুষকে সার্বক্ষণিক নির্দেশনা দিয়ে থাকে। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সাহাবীদেরকে রাস্তাঘাটে বসতে নিষেধ করেছেন। একান্ত বসতে হলে রাস্তার হক আদায় করতে হবে। আবু সাঈদ খুদরী রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে বর্ণনা করেন, « ﺇﻳﺎﻛﻢ ﻭﺍﻟﺠﻠﻮﺱ ﻓﻲ ﺍﻟﻄﺮﻗﺎﺕ ﻓﻘﺎﻟﻮﺍ ﻳﺎ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﻣﺎ ﻟﻨﺎ ﻣﻦ ﻣﺠﺎﻟﺴﻨﺎ ﺑﺪٌّ ﻧﺘﺤﺪﺙ ﻓﻴﻬﺎ ﻓﻘﺎﻝ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠﻢ ﻓﺈﺫﺍ ﺃﺑﻴﺘﻢ ﺇﻻ ﺍﻟﻤﺠﻠﺲ ﻓﺄﻋﻄﻮﺍ ﺍﻟﻄﺮﻳﻖ ﺣﻘﻪ ﻗﺎﻟﻮﺍ ﻭﻣﺎ ﺣﻖ ﺍﻟﻄﺮﻳﻖ ﻳﺎ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﻗﺎﻝ ﻏﺾ ﺍﻟﺒﺼﺮ ﻭﻛﻒ ﺍﻷﺫﻯ ﻭﺭﺩ ﺍﻟﺴﻼﻡ ﻭﺍﻷﻣﺮ ﺑﺎﻟﻤﻌﺮﻭﻑ ﻭﺍﻟﻨﻬﻲ ﻋﻦ ﺍﻟﻤﻨﻜﺮ » “সাবধান, তোমরা রাস্তায় বসবে না। তখন সাহাবীগণ বললেন, আমাদের এ ছাড়া কোনো উপায় নেই। আমরা রাস্তায় বসে পরস্পর দীনী আলোচনা করি। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, যদি তোমরা একান্তই রাস্তায় বসতে চাও তাহলে রাস্তার হক আদায় করবে। সাহাবীগণ বললেন, রাস্তার হকসমূহ কী? আল্লাহর রাসূল বললেন, ১. চক্ষু অবনমিত করে রাখা ২. কাউকে কষ্ট না দেওয়া ৩. সালামের উত্তর দেওয়া ৪. সৎ কাজের আদেশ করা এবং ৫. মন্দ কাজে নিষেধ করা।” [17] আমরা যদি আমাদের ছেলে-মেয়েদেরকে রাস্তায় চলাফেরার ক্ষেত্রে ইসলামের নির্দেশনাকে অনুসরণের তাগাদা দিতে পারি, তাহলে নিশ্চয়ই রাস্তাঘাটের অনাকাঙ্খিত ঘটনা থেকে আমাদের সন্তানরা নিরাপদ থাকতে পারবে। ৬. আল্লাহভীতি: যার মধ্যে তাকওয়া কাজ করে তিনি কখনো খারাপ কাজ করতে পারেন না। একজন মুত্তাকী মানুষ তার সকল কাজে আল্লাহর উপস্থিতি অনুভব করেন। তিনি জানেন, তাকে দেখছেন, শুনছেন, পর্যবেক্ষণ করছেন। আল্লাহর কাছে বান্দার গোপনীয়তা বলতে কিছুই থাকে না। আল্লাহ তা‘আলা বলেন, ﴿ﻟِّﻠَّﻪِ ﻣَﺎ ﻓِﻲ ﭐﻟﺴَّﻤَٰﻮَٰﺕِ ﻭَﻣَﺎ ﻓِﻲ ﭐﻟۡﺄَﺭۡﺽِۗ ﻭَﺇِﻥ ﺗُﺒۡﺪُﻭﺍْ ﻣَﺎ ﻓِﻲٓ ﺃَﻧﻔُﺴِﻜُﻢۡ ﺃَﻭۡ ﺗُﺨۡﻔُﻮﻩُ ﻳُﺤَﺎﺳِﺒۡﻜُﻢ ﺑِﻪِ ﭐﻟﻠَّﻪُۖ ﻓَﻴَﻐۡﻔِﺮُ ﻟِﻤَﻦ ﻳَﺸَﺎٓﺀُ ﻭَﻳُﻌَﺬِّﺏُ ﻣَﻦ ﻳَﺸَﺎٓﺀُۗ ﻭَﭐﻟﻠَّﻪُ ﻋَﻠَﻰٰ ﻛُﻞِّ ﺷَﻲۡﺀٖ ﻗَﺪِﻳﺮٌ ٢٨٤﴾ [ ﺍﻟﺒﻘﺮﺓ : ٢٨٤] “যা কিছু আকাশসমূহে এবং যা কিছু জমিনে আছে, সব আল্লাহরই। যদি তোমরা মনের কথা প্রকাশ কর কিংবা গোপন কর, আল্লাহ তোমাদের কাছ থেকে তার হিসাব নেবেন। অতঃপর যাকে ইচ্ছা তিনি ক্ষমা করবেন এবং যাকে ইচ্ছা তিনি শাস্তি দিবেন।” [সূরা আল-বাকারা: ২৮৪] ﴿ﻳَٰٓﺄَﻳُّﻬَﺎ ﭐﻟَّﺬِﻳﻦَ ﺀَﺍﻣَﻨُﻮﺍْ ﭐﺗَّﻘُﻮﺍْ ﭐﻟﻠَّﻪَ ﻭَﻗُﻮﻟُﻮﺍْ ﻗَﻮۡﻟٗﺎ ﺳَﺪِﻳﺪٗﺍ ٧٠﴾ [ ﺍﻻﺣﺰﺍﺏ : ٧٠ ] “হে মুমিনগণ! আল্লাহকে ভয় করো এবং সঠিক কথা বলে।” [সূরা আল-আহযাব, আয়াত: ৭০] আবু যর রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, «ﻗﺎﻝ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﺮﺣﻤﻦ ﻗﺎﻝ ﻗﻠﺖ : ﻳﺎ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﺃﻭﺻﻨﻲ ﻗﺎﻝ ﺍﺗﻖ ﺍﻟﻠﻪ ﺣﻴﺜﻤﺎ ﻛﻨﺖ ﻭﺍﺗﺒﻊ ﺍﻟﺴﻴﺌﺔ ﺍﻟﺤﺴﻨﺔ ﺗﻤﺤﻬﺎ ﻭﺧﺎﻟﻖ ﺍﻟﻨﺎﺱ ﺑﺨﻠﻖ ﺣﺴﻦ » . “আবদুর রহমান বলেছেন, হে আল্লাহর রাসূল আমাকে উপদেশ দিন। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, যেখানেই থাক আল্লাহকে ভয় করো। খারাপ কাজের পরপরই ভালো কাজ করো এবং মানুষের সাথে উত্তম ব্যবহার কর।” [18] আল্লাহ রাব্বুল আলামীন বলেন, ﴿ﻗُﻞۡ ﻳَٰﻌِﺒَﺎﺩِ ﭐﻟَّﺬِﻳﻦَ ﺀَﺍﻣَﻨُﻮﺍْ ﭐﺗَّﻘُﻮﺍْ ﺭَﺑَّﻜُﻢۡۚ ﻟِﻠَّﺬِﻳﻦَ ﺃَﺣۡﺴَﻨُﻮﺍْ ﻓِﻲ ﻫَٰﺬِﻩِ ﭐﻟﺪُّﻧۡﻴَﺎ ﺣَﺴَﻨَﺔٞۗ ﻭَﺃَﺭۡﺽُ ﭐﻟﻠَّﻪِ ﻭَٰﺳِﻌَﺔٌۗ ﺇِﻧَّﻤَﺎ ﻳُﻮَﻓَّﻰ ﭐﻟﺼَّٰﺒِﺮُﻭﻥَ ﺃَﺟۡﺮَﻫُﻢ ﺑِﻐَﻴۡﺮِ ﺣِﺴَﺎﺏٖ ١٠ ﴾ [ﺍﻟﺰﻣﺮ : ١٠ ] “বলুন, হে আমার ঈমানদার বান্দাগণ! তোমরা তোমাদের রবের তাকওয়া অবলম্বন করো। যারা এ দুনিয়াতে সৎকাজ করে, তাদের জন্য রয়েছে পূণ্য। আল্লাহর পৃথিবী প্রশস্ত। যারা ধৈর্য ধারণকারী, তারাই তাদের পুরস্কার পায় অগণিত।” [সূরা আয-যুমার, আয়াত: ১০] তিনি আরো বলেন, «ﺳﺒﻌﺔ ﻳﻈﻠﻬﻢ ﺍﻟﻠﻪ ﻓﻲ ﻇﻠﻪ ﺍﻹﻣﺎﻡ ﺍﻟﻌﺎﺩﻝ ﻭﺷﺎﺏ ﻧﺸﺄ ﻓﻲ ﻋﺒﺎﺩﺓ ﺭﺑﻪ ﻭﺭﺟﻞ ﻗﻠﺒﻪ ﻣﻌﻠﻖ ﻓﻲ ﺍﻟﻤﺴﺎﺟﺪ ﻭﺭﺟﻼﻥ ﺗﺤﺎﺑﺎ ﻓﻲ ﺍﻟﻠﻪ ﺍﺟﺘﻤﻌﺎ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺗﻔﺮﻗﺎ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺭﺟﻞ ﻃﻠﺒﺘﻪ ﺍﻣﺮﺃﺓ ﺫﺍﺕ ﻣﻨﺼﺐ ﻭﺟﻤﺎﻝ ﻓﻘﺎﻝ ﺇﻧﻲ ﺃﺧﺎﻑ ﺍﻟﻠﻪ ﻭﺭﺟﻞ ﺗﺼﺪﻕ ﺍﺧﻔﻰ ﺣﺘﻰ ﻻ ﺗﻌﻠﻢ ﺷﻤﺎﻟﻪ ﻣﺎ ﺗﻨﻔﻖ ﻳﻤﻴﻨﻪ ﻭﺭﺟﻞ ﺫﻛﺮ ﺍﻟﻠﻪ ﺧﺎﻟﻴﺎ ﻓﻔﺎﺿﺖ ﻋﻴﻨﺎﻩ» . “যেদিন (কিয়ামতের দিন) ‘আরশের ছায়া ছাড়া আর অন্য কোনো ছায়া থাকবে না সেদিন সাত প্রকার লোককে আল্লাহ তা’য়ালা তাঁর আরশের ছায়ায় স্থান দিবেন। 1. ন্যায়পরায়ণ নেতা, 2. ঐ যুবক, যে তাঁর যৌবনকাল আল্লাহর ইবাদতে কাটিয়েছেন, 3. এমন ব্যক্তি, যার অন্তর মসজিদের সাথে লটকানো থাকে, একবার মসজিদ থেকে বের হলে পুনরায় প্রত্যাবর্তন না করা পর্যন্ত ব্যাকুল থাকে, 4. এমন দু’ব্যক্তি, যারা কেবল আল্লাহর মহব্বতে পরস্পর মিলিত হয় এবং পৃথক হয়, 5. যে ব্যক্তি নির্জনে আল্লাহর ভয়ে চোখের অশ্রু ফেলে, 6. যে ব্যক্তিকে কোনো সম্ভ্রান্ত বংশের সুন্দরী রমণী ব্যভিচারে লিপ্ত হওয়ার আহবান জানায় আর ঐ ব্যক্তি শুধু আল্লাহর ভয়েই বিরত থাকে এবং 7. যে ব্যক্তি এত গোপনে দান করে যে, তার ডান হাত কী দান করল বাম হাতও তা জানল না।” [19] নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আরো বলেন, « ﺇِﻥَّ ﺍﻟﻠَّﻪَ ﻻَ ﻳَﻨْﻈُﺮُ ﺇِﻟَﻰ ﺻُﻮَﺭِﻛُﻢْ ﻭَﺃَﻣْﻮَﺍﻟِﻜُﻢْ ﻭَﻟَﻜِﻦْ ﻳَﻨْﻈُﺮُ ﺇِﻟَﻰ ﻗُﻠُﻮﺑِﻜُﻢْ ﻭَﺃَﻋْﻤَﺎﻟِﻜُﻢْ » . “নিশ্চয়ই আল্লাহ তোমাদের চেহারা ও সম্পদের দিকে তাকান না; কিন্তু তিনি তোমাদের অন্তর ও কর্মের দিকে তাকান।” [20] ৭. আখিরাতের বিশ্বাস: পরকালীন দিবসের ওপর বিশ্বাস মানুষকে পাপকর্ম থেকে বিরত রাখে। একজন মুমিন ব্যক্তি মনে প্রাণে বিশ্বাস করেন যে, এ দুনিয়া অস্থায়ী, পরকালীন জীবন স্থায়ী। সেখানে দুনিয়ার সকল কর্মের হিসাব নেওয়া হবে। কাউকে বিন্দুমাত্র ছাড় দেওয়া হবে না। যিদি উত্তম কর্ম করেছেন, তিনি উত্তম প্রতিদান পাবেন আর যিনি অন্যায় কর্ম করেছেন তিনি কঠিন শাস্তি ভোগ করবেন। এ বিশ্বাসই তাকে ভালো কাজে প্রেরণা যোগায় এবং মন্দ কাজ থেকে বিরত রাখে। আল্লাহ তা‘আলা ঘোষণা করেছেন, ﴿ﻓَﻤَﻦ ﻳَﻌۡﻤَﻞۡ ﻣِﺜۡﻘَﺎﻝَ ﺫَﺭَّﺓٍ ﺧَﻴۡﺮٗﺍ ﻳَﺮَﻩُۥ ٧ ﻭَﻣَﻦ ﻳَﻌۡﻤَﻞۡ ﻣِﺜۡﻘَﺎﻝَ ﺫَﺭَّﺓٖ ﺷَﺮّٗﺍ ﻳَﺮَﻩُۥ﴾ [ ﺍﻟﺰﻟﺰﻟﺔ : ٧، ٨] “অত:পর কেউ অণু পরিমাণ সৎকর্ম করলে তা দেখতে পাবে এবং কেউ অণু পরিমাণ অসৎকর্ম করলে তাও দেখতে পাবে। [সূরা আয-যিলযাল, আয়াত: ৭-৮] ﴿ﻓَﻤَﻦ ﻳَﻌۡﻤَﻞۡ ﻣِﻦَ ﭐﻟﺼَّٰﻠِﺤَٰﺖِ ﻭَﻫُﻮَ ﻣُﺆۡﻣِﻦٞ ﻓَﻠَﺎ ﻛُﻔۡﺮَﺍﻥَ ﻟِﺴَﻌۡﻴِﻪِۦ ﻭَﺇِﻧَّﺎ ﻟَﻪُۥ ﻛَٰﺘِﺒُﻮﻥَ ٩٤﴾ [ﺍﻻﻧﺒﻴﺎﺀ : ٩٤ ] “অত:পর যে বিশ্বাসী অবস্থায় সৎকর্ম সম্পাদন করে, তার প্রচেষ্টা অস্বীকৃত হবে না এবং আমি তা লিপিবদ্ধ করে রাখি।” [সূরা আল-আম্বিয়া, আয়াত: ৯৪] আল্লাহ তা‘আলা বলেন, ﴿ﺗِﻠۡﻚَ ﭐﻟﺪَّﺍﺭُ ﭐﻟۡﺄٓﺧِﺮَﺓُ ﻧَﺠۡﻌَﻠُﻬَﺎ ﻟِﻠَّﺬِﻳﻦَ ﻟَﺎ ﻳُﺮِﻳﺪُﻭﻥَ ﻋُﻠُﻮّٗﺍ ﻓِﻲ ﭐﻟۡﺄَﺭۡﺽِ ﻭَﻟَﺎ ﻓَﺴَﺎﺩٗﺍۚ ﻭَﭐﻟۡﻌَٰﻘِﺒَﺔُ ﻟِﻠۡﻤُﺘَّﻘِﻴﻦَ ٨٣ ﻣَﻦ ﺟَﺎٓﺀَ ﺑِﭑﻟۡﺤَﺴَﻨَﺔِ ﻓَﻠَﻪُۥ ﺧَﻴۡﺮٞ ﻣِّﻨۡﻬَﺎۖ ﻭَﻣَﻦ ﺟَﺎٓﺀَ ﺑِﭑﻟﺴَّﻴِّﺌَﺔِ ﻓَﻠَﺎ ﻳُﺠۡﺰَﻯ ﭐﻟَّﺬِﻳﻦَ ﻋَﻤِﻠُﻮﺍْ ﭐﻟﺴَّﻴَِّٔﺎﺕِ ﺇِﻟَّﺎ ﻣَﺎ ﻛَﺎﻧُﻮﺍْ ﻳَﻌۡﻤَﻠُﻮﻥَ ٨٤ ﴾ [ ﺍﻟﻘﺼﺺ : ٨٣، ٨٤] “ঐ আখিরাতের ঘর তো আমি তাদের জন্য খাস করে দেব, যারা পৃথিবীতে নিজেদের বড়ত্ব চায় না এবং ফাসাদও সৃষ্টি করতে চায় না। আর ভালো পরিণাম তো মুত্তাকীদের জন্যই রয়েছে। যে ভালো ‘আমল নিয়ে আসে তার জন্য এর চেয়েও ভালো ফল রয়েছে। আর যে মন্দ আমল নিয়ে আসে, তার জানা উচিত যে, মন্দ আমলকারীরা যেমন কাজ করত তেমন ফলই পাবে।” [সূরা আল-কাসাস, আয়াত: ৮৩-৮৪] আল্লাহ তা‘আলা বলেন, ﴿ﻭَﻣَﺎ ﻫَٰﺬِﻩِ ﭐﻟۡﺤَﻴَﻮٰﺓُ ﭐﻟﺪُّﻧۡﻴَﺎٓ ﺇِﻟَّﺎ ﻟَﻬۡﻮٞ ﻭَﻟَﻌِﺐٞۚ ﻭَﺇِﻥَّ ﭐﻟﺪَّﺍﺭَ ﭐﻟۡﺄٓﺧِﺮَﺓَ ﻟَﻬِﻲَ ﭐﻟۡﺤَﻴَﻮَﺍﻥُۚ ﻟَﻮۡ ﻛَﺎﻧُﻮﺍْ ﻳَﻌۡﻠَﻤُﻮﻥَ ٦٤﴾ [ ﺍﻟﻌﻨﻜﺒﻮﺕ : ٦٤] “এই পার্থিব জীবন ক্রীড়া কৌতুক বৈ কিছু নয়। পরকালের গৃহই প্রকৃত জীবন; যদি তারা জানত।” [সূরা আল-‘আনকাবুত, আয়াত: ৬৪] তিনি আরো বলেন, ﴿ﻭَﻟَﺪَﺍﺭُ ﭐﻟۡﺄٓﺧِﺮَﺓِ ﺧَﻴۡﺮٞۚ ﻭَﻟَﻨِﻌۡﻢَ ﺩَﺍﺭُ ﭐﻟۡﻤُﺘَّﻘِﻴﻦَ ٣٠ ﴾ [ ﺍﻟﻨﺤﻞ : ٣٠] “এবং পরকালের গৃহ আরও উত্তম। মুত্তাকীদের ঘর কী চমৎকার! [সূরা আন-নাহল, আয়াত: ৩০] নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, « ﻻَ ﺗَﺰُﻭﻝُ ﻗَﺪَﻣَﺎ ﺍﺑْﻦِ ﺁﺩَﻡَ ﻳَﻮْﻡَ ﺍﻟْﻘِﻴَﺎﻣَﺔِ ﻣِﻦْ ﻋِﻨْﺪِ ﺭَﺑِّﻪِ ﺣَﺘَّﻰ ﻳُﺴْﺄَﻝَ ﻋَﻦْ ﺧَﻤْﺲٍ ﻋَﻦْ ﻋُﻤْﺮِﻩِ ﻓِﻴﻤَﺎ ﺃَﻓْﻨَﺎﻩُ ﻭَﻋَﻦْ ﺷَﺒَﺎﺑِﻪِ ﻓِﻴﻤَﺎ ﺃَﺑْﻼَﻩُ ﻭَﻣَﺎﻟِﻪِ ﻣِﻦْ ﺃَﻳْﻦَ ﺍﻛْﺘَﺴَﺒَﻪُ ﻭَﻓِﻴﻢَ ﺃَﻧْﻔَﻘَﻪُ ﻭَﻣَﺎﺫَﺍ ﻋَﻤِﻞَ ﻓِﻴﻤَﺎ ﻋَﻠِﻢَ » . “কিয়ামতের দিন আদম সন্তানের পা (স্বস্থান থেকে) একটুও নড়াতে পারবে না যতক্ষণ না পাঁচটি ব্যাপারে তাকে জিজ্ঞাসা করা হবে: 1. তার জীবনকাল কী কাজে শেষ করেছে? 2. তার যৌবনকাল কী কাজে নিয়েজিত রেখেছে? 3. তার ধন-সম্পদ কোন উৎস থেকে উপার্জন করেছে? 4. কোন কাজে তা ব্যয় করেছে এবং 5. সে অর্জিত জ্ঞানানুযায়ী কতটা আমল করেছে?”[21] ৮. শালীন পোশাক পরিধান করা পশুদের লজ্জা নেই, পোশাক নেই। ওরা উলঙ্গ থাকে, যা ইচ্ছা তাই করে। মানুষ পশু নয়; মানুষ আশরাফুল মাখলুকাত। পোশাক মানুষের জন্য আল্লাহর অনন্য দান। আল্লাহ তা‘আলা বলেন, ﴿ﻳَٰﺒَﻨِﻲٓ ﺀَﺍﺩَﻡَ ﻗَﺪۡ ﺃَﻧﺰَﻟۡﻨَﺎ ﻋَﻠَﻴۡﻜُﻢۡ ﻟِﺒَﺎﺳٗﺎ ﻳُﻮَٰﺭِﻱ ﺳَﻮۡﺀَٰﺗِﻜُﻢۡ ﻭَﺭِﻳﺸٗﺎۖ ﻭَﻟِﺒَﺎﺱُ ﭐﻟﺘَّﻘۡﻮَﻯٰ ﺫَٰﻟِﻚَ ﺧَﻴۡﺮٞۚ ﺫَٰﻟِﻚَ ﻣِﻦۡ ﺀَﺍﻳَٰﺖِ ﭐﻟﻠَّﻪِ ﻟَﻌَﻠَّﻬُﻢۡ ﻳَﺬَّﻛَّﺮُﻭﻥَ ٢٦ ﻳَٰﺒَﻨِﻲٓ ﺀَﺍﺩَﻡَ ﻟَﺎ ﻳَﻔۡﺘِﻨَﻨَّﻜُﻢُ ﭐﻟﺸَّﻴۡﻄَٰﻦُ ﻛَﻤَﺎٓ ﺃَﺧۡﺮَﺝَ ﺃَﺑَﻮَﻳۡﻜُﻢ ﻣِّﻦَ ﭐﻟۡﺠَﻨَّﺔِ ﻳَﻨﺰِﻉُ ﻋَﻨۡﻬُﻤَﺎ ﻟِﺒَﺎﺳَﻬُﻤَﺎ ﻟِﻴُﺮِﻳَﻬُﻤَﺎ ﺳَﻮۡﺀَٰﺗِﻬِﻤَﺎٓۚ ﺇِﻧَّﻪُۥ ﻳَﺮَﻯٰﻜُﻢۡ ﻫُﻮَ ﻭَﻗَﺒِﻴﻠُﻪُۥ ﻣِﻦۡ ﺣَﻴۡﺚُ ﻟَﺎ ﺗَﺮَﻭۡﻧَﻬُﻢۡۗ ﺇِﻧَّﺎ ﺟَﻌَﻠۡﻨَﺎ ﭐﻟﺸَّﻴَٰﻄِﻴﻦَ ﺃَﻭۡﻟِﻴَﺎٓﺀَ ﻟِﻠَّﺬِﻳﻦَ ﻟَﺎ ﻳُﺆۡﻣِﻨُﻮﻥَ ٢٧ ﴾ [ﺍﻻﻋﺮﺍﻑ : ٢٦، ٢٧ ] “হে আদম সন্তান! আমি তোমাদের প্রতি পোশাক নাযিল করেছি, যাতে তোমাদের শরীরের লজ্জাস্থান ঢাকা যায় এবং শরীরের হিফাযত ও সাজসজ্জা হয়। আর তাকওয়ার পোশাকই সবচেয়ে ভালো। এটা আল্লাহর নিদর্শনগুলোর মধ্যে অন্যতম নিদর্শন। হয়তো লোকেরা এ থেকে উপদেশ নেবে। হে আদম সন্তান! শয়তান যেন তোমাদেরকে তেমনিভাবে ফিতনায় না ফেলে, যেমনিভাবে সে তোমাদের (আদি) পিতা-মাতাকে জান্নাত থেকে বের করেছিল এবং তাদের শরীর থেকে তাদের পোশাক খুলিয়ে ফেলেছিল, যাতে তাদের লজ্জাস্থান একে অপরের সামনে খুলে যায়। সে এবং তার সাথী তোমাদেরকে এমন জায়গা থেকে দেখতে পায়, যেখান থেকে তোমরা তাকে দেখতে পাও না। যারা ঈমান আনে না তাদের জন্য আমি এ শয়তানদেরকে অভিভাবক বানিয়ে দিয়েছি।” [সূরা আল-আ‘রাফ, আয়াত: ২৬] যিনি শালীন পোশাক পরেন তিনি অশালীন কাজ করতে পারেন না। নারীরা শালীন পোশাক পরলে শয়তানের কু-দৃষ্টি তাদের দিকে পড়ে না। আল্লাহ নারীদেরকে জাহেলী যুগের মতো চলাফেরা করতে নিষেধ করেছেন। তিনি বলেন, ﴿ﻭَﻗَﺮۡﻥَ ﻓِﻲ ﺑُﻴُﻮﺗِﻜُﻦَّ ﻭَﻟَﺎ ﺗَﺒَﺮَّﺟۡﻦَ ﺗَﺒَﺮُّﺝَ ﭐﻟۡﺠَٰﻬِﻠِﻴَّﺔِ ﭐﻟۡﺄُﻭﻟَﻰٰۖ ﴾ [ ﺍﻻﺣﺰﺍﺏ : ٣٣ ] “তোমরা তোমাদের গৃহে অবস্থান কর এবং জাহেলিয়াত যুগের নারীদের মতো সৌন্দর্য প্রদর্শন করে চলাফেরা করো না।” [সূরা আল- আহযাব, আয়াত: ৩৩] ৯. সৎ কাজের আদেশ ও অসৎ কাজের নিষেধ: আমাদেরকে সব সময় সৎ কাজের আদেশ দিতে হবে এবং অসৎ কাজে নিষেধ করতে হবে। এ কাজ থেকে বিরত থাকার কোনো সুযোগ নেই। পবিত্র কুরআনে আল্লাহ তা‘আলা বলেন, ﴿ﻛُﻨﺘُﻢۡ ﺧَﻴۡﺮَ ﺃُﻣَّﺔٍ ﺃُﺧۡﺮِﺟَﺖۡ ﻟِﻠﻨَّﺎﺱِ ﺗَﺄۡﻣُﺮُﻭﻥَ ﺑِﭑﻟۡﻤَﻌۡﺮُﻭﻑِ ﻭَﺗَﻨۡﻬَﻮۡﻥَ ﻋَﻦِ ﭐﻟۡﻤُﻨﻜَﺮِ ﻭَﺗُﺆۡﻣِﻨُﻮﻥَ ﺑِﭑﻟﻠَّﻪِۗ ١١٠ ﴾ [ ﺍﻝ ﻋﻤﺮﺍﻥ : ١١٠ ] “তোমরাই হলে সর্বোত্তম উম্মত, মানবজাতির কল্যাণের জন্যেই তোমাদের উদ্ভব ঘটানো হয়েছে। তোমরা সৎ কাজের নির্দেশ দান করবে ও অন্যায় কাজে বাধা দেবে এবং আল্লাহর প্রতি ঈমান আনবে।”[সূরা আলে ইমরান, আয়াত: ১১০] রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, “তোমাদের মধ্যে কেউ অন্যায় কাজ দেখলে সে যেন তার হাত দিয়ে তা প্রতিহত করে, যদি তা না করতে পারে, সে যেন মুখ দিয়ে প্রতিবাদ করে, যদি তাও না করতে পারে, সে যেন অন্তত অন্তর দিয়ে হলেও প্রতিবাদ করে। আর সেটি হচ্ছে ঈমানের দুর্বলতম অবস্থা।” [22] মুসলিম সমাজের প্রত্যেক সদস্য একে অপরকে সৎ কাজের আদেশ দেবেন এবং খারাপ কাজে বাঁধা দেবেন। আমরা যদি এ কাজটি করতে পারি তাহলে আমাদের সমাজ থেকে অনেক অঘটন উঠে যাবে। আমাদেরকে যারা উত্ত্যোক্ততার শিকার হচ্ছেন তাদের পাশে দাঁড়াতে হবে এবং উত্ত্যেক্তকারীকে প্রতিহত করতে হবে। আল্লাহ তা‘আলা বলেন, ﴿ﻭَﺗَﻌَﺎﻭَﻧُﻮﺍْ ﻋَﻠَﻰ ﭐﻟۡﺒِﺮِّ ﻭَﭐﻟﺘَّﻘۡﻮَﻯٰۖ ﻭَﻟَﺎ ﺗَﻌَﺎﻭَﻧُﻮﺍْ ﻋَﻠَﻰ ﭐﻟۡﺈِﺛۡﻢِ ﻭَﭐﻟۡﻌُﺪۡﻭَٰﻥِۚ ﻭَﭐﺗَّﻘُﻮﺍْ ﭐﻟﻠَّﻪَۖ ﺇِﻥَّ ﭐﻟﻠَّﻪَ ﺷَﺪِﻳﺪُ ﭐﻟۡﻌِﻘَﺎﺏِ ٢ ﴾ [ ﺍﻟﻤﺎﺋﺪﺓ : ٢] “সৎকর্ম ও তাকওয়ার কাজে তোমরা একে অন্যের সাহায্য করো। পাপ ও সীমালঙ্ঘনের ব্যাপারে একে অন্যের সহায়তা করো না।” [সূরা আল-মায়েদাহ, আয়াত: ২] ১০. সামাজিক দায়বদ্ধতা সৃষ্টি: নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, « ﻛﻠﻜﻢ ﺭﺍﻉٍ ﻭﻛﻠﻜﻢ ﻣﺴﺆﻭﻝٌ ﻋﻦ ﺭﻋﻴﺘﻪ » . “তোমরা প্রত্যেকেই একেকজন রাখাল এবং তোমরা প্রত্যেকেই তোমাদের অধীনদের সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে।” [23] আমরা সবাই আল্লাহর কাছে দায়বদ্ধ। আল্লাহ তা‘আলা তোমাদের অধীনদের সম্পর্কে কিয়ামতের দিন জিজ্ঞাসা করবেন। একটি সমাজের প্রত্যেক ব্যক্তির অধীনে কেউ না কেউ পরিচালিত হন। তিনি যদি তার অধীনদের খোঁজ-খবর রাখেন, মন্দ কাজে বাধা দেন, তাহলে সমাজের কেউ অপরাধমূলক কর্মে জড়াতে পারে না। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আরো বলেন, « ﻣﺜﻞ ﺍﻟﻘﺎﺋﻢ ﻓﻲ ﺣﺪﻭﺩ ﺍﻟﻠﻪ ﻭﺍﻟﻮﺍﻗﻊ ﻓﻴﻬﺎ ﻛﻤﺜﻞ ﻗﻮﻡ ﺍﺳﺘﻬﻤﻮﺍ ﻋﻠﻰ ﺳﻔﻴﻨﺔ، ﻓﺼﺎﺭ ﺑﻌﻀﻬﻢ ﺃﻋﻼﻫﺎ، ﻭﺑﻌﻀﻬﻢ ﺃﺳﻠﻔﻬﺎ، ﻭﻛﺎﻥ ﺍﻟﺬﻳﻦ ﻓﻲ ﺃﺳﻔﻠﻬﺎ ﺇﺫﺍ ﺍﺳﺘﻘﻮﺍ ﻣﻦ ﺍﻟﻤﺎﺀ ﻣﺮﻭﺍ ﻋﻠﻰ ﻣﻦ ﻓﻮﻗﻬﻢ ﻓﻘﺎﻟﻮﺍ : ﻟﻮ ﺃﻧﺎ ﺧﺮﻗﻨﺎ ﻓﻲ ﻧﺼﻴﺒﻨﺎ ﺧﺮﻗﺎً ﻭﻟﻢ ﻧﺆﺫ ﻣﻦ ﻓﻮﻗﻨﺎ، ﻓﺈﻥ ﺗﺮﻛﻮﻫﻢ ﻭﻣﺎ ﺃﺭﺍﺩﻭﺍ ﻫﻠﻜﻮﺍ ﺟﻤﻴﻌﺎً، ﻭﺇﻥ ﺃﺧﺬﻭﺍ ﻋﻠﻰ ﺃﻳﺪﻳﻬﻢ ﻧﺠﻮﺍ ﻭﻧﺠﻮﺍ ﺟﻤﻴﻌﺎ «ً . “যারা আল্লাহর বিধান মেনে চলেন এবং যারা মেনে চলে না, তাদের উদাহরণ হচ্ছে ঐ কওমের মতো, যারা একটি নৌকা নিয়ে লটারী ধরেছে। অতঃপর তাদের একাংশ নৌকার উপরের অংশে ভাগে পেয়েছে এবং অন্য অংশ পেয়েছে নৌকার নিচের অংশ। যারা নৌকার নিচের তলায় থাকতেন তারা তাদের পানীয় পানির প্রয়োজন মেটাতে নৌকার উপরতলাবাসীদের কাছে যেতেন। এক পর্যায়ে তারা বলল, আমরা আমাদের অংশে ছিদ্র করে পানির প্রয়োজন মেটালে আর উপরতলাবাসীকে কষ্ট দিতে হয় না। এখন যদি উপরতলার বাসিন্দারা নিচতলাবাসীদেরকে নৌকা ছিদ্র করার জন্য সুযোগ দেন, তাহলে উপরতলা ও নিচতলার সবাই পানিতে ডুবে মারা যাবে। আর যদি তারা নিচতলাবাসীকে তাদের এ কর্মে বাধা দেয় তাহলে নিচতলার বাসিন্দারাও বেঁচে যাবে এবং উপরতলার বাসিন্দারাও বেঁচে যাবে।” [24] আল্লাহর রাসূলের উক্ত হাদীসের আলোকে যদি সমাজের সকল মানুষ দায়িত্ববান হয় তাহলে অনেক অপরাধ সংঘটিত হওয়ার সুযোগই কমে আসবে। ১১. সহশিক্ষা বর্জন করা: সহশিক্ষা ইসলামী শরী‘আতের সরাসরি লঙ্ঘন। নারী-পুরুষের অবাধ মেলামেশা ইসলামে হারাম। সহশিক্ষার কুফল অনেক। সহশিক্ষা পর্দার লঙ্ঘন হয়, লজ্জা কমে যায়, পশুবৃত্তি জাগ্রত হয়, কু-চিন্তা, কু- বাসনায় পেয়ে বসে, যার পরিণতি ভালো নয়। ইভটিজিং, যেনা-ব্যভিচার, ধর্ষণ, হত্যা, আত্মহত্যা সবই সহশিক্ষার কুফল। ঢাকা, চট্টগ্রাম, রাজশাহী, সিলেটের সরকারী-বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রীদের পর্নো-সিডি বাজারে বিভিন্ন সাংকেতিক নামে পাওয়া যায়। কোনো কোনো মিনি পতিতালয়ে গড়ে উঠেছে নামী-দামি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রীদের নিয়ে। সম্প্রতি ইডেন কলেজের কেলেঙ্কারি কারো অজানা নয়। এসবই সহশিক্ষার কুফল। ইভটিজিংসহ নানারকম ফিতনা-ফাসাদ ও বালা-মুসিবত থেকে আমাদের সন্তাদের রক্ষা করতে সহশিক্ষা বাদ দিতে হবে। নর ও নারীর জন্য আলাদা শিক্ষাব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে। বাংলাদেশের বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের এস.এস.সি ও এইচ.এস.সি পরীক্ষার রেজাল্ট গবেষণা করে দেখা গেছে যে, সহশিক্ষাযুক্ত প্রতিষ্ঠানের চেয়ে সহশিক্ষামুক্ত প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা পরীক্ষায় ভালো ফলাফল করছে। ১২. লজ্জা: লজ্জা মানুষের সর্বশ্রেষ্ঠ ভূষণ। আমাদের নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম দুনিয়ার সর্বশ্রেষ্ঠ লজ্জাশীল পুরুষ ছিলেন। লজ্জাহীন মানুষ পশুতুল্য। পশুর লজ্জা নেই। তাই ওরা যেখানে সেখানে যা ইচ্ছা তাই করে। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, « ﺇِﻥَّ ﻣِﻤَّﺎ ﺃَﺩْﺭَﻙَ ﺍﻟﻨَّﺎﺱُ ﻣِﻦْ ﻛَﻠَﺎﻡِ ﺍﻟﻨُّﺒُﻮَّﺓِ : ﺇِﺫَﺍ ﻟَﻢْ ﺗَﺴْﺘَﺢِ ﻓَﺎﺻْﻨَﻊْ ﻣَﺎ ﺷِﺌْﺖَ» . “মানুষের কাছে পৌঁছা নবুওয়াতের প্রথম বাণী হচ্ছে, তুমি লজ্জাহীন হলে যা ইচ্ছা তাই করতে পারো।” [25] তিনি আরো বলেন, « ﺍﻟْﺤَﻴَﺎﺀُ ﻻَ ﻳَﺄْﺗِﻲ ﺇِﻻَّ ﺑِﺨَﻴْﺮٍ » . “লজ্জা কল্যাণ বৈ কিছুই বয়ে আনে না।” [26] অতএব, আমাদেরকে লজ্জার গুণ অর্জন করতে হবে। সন্তানদেরকে লজ্জাশীলতা শেখাতে হবে। যেসব অভিভাবক ছেলে-মেয়েদেরকে নিয়ে একত্রে অশালীন সিনেমা, নাটক আর গান দেখেন তাদেরকে বিষয়টি ভেবে দেখার অনুরোধ করছি। ১৩. ছোটদের স্নেহ ও বড়দের শ্রদ্ধা করা: আমাদের সন্তানদেরকে বড়দের শ্রদ্ধা আর ছোটদেরকে স্নেহ করার আদর্শ শেখাতে হবে। যারা এ গুণ অর্জন করবে তারা কখনোই রাস্তায় কোনো খারাপ কাজ করতে পারে না। কেননা তার তখন স্মরণ হবে সব নারীই কারো না কারোর মা, বোন, স্ত্রী কিংবা আত্মীয়া। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, « ﻟﻴﺲ ﻣﻨﺎ ﻣﻦ ﻟﻢ ﻳﺮﺣﻢ ﺻﻐﻴﺮﻧﺎ ﻭﻳﻮﻗﺮ ﻛﺒﻴﺮﻧﺎ » . “সে আমাদের দলভুক্ত নয় যে ছোটদের স্নেহ এবং বড়দের শ্রদ্ধা করে না।” [27] ১৪. সচ্চরিত্র: সুশীলসমাজ গঠন করতে চাইলে সচ্চরিত্রের বিকল্প নেই। আমাদের সন্তানদেরকে সকল প্রকার উত্তম চরিত্র শিক্ষা দিতে হবে। একজন বিনয়ী, নম্র, ভদ্র এবং সচ্চরিত্রবান ছেলে কখনোই কোনো নারীকে উত্ত্যক্ত করতে পারে না। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, « ﺇﻥ ﻣﻦ ﺧﻴﺎﺭﻛﻢ ﺃﺣﺴﻨﻜﻢ ﺃﺧﻼﻗﺎ» . “নিশ্চয় তোমাদের মধ্যে উত্তম ঐ ব্যক্তি যার চরিত্র উত্তম।” [28] আমাদের সন্তানদের চরিত্র বদলাতে হবে। রাসূলের চরিত্রকে আদর্শ হিসেবে গ্রহণ করতে হবে। আল্লাহ তা‘আলা বলেন, ﴿ﻟَّﻘَﺪۡ ﻛَﺎﻥَ ﻟَﻜُﻢۡ ﻓِﻲ ﺭَﺳُﻮﻝِ ﭐﻟﻠَّﻪِ ﺃُﺳۡﻮَﺓٌ ﺣَﺴَﻨَﺔٞ ﻟِّﻤَﻦ ﻛَﺎﻥَ ﻳَﺮۡﺟُﻮﺍْ ﭐﻟﻠَّﻪَ ﻭَﭐﻟۡﻴَﻮۡﻡَ ﭐﻟۡﺄٓﺧِﺮَ ﻭَﺫَﻛَﺮَ ﭐﻟﻠَّﻪَ ﻛَﺜِﻴﺮٗﺍ ٢١ ﴾ [ ﺍﻻﺣﺰﺍﺏ : ٢١ ] “যারা আল্লাহ ও শেষ দিবসের আশা রাখে এবং আল্লাহকে অধিক স্মরণ করে, তাদের জন্যে রাসূলের মধ্যে উত্তম আদর্শ রয়েছে।” [সূরা আল-আহযাব, আয়াত: ২১] ১৫. সৎসঙ্গ: নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, « ﻣﺜﻞ ﺍﻟﺠﻠﻴﺲ ﺍﻟﺼﺎﻟﺢ ﻭﺍﻟﺴﻮﺀ ﻛﺤﺎﻣﻞ ﺍﻟﻤﺴﻚ ﻭﻧﺎﻓﺦ ﺍﻟﻜﻴﺮ ﻓﺤﺎﻣﻞ ﺍﻟﻤﺴﻚ ﺇﻣﺎ ﺃﻥ ﻳﺤﺬﻳﻚ ﻭﺇﻣﺎ ﺃﻥ ﺗﺒﺘﺎﻉ ﻣﻨﻪ ﻭﺇﻣﺎ ﺃﻥ ﺗﺠﺪ ﻣﻨﻪ ﺭﻳﺤﺎ ﻃﻴﺒﺔ ﻭﻧﺎﻓﺦ ﺍﻟﻜﻴﺮ ﺇﻣﺎ ﺃﻥ ﻳﺤﺮﻕ ﺛﻴﺎﺑﻚ ﻭﺇﻣﺎ ﺃﻥ ﺗﺠﺪ ﺭﻳﺤﺎ ﺧﺒﻴﺜﺔ » . “সৎবন্ধু এবং অসৎ বন্ধুর তুলনা হচ্ছে, সুগন্ধী বহনকারী ও কামারের সাথে। সুগন্ধি বহনকারী তোমাকে হয়তো সুগন্ধি উপহার দেবে; না হয় তুমি তার থেকে সুগন্ধি কিনে নেবে আর না হয় তুমি তার থেকে সুবাস পাবে। আর কামারের কাছে গেলে আগুনের ফুলকি তোমার বস্ত্রকে ছিদ্র করবে অথবা খারাপ গন্ধ পাবে।” [29] ১৭. মোবাইল, ইন্টারনেট ও কম্পিউটারের অপব্যবহার রোধ: মোবাইল, কম্পিউটার ও ইন্টারনেটের অপব্যবহার রোধ অত্যন্ত জরুরি। বর্তমান সময়ে চুরি, ডাকাতি, সন্ত্রাসী ও অন্যান্য অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে এগুলো ব্যবহার হচ্ছে যথেচ্ছভাবে। ইন্টারনেটে পর্নোগ্রাফির সাইট আছে লক্ষ লক্ষ। আমাদের যুবসমাজ ইন্টারনেটকে গবেষণামূলক কাজে ব্যবহার না করে বন্ধুত্ব স্থাপন, চ্যাটিং, অশ্লীল দৃশ্য ও অপরাধের কাজেই বেশি ব্যবহার করছে। আধুনিক প্রযুক্তির অবৈধ ব্যবহার বন্ধে সরকারকে কার্যকরী পদক্ষেপ নিতে হবে। আমাদেরকে তাই আমাদের সন্তানদের ব্যাপারে সচেতন থাকতে হবে । তারা কাদের সাথে বন্ধুত্ব করছে, খোঁজ রাখা উচিৎ। বাজে বন্ধুর খপ্পরে পড়ে আপনার আমার ছেলেরা মুহূর্তেই বদলে যেতে পারে। পরিণত হতে পারে মদখোর, জুয়াখোর, নেশাগ্রস্ত, ইভটিজার, সন্ত্রাসী কিংবা চোর ডাকাতে। ১৮. পর্দার অনুশীলন: পর্দার বিধান মেনে চলা প্রত্যেক নর-নারীর উপর ফরয। ইসলামী শরী‘আতের এ বিধান মেনে চলতে পারলেই দুনিয়ার বহু অনিষ্টতা থেকে সহজেই রেহাই পাওয়া সম্ভব। ১৯. নারীর পর্দা: আল্লাহ তা‘আলা নারীদেরকে উত্ত্যেক্তকারীদের হাত থেকে রেহাই পেতে পর্দার বিধান মেনে চলতে বলেছেন। পবিত্র কুরআনে নিম্নের এ আয়াতে বখাটেদের উত্ত্যেক্ততা থেকে রেহাই পেতে নারীদের সরাসরি কৌশল বাতলে দেওয়া হয়েছে। আল্লাহ তা‘আলা বলেন, ﴿ﻳَٰٓﺄَﻳُّﻬَﺎ ﭐﻟﻨَّﺒِﻲُّ ﻗُﻞ ﻟِّﺄَﺯۡﻭَٰﺟِﻚَ ﻭَﺑَﻨَﺎﺗِﻚَ ﻭَﻧِﺴَﺎٓﺀِ ﭐﻟۡﻤُﺆۡﻣِﻨِﻴﻦَ ﻳُﺪۡﻧِﻴﻦَ ﻋَﻠَﻴۡﻬِﻦَّ ﻣِﻦ ﺟَﻠَٰﺒِﻴﺒِﻬِﻦَّۚ ﺫَٰﻟِﻚَ ﺃَﺩۡﻧَﻰٰٓ ﺃَﻥ ﻳُﻌۡﺮَﻓۡﻦَ ﻓَﻠَﺎ ﻳُﺆۡﺫَﻳۡﻦَۗ ﻭَﻛَﺎﻥَ ﭐﻟﻠَّﻪُ ﻏَﻔُﻮﺭٗﺍ ﺭَّﺣِﻴﻤٗﺎ ٥٩ ﴾ [ ﺍﻻﺣﺰﺍﺏ : ٥٩] “হে নবী! আপনি আপনার পত্নীগণকে ও কন্যাগণকে এবং মুমিনদের স্ত্রীগণকে বলুন, তারা যেন তাদের চাদরের কিয়দংশ নিজেদের ওপর টেনে নেয়। এতে তাদেরকে (সম্ভ্রান্ত বলে) চেনা সহজ হবে। ফলে তাদেরকে উত্ত্যেক্ত করা হবে না। আল্লাহ ক্ষমাশীল পরম দয়ালু।” [সূরা আল-আহযাব, আয়াত: ৫৯] পর্দার ব্যাপারে আল্লাহ তা‘আলা যে নির্দেশনা দিয়েছেন তা যদি নর-নারীরা পালন করেন, তাহলে খারাপ কোনো চিত্র রাস্তা-ঘাটে দৃশ্যমান হবে না। আল্লাহ তা‘আলা বলেন, ﴿ﻗُﻞ ﻟِّﻠۡﻤُﺆۡﻣِﻨِﻴﻦَ ﻳَﻐُﻀُّﻮﺍْ ﻣِﻦۡ ﺃَﺑۡﺼَٰﺮِﻫِﻢۡ ﻭَﻳَﺤۡﻔَﻈُﻮﺍْ ﻓُﺮُﻭﺟَﻬُﻢۡۚ ﺫَٰﻟِﻚَ ﺃَﺯۡﻛَﻰٰ ﻟَﻬُﻢۡۚ ﺇِﻥَّ ﭐﻟﻠَّﻪَ ﺧَﺒِﻴﺮُۢ ﺑِﻤَﺎ ﻳَﺼۡﻨَﻌُﻮﻥَ ٣٠ ﻭَﻗُﻞ ﻟِّﻠۡﻤُﺆۡﻣِﻨَٰﺖِ ﻳَﻐۡﻀُﻀۡﻦَ ﻣِﻦۡ ﺃَﺑۡﺼَٰﺮِﻫِﻦَّ ﻭَﻳَﺤۡﻔَﻈۡﻦَ ﻓُﺮُﻭﺟَﻬُﻦَّ ﻭَﻟَﺎ ﻳُﺒۡﺪِﻳﻦَ ﺯِﻳﻨَﺘَﻬُﻦَّ ﺇِﻟَّﺎ ﻣَﺎ ﻇَﻬَﺮَ ﻣِﻨۡﻬَﺎۖ ﻭَﻟۡﻴَﻀۡﺮِﺑۡﻦَ ﺑِﺨُﻤُﺮِﻫِﻦَّ ﻋَﻠَﻰٰ ﺟُﻴُﻮﺑِﻬِﻦَّۖ ٣١ ﴾ [ﺍﻟﻨﻮﺭ : ٣٠، ٣١ ] “মুমিনদেরকে বলুন, তারা যেন তাদের দৃষ্টি নত রাখে এবং তাদের যৌনাঙ্গের হেফাযত করে। এতে তাদের জন্য খুব পবিত্রতা আছে। নিশ্চয় তারা যা করে আল্লাহ তা অবহিত আছেন। ঈমানদার নারীদেরকে বলুন, তারা যেন তাদের দৃষ্টিকে নত রাখে এবং তাদের যৌনাঙ্গের হেফাযত করে। তারা যেন যা সাধারণত প্রকাশমান, তা ছাড়া তাদের সৌন্দর্য প্রদর্শন না করে এবং তারা যেন তাদের ওড়না মাথার বক্ষদেশে ফেলে রাখে।” [সূরা আন- নূর, আয়াত: ৩০-৩১] আল্লাহ তা‘আলা নারীদেরকে পর্দাহীন চলাফেরা করতে নিষেধ করেছেন। তিনি বলেন, ﴿ﻭَﻗَﺮۡﻥَ ﻓِﻲ ﺑُﻴُﻮﺗِﻜُﻦَّ ﻭَﻟَﺎ ﺗَﺒَﺮَّﺟۡﻦَ ﺗَﺒَﺮُّﺝَ ﭐﻟۡﺠَٰﻬِﻠِﻴَّﺔِ ﭐﻟۡﺄُﻭﻟَﻰٰۖ ﴾ [ ﺍﻻﺣﺰﺍﺏ : ٣٣ ] “তোমরা তোমাদের গৃহে অবস্থান কর এবং জাহিলিয়াত যুগের নারীদের মতো সৌন্দর্য প্রদর্শন করে ঘোরাফেরা করো না।’’ [সূরা আল- আহযাব, আয়াত: ৩৩] হিজাব নারীকে হেফাযত করে, রক্ষা করে তার ইজ্জত-অবরুকে। বাংলাদেশের যে নারীরা রাস্তায় হিজাব পরে চলেন, পর্দার ব্যাপারে আল্লাহর হুকুম মানেন, তারা ইভটিজিং, এসিড সন্ত্রাস এবং ধর্ষণের শিকার হয়েছেন এ খবর সাধারণত পাওয়া যায় না। কোনো ফলের খোসা ছিড়ে খোলা জায়গায় ঢাকনাবিহীন রেখে দিলে তা মাছি ও জীবানু থেকে যেমন রক্ষা করা যায় না, তেমনি পর্দাবিহীন কোনো নারী রাস্তায় নিরাপদ নয়। শয়তান ও দুষ্টলোকের কুদৃষ্টি তার দিকে পড়বেই। তাই নারীকে বাঁচাতে, ইভটিজিং থেকে রক্ষা করতে নারীকেই আল্লাহর নির্দেশ মেনে পর্দা করে চলতে হবে -এর কোনো বিকল্প নেই। নারীর পর্দার কতিপয় দিক একজন মুসলিম নারী পর্দার বিধান মেনে চলতে নিম্নোক্ত বিষয়গুলো মেনে চলবেন। না হয় তার পর্দার বিধান পুরোপুরি মেনে চলা হবে না। আল্লাহর বিধান পরিপূর্ণভাবে না মানলে দুনিয়াবী ফিতনা ফাসাদ থেকে মুক্ত থাকাও সম্ভব নয়। ১. সতর ঢাকা: নারীর দেহ আবৃত করে রাখাই পর্দার উদ্দেশ্য। কোনোভাবেই নারীদেহ প্রদর্শন করা যাবে না। কিন্তু ক্ষেত্রবিশেষ প্রয়োজনে তার শরীর থেকে এমন কিছু অংশ সতরের বহির্ভুত হিসেবে গণ্য করা হয়েছে, যা প্রকাশ না করলেই নয়। এ মর্মে কুরআনে বলা হয়েছে, ﴿ﻭَﻟَﺎ ﻳُﺒۡﺪِﻳﻦَ ﺯِﻳﻨَﺘَﻬُﻦَّ ﺇِﻟَّﺎ ﻣَﺎ ﻇَﻬَﺮَ ﻣِﻨۡﻬَﺎۖ ﻭَﻟۡﻴَﻀۡﺮِﺑۡﻦَ ﺑِﺨُﻤُﺮِﻫِﻦَّ ﻋَﻠَﻰٰ ﺟُﻴُﻮﺑِﻬِﻦَّۖ ﴾ [ﺍﻟﻨﻮﺭ : ٣١] “তারা যেন যা সাধারণত প্রকাশমান, তা ছাড়া তাদের সৌন্দর্য প্রদর্শন না করে এবং তারা যেন তাদের মাথার ওড়না বক্ষদেশে ফেলে রাখে।” [সূরা আন- নূর, আয়াত: ৩১] এখানে যা সাধারণত প্রকাশমান দ্বারা অধিকাংশ শরী‘আহ বিশেষজ্ঞের মতে, হাতের তালু এবং বহিরাবরণকে বোঝানো হয়েছে। এগুলো সে আজনবীদের সামনে প্রকাশ করতে পারবে। ২. পরপুরুষের সামনে সৌন্দর্য প্রকাশ না করা: পরপুরুষের সামনে কোনো মুসলিম নারী তার সৌন্দর্য প্রকাশ করবে না। এ ব্যাপারে পবিত্র কুরআনে বলা হয়েছে, ﴿ﻭَﻟَﺎ ﻳُﺒۡﺪِﻳﻦَ ﺯِﻳﻨَﺘَﻬُﻦَّ ﺇِﻟَّﺎ ﻣَﺎ ﻇَﻬَﺮَ ﻣِﻨۡﻬَﺎۖ ﻭَﻟۡﻴَﻀۡﺮِﺑۡﻦَ ﺑِﺨُﻤُﺮِﻫِﻦَّ ﻋَﻠَﻰٰ ﺟُﻴُﻮﺑِﻬِﻦَّۖ ﴾ [ﺍﻟﻨﻮﺭ : ٣١] “তারা যেন যা সাধারণত প্রকাশমান, তা ছাড়া তাদের সৌন্দর্য প্রদর্শন না করে এবং তারা যেন তাদের মাথার ওড়না বক্ষদেশে ফেলে রাখে।” [সূরা আন- নূর, আয়াত: ৩১] শুধু দৈহিক সৌন্দর্য প্রদর্শন থেকে বিরত থাকলেই চলবে না বরং কণ্ঠের সৌন্দর্যকেও পরপুরুষ থেকে দূরে রাখতে হবে। আল্লাহ তা‘আলা বলেন, ﴿ ﺇِﻥِ ﭐﺗَّﻘَﻴۡﺘُﻦَّۚ ﻓَﻠَﺎ ﺗَﺨۡﻀَﻌۡﻦَ ﺑِﭑﻟۡﻘَﻮۡﻝِ ﻓَﻴَﻄۡﻤَﻊَ ﭐﻟَّﺬِﻱ ﻓِﻲ ﻗَﻠۡﺒِﻪِۦ ﻣَﺮَﺽٞ ﻭَﻗُﻠۡﻦَ ﻗَﻮۡﻟٗﺎ ﻣَّﻌۡﺮُﻭﻓٗﺎ ٣٢ ﴾ [ ﺍﻻﺣﺰﺍﺏ : ٣٢ ] “যদি তোমরা আল্লাহর তাকওয়া অবলম্বন কর, তবে পরপুরুষের সাথে কোমল ও আকর্ষণীয় ভঙ্গিতে করা বলো না, ফলে সেই ব্যক্তি কুবাসনা করে, যার অন্তরে ব্যাধি রয়েছে। তোমরা সঙ্গত কর্থাবার্তা বলবে।” [সূরা আল-আহযাব, আয়াত: ৩২] নারীদেরকে আল্লাহ তা‘আলা নীরবে পথ চলতে বলেছেন, যাতে দুষ্ট লোকেরা তাদের পায়ের আওয়াজ শুনে ব্যাকুল হয়ে না ওঠে। আল্লাহ তা‘আলা বলেন, ﴿ ﻭَﻟَﺎ ﻳَﻀۡﺮِﺑۡﻦَ ﺑِﺄَﺭۡﺟُﻠِﻬِﻦَّ ﻟِﻴُﻌۡﻠَﻢَ ﻣَﺎ ﻳُﺨۡﻔِﻴﻦَ ﻣِﻦ ﺯِﻳﻨَﺘِﻬِﻦَّۚ ﴾ [ﺍﻟﻨﻮﺭ : ٣١ ] “তারা যেন পদযুগল এমনভাবে স্থাপন করে, যাতে তাদের গোপন সৌন্দর্য টের পাওয়া যায়।” [সূরা আন- নুর, আয়াত: ৩১] বর্তমানে অধিকাংশ নারীগণ রাস্তায় বের হলে তাদের রূপ-সৌন্দর্যকে মানুষের সামনে তুলে ধরতে প্রায় মরিয়া। নানা ধরনের পারফিউম, সাজগোজ, পায়ে ঝুমকা, বাহারি ডিজাইনের পোশাক পরিধান করে তারা একদিকে যেমন আল্লাহর বিধানকে লঙ্ঘন করছে, পাশাপাশি পুরুষদের যৌন ক্ষুধা বাড়িয়ে দিয়ে নিজেদের বিপদ নিজেরাই ডেকে আনছে। বর্তমানে বোরকাও ফ্যাশনে পরিণত হয়েছে। নানা ডিজাইনের বোরকা আধুনিক নারীদের সৌন্দর্যকে বাড়িয়ে তুলছে। বোরকা যদি পর্যার উদ্দেশ্য বাস্তবায়ন না করতে পারে তাহলে তার পরিধান করা অর্থহীন। আমাদের মা বোনদের বোরকা এমন হওয়া উচিত, যা তাদের সৌন্দর্যকে আবৃত করবে। বোরকার সৌন্দর্য যেন পুরুষদের আকর্ষণ না করে। ৩. নর-নারীর নির্জন সাক্ষাৎ বর্জন: ইসলামে নর-নারীর নির্জন সাক্ষাৎ নিষিদ্ধ। এটি অত্যন্ত ভয়ানক। নারী-পুরুষের নির্জনে সাক্ষাৎ কিংবা গোপন সম্পর্ক, যখন উভয়ের মধ্যে কোনো পর্দা বা আড়ালও থাকে না। এরূপ পরিস্থিতিতে এমন কোনো বাহ্যিক চাপ থাকে না, যা মানুষকে আবেগ উত্তেজনার কাছে পরাভূত হওয়ার হাত থেকে রক্ষা করতে পারে। নর-নারীর সম্পর্ক ইসলামের দৃষ্টিতে নিছক দৈহিক লালসার মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়। এর উপর আবর্তিত হয় অনেক দায়-দায়িত্ব। তাই এ সম্পর্কের সাথে সামাজিক বন্ধন ও স্বীকৃতি থাকা অত্যাবশ্যক, যেন এই দায়-দায়িত্ব পালনের ক্ষেত্রে সমাজ ব্যক্তির সাহায্যে এগিয়ে আসে। আর যদি ব্যক্তি তা পালন করতে অবহেলা করে বা পাশ কাটিয়ে যেতে চায় তাহলে তাকে জবাবদিহির জন্য পাকড়াও করতে পারে। এই বন্ধন বা বাধ্য-বাধকতাই তার বিপথগামিতার পথে প্রতিবন্ধক হয়ে দাঁড়ায়। ফলে নর-নারী কারো অধিকার বিনষ্ট হওয়ার কোনো সুযোগ থাকে না। মানুষের এই দুর্বলতার কথা বিবেচনা করে বেগানা নারী-পুরুষের নির্জন দেখা সাক্ষাৎ ইসলাম কঠোরভাবে নিষেধ করেছে।[30] রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, “তোমাদের কেউ যেন কোনো বেগানা নারীর সাথে একান্তে সাক্ষাৎ না করে, তবে তার সাথে তার কোনো মাহরাম পুরুষ আত্মীয় থাকলে ভিন্ন কথা।” [31] অন্য হাদীসে রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নর-নারীর নির্জন আড্ডা থেকে সর্তক করে বলেন, « ﻻَ ﻳَﺨْﻠُﻮَﻥَّ ﺭَﺟُﻞٌ ﺑِﺎﻣْﺮَﺃَﺓٍ ﺇِﻻَّ ﻛَﺎﻥَ ﺛَﺎﻟِﺜَﻬُﻤَﺎ ﺍﻟﺸَّﻴْﻄَﺎﻥُ» . “একান্ত নির্জনে বেগানা নর-নারী যখন কথাবার্তা বলে, শয়তান তখন তাদের মধ্যে তৃতীয় ব্যক্তি হয়ে যায়।” [32] আল্লাহ তা‘আলা বরেন, ﴿ﻭَﻟَﺎ ﻣُﺘَّﺨِﺬَٰﺕِ ﺃَﺧۡﺪَﺍﻥٖۚ﴾ [ ﺍﻟﻨﺴﺎﺀ : ٢٥] “মেয়েরা গোপনে বা চুপিসারে বন্ধুত্ব করবে না।” [সূরা আন-নিসা, আয়াত: ২৫] অনুরূপ ছেলেদেরকে বলা হয়েছে, ﴿ﻭَﻟَﺎ ﻣُﺘَّﺨِﺬِﻱٓ ﺃَﺧۡﺪَﺍﻥٖ٥ ﴾ [ ﺍﻟﻤﺎﺋﺪﺓ : ٥] “পুরুষেরাও গোপনে বা চুপিসারে বন্ধুত্ব করবে না।” [সূরা আল-মায়েদা, আয়াত: ৫] ৪. পুরুষদের মতো পোশাক পরিধান না করা: নারীদের জন্য পুরুষের পোশাক পরিধান করা নিষিদ্ধ। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সে সকল নারীদের অভিসম্পাত করেছেন, যারা পুরুষের পোশাক পরিধান করে। হাদীসে এসেছে, « ﻟﻌﻦ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠﻢ ﺍﻟﻤﺘﺸﺒﻬﻴﻦ ﻣﻦ ﺍﻟﺮﺟﺎﻝ ﺑﺎﻟﻨﺴﺎﺀ ﻭﺍﻟﻤﺘﺸﺒﻬﺎﺕ ﻣﻦ ﺍﻟﻨﺴﺎﺀ ﺑﺎﻟﺮﺟﺎﻝ » . “রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নারীদের অনুকরণকারী পুরুষদের এবং পুরুষদের অনুকরণকারী নারীদের অভিসম্পাত করেছেন।” [33] ৫. পাতলা স্কিন টাইট কিংবা পুরো দেহ আবৃত করে না এমন পোশাক পরিধান: আবু হোরাইরা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, «ﺻِﻨْﻔَﺎﻥِ ﻣِﻦْ ﺃَﻫْﻞِ ﺍﻟﻨَّﺎﺭِ ﻟَﻢْ ﺃَﺭَﻫُﻤَﺎ ﻗَﻮْﻡٌ ﻣَﻌَﻬُﻢْ ﺳِﻴَﺎﻁٌ ﻛَﺄَﺫْﻧَﺎﺏِ ﺍﻟْﺒَﻘَﺮِ ﻳَﻀْﺮِﺑُﻮﻥَ ﺑِﻬَﺎ ﺍﻟﻨَّﺎﺱَ ﻭَﻧِﺴَﺎﺀٌ ﻛَﺎﺳِﻴَﺎﺕٌ ﻋَﺎﺭِﻳَﺎﺕٌ ﻣُﻤِﻴﻼَﺕٌ ﻣَﺎﺋِﻼَﺕٌ ﺭُﺀُﻭﺳُﻬُﻦَّ ﻛَﺄَﺳْﻨِﻤَﺔِ ﺍﻟْﺒُﺨْﺖِ ﺍﻟْﻤَﺎﺋِﻠَﺔِ ﻻَ ﻳَﺪْﺧُﻠْﻦَ ﺍﻟْﺠَﻨَّﺔَ ﻭَﻻَ ﻳَﺠِﺪْﻥَ ﺭِﻳﺤَﻬَﺎ ﻭَﺇِﻥَّ ﺭِﻳﺤَﻬَﺎ ﻟَﻴُﻮﺟَﺪُ ﻣِﻦْ ﻣَﺴِﻴﺮَﺓِ ﻛَﺬَﺍ ﻭَﻛَﺬَﺍ » . “জাহান্নামীদের এমন দুটি দল রয়েছে, যাদের আমি দেখিনি। তাদের এক দলের হাতে গরুর লেজের মতো চাবুক থাকবে, যা দিয়ে তারা লোকদেরকে মারবে। আর একদল নারীদেরকে। তারা পোশাক পরিচ্ছদ পরিধান করা সত্ত্বেও উলঙ্গ, বিচুৎতকারিণী ও স্বয়ং বিচ্যুত। বুখতী উটের উচু কুঁজের মতো তাদের চুলের খোপা। এসব নারী কখনো জান্নাতে প্রবেশ করতে পারবে না, জান্নাতের সুগন্ধিও পাবে না। অথচ জান্নাতের সুগন্ধি অনেক অনেক দূর থেকে পাওয়া যাবে।” [34] ইসলাম নগ্নতা, বেহায়াপনা, নির্লজ্জ চালচলন নিষিদ্ধ করে অবাধ যৌনচর্চার দুয়ার বন্ধ করে দিয়েছে। কারণ, অবাধ যৌনচর্চা মানবতার মহাসর্বনাশ সাধন করতে পারে। এর ফলে যুবশক্তির ধ্বংস সাধনসহ মারাত্মক যৌনব্যাধি, শারীরিক শক্তি নাশ, পারিবারিক শৃঙ্খলার বিলোপ, বেশ্যাবৃত্তির প্রসার, ইভটিজিং ও নানা প্রকার প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়। আজকের বাংলাদেশের সামাজিক অবস্থা যার বাস্তব প্রমাণ। [35] ৬. নারী-পুরুষের অবাধ মেলামেশা বর্জন: মানুষ পাপের আস্তানার পাশ দিয়ে দৃষ্টি অবনত করে অতিক্রম করতে পারে। কিন্তু যেখানে গোটা সমাজকে ব্যভিচারের আঁখড়ায় পরিণত করা হয়েছে, সেখানে যে কোথায় গিয়ে পালিয়ে আত্মরক্ষা করবে? নিজের নৈতিকতা ও কর্মের পরিমার্জনের জন্য কী ব্যবস্থা গ্রহণ করবে? বর্তমানে অবস্থা এই যে, কোনো ব্যক্তি সে বাজারের দোকানদার হোক কিংবা কারখানার শ্রমিক, কলেজের ছাত্র হোক কিংবা অফিসের কেরানি, সে কোনো হোটেলে বসে থাকুক বা পার্কে ভ্রমণরত হোক-প্রতিটি স্থানেই বিপরীত লিঙ্গ তার সামনে পাপের পয়গাম নিয়ে হাজির আছে। জীবনের এমন কোনো অঙ্গন নেই, বর্তমান সভ্যতা যেখানে নারী ও পুরুষের একসাথে কাজ- কর্ম অনিবার্য করে দেয় নি। শুধু তাই নয়; বরং এই একত্রে মেলামেশাকে এতটা বৈচিত্র্যময় ও আকর্ষণীয় করে দিয়েছে যে, সমাজের ওপরে যৌন ক্ষুধা ও যৌন উপবাসের মতো পরিস্থিতি ছেয়ে আছে। মনে হয়, যেন যৌনতা সর্বত্র ভিক্ষাপাত্র হাতে ঘুরে বেড়াচ্ছে। নারী ও পুরুষের অভাদ মেলামেশা যতদিন উচ্ছেদ না করা যাবে, ততদিন এ পরিস্থিতি থেকে মুক্তি লাভ করা যাবে না। ইসলাম সব সময় নারী ও পুরুষের কর্মক্ষেত্র পুরোপুরি আলাদা করে রাখে। তাই ইসলামের নীতিমালার ওপর প্রতিষ্ঠিত সমাজে নারী-পুরুষের অবাধ মেলামেলার সুযোগ নিতান্ত কম। কোনো সময় নারী ও পুরুষের একই গন্ডির মধ্যে কাজ করার প্রয়োজন হলেও ইসলাম তাদের পরস্পর মেলামেশা থেকে দূরে থাকতে কঠোরভাবে নির্দেশ দেয়। [36] একদা নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নারী ও পুরুষদের পারস্পরিক মিশে যেতে দেখে নারীদের বললেন, « ﺍﺳْﺘَﺄْﺧِﺮْﻥَ ﻓَﺈِﻧَّﻪُ ﻟَﻴْﺲَ ﻟَﻜُﻦَّ ﺃَﻥْ ﺗَﺤْﻘُﻘْﻦَ ﺍﻟﻄَّﺮِﻳﻖَ ﻋَﻠَﻴْﻜُﻦَّ ﺑِﺤَﺎﻓَﺎﺕِ ﺍﻟﻄَّﺮِﻳﻖِ » . “পেছনে চলে যাও। রাস্তার মাঝখান দিয়ে তোমাদের চলা উচিত নয়। তোমাদের রাস্তার একপাশ দিয়ে চলা উচিত।” [37] আব্দুল্লাহ ইবনে উমার রাদিয়াল্লাহু ‘আনহুমা থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কোনো পুরুষকে দুইজন স্ত্রীলোকের মাঝ দিয়ে চলতে নিষেধ করেছেন।[38] উকবা ইবনে আমের রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, « ﺇِﻳَّﺎﻛُﻢْ ﻭَﺍﻟﺪُّﺧُﻮﻝَ ﻋَﻠَﻰ ﺍﻟﻨِّﺴَﺎﺀِ » . ﻓَﻘَﺎﻝَ ﺭَﺟُﻞٌ ﻣِﻦَ ﺍﻷَﻧْﺼَﺎﺭِ ﻳَﺎ ﺭَﺳُﻮﻝَ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﺃَﻓَﺮَﺃَﻳْﺖَ ﺍﻟْﺤَﻤْﻮَ ﻗَﺎﻝَ « ﺍﻟْﺤَﻤْﻮُ ﺍﻟْﻤَﻮْﺕُ » “নারীদের সাথে অবাধে মেলামেশা থেকে সাবধান হও। একজন আনসারী বললেন, দেবরের সাথে মেলামেশার ব্যাপারে আপনার মতামত কী? তিনি বললেন, দেবর তো সাক্ষাৎ মৃত্যু” [39] (অর্থাৎ মৃত্যু যেমন দেহে পচন ধরায়, দেবরের কারণে দাম্পত্যজীবনে তেমিন পচন ধরতে পারে)। পুরুষের পর্দা: নারীর পর্দার পাশাপাশি পুরুষের পর্দা করাও ফরয। পবিত্র কুরআনের পর্দার বিধান সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ সূরা আন-নূরের আয়াত দুটিতে প্রথমেই পুরুষদের পর্দার বিষয়ে নিদের্শনা দেওয়া হয়েছে। মহান আল্লাহ বলেন, ﴿ﻗُﻞ ﻟِّﻠۡﻤُﺆۡﻣِﻨِﻴﻦَ ﻳَﻐُﻀُّﻮﺍْ ﻣِﻦۡ ﺃَﺑۡﺼَٰﺮِﻫِﻢۡ ﻭَﻳَﺤۡﻔَﻈُﻮﺍْ ﻓُﺮُﻭﺟَﻬُﻢۡۚ ﺫَٰﻟِﻚَ ﺃَﺯۡﻛَﻰٰ ﻟَﻬُﻢۡۚ ﺇِﻥَّ ﭐﻟﻠَّﻪَ ﺧَﺒِﻴﺮُۢ ﺑِﻤَﺎ ﻳَﺼۡﻨَﻌُﻮﻥَ ٣٠ ﴾ [ﺍﻟﻨﻮﺭ : ٣٠] “মুমিনদেরকে বলনু, তারা যেন তাদের দৃষ্টি নত রাখে এবং তাদের যৌনাঙ্গের হেফাযত করে। এতে তাদের জন্য খুব পবিত্রতা আছে। নিশ্চয়ই তারা যা করে আল্লাহ তা অবহিত আছেন।” [সূরা আন- নূর, আয়াত: ৩০] সুতরাং যেসব বস্তু মানবহৃদয়কে আল্লাহর স্মরণবিমুখ করে দেয় কিংবা যে দিকে তাকাতে শরী‘আতে নিষেধাজ্ঞা উচ্চারিত হয়েছে, সে দিক থেকে দৃষ্টিকে বিরত রাখতে হবে। যেমন ঘরে বইরে, রাস্তা ঘাটে পরনারী ও আজনবী মহিলা, টেলিভিশন কিংবা সিডি ভিডিও-র নাটক, ছায়াছবির অশ্লীল দৃশ্যাবলী কিংবা দেয়াল পোস্টারের অশালীন ছবি ইত্যাদি। মূলতঃ অসংঘত দৃষ্টির কুপ্রভাব শুধু সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির মন- মানসকেই কলুষিত করে না; বরং তা তার গোটা দেহের সমস্ত কর্মকান্ডে সংক্রমিত হয়ে ক্রামন্বয়ে ব্যক্তি পর্যায় অতিক্রম করে এক সময় তা সমূহবিপদ নিয়ে জাতীয় অস্তিত্ববিনাশী অশনি সংকেত হয়ে দাঁড়ায়। আকাশ সংস্কৃতি, পাশ্চাত্য থেকে আসা অশ্লীল ছবির কুপ্রভাবে আমাদের যুব সমাজের মধ্যে বর্তমানে নৈতিক অবক্ষয়ের যে ধস নেমেছে, তা এই নির্মম সত্যেরই কিছু বাস্তবতা। এই অপসংস্কৃতির করাল গ্রাস রোধ করতে যদি আমরা অক্ষমতার পরিচয় দেই তাহলে আগামী দিনে ইসলামী আদর্শ-ঐতিহ্য নিয়ে আমাদের জাতীয় স্বকীয়তা সংরক্ষণ করা কিছুতেই সম্ভব হবে না। আর এ কথা স্বতঃসিদ্ধ যে, আনতনয়ন বিশিষ্ট হওয়াই নিষিদ্ধ দৃষ্টি থেকে আত্মরক্ষার ও দৃষ্টির পবিত্রতা বিধানের প্রকৃষ্ট পদ্ধতি-কৌশল। স্বয়ং চক্ষুদাতা মহান আল্লাহ তা‘আলাই আমাদের এ শিক্ষা দিয়েছেন। দৃষ্টির অবাধ বিচরণের নাম স্বাধীনতা নয়। যেমন অনেক নির্বোধ মুর্খ ধারণা করে থাকে; বরং তা হচ্ছে কুপ্রবৃত্তির কাছে নিজের পরাধীনতার বহিঃপ্রকাশ। একটি ক্ষুধার্ত সিংহকে লোকালয়ে ছেড়ে দিলে সে যতটা হত্যাযজ্ঞ চালাতে পারে, অনিয়ন্ত্রিত কুপ্রবৃত্তির ধ্বংসযজ্ঞ তার চেয়ে কোনো অংশেই কম নয়। কু-রিপুর পূজারীরা মূলত যালিম ও সীমালঙ্ঘণকারী। ইসলামের দৃষ্টিতে, মানুষ তো তখনই স্বাধীন হতে পারে, যখন সে কুপ্রবৃত্তির দাসত্ব থেকে মুক্তি লাভ করে।[40] এজন্যই কুরআনুল কারীমে কুপ্রবৃত্তি পূজাকারীদেরকে চরম ধিক্কার দেওয়া হয়েছে, ﴿ ﻭَﻟَﻮۡ ﺷِﺌۡﻨَﺎﻟَﺮَﻓَﻌۡﻨَٰﻪُ ﺑِﻬَﺎ ﻭَﻟَٰﻜِﻨَّﻪُۥٓ ﺃَﺧۡﻠَﺪَ ﺇِﻟَﻰ ﭐﻟۡﺄَﺭۡﺽِ ﻭَﭐﺗَّﺒَﻊَ ﻫَﻮَﻯٰﻪُۚ ﻓَﻤَﺜَﻠُﻪُۥ ﻛَﻤَﺜَﻞِ ﭐﻟۡﻜَﻠۡﺐِ ﺇِﻥ ﺗَﺤۡﻤِﻞۡ ﻋَﻠَﻴۡﻪِ ﻳَﻠۡﻬَﺚۡ ﺃَﻭۡ ﺗَﺘۡﺮُﻛۡﻪُ ﻳَﻠۡﻬَﺚۚ ﴾ [ﺍﻻﻋﺮﺍﻑ : ١٧٦] “অবশ্য আমরা ইচ্ছা করলে তার মর্যাদা বাড়িয়ে দিতাম সে সকল নিদর্শনসমূহের বদৌলতে; কিন্তু সে যে অধ:পতিত এবং নিজের রিপুর অনুগামী হয়ে রইল। সুতরাং আর অবস্থা হলো কুকুরের মতো; যদি তাকে তাড়া কর তবুও হাঁপাবে আর যদি ছেড়ে দাও তবুও হাঁপাবে। [সূরা আল-আ‘রাফ, আয়াত: ১৭৬] অতএব, সুস্থ সমাজ গঠন করতে নর-নারীর চোখের পর্দার কোনো বিকল্প নেই। চোখের পর্দাই পারে ইভটিজিং থেকে আমাদের মা-বোনদের রক্ষা করতে। উপসংহার ইসলাম যে সকল অশান্তি, অন্যায়-অনাচার ও অপরাধকে দুর করে শাস্তি ও সুখী সমাজ গঠন করতে পারে তা প্রমাণিত। চৌদ্দ শত বছর পূর্বে হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আরবের জাহেলী সমাজকে পরিণত করেছিলেন সোনার সমাজে। সমাজ থেকে সকল অপরাধ বিতাড়িত করতে হলে পারিবারিক শিক্ষা ও পর্দা অনুশীলনের বিকল্প নেই। এ ব্যাপারে ইসলামের দিক নির্দেশনা মেনে চলতে হবে। আল্লাহ আমাদের সকলকে ইসলামের নির্দেশিত পথে চলার তাওফীক দিন। আমীন। সমাপ্ত [1] সহীহ বুখারী, হাদীস নং-১৩১৯, খন্ড ১, পৃ. ৪৬৫। [2] সুনানুত তিরমিযী, হাদীস নং-২০৭৯। [3] মাজ্জাল্লাতুল বুহুস আল ইসলামিয়্যাহ, খন্ড, ২১, পৃ. ৪৫২। [4] বুখারী, কিতাবুল আদব, বাবু রাহমাতিন ওয়ালাদ, হাদীস নং-৫৯৯৭। [5] বুখারী, কিতাবুল জানায়েয, হাদীস নং-১৩০৩। [6] বায়হাকী, ওয়াবুল ঈমান ৮৬৪৯। [7] . সুনানু আবিদ দাউদ, কিতাবুল সালাত, হাদীস নং-৪৯৫। [8] জালালুদ্দীন সুয়ুতী, জামেউল আহাদীস, হাদীস নং-৯৬১। [9] আব্দুল্লাহ নাসির ওলওয়ান, তারবিয়াতুল আওলাদ ফিল ইসলাম, প্রথম খন্ড, পৃ. ৩১৮। [10] প্রাগুক্ত, পৃ. ১৫০। [11] ইসলামের দৃষ্টিতে সন্তাস কারণ ও প্রতিকার, প্রাগুক্ত, পৃ. ২০৯। [12] সুনানুত তিরমিযী, হাদীস নং-২০৭৯। [13] সুনানু ইবনি মাজাহ, হাদীস নং-৩৮০২। [14] মাজমাউয যাওযায়েদ, হাদীস নং-১২৮২৯। [15] সুনানুত তিরমিযী, হাদীস নং-২০৭৮। [16] সুনানুত তিরমিযী, হাদীস নং-২০৭৬। [17] সহীহ আল-বুখারী, হাদীস নং-২৪৬৫, খণ্ড, ৯, পৃ. ১৩৯। [18] . মসনদে আহমদ, হাদীস নং-২২১০৪। [19] সহীহ বুখারী, হাদীস নং-৬৬০। [20] সহীহ মুসলিম, হাদীস নং-৬৭০৮। [21] সুনানুত তিরমিযী, হাদীস নং-২৬০১। [22] সহীহ বুখারী, হাদীস নং ১৩৮৬। [23] সহীহ বুখারী, হাদীস নং ২৭৫১। [24] সহীহ বুখারী, হাদীস নং ২৪৯৩। [25] সহীহ বুখারী, হাদীস নং ৩৪৮৩। [26] সহীহ বুখারী, হাদীস নং ৬১১৭। [27] সুনানুত তিরমিযী, হাদীস নং ২০৪৩। [28] সহীহ বুখারী, হাদীস নং ৬০৩৫। [29] সহীহ বুখারী, হাদীস নং ৫৫৩৪। [30] ড. বি.এম. মফিজুর রহমান আল আযহারী, ইসলামের দৃষ্টিতে সন্ত্রাস ককারণ ও প্রতিকার (চট্টগ্রাম-ইউনিক লাইব্রেরী, প্রথম প্রকাশ, ২০০৬ ইং), পৃ. ২২৯। [31] সহীহ বুখারী, কিতাবুন নিকাহ, হাদীস নং-৫২৩৩। [32] সূনানুত তিরমিযী, কিতাবুর রিদা‘, হাদীস নং-১২০৪। [33] সহীহ বুখারী, কিতাবুল লিবাস, হাদীস নং ৫৮৮৫। [34] সহীহ মুসলিম, কিতাবুল লিবাস, হাদীস নং ৫৭০৪। [35] ইসলামের দৃষ্টিতে সন্ত্রাস কারণ ও প্রতিকার, প্রাগুক্ত, পৃ. ২৩৭। [36] প্রাগুক্ত, পৃ. ২৩০। [37] সুনানু আবি দাউদ, আবওয়াবুস সালাম, হাদীস নং-৫৩৭৪। [38] প্রাগুক্ত, হাদীস নং ৫২৭৫। [39] সুনানুত তিরমিযী, কিতাবুর রিদা‘, হাদীস নং-১২০৪ । [40] ইসলামের দৃষ্টিতে সন্ত্রাস কারণ ও প্রতিকার, প্রাগুক্ত, পৃ. ২২২। _________________________________________________ _____________________________________________ লেখক: ড. মোঃ আবদুল কাদের ﺩ/ ﻣﺤﻤﺪ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻘﺎﺩﺭ সম্পাদনা: ড. আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া ﻣﺮﺍﺟﻌﺔ: ﺩ/ ﺃﺑﻮ ﺑﻜﺮ ﻣﺤﻤﺪ ﺯﻛﺮﻳﺎ উৎস: ইসলাম প্রচার ব্যুরো, রাবওয়াহ, রিয়াদ, সৌদিআরব
Top Post and Pages
- *অনুমতি ছাড়া স্বামী/স্ত্রীর অর্থ-সম্পদ খরচ করার বিধানঃ প্রশ্ন:ক) স্বামীর টাকা ব্যয় করার ক্ষেত্রে স্ত্রীর কতটুকু ও কি ধরণের অধিকার আছে? খ) কোনো মেয়ে যদি স্বামীকে না জানিয়ে তার সম্পদ থেকে নিয়ে তার অসহায় মা-বোনকে কিছু আর্থিক সাহায্য করে, তাহলে তা জি জায়েয হবে? কারণ স্বামী জানলে হয়ত এর অনুমতি দিবে না। তবে নিয়ত আছে আল্লাহ রহমতে অবস্থা ভালো হলে স্বামীকে বিষয়টি জানাবে ইনশাআল্লাহ। এটা কি হারাম হবে?
- বেনামাজি কাফের না মুসলিম ? একটু ভিন্ন চিন্তা...
Pages
- 30(ত্রিশ) পারা কুর’আনের আরবী থেকে বাংলা ও ইংরেজী অনুবাদ
- 1.সুরাতুল ফাতিহা(01-07)
- 10. সুরা ইউনূস (01- 109)
- 100.সুরাহ আল আদিয়াত (1-11)
- 101.সুরাহ আল করিয়াহ(1-11)
- 102.সুরাহ আত-তাকাছুর(1-8)
- 103.সুরাহ আল আছর(1-3)
- 104.সুরাহ হুমাযাহ(1-9)
- 105.সুরাহ আল ফিল(1-5)
- 106.সুরাহ আল কুরাঈশ (1-4)
- 107.সুরাহ আল মাউন (1-7)
- 108.সুরাহ আল কাউসার (1-3)
- 109.সুরাহ আল কাফিরুন (1-6)
- 11. সুরা আল হুদ (01-123)
- 110.সুরাহ আল নাসর (1-3)
- 111.সুরাহ আল লাহাব(1-5)
- 112.সুরাহ আল ইখলাস(1-4)
- 113.সুরাহ আল ফালাক (1-5)
- 114.সুরাহ আন নাস(1-6)
- 12. আল ইউসুফ (01-111)
- 13. সুরা আল – রাদ (01-43)
- 14. সুরা আল ইবরাহীম (01-52)
- 15. সুরা আল হিজর (01-99)
- 16. সুরা আল নাহল (01-128)
- 17. সুরা বনী ইসরাইল(ইসরা)-(01-111)
- 18. সুরাহ আল কাহাফ(01-110)
- 19. সুরাহ মরিয়ম (01-98)
- 2.সুরাতুল বাকারাহ(01-286)
- 20. সুরাহ তহা (01-135)
- 21. সুরাহ আল আম্বিয়া(01-112)
- 22. সুরাহ আল হজ্ব(01-78)
- 23. সুরাহ মু ‘মিনুন(01-118)
- 24. সুরাহ আন – নূর (01-64)
- 25. সুরাহ আল ফুরকান (01-77)
- 26. সুরাহ আল শু ‘আরা(01-227)
- 27. সুরাহ আল নমল (01-93)
- 28.সুরাহ আল কাসাস (01-88)
- 29. সুরাহ আল আনকাবুত(01-69)
- 3.সুরা আল – ইমরান(01-200)
- 30. সুরাহ আর রুম(01-60)
- 31. সুরাহ লোকমান (01-34)
- 32. সুরাহ আল সাজদাহ(01-30)
- 33. সুরাহ আল আহযাব (01-73)
- 34. সুরাহ সাবা (01-54)
- 35. সুরাহ ফাতির (01-45)
- 36. সুরাহ ইয়াসিন (01-83)
- 37. সুরাহ আল সফফাত(01-182)
- 38. সুরাহ আল ছোয়াদ(01-88)
- 39. সুরাহ আল জুমার(01-75)
- 4. সুরা আন- নিসা (01-176)
- 40.সুরাহ গাফের/মু ‘মিন(1-85)
- 41.সুরাহ ফুযযিলাত/হা মিম -সাজদাহ(1-54)
- 42. সুরাহ আল শুরা (01-53)
- 43. সুরাহ জুখরুফ(01-89)
- 44.সুরাহ আল দুখান(01-59)
- 45. সুরাহ আল জাসিয়াহ(01-37)
- 46. সুরাহ আল আহকাফ(01-35)
- 47. সুরাহ মুহাম্মাদ(01-38)
- 48. সুরাহ আল ফাতেহ (01-29)
- 49. সুরাহ আল হুজুরাত(01-18)
- 5. সুরা আল – মায়িদা( 01-120)
- 50. সুরাহ আল কফ (01-45)
- 51. সুরাহ আল যারিয়াত(01-60)
- 52. সুরাহ আল তুর (01-49)
- 53. সুরাহ আল নাজম(01-62)
- 54. সুরাহ আল কমার (01-55)
- 55. সুরাহ আর রহমান (01-78)
- 56. সুরাহ আল ওয়াকিয়াহ (01-96)
- 57. সুরাহ আল হাদীদ(01-29)
- 58. সুরাহ আল মুজাদিলাহ (01-22)
- 59. সুরাহ আল হাশর(01-24)
- 6.সুরা আল আনআম(01-165)
- 60. সুরাহ আল মুমতাহিনাহ(1-13)
- 61.সুরাহ আল ছফা(1-14)
- 62. সুরাহ আল জুমুআহ (1-11)
- 63.সুরাহ আল মুনাফিকুন(01-11)
- 64. সুরাহ আল তাগাবুন(01-18)
- 65. সুরাহ আল তালাক(01-12)
- 66. সুরাহ আত তাহরীম(01-12)
- 67.সুরাহ আল মূলক(01-30)
- 68. সুরাহ আল কলাম(01-52)
- 69.সুরাহ আল হাককাহ(01-52)
- 7.সুরা আল – আরাফ(01-206)
- 70. সুরাহ মা ‘আরিজ(01-44)
- 71.সুরাহ আল নুহ((01-28)
- 72. সুরাহ আল জিন(01-28)
- 73.সুরাহ আল মুযাম্মিল( (01-20)
- 74. সুরাহ আল মুদাসসির(01-56)
- 75.সুরাহ আল কিয়ামাহ (1-40)
- 76.সুরাহ আল দাহর (1-31)
- 77.সুরাহ আল মুরসালাত (01-50)
- 78.সুরাহ আন নাবা (01-40)
- 79.সুরাহ আন নাযিয়াত (01-46)
- 8. সুরা আল- আনফাল(01-75)
- 80.সুরাহ আল আবাসা (01-42)
- 81.সুরাহ আত তাকভীর (01-29)
- 82.সুরাহ আল ইনফিতর (01-19)
- 83.সুরাহ আল মুতফফিফিন(1-36)
- 84.সুরাহ আল ইনশিকাক (1-25)
- 85.সুরাহ আল বুরুজ (1-22)
- 86.সুরাহ আল তারিক (1-17)
- 87.সুরা আল আ ‘লা (1-19)
- 88.সুরাহ আল গাশিয়াহ (1-26)
- 89.সুরাহ আল ফাযর (1-30)
- 9. সুরা আত – তাওবাহ(01-129)
- 90.সুরাহ আল বালাদ (1-20)
- 91.সুরাহ আস সামস(1-15)
- 92.সুরাহ আল লাইল(1-21)
- 93.সুরাহ আদ দুহা (1-11)
- 94.সুরাহ ইনশিরাহ (1-8)
- 95.সুরাহ আত-তীন(1-8)
- 96.সুরাহ আল আলাক (1-19)
- 97.সুরাহ আল ক্বদর (1-5)
- 98.সুরাহ আল বায়য়িনাহ(1-8)
- 99.সুরাহ আল যিলযাল(1-8)
- অডিও লেকচার
- অন্তর বিষয়কঃ বিধ্বংসী বিষয় : অহংকার-দুনিয়ার মহব্বত-ঝগড়া-বিবাদ-আসক্তি
- অন্তর বিধ্বংসী বিষয় : অহংকার , অহংকার কাকে বলে ? এবং অহংকারে পরিণতি কি?
- অন্তর বিধ্বংসী বিষয়: দুনিয়ার মহব্বত
- অন্তর বিধ্বংসী বিষয়: দুনিয়ার মহব্বত
- অন্তর মরে যাওয়ার দশ কারণ!!
- অন্তর-বিধ্বংসী বিষয়সমূহ : ঝগড়া-বিবাদঃ এক. ঝগড়া-বিবাদ বলতে আমরা কি বুঝি? দুই. আলেম ওলামারা কেন ঝগড়া-বিবাদকে অধিক ঘৃণা করেন? তিন. প্রসংশনীয় বিবাদ আর নিন্দনীয় বিবাদ কোনটি? উভয়টির উদাহরণ কি? চার. ঝগড়া বিবাদ করা কি মানুষের স্বভাবের সাথে জড়িত নাকি তা তার উপার্জন।?
- অন্তরের আমল: দ্বীনদারিঃ পরহেজগারি বা দ্বীনদারির গুরুত্ব ও ফজিলত:
- আসক্তি কি? আসক্তিকে কেন সৃষ্টি করা হয়েছে? আসক্তির পূজা করে নিষিদ্ধ বিষয়সমূহে জড়িত হওয়ার কারণগুলো কি? আসক্তির চিকিৎসা কি?,যখন কোন মানুষের অন্তরে শয়তান কু-মন্ত্রণা দেয়, এ ধরনের কু-মন্ত্রণা যখন মুসলিমের অন্তরে আসবে, তখন একজন মুসলিমের করণীয় কি?
- নিফাক বা মুনাফিকী কাকে বলে এবং পরিণতি কি?
- হিদায়াত ব্যাপারটা অন্তরের স্থায়ী কোন অবস্থা না। জাহেলিয়াত থেকে দ্বীনের বুঝ পেয়ে ইসলামে ফিরে আসা মানেই একটা মানুষ ইসলামে টিকে থাকবে তার কোন গ্যারান্টি নেই। অনেক মানুষ ইসলামকে পাবার জন্য কঠিন ত্যাগ, পরীক্ষার মধ্য দিয়ে আসে তো কেউ বা আবার অনেকটা কম চেষ্টায়ই হিদায়াত পেয়ে যায়।
- অন্যায়-অত্যাচার-অবিচার-জুলুম-জালিম-হত্যার বিধান।
- অন্যায়-অত্যাচার করা হারাম
- আপনার স্বেচ্ছাচারিতা যেন অন্যের কষ্টের কারণ না হয়
- কেউ অবৈধভাবে অন্যের সাথে বিবাদে লিপ্ত হয়েছে তা জেনেশুনেও অন্য কেউ এ ব্যাপারে তাকে সহযোগিতা করলে আল্লাহ্ তা‘আলা তার উপর অসন্তুষ্ট হন যতক্ষণ না সে তা পরিত্যাগ করে।
- কোন নির্দোষকে অন্যের দোষে দন্ডিত করা হারাম।
- প্রশ্নঃ যে স্বামী তার স্ত্রীর হক্ক আদায় করেনা, স্ত্রীকে অবহেলা ও তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করে, তার হক্ক থেকে বঞ্চিত করে, স্ত্রীকে মারধর ও জুলুম অত্যাচার করে. . .এম জালেম বা অত্যাচারী স্বামীর জন্যে কি শাস্তি রয়েছে?
- মানুষকে অযথা শাস্তি দেয়া কিংবা প্রহার করা কবীরা গুনাহ্ ও হারাম।
- সমাজে প্রচলিত আছে, অন্যায় যে করে আর অন্যায় যে সহে সবাই সমান। একথা কি সত্য?
- সমাজে প্রচলিত আছে, অন্যায় যে করে আর অন্যায় যে সহে সবাই সমান। একথা কি সত্য?
- অপরের গৃহ-প্রবেশে অনুমতির আদব
- অমুসলিম ও নাস্তিকদের বিষয়ে বিস্তারিত বিধিবিধান
- অমুসলিম আয়া রেখে তার উপর সন্তানের লালন পালনের দায়িত্ব দেওয়া কি বৈধ?
- অমুসলিম এমন অনেক খাদ্য ভক্ষন করে, যা ইসলামে হারাম। সুতরাং তাঁদের পাত্র ব্যবহার করা কি বৈধ?
- অমুসলিম সংখ্যালঘুদের প্রতি ইসলামের উদারতা
- অমুসলিমদের ইসলামে আসার কাহিনী
- অমুসলিমদের জবেহকৃত পশুর গোশত খাওয়া বৈধ কি?
- অমুসলিমদের সাথে বৈবাহিক সম্পর্ক কায়েম করা বৈধ কি?
- অমুসলিমদের সাথে মুসলিমদের ব্যবহার কেমন হবে?
- অমুসলিমদেরকে সালাম দেওয়া যায় কি?
- অমুসলিমের ঘরে পানাহার বৈধ কি ?
- আমরা ইসলামি শরিয়ার আলোকে সুস্পষ্টভাবে জানতে চাই মুসলমানেরা অমুসলমানের প্রতি কোন দৃষ্টিতে তাকাবে এবং অমুসলমানদের সাথে কী ধরনের আচরণ করবে?
- আমি ইসলাম গ্রহণ করতে বাধ্য হয়েছি
- ইহুদি ও খ্রিস্টানকে সর্ব প্রথম নিজ থেকেই সালাম দেয়ার বিধান কি?
- ইহুদী, খ্রীষ্টান ও কাফেররা মুমিনদের বন্ধু হতে পারে কী?
- ইহুদীদের অভিশপ্ত হওয়ার ১০টি কারণ
- একত্রে মুসলিম অমুসলিম উভয়ই থাকলে কোন শব্দে সালাম দেওয়া যাবে? এ ক্ষেত্রে কি ‘আস- সালামু আলা মানিত্তাবাআলা হুদা’ বলে সালাম দিতে হবে?
- কাফিরদের সাথে যে কোনভাবে মিল ও সাদৃশ্য বজায় রাখার বিধান কি?
- কাফেরদের কোন ধরনের সাদৃশ্য গ্রহণে দোষ আছে?
- কাফেরের সাথে বসবাস করলে যে বিষয়গুলো অবশ্য খেয়াল রাখা উচিত!
- কোন অমুসলিম ইফতারি পার্টি দিলে তা খাওয়া বৈধ কি?
- কোন অমুসলিমকে অনুদিত কুরআন অথবা যাতে কুরআনী আয়াত আছে এমন বই পড়তে দেওয়া বৈধ কি? কার্যক্ষেত্রে কোন অমুসলিমের অফিস বা বাড়িতে নামাজ পড়া শুদ্ধ কি?
- কোন কাফের দাওয়াত দিলে খাওয়া এবং তাদের প্রস্তুতকৃত খাদ্য খাওয়া বৈধও কি?
- কোন কাফেরকে ইসলামে নিষিদ্ধ খাবার খেতে দেয়া বৈধ কি?
- ক্রিসমাস ডে ও নববর্ষ এর আগমনে কাফেরদেরকে মুবারকবাদ দেওয়া যায় কি? যেহেতু ওরা আমাদের সাথে কাজ করে। ওরা যদি আমাদেরকে সম্ভাষণ জানায়, তাহলে ওদেরকে আমরা কিভাবে উত্তর দেব? এই উপলক্ষ্যে ওদের আয়োজিত কোন অনুষ্ঠানে যোগদান করা বৈধ কি? উক্ত বিষয়ে সমূহে কোন একটা করে ফেললে মানুষ গোনাহগার হবে কি? যদি সদ্ব্যবহার, চক্ষুলজ্জা বা সঙ্কোচ ইত্যাদি খাতিরে করা হয়? আর এ সবে ওদের অনুরূপ করা চলবে কি?
- নও মুসলিমের কাহিনীঃ ডঃ শিবশক্তি স্বরূপজীর একটি সাক্ষাৎকার
- নাস্তিকতার ভয়ংকর ছোবলে বাংলাদেশের যুবসমাজ!!
- প্রশ্ন: আমার প্রতিবেশিনী একজন আমেরিকান খ্রিস্টান। খ্রিস্টমাস উপলক্ষে তিনি আমাকে কিছু হাদিয়া পাঠিয়েছেন। আমি তাকে এ হাদিয়াগুলো ফেরত দিতে পারছি না; যাতে তিনি রেগে না যান!! আমি কি এ হাদিয়াগুলো গ্রহণ করতে পারি যেভাবে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কাফেরদের পাঠানো হাদিয়া গ্রহণ করেছেন?
- প্রশ্ন: আমি একটি ইসলামিক স্কুলে শিক্ষক হিসেবে কর্মরত আছি। আমাদের সাথে ডেনমার্কের কিছু অমুসলিম শিক্ষক আছেন। প্রতিবছর খ্রিস্টমাসের উৎসব উপলক্ষে আমরা সকলে একটি হলরুমে একত্রিত হই, নিজেরা হালাল খাবার তৈরী করি, কোন ড্রিংক্স করি না। উল্লেখ্য, আমরা এ অনুষ্ঠানটি করি খ্রিস্টমাসের উৎসব শেষ হওয়ার প্রায় একমাস বা তারও বেশিদিন পর; যাতে করে তাদের উৎসবে অংশ গ্রহণ করার সংশয় থেকে আমরা দূরে থাকতে পারি। মুসলমান হিসেবে আমাদের এ ভোজ অনুষ্ঠানে যোগদান করা কি জায়েয হবে? আমরা তো নিজেরা খাবার প্রস্তুতে অংশ গ্রহণ করে থাকি?
- প্রশ্ন: কাফেরদের ধর্মীয় উৎসব ও আচারানুষ্ঠান উপলক্ষে তাদেরকে শুভেচ্ছা জ্ঞাপন করা নাজায়েয হওয়া সংক্রান্ত ফতোয়াগুলো আমি পড়েছি। কিন্তু আমি জানতে চাই, তাদের ব্যক্তিগত যেসব অনুষ্ঠানাদি রয়েছে যেমন- বিয়ে-সাদী, নিখোঁজ ব্যক্তির ফিরে আসা ইত্যাদি উপলক্ষে তাদেরকে শুভেচ্ছা জানানোর বিধান কি?
- প্রয়োজনে কোন অমুসলিমকে কি মসজিদে প্রবেশের অনুমতি দেওয়া যেতে পারে?
- বিবেকবান অমুসলিম বন্ধুর প্রতি এ ক টি আ হ বা ন
- মহান আল্লাহ কুরআনে বলেছেন, “অতঃপর নিষিদ্ধ মাসগুলো অতিবাহিত হলে অংশীবাদীদেরকে যেখানে পাও হত্যা কর, তাদেরকে বন্দি কর, অবরোধ কর এবং প্রত্যেক ঘাঁটিতে তাদের জন্য ওত পেতে থাক। কিন্তু যদি তারা তওবা করে, যথাযথ নামাজ পরে ও জাকাত প্রদান করে, তাহলে তাদের পথ ছেড়ে দাও। নিশ্চয় আল্লাহ চরম ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।” (তওবাহঃ ৫) “ আর যেখানে পাও, তাদেরকে হত্যা কর এবং যেখান থেকে তোমাদেরকে বহিষ্কার করেছে, তোমরা সেখান থেকে তাদেরকে বহিষ্কার কর।” (বাকারাহঃ ১৯১) এ সবের মানে কি কুরআন আমাদেরকে অমুসলিমদেরকে হত্যা করতে বলেছে?
- মুসলিম বালকের হাতে খ্রিস্টান প্রশিক্ষকের ইসলাম গ্রহণ!
- মুসলিমরা জান্নাতে যাবে আর হিন্দুরা বা অন্য ধর্মের লোকেরা জাহান্নামে যাবে, এতে কি আল্লাহ্ সবার জন্য সুবিচার করেছেন?
- মূর্তিপূজা উপলক্ষে বসানো মেলা বা বাজার থেকে কোন বৈধ জিনিস ক্রয় করা কি অবৈধ?
- স্রষ্টাকে কে সৃষ্টি করলো?
- অমুসলিম বা নাস্তিকদের জন্য।!
- আল্লাহ কি সত্যিই আছেন !!!??
- ইসলাম শুধু আরবদের জন্য!!?
- ইসলাম সম্পরকে অভিযোগ! ইসলাম প্রতিস্ঠিত হয়েছে তলোয়ারের মাধ্যমে, মুসলিমরা অসহিষ্ণু! বাস্তবতা কতটুকু?
- ইসলাম সম্পর্কে অমুসলিমদের ২০টি বিভ্রান্তিকর প্রশ্নের জবাব
- ইসলামের কিছু আলোচিত বিষয়ে অগ্রহণযোগ্য বিভ্রান্তি
- কাফেরদের জন্য কি ইসলাম গ্রহন করা আবশ্যক??
- পদার্থ নাকি স্রষ্টা?
- পরকালের জীবনের প্রমাণ কি? (যৌক্তিক ভাবে)
- বিবেকবান অমুসলিম বন্ধুর প্রতি একটি আহবান?
- বোকা বানানো তত্ত্ব. স্টিফেন হকিং তত্ত্ব –
- মুসলিমরা জান্নাতে যাবে আর হিন্দুরা বা অন্য ধর্মের লোকেরা জাহান্নামে যাবে,এতে কি আল্লাহ সুবিচার করেছেন?
- সূর্য কি পৃথিবীর চারদিকে ঘোরে?
- সৃষ্টিকর্তাকে সৃষ্টি করেছে কে? একটি সরল উত্তর:
- সেকুলারিজম বা ধর্ম নিরেপেক্ষতা একটি নাস্তিক্যবাদী কুফুরী মতবাদ
- আকিকা করা ও নাম রাখার বিধান.
- আকীকা এবং এ সংক্রান্ত বিধানাবলি ও রাসুলুল্লাহ সঃ এর সুন্নাহ সমুহ
- ইসলামে আকীকা করার বিধান
- এ কথা কি ঠিক যে, যার নাম “মুহাম্মদ” এবং মরিয়ম হবে সে জান্নাতী হবে এবং তাঁকে গালি দেওয়া ও প্রহার করা যাবে না?
- কাউকে খারাপ বা মন্দ নামে ডাকার বিধান কি?
- কারোর নিজের জন্য রাজাধিরাজ বা শাহেনশাহ উপাধি ধারণ করা্র বিধান কি?
- কিয়ামতে প্রত্যেক সন্তানকে কি তাঁর মায়ের নাম জুড়ে ডাকা হবে নাকি পিতার নাম ধরে?
- ছেলে শিশুর ইসলামিক নাম “আ” দিয়ে
- নামের শেষে অনেকে জিহাদী, ইউসুফী, ফারুকী, ছিদ্দীক্বী, আনছারী, কুরায়শী যুক্ত করেন, যা তার মূল নামের অংশ নয়। বিষয়টি কতটুকু শরী‘আতসম্মত?
- প্রশ্নঃ আকিকার হুকুম কি, কখন করতে হয়? আকিকার মাংস কে খেতে পারে? গরু দিয়ে আকিকা করা যাবে কি?কোরবানীর সাথে ভাগে আকীকা দেয়া যাবে কি?
- প্রশ্নঃ আকিকার হুকুম কি, কখন করতে হয়? আকিকার মাংস কে খেতে পারে? গরু দিয়ে আকিকা করা যাবে কি?কোরবানীর সাথে ভাগে আকীকা দেয়া যাবে কি?
- মানুষকে ‘মাওলানা’ বলা যাবে কি না তার সমাধান:
- মেয়ে শিশুদের নাম “আ” অক্ষর দিয়ে
- মেয়ে শিশুর চমৎকার ৫২৮ টি ইসলামিক নামের বাংলা অর্থ= 528 Sweet Baby Girls Islamic Names With Bangla Meanings
- যে নামে আত্নপ্রশংসা হয়, সে নাম রাখা বৈধ নয়। তাহলে ‘ইয়াযুদ্দীন, মুহিউদ্দিন, নাসিরুদ্দিন ইত্যাদি নাম রাখা বৈধ কি?
- শিশুর নাম নির্বাচনের ক্ষেত্রে ইসলামের যে সকল বিধান মনে রাখা প্রয়োজন (শিশুর কতিপয় নির্বাচিত নাম সহ)
- সন্তান ভূমিষ্ঠ হলে পিতামাতার জন্য যা করণীয়ঃ
- সন্তানের আকীকার গোস্ত কি মা-বাবা খেতে পারবে না?
- সুন্নাতে খাৎনা দেওয়ার সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন বয়স কত?
- ১ দিন পর সন্তান মারা গেলে সপ্তম দিনে তার আক্বীক্বা দিতে হবে কি?
- আকীকা র ক্ষেত্রে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর সুন্নাত সমুহ
- আকীদার ব্যাপারে ৫০টি প্রশ্নোত্তর- ইসলামহাউজ.কম
- আখলাক বা চরিত্র ও আচরন বা ব্যবহারের ইসলামী বিধান
- আজান/ আযান ও একামত/ ইকামতের বিধিবিধান
- আত্মসমালোচনা : গুরুত্ব ও পদ্ধতি এবং আত্মা শুদ্ধি বা তাযকিয়াহ ও নফসের বিধান
- আত্মসাৎ বা বিশ্বাসঘাতকতা- ধোঁকা- প্রতারণা করার ইসলামী বিধান
- আত্মহত্যা এবং হত্যার পরিণতি ও ইসলামী বিধান
- আত্মীয়তার সম্পর্ক রক্ষা করার গুরুত্ব
- আদর্শ বিবাহ ও দাম্পত্য- আব্দুল হামীদ ফাইযী
- আধুনিক জীবনের কিছু আদব
- আন্-নওয়াবীর (৪০) চল্লিশ হাদীস
- আমল- নেক আমল যে সব কাজে
- আমাদের তাওহীদ,আকিদাহ ও ঈমান কেমন হওয়া উচিত?
- ঈমান সম্পর্কে অতি গুরুত্বপূর্ণ ১২০টি প্রশ্নোত্তর (২য় পর্ব)
- অতি গুরুত্বপূর্ণ কতিপয় জিজ্ঞাসা ও সেগুলোর জবাব
- অলী আওলিয়াদের অসীলা গ্রহণ : ইসলামি দৃষ্টিকোণ
- অলীগণ কবরে জীবিত, এই সংশয়ের উত্তরাদি
- আওলীয়া গণের কেরামতি!!
- আক্বীদাহ সংক্রান্ত কতিপয় গুরুত্বপূর্ণ মাসআলাহ
- আল ক্বুরআনে তাওহীদের বিষয়ে 9 নবীন ভাষণ!!
- আল্লাহ কি নিরাকার ?
- আল্লাহ কোথায়?আরশে না সর্বত্রই?
- আল্লাহ তাআলার হক বা প্রাপ্য পর্ব -1
- আল্লাহ তাআলার হক বা প্রাপ্য পর্ব -2
- আল্লাহ সুবহানাহু তাআলা কোথায় আছেন?আরশে নাকি সর্বত্রই বিরাজমান?
- আল্লাহকে পেতে বা প্রিয় বান্দা হতে কি অন্যের মাধ্যম গ্রহণ করা লাগে?
- আল্লাহর অবস্থান বিবরণে আল কুরআন(আল্লাহ কোথায় আছেন)?
- আল্লাহর উপর তাওয়াক্কুল : গুরুত্ব ও তাৎপর্য
- ইমান ও আকিদাহ সংক্রান্ত কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উত্তর।
- ইসলাম কটাক্ষ কারীর বিধান
- ইসলাম প্রচারক ভাই! প্রথমে তাওহীদের দাওয়াত দিন
- ইসলাম বিনষ্টকারী কারণসমূহ
- ইসলাম/ঈমান বিনষ্টকারী বিষয় সমুহ
- ইসলাম/ঈমান বিনষ্টকারী বিষয় সমুহ- Activity that destroy our eman
- ইসলামী আকীদা বিষয়ক কতিপয় গুরুত্বপূর্ণ মাসয়ালা
- ইসলামে আধুনিকতাবাদ!!
- ঈমান সম্পর্কে অতি গুরুত্বপূর্ণ ১২০টি প্রশ্নোত্তর (১ম পর্ব)
- ঈমান/আকীদা সম্পর্কীত কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও তার উত্তর
- কালেমা মেনে চলার শর্তাবলী!!
- কালেমা ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ এর অর্থ, শর্তসমূহ এবং ব্যক্তি ও সমাজ জীবন
- কোরআন-হাদীসের আলোকে শাফাআত
- গুরত্তপূর্ণ প্রশ্নোত্তর পর্ব
- তাওহীদ ও ঈমান (১ম পর্ব)
- তাওহীদ ও ঈমান (২য় পর্ব)
- তাওহীদ ও ঈমান (৩য় পর্ব)
- তাওহীদ ও তার প্রমাণাদি: আকীদার ব্যাপারে ৫০টি প্রশ্নোত্তর
- তাওহীদের বিশ্বাস
- তাক্বদীরঃ আল্লাহ্র এক গোপন রহস্য (১ম পর্ব)
- তাক্বদীরঃ আল্লাহ্র এক গোপন রহস্য (২য় পর্ব)
- নবী ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নূরের তৈরী, না মাটির তৈরী?
- নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কি নুরের তৈরি?
- নবী-রাসূল, অলী-আউলিয়া, বুজুর্গ, আলেম প্রমুখের নিকট কি শাফায়াত প্রার্থনা করা যায়? অথবা তাদের অসীলায় কি আল্লাহর নিকট কোন কিছু চাওয়া জায়েজ আছে?
- নাস্তিকতার ভয়ংকর ছোবলে বাংলদেশের যুব সমাজ
- পবিত্রতা সম্পর্কে অতি গুরুত্বপূর্ণ ৬২টি প্রশ্নোত্তর
- প্রশ্ন যে বেক্তি ইলমে গায়িব দাবী করবে, তার হুকুম কি?
- প্রশ্নোত্তরে ইসলামী জ্ঞান
- প্রশ্নোত্তরে সহজ তাওহীদ শিক্ষা
- প্রাথমিক তাওহীদ শিহ্মা – পৃথিবীর সব চেয়ে দামী ঞ্জান
- ভাগ্যে বিশ্বাস : একটি তাত্ত্বিক আলোচনা
- ভাগ্যে যদি সবকিছু পূর্ব নির্ধারিত হয়ে থাকে তাহলে সেগুলো সম্পাদনের জন্যে মানুষকে জবাবদিহি করতে হবে কেন ?
- মানুষকে ‘মাওলানা’ বলা যাবে কি না তার সমাধান:
- মুমিনদের শাফা‘আত
- যখন চাইবে আল্লাহর কাছেই চাইবে
- যে সকল কারণে একজন মুসলমান ইসলামচ্যুত হয়ে যায় তথা কাফির হয়ে যায়
- রাসুলুল্লাহ সঃ সম্পরকে কটুক্তিকারীর শারঈ বিধান:
- রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম জীবিত না মৃত?
- রাসুলুল্লাহ(সাঃ) কি জীবিত না মৃত?
- লা ইলাহা ইল্লাল্লাহর ক্ষমতা
- সকল নবী রাসুলের দাওয়াতের মুল বিষয় তাওহীদ বা আল্লাহর একত্ববাদ:
- ১০টি ইসলাম ধ্বংসকারী বিষয়
- আমি তাওবা করতে চাই . . কিন্তু !- শাইখ মুহাম্মাদ সালিহ আল-মুনাজ্জিদ
- আর-রাহীকুল মাখতুম- আল্লামা সফিউর রহমান মোবারকপুরী (রহঃ)
- আরবী ১২ মাসে করণীয়- বর্জনীয়
- আল-কুরআন ও ইলম অর্জন
- ইলমের ফযীলত
- অধ্যয়ন ও জ্ঞানসাধনা (১ম পর্ব)
- অধ্যয়ন ও জ্ঞানসাধনা (২য় পর্ব)
- আমরা কিভাবে কুরআন বুঝব?
- আল্লাহ সুবহানাহু তাআলার 99 নাম ও তার অর্থ
- আল্লাহর নাম ও গুণাবলী সম্পরকে জ্ঞানার্জনের মর্যাদা:
- আল্লাহর সুন্দর সুন্দর নাম, সেগুলোর অর্থ ও সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যা
- ইলম অন্বেষণের ফযীলত ও মর্যাদা
- ইসলামে আরবী ভাষা, এর গুরুত্ব ও উম্মতের পূণর্জাগরণে এর ভূমিকা।
- এক তালিবে ইল্ম নারীদেরকে ইল্ম শিক্ষা দিতে গিয়ে নিজে তাদের একজনের সাথে বিশেষ সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েছেন?
- ওযু ছাড়া কুরআন সপর্শ করা বা পড়া যাবে কি?
- কুরআন তিলাওয়াত : ফযীলত ও আদব
- কুরআন তিলাওয়াত বা অন্যান্য ইবাদাতের সাওয়াব কি মৃত ব্যক্তির নিকট পৌঁছে?
- কুরআন তিলাওয়াতের ফজিলত
- কুরআন শিক্ষা: বিধান, পদ্ধতি ও ফযীলত
- কুরআন সম্পর্কে কুরআন কী বলে?
- কুরআনুল কারিমকে কসম করার বিধান
- কুরআনুল কারিমের ছেড়া ও পুরনো পৃষ্ঠা পোড়ানোর বিধান
- কুরআনের কয়েকটি বিশেষ সূরা ও আয়াতের ফজীলত
- কুরআনের সূরা/আয়াত এর ওয়ালম্যাট ঘরে ঝুলিয়ে রাখা যাবে কি ?
- কুর’আনের অর্থ না বুঝার কারণে আপনি প্রতিদিন যে দশটি জিনিস হারাচ্ছেন!
- জেনে নিন :আপনার উপর আল ক্বুরআনের 9 টি হক!!
- নিয়ত অনুসারে নিয়তি ও পরিণতি
- পবিত্র কুরআন পড়ার ফযীলতের হাদিস সমুহ
- পবিত্র কুরআনের 114 টি সুরার নাম অর্থসহ
- প্রশ্নোত্তরে ইসলামী জ্ঞান
- শরয়ী ইলম সংক্রান্ত কিছু জরুরী জ্ঞাতব্য বিষয়
- সদাকল্লাহুল আযীম বলার বিধান
- সম্পদ আর মর্যাদা কামাইয়ের উদ্দেশ্যে দ্বীনকে বেবহার করার ভয়াবহতা!
- আল-কুরআন বা কুরআনুল কারীম বিষয়ক
- আল-কুরআনুল কারীম – অর্থ এবং তিলাওয়াত [মিশারী রাশিদ আল-আফাসি]
- আল-কুরআনের তাফসীরের কিতাব বা বই
- আল-ফিকহুল আকবর- ড. আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহ.)ঃ
- আল্লাহ ও রাসুল সাঃ সম্পর্কে আমাদের আকিদাহ যেমন হওয়া উচিত।
- আল্লাহ সুবহানাহু তাআলা কি নিরাকার?
- আল্লাহ সুবহানাহু তাআলা কোথায় আছেন ? আল্লাহ কি সর্বত্রই বিরজমান?
- আল্লাহভক্ত একজন আবেদের প্রাত্যহিক আমল কেমন হবে ?
- আল্লাহর সুন্দর সুন্দর নাম সমুহ বা আসমাউল হুসনাহ
- আসক্তি কি? আসক্তিকে কেন সৃষ্টি করা হয়েছে? আসক্তির পূজা করে নিষিদ্ধ বিষয়সমূহে জড়িত হওয়ার কারণগুলো কি? আসক্তির চিকিৎসা কি?,যখন কোন মানুষের অন্তরে শয়তান কু-মন্ত্রণা দেয়, এ ধরনের কু-মন্ত্রণা যখন মুসলিমের অন্তরে আসবে, তখন একজন মুসলিমের করণীয় কি?
- ইখতেলাফ – মতবিরোধ – মাযহাব-ফিরকা-দল বিষয়ক
- ইতিকাফ বা এ‘তেকাফের বিধিবিধান
- ইতিহাস ও জীবনী
- ইমান-আকিদাহ-তাওহীদ বিষয়ক
- ইমান/ঈমান সুরক্ষার দুয়া ও জিকির
- ইমাম ও ইমামতির এবং মুক্তাদী বিষয়ক বিস্তারিত বিধিবিধান
- ইমাম মাহদী ও দাজ্জাল বিষয়ক
- ইমামদের জীবনী
- ইমামদের জীবনী
- ইলম বা জ্ঞান অর্জন করা ও দাওয়াত দেয়ার গুরুত্ব
- ইসতিনজা ও তায়াম্মুমের বিধিবিধান
- ইসলাম কিউ এ (বাংলা)- শাইখ মুহাঃ সালিহ আল-মুনাজ্জিদ
- ইসলামিক বই সমুহ
- ইসলামী আইন বা বিধান ও এর মূলনীতি
- ইসলামী জীবন-ধারা- আবদুল হামীদ ফাইযী
- ইসলামী রাজনীতি
- ইসলামে নারীর অধিকার
- ইসলামে বন্ধুত্ব ও শত্রুতা-বন্ধু বান্ধব-বন্ধু বান্ধবে-বন্ধুত্ব ও মুক্ততা
- ইসলামে হালাল উপার্জন- ড. মোঃ আবদুল কাদের
- ইসলামের দৃষ্টিতে রাশিচক্র
- ইসলামের নামে জঙ্গিবাদ- ড. আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহ.)
- ঈদ-উল ফিতর ও ঈদ-উল আযহা-ঈদে মিলাদুন্নবী ও বিভিন্ন দিবস পালনের বিধিবিধান
- ঈমান বিধ্বংসী দশটি কারণ- খায়রুল ইসলাম বিন ইলিয়াস
- ঈমান সুরক্ষার দুয়া ও জিকির
- উপদেশ মূলক শিক্ষণীয় চমৎকার ইসলামীক গল্প
- “ভালবাসবো বাসবো রে বন্ধু “
- আপনি কি পরকালের কথা, মৃত্যুর কথা, হাশরের কথা ভুলে গেছেন?
- আপনি নিজেকে কিভাবে গুনাহ থেকে বাঁচাবেন?
- আমরা কি পরকালের জন্য প্রস্তুত?
- আমরা চোখ থাকতেও অন্ধ হয়ে থাকি
- আমার জীবনের বৈপ্লবিক পরিবর্তন – একজন মুসলিম বোনের গল্প!
- আমার মা(একটি সরল গল্প)
- আমি ইসলাম গ্রহণ করতে বাধ্য হয়েছি!!
- আল্লাহর কসম আমি নামাজ কখনোই ছাড়িতাম না!
- আল্লাহর প্রতি পুর্ন আস্থাঃ
- আসহাবে ফিল(হাতী ওয়ালার ঘটনা)
- আসুন গরীব দুঃখীদের পাশে দাড়াই
- এক বাস ড্রাইভার
- এক বৃদ্ধা মা ও তার ছেলে
- এক মিনিটে আপনি কি কি আমল করতে পারেন ?
- একজন ইনসাফ প্রিয় বাদশা
- একজন মহিলা ও তার জুতার গল্প!
- এরই নাম কি আধুনিকতা?
- এরকম ঘটনাও কি আমাদের দেশে শোনা যায়?
- করুন কিংবা না করুন!
- কাযী শুরাইহ-এর ন্যায়বিচার!!’
- কিছু প্রশ্ন? উত্তর আছে আপনার কাছে?
- কৌতুকেও নয় মিছে কথা (মিথ্যা কথা)
- ক্যাট স্টিভেন্স থেকে ইউসুফ ইসলাম: একটি আলোকিত জীবনের ইতিকথা
- গল্পের সাথে শিখি
- গান বাজনার কু প্রভাব:
- চার ষাঁড়ের গল্প
- জান্নাতের অধিবাসীঃ বারাকাহ!
- দুনিয়ার প্রতি এতো মহাববত কেন?
- নও মুসলিমের কাহিনীঃ ডঃ শিবশক্তি স্বরূপজীর একটি সাক্ষাৎকার
- নারী ও পুরুষ সকলের দৃষ্টি আকর্ষণঃ…নারী ও পুরুষদের পোশাক সংক্রান্ত ব্যপারে কিছু দিক নির্দেশনাঃ
- পরাজিত মানসিকতার মুসলিম!
- পিঁপড়া এবং জাদুর পানির গল্প
- পিতামাতার ভালবাসার অনন্য দৃষ্টান্ত!
- বাতিঘর!!!
- বাস্তবতা : নারী নষ্টের মুলে দায়ী কারা???
- বিষয়ঃ পর্দা
- মানুষ দুনিয়ার ভোগ বিলাসে বিজি
- মুসলিম বালকের হাতে খ্রিস্টান প্রশিক্ষকের ইসলাম গ্রহণ!
- সঞ্চয়ের অভ্যাস গড়ে তুলুন: কিছু পরামর্শ
- সতর্কতাঃতোফাজজল হোসেন ভৈরবী ও আবু সুফিয়ান আল কাদেরী
- সময় থাকতে আমল করুন
- সমস্ত মুসলমানদেরকে যদি হত্যা করা হয়, তবুও বিজয় ইসলামেরই হবে
- সুখের সন্ধানে!!
- স্বর্ন অক্ষরে লেখা কয়েকটি মুল্যবান উপদেশ।
- হাদিসের গল্প – আবূ ত্বালিবের মৃত্যুর ঘটনা
- হাদিসের গল্প – ছুমামাহর প্রতি রাসূলুল্লাহ (সাঃ)-এর উত্তম আচরণের অনুপম নিদর্শন
- হাদিসের গল্প – রাসূলুল্লাহ (সাঃ)-এর মু‘জিযা
- হাদিসের গল্প – রোমান সম্রাট হিরাক্লিয়াস এর দরবারে
- হাদিসের গল্পঃ লোক দেখানো আমলের ভয়াবহ পরিণতি
- হাদীসের গল্প (গীবত ও মন্দ আচরন)
- হাদীসের গল্প- সৌন্দর্যই মর্যাদার মাপকাঠি নয় -আব্দুর রহীম
- হাদীসের গল্প-রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)-এর কাছে এক যুবকের অদ্ভুত আবেদন
- হিল্লা কাহিনী
- উপদেশ মূলক শিক্ষণীয় চমৎকার ইসলামীক গল্প
- ঋণ লেন-দেন বা ধারকর্জ করার ইসলামী বিধান
- ওযু-ওযুর ফজিলত এবং তায়াম্মুমের পদ্ধতি ও ভূল ত্রুটি
- কতিপয় আরবী পরিভাষা
- কথাবার্তার আদব ও কথোপকথনের বৈধাবৈধ
- কবর -মাযার- মাজার বিষয়ক
- কবিরা গুনাহ সমূহ!!
- অন্তর বিধ্বংসী বিষয়সমূহ : অহংকার
- অন্তর-বিধ্বংসী বিষয়সমূহ : নিফাক
- অন্যায়-অত্যাচার করা হারাম
- ইনস্যুরেন্স কোম্পানিতে চাকুরী করার বিধান কি?
- ইসলাম ধ্বংসকারী আমল এবং ইসলামী আকিদাহ!! 24 টি প্রশ্ন এবং উত্তর।
- ইসলামী গান ও কবিতায় ভ্রান্ত আকিদা
- ইসলামে মাল্টিলেভেল মার্কেটিং (MLM) এর বিধান।
- ইসলামের দৃষ্টিকোণে ঠকবাজি, প্রতারণা ও ওজনে কম দেওয়ার শাস্তি
- ইসলামের দৃষ্টিতে আত্নহত্যা হারাম!!
- ইসলামের দৃষ্টেতে হস্তমৈথুন ও খতিকারক দিক সমুহ:
- এইডস প্রতিরোধে ইসলামে
- একশটি কবীরা গুনাহ
- কবীরা গুনাহ !ইমাম আয -যাহাবী
- কিয়ামতের ময়দানে আল্লাহর রহমত, বরকত ও খমার দৃষ্টি থেকে বন্চিত হবেন যারা!!
- কুফুরী কি? কোন কাজ মানুষকে ইসলাম থেকে বের করে দেয়? কুফুরীর প্রকারভেদ।
- কুরআন-হাদিসের আলোকে সুদের ক্ষতি-অপকার-কুপ্রভাব
- কে এই শয়তান ? কি তার উদ্দেশ্য ? বাস্তবে কি শয়তান বলে কিছু আছে ?
- কেন এত ভূমিকম্প হয়? এবং এ থেকে পরিত্রাণের উপায়
- গান বাজনার ব্যাপারে ইসলামের হুকুম
- গান-বাদ্য ও এর কুপ্রভাব
- গানের বিধান, ইসলামী শরিয়তের দৃষ্টিেত
- গীবত একটি মারাত্মক কবীরা গুনাহ্
- গুপ্ত অভ্যাস (হস্তমৈথুন) ব্যবহার করা বৈধ কি?
- গুরুত্বপূর্ণ কিছু হারাম কাজ যা আমরা নিজের অজান্তেই করে ফেলি।
- ঘুষের ভয়াবহতা ও তা থেকে উত্তরণের উপায়
- ছবি ও মূর্তির ব্যাপারে ইসলামের বিধান কি? এগুলো হারাম কেন?
- ছবি সম্পর্কিত ধারাবাহিক হাদীস
- জালিম শাষকদের শেষ পরিণতি!!
- জাহেলিয়্যাত, ফাসেকী, ভ্রষ্টতা ও রিদ্দাত: অর্থ,প্রকারভেদ ও আহকাম
- জুলুম : পীড়িতের অশ্রু পীড়কের পরাজয়
- টাখনুর নিচে কাপড় ঝুলিয়ে পড়ার ভয়াবহতা
- ডিজিটাল পদ্ধতিতে কি সুদ খাওয়া বৈধ??
- দাঁড়িয়ে সম্মান প্রদর্শনের ব্যাপারে ইসলামের বিধান
- দেখুন, ইসলাম কি শিখায়?
- ধুমপান হারাম যেসব কারণে ও ধুমপান ছাড়ার 13 কৌশল!!!
- ধূমপান একটি অপরাধ : কুরআন ও সুন্নাহর আলোকে
- ধূমপান সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ ফাতাওয়া
- নামীমা বা চোগলখুরি কি ইসলামে হারাম?? এর শাস্তি কি?
- পরীক্ষায় নকল করার হুকুম বা বিধান কি?
- পর্নগ্রাফিতে আসক্ত বেক্তিদের জন্য 20 উপদেশ।
- পর্নোগ্রাফী দেখলে মস্তিষ্ক যেভাবে বদলে যায়! বদলে যায়
- পুরুষের জন্য সিল্ক /রেশমী, হলুদ ও লাল কাপড় পড়া নিষেধঃ
- প্রাণীর ছবি আঁকা সম্পর্কে ক য়ে ক টি হা দী স
- প্লাস্টিক সার্জারী করার হুকুম
- বিপরীত লিঙ্গের বেশ ধারণ
- বেবসা – বাণিজ্য :করণীয় – বর্জনীয়।
- মসজিদে হারানো বিজ্ঞপ্তি ও মৃত্যু সংবাদ প্রচার করা নিষেধ!!!
- মাদক দ্রব্য সম্পর্কে কুরআন-সুন্নাহর আলোকে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ ফতোয়া
- মানুষের পাপ গোপন রাখার গুরুত্ব
- মিউজিক কি হারাম ?কেন হারাম?
- মিথ্যা থেকে বাচার উপায়!!
- মিথ্যা বলা হারাম কেন?
- মিথ্যার প্রচলিত আকার-প্রকৃতি !!
- মূর্তি বনাম ভাস্কর্য : সমকালীন বিতর্ক
- যাদু ও বদনযর- চিকিতসা
- যুলুমের ভয়াবহ পরিণাম ও বাঁচার উপায়
- যুলুমের ভয়াবহ পরিণাম ও বাঁচার উপায়
- যে সকল হারামকে মানুষ তুচ্ছ মনে করে থাকে!! পার্ট – এক।
- যে সকল হারামকে মানুষ তুচ্ছ মনে করে থাকে!! পার্ট – দুই।
- যেনা বা বেভিচার হতে তওবা!!
- যেনা বা ব্যভিচারের শাস্তি কি?
- শরীয়ত সম্মত উপায়ে ঝাড় -ফুক করার শর্তাবলী
- শার ‘ঈ মানদন্ডে তাবিজ – কবজ ও ঝার -ফুক!
- শয়তানের গুরুত্বপূর্ণ ফাদ সমূহ!
- সুদ খাওয়ার 70(সত্তর)টি গুনাহ
- সুদী bank এ চাকুরী করা কি বৈধ? নাকি হারাম?
- সুদের ভয়ানক পরিণতি
- সুযোগ পাওয়া সত্বেও যে যুবক যেনা বা বেভিচার থেকে দূরে থাকে তার জন্য সুসংবাদ!!
- স্বর্ণ ক্রয় -বিক্রয় সংক্রান্ত বিবিধ প্রশ্ন -উত্তর
- হস্ত মৈথুন
- হস্তমৈথুন কি যেনার অন্তর্ভুক্ত?
- হারাম উপার্জনকারী আত্মীয়র স্বজনের বাড়িতে দাওয়াত খাওয়া যাবে কি?
- হিংসা ও বিদ্বেষ : মানবতার হত্যাকারী:
- হিন্দুদের পূজায় মুসলিমদের অংশগ্রহণ কতটুকু বৈধ??
- ••অল্প বয়সে চুল পাকলে করণীয়•• পাকা চুলে কলপ ব্যবহারের বিধান•
- কসম-নযর-মানত-কাফফারার বিস্তারিত বিধিবিধান
- কসর ও জমা করে সালাত আদায় সম্পর্কে কিছু বিধান- ইসলামহাউজ.কম
- কাজের লোক বা দাস-দাসী সাথে ব্যবহার
- কাপড়- লেবাস- পোশাক- বেশভূষার বিধিবিধান
- কাফের-কাফির-কুফর কি?
- কাযা-কাজা নামাজ বা সালাতের বিস্তারিত বিধিবিধান
- কালিমা বা কালেমার শর্ত গুলো কি কি ? কালিমা বিষয়ক বিস্তারিত বিধিবিধান।
- কাশফ ও ইলহাম কি ?
- কিতাবুত তাওহীদ – মুহাম্মদ বিন আবদুল ওহহাব
- কিরআত পাঠ করার বিধান।যোহর ও আসরে নিরবে আর মাগরিব, ইশা ও ফজরে সরবে কিরাত পাঠের কারণ কি?
- কিয়ামত- আখিরাত- পরকাল সম্পর্কিত বিস্তারিত বিধিবিধান
- কিয়ামতের আলামত- আব্দুল্লাহ্ শাহেদ আল-মাদানী
- কুরআন ও ইলম অর্জনের ফজিলত
- কুরআন ও সহিহ হাদিসের জান্নাত ও জাহান্নাম
- জান্নাতে কি হবে?
- এসো জান্নাতের পথে
- কীভাবে আপনি জান্নাত লাভ করবেন
- কুরআনের আলোকে জান্নাত ও জাহান্নাম
- কোন বেক্তি কি জান্নাত অথবা জাহান্নামে ঢোকার পর বের হয়ে আসবে? অমুসলিমদের ভাল কাজের পুরুস্কার কি হবে?
- জান্নাতে প্রবেশ করার ২৫ টি সহজ উপায়
- জান্নাতে প্রবেশের চাবিসমুহ!
- জান্নাতে প্রবেশের চাবী সমূহ
- জান্নাতে যাওয়ার জন্য কতটুকু আমল প্রয়োজন?
- জান্নাতে যাওয়ার সহজ ১৩ টি আমল!!
- জান্নাতের চিত্র!!
- জান্নাতের পথে
- জান্নাতের পথে বাধা সৃষ্টি করে যেসব কাজ!!
- জান্নাতের প্রতি আগ্রহী ও জাহান্নাম থেকে পলায়নকারীর জন্য বিশেষ উপদেশ
- জাহান্নাম ও তার অধিবাসীদের বিবরণ
- জাহান্নাম থেকে বেচে থাকার আমল ও পদ্ধতি সমুহ!
- জাহান্নামের চিত্র!!
- প্রত্তেক মুসলিম কি জান্নাতে প্রবেশ করবে? এমনকি যদি সে মুনাফিক হয় অথবা ছলাত্ আদায় না করে অথবা শিরক করে?
- সহীহ সুন্নাহ’র আলোকে জান্নাতের বৈশিষ্ট্য (১ম পর্ব)
- সহীহ সুন্নাহ’র আলোকে জান্নাতের বৈশিষ্ট্য (২য় পর্ব)
- কুরআন ও সহিহ হাদিসের দোয়া ও জিকির
- অর্থসহ গুরুত্বপূর্ণ 15 টি জরুরী দোয়া
- অসুস্থ মানুষের জন্য যেসব দোয়া বলা হয়
- কুরআন ও হাদীস থেকে নিরবাচিত 87 টি দোয়া
- কুরআন সুন্নাহ থেকে নির্বাচিত দোয়া সমুহ
- কুরআন-সুন্নাহ থেকে নির্বাচিত দু’আ
- জিকির
- দুআ-মুনাজাত : কখন ও কিভাব
- নামাজের দোয়া ও জিকির
- পাঁচ ওয়াক্ত সালাতের পর মুনাজাত
- ফরয সালাতের পরে সম্মিলিত মুনাজাত: একটি প্রচলিত বিদ’আত
- যে সব ভুল-ভ্রান্তির কারণে দু’আ কবুল হয়না
- যে সহজ 10 টি জিকির আযকার করলে মৃত্যুর পর জান্নাতে
- শুধু ‘আল্লাহু’ ’আল্লাহু’ বলে জিকির করা কি শরীয়ত সম্মত?
- হাদীসের নির্বাচিত দোয়াসমূহ
- হিসনুল মুসলিম বা কুরআন ও হাদীস থেকে সংকলিত দৈনন্দিন যিকর ও দোআর সমাহার (১ম পর্ব
- হিসনুল মুসলিম বা কুরআন ও হাদীস থেকে সংকলিত দৈনন্দিন যিকর ও দোআর সমাহার (২য় পর্ব)
- কুরআন ও হাদিসের মানদণ্ডে সূফীবাদ/সুফিবাদ- আব্দুল্লাহ্ শাহেদ আল-মাদানী
- কুরআন ও হাদীসের -চমৎকার ফটো গ্যালারী
- কুরআন-সুন্নাহ্র দুয়া ও জিকির
- কুরআনের কয়েকটি বিশেষ সূরা ও আয়াতের ফজীলত
- কুরআনের ছবি ব্লগ/ ফটো গ্যালারী
- কুরআনের তেলাওাত সহ বাংলা অনুবাদ (অডিও – mp3)- শেইখ সাউদ আস সুরাইম
- কুরআনের প্রতি আদব
- কুরআনের বাংলা, ইংরেজী অর্থ এবং ছবিসহ
- আসুন কুরআন তেলাওয়াত দিয়ে শুরু করি আমাদের দৈনন্দিন কার্যক্রমঃ সুরা কাউসার -১০৮(১-৩) এবং সুরা কাফিরুন -১০৯(১-৬)
- আসুন কুরআন তেলাওয়াত দিয়ে শুরু করি আমাদের দৈনন্দিন কার্যক্রমঃ সুরা লাহাব- ১১১ এবং সুরা ইখলাস- ১১২ অর্থ সহ দেয়া হলোঃ
- সূরা ইখলাস,সূরা ফালাক ও সূরা নাসের অসংখ্য ফজিলত এবং বাংলা ও ইংরেজী অনুবাদ ও অর্থঃ
- কুরবানী বা কোরবানী- ঈদুল আযহা বিষয়ক
- অনেকে বলেন, ‘সাত ভাগে কুরবানী দিতে হলে সাতজন লোকই হতে হবে, নচেৎ গোটা দিতে হবে। তাতে ২, ৩, ৪, ৫ এবং ৬ ভাগে ভাগাভাগি চলবে না।’ এ কথা কি ঠিক?
- একটি গরুর ভাগে যদি কিছু লোকের নিয়ত কুরবানী না থাকে, তাহলে কি বাকী লোকের কুরবানী সঠিক হয়ে যাবে?
- কুরবানী ও ঈদের বিধি-বিধান
- কুরবানী সংক্রান্ত কতিপয় ভুল- ত্রুটি
- কুরবানী: ফযিলত ও আমল
- কুরবানীর ইতিহাস, উদ্দেশ্য ও কতিপয় বিধান
- কুরবানীর একাংশে আকিকা দেওয়া প্রসঙ্গে!
- কুরবানীর একাংশে আকিকা দেওয়া বৈধ কি ?
- কুরবানীর একাংশে আক্বীকা দেওয়া প্রসঙ্গ
- কুরবানীর গরুর সাথে ভাগে আকিকা দেয়া কি বৈধ?
- কুরবানীর ভাগের সাথে কি আকীকা দেওয়া যাবে?
- কুরবানীর মাসায়েলঃ কুরবানীর সংক্ষিপ্ত ইতিহাস,কুরবানীর গুরুত্ব ফযীলত এবং তৎ সংক্রান্ত বর্ণিত হাদীছগুলির অবস্থা:কুরবানী করার বিধান,কুরবানীর পশুর বয়্স কত?
- কোরবানি : তাৎপর্য ও আহকাম কোরবানির দিন কোরবানির দিনের ফজিলত
- জিলহজ মাসের প্রথম দশদিনের ফযীলত এবং ঈদ ও কুরবানীর বিধান
- ভাগে কুরবানী করার বিধান কি?
- যিলহজ মাসের প্রথম দশ দিন, ঈদ, কুরবানি ও আইয়ামে তাশরীকের দিনসমূহ
- যিলহজ, ঈদ ও কোরবানি করার বিস্তারিত বিধিবিধান
- যুলহজ্জ মাসের প্রথম দশ দিনের আমল এবং কুরবানীর মাসায়েল
- স্বগৃহে অবস্থান করলে কি গরু কুরবানীতে ভাগাভাগি চলবে না?
- কুলক্ষণ -কুসংস্কার ও প্রচলিত ভুল সমুহ
- কেয়ামত ও দাজ্জাল সম্পর্কিত
- ইমাম মাহদীর আগমন!
- ঐতিহাসিক আসহাবে কাহাফ এর ঘটনা ও তার শিক্ষা
- কিয়ামতের বড় আলামত। পর্ব -1:
- কিয়ামতের বড় আলামত। পর্ব -2:
- কিয়ামতের বড় আলামত। পর্ব -3:
- কেয়ামতের ভয়াবহতা ও তারপর (১ম পর্ব)
- কেয়ামতের ভয়াবহতা ও তারপর (২য় পর্ব)
- গুহাতে আশ্রয় গ্রহণকারী তিন ব্যক্তির গল্প
- দজ্জালের ফিতনা
- দাজ্জাল ও কিয়ামতের নিদর্শনাবলী সম্পর্কে
- দাজ্জালের আগমন, ফেতনা ও বাচার উপায় সমুহ
- সূরা কাহাফে লুকানো রহস্য ও দাজ্জাল
- ক্বিবলার বা কাবা ঘরের বিধান ও মক্কা-মদিনার মর্যাদা
- ক্রয়- বিক্রয়/ ক্রেতা- বিক্রেতা/ব্যবসা-বাণিজ্য বিষয়ক
- খাবার-খাদ্য খাওয়া বা পানাহারের আদব
- খেলাধুলা করার ইসলামী বিধান
- গণক-গায়েব-অদৃশ্য-রাশিচক্র বিষয়ে ইসলামের বিধান
- গরীব ও খ্যাতিহীন মুসলিমদের মাহাত্ম্য বা মর্যাদা
- গর্ব- দাম্ভিকতা ও আত্মঅহঙ্কার-অহংকার করার বিধান
- গর্ভ ধারণ ও জন্মনিয়ন্ত্রণ করার ইসলামী বিধান
- গান-বাজনা/মিউজীকের ব্যপারে ইসলামের বিধান
- গালিগালাজ-ফাসেকী-ঝগড়া-মারামারী করার ইসলামী বিধান
- গীবত-পরনিন্দা বা চোগলখুরী করার ইসলামী বিধান
- গুরুত্বপূর্ণ ইসলামিক বই সমূহ
- আসহাবে রাসূলের জীবনকথা (sahabider ra: jiboni)
- কবীরা গুনাহ (imam samsuddin zahabi roh:)
- আর রাহিকুল মাখতুম(রাসুলুল্লাহ সঃএর সিরাত গ্রন্থ)
- আল -আদাবুল মুফরাদ(ইমাম বুখারী বরঃ)
- আল বিদায়া ওয়া আন নিহায়া
- ইসলামী ব্যাংকিং
- কিতাবুত তাওহীদ ও এর ব্যাখ্যা
- কুরআনের- বঙ্গানুবাদ
- জাননাতী রমণী
- তাফসীর ইবনে-কাসীর (রঃ)
- নবীজী (সাঃ)-কে অবমাননার শাস্তি
- বইঃ সুন্নাতে রাসূল (সা:) ও চার ইমামের অবস্থান
- মত বিরোধপূর্ণ বিষয়ে সঠিক পন্থা অব্লম্বনের উপায়
- মুসলিম কি চার মাযহাবের কোন একটির অনুসরণে বাধ্য?
- য’ঈফ ও জাল হাদীস সিরিজ – ১ম খণ্ড
- রিয়াজুস সালেহীন(ইমাম নববী (রঃ)
- সহিহ হাদিসের কিতাব সমুহ
- সালাতুর রাসূল (সঃ) – ডঃ গালিব
- হাদীস ফাউন্ডেশনের প্রায় 50টি প্রকাশিত বই সমূহ
- গুরুত্বপূর্ণ ইসলামিক বই সমূহ
- গোসল করা ও পবিত্রতা অর্জন করার বিস্তারিত বিধিবিধান
- ঘুমানোর আগে ও পরের দুয়া ও জিকির -ঘুমানো এবং জাগ্রত হওয়ার আদব
- ঘুষ-ঘুস দেয়া ও নেয়ার ব্যপারে ইসলামের শাস্তি কি?
- চরিত্র- সচ্চরিত্র- আখলাক এর ইসলামী বিধান
- চলন হেটে যাওয়া ও আরোহণের আদব
- চাকুরী- কাজকর্ম-শ্রমিক- পারিশ্রমিক/ মজুরী এর বিস্তারিত বিধান
- চাশত ও ইশরাক এবং আউয়াবীনের নামাজের বিস্তারিত বিধিবিধান
- চিকিৎসা বিষয়ক
- corona virus করোনা ভাইরাস (শ্বাস-প্রশ্বাস জনিত এক ধরণের সংক্রামক ব্যাধি)
- আমলকীর পুষ্টি গুণ
- কালোজিরার গুণাগুণ
- খুব সহজেই কমিয়ে ফেলুন আপনার পেটের মেদ!
- গরমে কি খাবেন?
- গ্যাস্ট্রিক বা এসিডিটির সমস্যা ও সহজ সমাধান!
- তেতুল কে আর না নয়.পুষ্টি গুণ
- ফলের পুষ্টিগুণ (কমলা, আপেল, পেঁপে, পেয়ারা, কলা ও আনারস)
- বেগুন/ যার নেই কোন গুণ, তারপরও এত গুণ!! বিভিন্ন রোগমুক্তিসহ বহু উপকারিতা
- মাথা ব্যথার কারণ ও প্রতিকারঃ
- রমজান ও ডায়াবেটিস
- রিদরোগ সংক্রান্ত কিছু পরামর্শ
- স্বাস্থ্য রক্ষায় শীতের সবজি ও ফলমূল
- ১০টি খারাপ অভ্যাস যা ব্রেইনের জন্য খতিকর
- ••অল্প বয়সে চুল পাকলে করণীয়•• পাকা চুলে কলপ ব্যবহারের বিধান••
- চিকিৎসা- রোগ- ব্যাধির ইসলামী বিধান
- চুরি- ডাকাতি- ছিনতাই এর বিধান
- ছবি অঙ্কন ও মূর্তি বিষয়ক বিস্তারিত বিধিবিধান
- ছাত্র-ছাত্রীর শিক্ষা ও লেখাপড়া বিষয়ক ইসলামী বিধান
- ছালাতুর রাসুল (ছাঃ) – ড. আসাদুল্লাহ আল-গালিব
- জন্মের ১ দিন পর সন্তান মারা গেলে সপ্তম দিনে তার আক্বীক্বা দিতে হবে কি?
- জানাযার বিধিবিধান সংক্রান্ত ৭০টি প্রশ্ন উত্তর-সালেহ আল উসাইমিন রহঃ
- জান্নাত ও জাহান্নাম বিষয়ক বিস্তারিত বিধিবিধান
- জামাআতে সালাত বা নামাজ পড়ার ফজিলত ও জামায়াত বিষয়ক মাসআলা
- জাল হাদীছের কবলে রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)-এর ছালাত- লেখক/সংকলকঃ মুযাফফর বিন মুহসিন
- জায়েজ-নাজায়েজ বিষয় সমুহ
- জিকির কি ? জিকিরের প্রকারভেদ এবং জিকিরের ফজিলত ও উপকারিতা।
- জিহাদ ও সন্ত্রাস বিশয়ক ইসলামী বিধান
- জুমআ/জুমার নামাজ/সালাতের বিস্তারিত বিধিবিধান
- জ্বিন ও শয়তান সম্পর্কে বিস্তারিত বিধিবিধান
- টুপি বা পাগড়ী পড়ার বিধান
- ডঃ খন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহঃ) এর লেকচার ও বই সমুহ
- ডঃ জাকির নায়েক সম্পর্কিত ও তার লেকচার সমুহ
- তওবা- ইস্তিগফার-গুনাহ- ক্ষমা করতে হয় কিভাবে ?
- তাকওয়া বা আল্লাহভীতি অর্জনের উপায়
- তাকদীর- ভাগ্য বিষয়ক বিস্তারিত বিধান
- তাকবীর থেকে সালাম ফিরানো পর্যন্ত নামাযের নিয়মাবলি-শাইখ আব্দুল হামীদ ফাইযী
- তাগুত কি এবং এর প্রকারভেদ
- তাফসীরে আহসানুল বায়ান- শাইখ আব্দুল হামিদ ফাইজী
- তাফসীরে জাকারিয়া-আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া
- তাবলীগ জামায়াত বিষয়ক
- তাবীজ-কবজ -ঝারফুক-রিং-বালা-সুতার বিস্তারিত বিধিবিধান
- তারাবীর সালাত/ নামাজের বিস্তারিত বিধিবিধান
- তালাকের বিস্তারিত বিধিবিধান
- তাহাজ্জুদের সালাত বা রাতের নামাজের বিধান
- দরুদ/ দরূদ শরীফ এবং এর ফজিলত
- দল- সংগঠন- ইমারত ও বায়‘আত সম্পর্কে বিশিষ্ট উলামায়ে কেরামের বক্তব্য
- দাওয়াত বা দ্বীনের দাওয়াত কিভাবে দিতে হবে?
- দান-সদকা/সাদাকা করার ফযিলত
- দাস-দাসী বা কাজের লোকের সাথে ব্যবহার
- দাড়ি রাখা ও কাটার বিস্তারিত বিধিবিধান
- দুআ-মুনাজাত : কখন ও কিভাবে- ফায়সাল বিন আলী আল-বা’দানী
- দুশ্চিন্তা-মুসীবত-রোগ-মৃত্যুর দুয়া ও জিকির
- দেনমোহর-মোহরানার বিস্তারিত বিধিবিধান
- দৈনন্দিন ও সামাজিক জীবনাচারের দুয়া ও জিকির
- দ্বীন আল ইসলাম
- দ্বীনী প্রশ্নোত্তর(ফতোয়া-ফিকহ)-আবদুল হামীদ ফাইযী
- আকিদা’হ ও তাওহীদ
- অনেক সময় নবী (সঃ)-এর হুজরার আশেপাশে চিরকুট পড়ে থাকতে দেখা যায়,সে আবেদন করা হয় নবী (সঃ)-এর কাছে, নবী (সঃ)-এর দরবারে এমন দরখাস্ত পেশ করার শরয়ী বিধান কি?
- আদম (আঃ) যখন তওবা করছিলেন, তখন তিনি মুহাম্মদের আসীলায় ক্ষমা প্রার্থনা করেছিলেন। — এ কথা সঠিক কি?
- আল্লাহ ছাড়া কেউ কি ‘বিপত্তারণ’ বা ‘গওস পাক’ আছে?
- আল্লাহ বা তাঁর রাসূল (সঃ)-কে গালি দিলে কেউ মুসলিম থাকবে কি?
- আল্লাহ্র নবী (সঃ) কি হাযির-নাযির?
- আল্লাহ্র বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ, আল্লাহ্র কাজের সমালোচনা অথবা আল্লার কাজে দোষ বের করা বৈধ কি?
- আল্লাহ্র রসূল (সঃ)-কে ‘হাবীবুল্লাহ’ বলা উচিত, নাকি ‘খালীলুল্লাহ’?
- আল্লাহ্র রাসুল (সঃ) কি কিছু ভুলতেন? যা ভুলে যেতেন, তা কি আল্লাহ্র পক্ষ থেকে বিধান জারি করার জন্য নয়?
- আল্লাহ্র রাসূল (সঃ)-এর পিতামাতা কি মুশরিক অবস্থায় মারা গেছেন?
- আহলে কিতাব (ইয়াহুদী- খ্রিষ্টান) কি কাফের?
- উল্কা বা তাঁরা ছুটার সাথে দুনিয়ার কোন ঘটনাঘটনের সম্পর্ক আছে কি?
- এ কথা কি ঠিক যে, যার নাম “মুহাম্মদ” হবে সে জান্নাতী হবে এবং তাঁকে গালি দেওয়া ও প্রহার করা যাবে না?
- এক পীর সাহবে আছেন, যিনি তাঁর মুরীদদেরকে অসিয়তে বলেন, “পাপের সম্মুখীন হলে আমাকে স্মরণ করো, তাহলে পাপ থেকে বেঁচে যাবে”। এই শ্রেণীর স্মরণ কি শিরক নয়?
- কদীর যদি সত্য হয়, তাহলে কি আমল বৃথা নয়?
- কবরপূজা কি ইসলামের শরীয়ত সমর্থিত?
- কিয়ামতে প্রত্যেক সন্তানকে কি তাঁর মায়ের নাম জুড়ে ডাকা হবে?
- কিয়ামতে মানুষকে তাঁর মায়ের নাম ধরে ডাকা হবে, নাকি বাপের নাম ধরে?
- কোন কাফের ‘মুসলিম’ হলে কুফরী অবস্থায় কৃত আমলের সওয়াব সে পাবে কি?
- কোন মাযারের জন্য হাঁস-মুরগী বা ফল-ফসল মানত করা বৈধ কি?
- চন্দ্র বা সূর্য গ্রহণের সাথে সাথে দুনিয়ার কোন ঘটনাঘটনের সম্পর্ক আছে কি?
- জাতীয় পতাকার তা’যীমে তাঁকে স্যালুট করা এবং তাঁর সামনে একাগ্রচিত্তে দণ্ডায়মান হওয়া কি মুসলিমের জন্য বৈধ?
- জীন কি মানবদেহে প্রবেশ করতে পারে?
- দাউদ (আঃ)-এর সৈনিক আওরিয়ার স্ত্রীর প্রেমে পড়া এবং কৌশলে তাঁকে হত্যা করিয়ে মহিলাকে বিয়ে করার কাহিনী কি ঠিক?
- নবি-ওলীর আসীলায় দুআ করা যায় কি?
- নবী (সঃ)-এর নবুয়ত-প্রাপ্তির আগে যারা মুশারিক অবস্থায় মারা গেছে, তাঁরা জাহান্নামে যাবে কেন? অথচ মহান আল্লাহ বলেছেন, “আমি রসূল না পাঠানো পর্যন্ত কাউকে শাস্তি দিই না। (বনী ইস্রাইলঃ ১৫)
- নবীর জন্য সারা বিশ্বজগৎ সৃষ্টি হয়েছে। —এ ধারনা কি সঠিক?
- বদ-নজর থেকে বাচার উদ্দেশ্য গাড়ীর সামনে ছেড়া জুতো ঝুলিয়ে দেওয়া, ফলদার গাছে ভাঙ্গা হাড়ি টাঙ্গিয়ে দেওয়া, গরু বা ঘোড়ার গলায় কিছু বেঁধে দেওয়া বৈধ কি? বদ-নজর থেকে বাচার জন্য এ সব ব্যবহার করা বৈধ নয়। যেহেতু এতে শিরকও হতে পারে।
- ভাল নিয়তে কোন খারাপ কাজ করলে কি তাঁর সওয়াব পাওয়া যাবে?
- মহান আল্লাহ আমাদেরকে তাঁর প্রতি ঈমানের সাথে তাগুতের প্রতি কুফরী (অর্থাৎ তাগুতকে অস্বীকার) করতে বলেছেন। কিন্তু তাগুত কাকে বলে?
- মহান আল্লাহ তো সবই জানেন, তাহলে কিরামান-কাতেবীন দ্বারা লিখাবার যুক্তি কি? মহান আল্লাহ বান্দার সকল আমল লিখে রাখছেন, কিয়ামতে তা বান্দার সামনে পেশ করবেন, তাঁর বিরুদ্ধে সাক্ষী মানা হবে, তাঁর আমল ওজন করা হবে, তাঁকে প্রশ্ন করা হবে ইত্যাদি, অথচ তিনি সব জানেন। যেহেতু বান্দাকে তিনি বুঝাতে চান যে, তিনি তাঁর প্রতি কোন অন্যায় করছেন না। বান্দা মিথ্যা বলে পার পেতে চাইলেও যাতে লেখা ও সাক্ষ্য অনুযায়ী সে বুঝতে পারে যে, তাঁর প্রতি অবিচার করা হচ্ছে না।
- মহান আল্লাহর সর্বপ্রথম সৃষ্টি কি?
- মহানবী (সঃ) কি আমাদের মতো মানুষ ছিলেন?
- মহানবী (সঃ) কি মাটির তৈরি ছিলেন, নাকি নূরের তৈরি ছিলেন?
- মাটিতে দাগ টেনে হাত চালিয়ে অদৃশ্যের কিছু বলা সম্ভভ কি? হাত চালিয়ে ঘরের মধ্যে সাপ কোথায় আছে, সাপে কামড়ালে বিষ হয়েছে কি না, চুরি হওয়া জিনিস কোথায় আছে বা কে নিয়েছে— এ সব বলা কি বৈধ?
- মানুষের মতো জীনদেরও জান্নাত-জাহান্নাম আছে? কিন্তু আগুনের তৈরি জীন আগুনে শাস্তি পাবে কীভাবে?
- মায়ের পেটে কোন সন্তান আছে, তা আল্লাহ ছাড়া কেউ জানে না। কিন্তু বর্তমানে তো যন্ত্র দ্বারা বলা সম্ভভ হয়েছে। তাহলে কি কুরআনের ব্যাখ্যা ভুল করা হয়েছে?
- মুসলিম হওয়ার জন্য কেবল কালেমা পড়াই কি যথেষ্ট?
- যদি কেউ ইমাম মাহদীর আগমন ও ঈসা (আঃ) এর অবতরণকে অস্বীকার করে, তাহলে তাঁর বিধান কি?
- যারা কবীরা গুনাহ করে, অর্থাৎ ব্যাভিচার করে, খুন করে, মদ্যপান করে, মিথ্যা কথা বলে ইত্যাদি, তাঁরা কি কাফের? তাঁরা কি চিরকাল দোযখে বাস করবে?
- যারা ‘নবী’কে ‘খোদা’ বলে বিশ্বাস রাখে, তাঁদের বিধান কি?
- যে মসজিদে কবর আছে, সে মসজিদে নামাজ হয় না। মসজিদে কবর দেওয়া অথবা কবরের উপরে মসজিদ বানানো বৈধ নয় কেন? অথচ মহানবী (সাঃ) এর কবর মসজিদের ভিতরে রয়েছে।
- শোনা যায়, আল্লাহ্র চোখ আছে। এ কথা কি ঠিক?
- সৃষ্টিতত্ত্বের কোন সংবাদ প্রচারে কেউ কেউ বলে থাকেন, এত কোটি বছরে এই হয়েছিল। এত কোটি বছর আগে ঐ হয়েছিল। এত কোটি বছর পূর্বে পৃথিবীতে মানুষের বসবাস শুরু হয়। ইত্যাদি। এ সবে বিশ্বাস করা কি বৈধ?
- স্বামী বা ডাক্তার কি ইচ্ছামতো পুত্র বা কন্যা-সন্তান জন্মাতে পারে?
- হেতুর উপর ভরসা করলে শিরক কখন হয়?
- ‘আল্লাহ আকাশ-পৃথিবীর জ্যোতি’ কথার অর্থ কি?
- ‘ইয়া রাসুলুল্লাহ’, ‘ইয়া আলী’, বা ‘ইয়া জীলানী’, বলা বৈধ কি?
- ‘জন্মে-জন্মে’ বা জন্মে জন্মান্তরে তোমাকে ভালবাসব —এ বিশ্বাস কি সঠিক?
- “মালাকুল মাওত” ফিরিশতার নাম কি আজরাঈল? কুফর ও শিরক না করেও মানুষ কখন কাফের হয়?
- ইখলাস ও নিয়ত
- অনেক সময় ভাল কাজ করি। অতঃপর এর ফলে লোকমাঝে চর্চা হয়, আমার সুনাম ও সুখ্যাতি হয়। অথচ আমি মনে মনে তা চাইনি। তাতে কি তা বাতিল হয়ে যাবে?
- এক কর্মচারী বেনামাযী ছিল। মালিক বলল, “তুমি নামায পড়লে তোমার বেতন ১০০ টাকা বাড়িয়ে দেওয়া হবে। তখন থেকে সে নামায পড়া শুরু করল।” প্রশ্ন হল, তাঁর নামায কি আল্লাহ্র নিকট গ্রহণযোগ্য?
- ওযু, নামায ইত্যাদির নিয়ত মুখে উচ্চারণ করা কি বিধেয়?
- কোন কোন ভাল আমলের প্রশংসা শোনা গেলে তাঁর ফলে কি ঐ আমল বাতিল গণ্য হবে?
- মুখে নিয়ত পড়া কি শরীয়তসম্মত? অনেক সময় ভাল কাজ করি। অতঃপর মনের ভিতরে প্রশংসার লোভ হয়। তাতে কি তা বাতিল হয়ে যাবে?
- কিতাব ও সুন্নাহ
- অনেক শিক্ষিত মুসলিম পরিবার আছে, যারা কুরআন শেখে না, শিখে থাকলেও নিয়মিত তিলাওয়াত করে না,এদের ব্যাপারে উপদেশ কি?
- অনেকের রেডিও, টিভি, টেপ বা মোবাইলে কুরআন তিলাওয়াত চলতে থাকে এবং তাঁরা আপোসে গল্পতে মগ্ন থাকে। এ আচরণ কি ঠিক?
- উম্মতের ইখতিলাফ কি রকম?
- বিতর্কিত সমস্যায় কার সমাধান গ্রহণ করব?
- রেডিও বা টিভিতে কুরআন শুনতে শুনতে খবরের সময় হলে তা শোনা বাদ দিয়ে খবর শোনা হয়। এ কাজ কি কুরআন থেকে মুখ ফিরিয়ে নেওয়ার পর্যায়ে পড়ে?
- কুরবানী
- অনেকে বলেন, ‘সাত ভাগে কুরবানী দিতে হলে সাতজন লোকই হতে হবে, নচেৎ গোটা দিতে হবে। তাতে ২, ৩, ৪, ৫ এবং ৬ ভাগে ভাগাভাগি চলবে না।’ এ কথা কি ঠিক?
- একটি গরুর ভাগে যদি কিছু লোকের নিয়ত কুরবানী না থাকে, তাহলে কি বাকী লোকের কুরবানী সঠিক হয়ে যাবে?
- কুরবানীর ভাগের সাথে কি আকীকা দেওয়া যাবে?
- স্বগৃহে অবস্থান করলে কি গরু কুরবানীতে ভাগাভাগি চলবে না?
- জ্বিন ও শয়তান
- অনেক সময় রোগী বড় ওঝার কাছে ভাল হয় না। জীন পাওয়ার প্রায় সমস্ত আলামত থাকতেও পরিশেষে ডাক্তারের কাছে ভাল হয়। তাহলে জীন পাওয়ার ব্যাপারটা কি মানসিক রোগ নয়?
- জীন কতৃক খুন-হত্যা, অপহরণ ইত্যাদি সত্য হলে, যাঁদের জীন বশ আছে, তাঁরা তাঁর দ্বারা বড় বড় অপরাধিদেরকে ধ্বংস করায় না কেন?
- জীন কি বশ করা যায়? জীন কি কোন মানুষের সাথে যৌন-মিলনে লিপ্ত হতে পারে? কোন মৃতের ‘রূহ’ কি হাযির করা যায়?
- জীন কি মানুষকে অপহরণ ও হত্যা করতে পারে?
- জীন জাতি আগুন থেকে সৃষ্টি। তাদের জান্নাত-জাহান্নাম হলে জাহান্নামের আগুনে আগুন বা শাস্তি পাবে কীভাবে?
- জীন যাতে কাছে বা বাড়ীতে না আসে, সে উদ্দেশ্যে বাঘের ছাল বা মাথা ঘরে রাখা বৈধ কি?
- মনের ভিতরে আল্লাহ ও গায়েবী বিষয়সমূহে নানা সন্দেহের সৃষ্টি হলে কি করা উচিত?
- যে ব্যক্তি জীন অস্বীকার করে, ইসলামে তাঁর বিধান কি?
- দু’য়া ও যিকর
- দ্বীন ও ইসলাম
- দ্বীনে মধ্যমপন্থা কী?
- ব্যক্তি মনে করে, নারী-পুরুষের সমান অধিকার না দিয়ে ইসলাম নারীর প্রতি যুলুম করেছে, সে ব্যক্তির বিধান কি?
- মহান আল্লাহ যে জিনিসকে হালাল করেছেন, তা হারাম এবং যে জিনিসকে হারাম করেছেন, তা হালাল করার ব্যপারে কোন ইমাম, আলেম বা সরকারের অনুগত্য করা কী?
- যে ব্যক্তি শরীয়তের কোন বিধানকে ‘অচল’ বা ‘বস্তাপচা’ মনে করে, সে ব্যক্তির বিধান কি?
- নামায বা সালাত
- অধিকাংশ বাঙ্গালী মহিলারা শাড়ি পড়ে নামায পড়ে। তাতে অনেক সময় তাঁর হাতের বাজু বের হয়ে যায়। সুতরাং তাঁর নামায কি শুদ্ধ হবে?
- অনেক নামাযী ঘরে নামায পড়ে, মসজিদে আসে না। তাদের ব্যাপারে বিধান কী?
- অনেক নামাযী নামাযরত অবস্থায় নাক, দাড়ি বা কাপড় ইত্যাদি নিয়ে খেলা করে। এদের ব্যাপারে কিছু বলার আছে কি?
- অনেক সময় একা দাঁড়িয়ে নামায পড়ি, তখন কেউ এসে আমার ডান পাশে দাঁড়িয়ে গেলে আমার কী করা উচিত?
- আমাদের মসজিদের ইমাম সাহেব ফজরের আযানের পূর্বে মাইকে কুরআন পাঠ করেন, কিছু দুআ-দরুদ পড়েন, তারপর আযান দেন, এটা কি শরীয়তসম্মত?
- আমার রাত্রে শুতে দেরি হয়। ডিউটি শুরু হয় সকাল সাতটা থেকে, ডিউটিতে যাবার আগে ফজরের নামাযটা পরে নেই, তাহলে কি যথেষ্ট হবে না?
- একা নামায পড়তে হলে ইকামত দেওয়ার মানে কি? রাতের নামায সশব্দে পড়া জরুরী কি?
- কর্মক্ষেত্রে পানি নেই। বাসায় পানি আছে। নামাযের ওয়াক্ত যাওয়ার আগে বাসায় পৌঁছে যাবে। নামাযের সময় হলে তায়াম্মুম করে আওয়াল ওয়াক্তে নামায পরে নেবে, নাকি বাসায় ফিরে শেষ ওয়াক্তে উযূ করে নামায পড়ব?
- কাঁচা পিঁয়াজ রসুন খেয়ে কি নামায শুদ্ধ হয়?
- কাঁচা পিঁয়াজ-রসুন খেলে মুখের দুর্গন্ধের ফলে মসজিদে বা জামাআতে আসা নিষেধ। কিন্তু যাঁদের মুখে প্রাকৃতিকভাবেই দুর্গন্ধ থাকে, তাঁদের জন্যও কি নিষেধ?
- কাজের চাপে সময় পার করে নামায পিছিয়ে দেয়া কি বৈধ?
- কাতারে জায়গা না পেলে একা দাঁড়িয়ে নামায হবে কি?
- কাতারের পিছে একা নামাযীর নামায হয় না। কিন্তু আগের কাতারে জায়গা না পেলে কি করবে? সামনে থেকে কি কাউকে টেনে নেবে?
- কিছু নামাযী জামাআত শুরু হওয়ার পড়ে আসে। কিন্তু তাঁরা রাকআত বা রুকু পাওয়ার জন্য দৌড়ে আসে। ফলে তাঁদের পায়ের শব্দে অন্য নামাযীদের বড় ডিস্টার্ব হয়। এ কাজ কি তাঁদের জন্য বৈধ?
- কোন কোন মহিলা ঋতু বন্ধের পরেও গোসল করতে দেরি করে। অতঃপর যখন গোসল করে, তারপর থেকে নামায পড়তে শুরু করে। তাঁদের এমন কাজ কি বৈধ?
- কোন ব্যক্তি মসজিদে এসে যদি দেখে যে, ইমাম শেষ তাশাহহুদে আছেন, তাহলে সে কি জামাআতে শামিল হবে, নাকি শামিল না হয়ে পরবর্তী জামাআতের অপেক্ষা করবে?
- ছবিযুক্ত পোশাক পরে নামায বৈধ কি?
- জামাআত চলাকালে ইমাম রুকূ অবস্থায় থাকলে অনেক নামাযী বিভিন্ন আচরণের মাধ্যমে রুকুতে দেরি করতে বলে।
- জামাআত শেষে অনেক সময় মসজিদে সুন্নত পড়ি। এমন সময় কোন লোক আমার পাশে দাঁড়িয়ে আমার ইক্তিদা করতে থাকে। এটা কি বৈধ? বৈধ হলে আমার কি করা উচিত?
- জুমআর দিন মিম্বরে চড়ে খতীবের খুতবা দেওয়ার পূর্বে একজন ক্বারি কুরআন তিলাওয়াত করে (অথবা বক্তৃতা করে) শোনায়। এটা কি শরীয়তসম্মত?
- তারাবীহর নামাযের মাঝে মধ্যে পঠনীয় কোন নির্দিষ্ট দুআ বা দরূদ আছে কি?
- দেখেছি, অনেক লোক নামাযে সালাম ফিরার পর তাদের ডানে বামের লোকেদের সাথে মুসাফাহাহ করে। এটা কি সুন্নত?
- নামায কাযা রেখে মারা গেলে অনেক হিসাব করে ছেড়ে দেওয়া নামাযের ‘কাফফারা’ আদায় করে, তা কি বিধেয়?
- নামায ছুটে গেলে কাযা পড়ব কখন? আগামী ওয়াক্ত বা আগামী দিনের ঐ নামাযের সময় পর্যন্ত কি পিছিয়ে দেওয়া চলে?
- নামায পড়তে দাঁড়ানোর পর যদি বাসার কলিং বেল বারবার বেজে ওঠে এবং বাসায় ঐ নামাযী ছাড়া অন্য কেউ না থাকে, তাহলে সে কী করতে পারে?
- নামাযে শৈথিল্য বা ঢিলেমি করা অথবা নামাযকে ভারী মনে করা কাদের কাজ?
- নামাযের শেষ তাশাহহুদে কি নিজের ভাষায় দুআ করা যায়?
- পাতলা কাপড়ে নামায পড়লে নামায শুদ্ধ কি?
- পাতলা শাড়ি বা ওড়না পড়ে মেয়েদের নামায কি শুদ্ধ হবে?
- প্লেনে কীভাবে নামায পড়া যাবে?
- ফজরের আযানের পূর্বে মাইকে কুরআন, দুআ (বা গজল) পড়া, অনুরূপ জুমআর খুতবার পূর্বে ক্বারীর কুরআন পড়া (বা কারো বক্তৃতা করা) কি শরীয়তসম্মত?
- ফাসেক ইমামের পিছনে নামায কি শুদ্ধ?
- মসবূক (যাদের কিছু নামায ছুটে গেছে তাঁরা) নামাযীর ইক্তিদা করে জামাআত করা কি বৈধ?
- মহল্লা বা গ্রাম এর মসজিদ ছেড়ে অন্য মহল্লা বা গ্রাম এর মসজিদে জুমআহ বা তারাবীহ ইত্যাদি নামায পড়তে যাওয়া বৈধ কি?
- মুশরিক ও বিদআতী ইমামের পিছনে নামায শুদ্ধ কি?
- যে ইমাম ঠিকভাবে কুরআন পড়তে জানে না, তাঁর পিছনে নামায কি শুদ্ধ?যে ইমাম ঠিকভাবে কুরআন পড়তে জানে না, তাঁর পিছনে নামায কি শুদ্ধ?
- যে নামাযী দাড়ি চাঁছে অথবা গাঁটের নিচে কাপড় ঝোলায়, তার পিছনে নামায পড়া কি শুদ্ধ ?
- যে মসজিদে কবর আছে, সে মসজিদে নামায শুদ্ধ কি?
- যোহরের নামায পড়ার কিছু পরে আমার স্মরণ হল, আমি তিন রাকআত নামায পড়েছি। এখন আমি কি করব? আর এক রাকাআত পোঁরে নিয়ে নিয়মিত সহু সিজদা করব, নাকি পুনরায় নতুন করে চার রাকাআত পড়ব?
- যোহরের পূর্বে ৪ রাকাআত সুন্নত এক সালামে পড়া চলে কি?
- রুকু অবস্থায় কারো আসা বুঝতে পারলে ইমামের জন্য রুকু লম্বা করা কি বিধেয়?
- সাউদী আরবের অধিকাংশ লোকেরা নামাযে ‘জালসায়ে ইস্তিরাহাহ’ করে না কেন?
- সামনে আগুন অথবা জ্বলন্ত বাতি বা ধূপ থাকলে নামায পড়া বৈধ কি? কোন ব্যক্তি নামায রেখে মারা গেলে তার তরফ থেকে তা আদায় করে দেওয়া যায় কি না?
- সিজদায় কি কুরআনী দু’আ করা যায়?
- সূরা ফাতিহা না পড়লে যদি নামায না হয়, তাহলে রুকু পেলে রাকআত গণ্য হয় কীভাবে?
- পবিত্রতা
- অপবিত্র অবস্থায় কি কুরআন পড়া জায়েয? অপবিত্র অবস্থায় জুযদানে রাখা কুরআন স্পর্শ করা বৈধ?
- অপবিত্র বা মাসিক অবস্থায় কুরআনের ক্যাসেট স্পর্শ করা কি বৈধ? উযূ করার পর স্বামীর চুম্বনের ফলে কি কারো উযূ ভেঙ্গে যায়?
- অমুসলিম এমন অনেক খাদ্য ভক্ষন করে, যা ইসলামে হারাম। সুতরাং তাঁদের পাত্র ব্যবহার করা কি বৈধ?
- উযূতে তরতীব ওয়াজেব কি?
- দাঁড়িয়ে প্রস্রাব করা কি বৈধ? শৌচকর্মের সময় ঢিলা ও পানি উভয়ই ব্যবহার করা বিধেয়?
- পানি ছাড়া অন্য কোন তরল পদার্থ দ্বারা অপবিত্র জিনিসকে পবিত্র করা যায় কি? অপবিত্রতা এক দিরাহাম পরিমাণ হলে তা মার্জনীয়। এ কথা কি ঠিক?
- বাথরুমে প্রবেশ করার পূর্বে “বিসমিল্লাহ” কি সশব্দে পড়তে হবে? বাথরুমের ভিতরে ক্বিবলামুখী হয়ে প্রস্রাব-পায়খানা করা বৈধ?
- মানুষের বমি কি অপবিত্র? দাঁড়িয়ে প্রস্রাব করা কি বৈধ?
- যে সেন্টে স্পিরিট আছে, তা ব্যবহার করা বৈধ কি? ঋতুরোধক ঔষধ ব্যবহার করে মাসিক ঋতু বন্ধ রেখে যথাসময়ে রোযা বা হজ্জ করা কি মহিলাদের জন্য বৈধ?
- যৌন উত্তেজনার সময় পানির মতো আঠালো যে তরল পদার্থ বের হয়, তা কি নাপাক? গর্ভাবস্থায় নিয়মিত খুন দেখা গেলে, তা হায়েয, নাকি ইস্তিহাযা?
- “নিশ্চয় আমরা উম্মতকে কিয়ামতের দিন এমন অবস্থায় ডাকা হবে, যে সময় তাঁদের উযূর অঙ্গগুলো চমকাতে থাকবে।
- বিদআত
- ঈদে মীলাদুন নাবী বিদআত কেন?
- কলোম্বোর এক মসজিদের ডান দিকে নবী (সঃ) এর কবরের ছবি টাঙ্গানো আছে। তাঁর সামনে মুসল্লীরা দাঁড়িয়ে নাবী (সঃ) এর উপর দরুদ পাঠ করে। এ কাজ কি শরীয়তসম্মত?
- কুরআন তিলাওয়াত শেষে “স্বাদাক্বাল্লাহুল আযীম” বলা কি বিধেয়?
- কেক কেটে, মোমবাতি নিভিয়ে বার্থ-ডে বা জন্মদিন পালন করা কি ঠিক?
- ক্বারীদের কুরআন তিলাওয়াত শেষে “স্বাদাক্বাল্লাহুল আযীম” পড়া কি শরীয়তসম্মত? চুম্বন করা কি বৈধ?
- তসবীহ গুনতে তাসবীহ-মালা ব্যবহার করা কি বিদআত?
- তসবীহ গুনতে “তসবীহ-দানা” বা “তসবীহ-মালা” ব্যবহার করা বিদআত?
- মহানবী (সঃ) নিজের জন্মদিন পালন করতেন?
- মাতৃ-দিবস পালন করা কি বৈধ?
- মুর্দার নামে কুরআনখানি, ফাতেহাখানি, কুলখানি শরীয়তসম্মত কি?
- ‘ঈদে মীলাদুন নাবী’ (নবী দিবস) পালন করা বৈধ নয় কেন?
- ‘বিদআতে হাসনাহ’ নামক কোন বিদআত আছে কি, যা করলে সওয়াব হয়?
- ‘বিদআত’ কাকে বলে? কখন কোন কাজকে ‘বিদআত’ বলে আখ্যায়ন করা হবে?
- ‘বিদআত’ কাকে বলে? ‘বিদআতে হাসনাহ’ বলে কি কোন বিদআত আছে?
- বিবাহ ও দাম্পত্য
- মহিলা ও পর্দা
- অনেকে বলে মহিলা সতী হলে, তার মন পবিত্র হলে তার পর্দার দরকার হয় না।
- অন্ধ শিক্ষকের সামনে ছাত্রীর বেপর্দা হয়ে কি পড়া যায়?
- অবরোধ প্রথা কি ইসলামে স্বীকৃত?
- আপন মামাত, খালাতো, চাচাতো, ফুফাতো বোন, চাচী, মামি, স্ত্রীর বোন বা ভাবীর সাথে মুসাফাহাহ বৈধ কি?
- আমরা আমাদের বাড়ীর হাউস ড্রাইভারের সাথে দুই বোন কলেজে যাই। কখনো মার্কেট করতেও যাই তাকে নিয়ে। শরীয়তের দৃষ্টিতে কি কোন সমস্যা আছে তাতে?
- আমি আমাদের বাড়ীর হাউস ড্রাইভার এর সাথে একাকিনী কলেজে যাই। কখনো মার্কেট করতেও যাই তাকে নিয়ে। আমার মন তার প্রতি আকৃষ্ট না হলেও শরীয়তের দৃষ্টিতে কি কোন সমস্যা আছে তাতে?
- কিছু পুরুষ আছে, যারা নিজের সকল দায়িত্ব স্ত্রীর ঘাড়ে চাপিয়ে স্বস্তি নেয়। এমনকি মার্কেট পর্যন্ত স্ত্রী নিজেই করে। এমন পুরুষ সম্বন্ধে শরীয়তের বিধান কি?
- কোন গায়র মাহরাম ড্রাইভারের সাথে মহিলার একাকিনী কোথাও যাওয়া বৈধ কি?
- কোন যুবতীকে বোন বা বন্ধু বানিয়ে কি তার সাথে দেখা সাক্ষাৎ ও অবাধ মেলামেশা করা বা কথাবার্তা বলা ও পত্রালাপ করা বৈধ?
- ডাক্তারের সাথে নার্সের এবং ম্যানেজারের সাথে মহিলা প্রাইভেট সেক্রেটারির নির্জনতা অবলম্বন বৈধ কি?
- পত্র-পত্রিকা, টিভি বা নেটের ছবিতে মহিলা দেখা কি হারাম?
- পৃথক গার্লস স্কুল বা কলেজে না থাকলে মেয়েদেরকে যৌথ প্রতিষ্ঠানে পড়তে পাঠানো কি বৈধ হবে? বাড়ীর দাসী কি বাড়িতে পর্দা করবে?
- বাড়ীর চাকরকে কি পর্দা করতে হবে? হাউস বয়, হাউস ড্রাইভার এর সামনে পর্দা করা তো বড় কঠিন। আমার মা বলে, ‘মাথায় কাপড় থাকলে সমস্যা নেই।’ তার কথা কি ঠিক?
- বিবাহের পূর্বে কি বাগদত্তা স্বামী স্ত্রীর অবাধ মেলামেশা বা ফোনে কথাবার্তা বলা বৈধ?
- বিবাহের পূর্বে যুবক যুবতীর একে অপরকে বুঝে নেওয়ার, পছন্দ করে নেওয়ার, ভালোবাসা করে নেওয়ার সুযোগ ইসলামে আছে কি?
- বেগানা মহিলা দেখা হারাম। কিন্তু টিভি ইত্যাদির পর্দায় বা ছাপা কাগজে তার ছবিও দেখা কি হারাম?
- বেগানা মহিলার সাথে মুসাফাহা করা হারাম। কিন্তু হাতে কাপড় রেখে সরাসরি স্পর্শ না করে মুসাফাহা বৈধ কি? বুড়িদের সাথে মুসাফাহাতেও সমস্যা আছে কি?
- মহিলা কি ড্রাইভিং করতে পারে?
- মহিলা কি পর পুরুষের সাথে কথা বলতে পারে? পরপুরুষের সাথে পার্থিব ও দ্বীনী কথা বলাও কি হারাম?
- মহিলাদের চাকুরী করা কি বৈধ?
- মহিলাদের জন্য পর্দা করা উত্তম, নাকি তা ফরয?
- মহিলারা সেন্ট ব্যবহার করে বাড়ীর বাইরে যেতে পারে কি?
- যুবক যুবতীর মাঝে বন্ধুত্ব অতঃপর পোস্ট, এসএমএস, ইমেল প্রভৃতির মাধ্যমে চিঠি লেখালিখি করে হৃদয়ের আদান প্রদান করা কি বৈধ? যদি তাদের মাঝে বিবাহের ইনগেইজমেন্ট হয়ে থাকে, তাহলে কি কোন সমস্যা আছে?
- সত্তর আশি বছরের বৃদ্ধ যদি বেগানা পুরুষকে পর্দা না করে, তাহলে কোন ক্ষতি আছে কি?
- সেন্ট বা সেন্ট জাতীয় কোন ক্রিম বা পাউডার লাগিয়ে মহিলা বাড়ীর বাইরে যেতে পারে কি?
- স্ত্রীর চাকরি করাতে সবচেয়ে বড় সমস্যাগুলি কি কি? যে অন্ধ বেগানা পুরুষ মোটেই দেখতে পায় না, তার সামনেও কি পর্দা জরুরী?
- স্বামী যদি পর্দা করতে বাঁধা দেয়, তাহলে স্ত্রীর করণীয় কি?
- মৃত্যু ও জানাযা এবং কবর
- কবরস্থানের গাছ রোপণ করা বৈধ কি? কবরের উপরে কবরবাসীর নাম ও মৃত্যু তারিখ সহ কোন আয়াত বা কবিতা লেখা কি শরীয়ত সম্মত?
- কবরে আলোকসজ্জা করার বিধান কি?
- কবরে মাটি দেওয়ার সময় ‘মিনহা খালাক্বনাকুম…’ আয়াত পড়া কি ঠিক?
- কবরের আজাব মাফের কতিপয় গুরুত্বপূর্ণ হাদীস ও তার আমল!
- কোন আত্মীয় মারা গেলে, তার শোকে কালো কাপড় পড়া কি শরীয়তসম্মত?
- কোন নবী অলীর কবর যিয়ারতের জন্য সফর করা কি বৈধ?
- কোন নেক লোকের লাশ মসজিদে দাফন করা কি বৈধ?
- গায়েবানা জানাযার বিধান কি?
- জানাযা বিষয়ে অন্যান্য জ্ঞাতব্য সমূহ (কবর ও লাশ)
- জানাযার বিধিবিধান সংক্রান্ত ৭০টি প্রশ্ন (১ম পর্ব)
- জানাযার বিধিবিধান সংক্রান্ত ৭০টি প্রশ্ন (২য় পর্ব)
- দাফনের পর হাত তুলে জামাআতী দু’আ কি বিধেয়?
- প্রশ্নোত্তরে জানাজারইসলামী বিধিবিধান ( প্রায় ১০০ টি প্রশ্ন ও তার উত্তর)
- বিদ্যুৎপিষ্ট হয়ে যে ব্যক্তি মারা গেল সে কি শহীদ?
- মসজিদের এরিয়ার ভিতরে কোন বুযূর্গকে দাফন করা কি বৈধ?
- মহানবী (সঃ) এর কবর মসজিদের ভিতরে রয়েছে। তাহলে আপনারা মসজিদের ভিতরে লাশ দাফন করতে নিষেধ করেন কেন? মহানবী (সঃ) এর কবরের উপর ঘর ও গুম্বুজ রয়েছে। তাহলে আপনারা তা করতে নিষেধ করেন কেন?
- মুসলিম মারা যাওয়ার পর তার পাশে বসে অনেককে কুরআন পড়তে দেখা যায়। এ সময় কুরআন তিলাওয়াত কি বিধেয় ও উপকারী?
- মৃত ব্যক্তির জন্যে ইছালে ছাওয়াব: শরীয়তের দৃষ্টিভঙ্গি
- মৃত-ব্যক্তির জন্য করণীয় কাজের মাসনূন পদ্ধতি
- মৃতব্যাক্তির শোকে মাতাম করে কান্না করা বৈধ কি?
- মৃতের গোসল, কাফন, জানাযা ও দাফনের সচিত্র পদ্ধতি
- শুনেছি, কোন মানুষের মৃত্যুর সময় কষ্ট হলে সূরা ইয়াসীন পড়তে হয়। এতে নাকি মরন আসান হয়ে যায়। এ কথা কি ঠিক?
- যাকাত
- আমার বেতন মাসিক ত্রিশ হাজার টাকা। আমার নিসাব পরিমাণ টাকা ব্যাংকে আছে। আমি কি প্রত্যেক মাসের বেতনের টাকার যাকাত প্রত্যেক মাসেই বের করব?
- আমি একজন প্রবাসী। আমার যাকাত কি আমার স্বদেশের মানুষদেরকে দিতে পারব? আমার মা পৃথক থাকে। আমি কি আমার মা-কে যাকাত দিতে পারি?
- আমি কীভাবে স্বর্ণের যাকাত আদায় করবে?
- আমি কীভাবে স্বর্ণের যাকাত আদায় করবে? অলঙ্কারের যাকাত দওয়ার সময় কি মা মেয়ের অলঙ্কার একত্রিত করে যাকাত দিতে হবে?
- ঋণে দেওয়া টাকা বা অন্য কাজে পড়ে থাকা টাকার যাকাত দিতে হবে কি?
- ঋণে নেওয়া টাকার যাকাত আদায় করতে হবে কি?
- এক ব্যক্তি বহু কষ্ট করে ২/৩ বছর থেকে টাকা জমিয়েছে মেয়ের বিয়ে দেওয়ার উদ্দেশ্যে। সে টাকারও কি যাকাত আছে?
- একজন লোককে গরীব ভেবে যাকাতের অর্থ দিলাম। সেও হয়তো হাদিয়া ভেবে হাত পেতে নিয়ে নিল। কিন্তু পরবর্তীতে জানতে পারলাম, সে ধনী ব্যক্তি। এখন আমার যাকাত কি কবুল হবে?
- কাউকে ঋণ দেওয়ার পর সে যাকাতের হকদার হলে, যাকাতের নিয়তে ঋণ মউকুফ করে দেওয়া বৈধ কি?
- কাউকে যাকাত দেওয়ার সময় তাকে জানিয়ে দেওয়া জরুরী কি? কোন শ্রেণীর ঋণগ্রস্থকে যাকাতের মাল দিয়ে সাহায্য করতে পারা যায়?
- কাউকে যাকাত দেওয়ার সময় সে যাকাতের হকদার কি না, তা জিজ্ঞাসা করা জরুরী কি?
- কারখানা ও প্রেসের মালিক কিসের যাকাত দেবে? ভাড়ায় দেওয়ার জন্য একাধিক গাড়ি আছে। তাতে কি যাকাত আছে?
- খয়রাতি ফাণ্ডের টাকার যাকাত আছে কি?
- দাওয়াতের কাজের জন্য, ইসলামী বই-পুস্তক ছেপে বা ক্যাসেট-সিডি তৈরি করে বিতরণের জন্য কি যাকাতের অর্থ ব্যবহার করা যায়?
- পেশাদার ভিক্ষুকদেরকে কি যাকাতের মাল দেওয়া যাবে?
- বেনামাযীকে যাকাত দেওয়া বৈধ কি? কোন মিসকিন আমার নিকট চাকরি করলে আমি তাকে আমার যাকাত দিতে পারি কি না?
- ব্যাংক বা কোম্পানির শেয়ারে কি যাকাত আছে? হিরের যাকাত আছে কি?
- ব্যাংকে ডিপোজিট ও জমা রাখা টাকার যাকাত দিতে হবে কি?
- যাকাতের মাল কি কোন মিসকীনকে হজ্জ করার জন্য দেওয়া যায়? অতিরিক্ত গাড়ি ও বাড়ীর যাকাত কীভাবে আদায় করবে?
- শিশু, এতীম ও পাগলের মালেও যাকাত ফরয কি?
- শো-রুমে একাধিক গাড়ি রাখা আছে বিক্রির জন্য, তাতে কি যাকাত আছে?
- সাহাবাগণ রাঃ
- সিয়াম ও রোযা
- আমার কিডনীর সমস্যা আছে। রোযা রাখলেই সমস্যা বাড়ে। ডাক্তার রোযা রাখতে নিষেধও করেছে। আমার এখন কী করা উচিত?
- ঈদের চাঁদ কেউ একা দেখলে সে কি একা একা ঈদ করতে পারে?
- এক দেশে চাঁদ দেখা গেলে কি পৃথিবীর সকল দেশে রোযা বা ঈদ করা জরুরী নয়?
- এক ব্যক্তি ঘুম থেকে উঠে সেহেরী খেল। অতঃপর জানতে পারল যে, তাঁর খাওয়াটা ফজরের আযানের পর হয়েছে। সুতরাং তাঁর রোযা কি শুদ্ধ হবে?
- এগারো মাসে নামায পড়ে না। রমযান এলে রোযা রাখে ও নামায পড়ে। এমন লোকের রোযা কবুল হবে কি?
- কেউ রোযা রেখে মারা গেলে তাঁর তরফ থেকে মিসকীন খাওয়াতে হবে, নাকি ওয়ারেসকে রোযা রেখে দিতে হবে?
- চুম্বন ছাড়া অন্য শৃঙ্গারাচারের ব্যাপারে বিধান কি? এ সময় মযী বের হয়ে গেলে রোযার ক্ষতি হবে কি?
- থুথু বা গয়ের গিললে কি রোযার ক্ষতি হয়?
- পরিজনের সাথে এক সঙ্গে রোযা রাখার উদেশ্যে মহিলারা ট্যাবলেট খেয়ে মাসিক বন্ধ রাখতে পারে কি?
- ফজরের আযান হলেই কি পানাহার বন্ধ করা জরুরী?
- বমি করলে কি রোযা ভেঙ্গে যায়? চোখ বা কানে ঔষধ দিলে কি রোযা ভেঙ্গে যায়?
- মেঘ বা অন্য কোন কারণে চাঁদ যথাসময়ে না দেখা গেলে করণীয় কি?
- যে দেশের রোযা ২/১ দিন পিছনে, শেষ রমযানে সে দেশে সফর করলে অথবা সে দেশ থেকে ফিরে এলে করণীয় কি?
- রমযান মাসে আগামী কাল সকালে সফরের নিয়ত থাকলেও কি ফজরের পূর্বে রোযার নিয়ত করতে হবে?
- রাস্তার ধুলো বা আটার গুঁড়ো নাকের ভিতরে গেলে রোযা নষ্ট হয়ে যাবে কি?
- রোযা অবস্থায় ইঞ্জেকশনও দেহের রক্তশোধন নেওয়া বৈধ কি?
- রোযা অবস্থায় ক্ষতস্থানে ঔষধ ব্যবহার ও মাথার চুল বা নাভির নিচের লোম চাঁছা কি বৈধ?
- রোযা অবস্থায় তরকারির লবন বা চায়ের মিষ্টি চেক করা বৈধ কি?
- রোযা অবস্থায় দাঁত তোলা কি বৈধ?স্ত্রীর দেহাঙ্গ নিয়ে কল্পনাবিহারে বীর্যপাত ঘটলে রোযা নষ্ট হবে কি?
- রোযা অবস্থায় নাকে বা মুখে স্প্রে ব্যবহার বৈধ কি?
- রোযা অবস্থায় পায়খানা-দ্বারে ঔষধ ব্যবহার করা যায় কি? রোযা অবস্থায় পেটে (এন্ডোসকপি মেশিন) নল সঞ্চালন করলে রোযার ক্ষতি হয় কি?
- রোযা অবস্থায় বাহ্যিক শরীরে তেল, মলম, পাউডার বা ক্রিম ব্যবহার করা বৈধ কি?
- রোযা অবস্থায় সুগন্ধির সুঘ্রাণ নেওয়া কি বৈধ?
- রোযা অবস্থায় সুরমা লাগানো এবং চোখে ও কানে ঔষধ ব্যবহার করা বৈধ কি?
- রোযা না রাখার নিয়ত করলে এবং তাঁর নিয়ত বাতিল করে দিলে রোযা বাতিল হয়ে যাবে কি?
- রোযাদার কি দাঁতন করতে পারে?
- রোযাদার ব্যক্তি কি দীর্ঘক্ষণ সাঁতার কাটতে পারে? দেহ থেকে রক্ত পড়লে কি রোযার কোন ক্ষতি হয়?
- রোযার দিনে দাঁতের মাজন (টুথ-পেস্ট বা পাউডার) ব্যবহার করলে রোযা শুদ্ধ হবে কি?
- স্ত্রী-চুম্বনের ক্ষেত্রে বৃদ্ধ ও যুবকের মাঝে কোন পার্থক্য আছে কি?
- স্ত্রীর দেহাঙ্গের যে কোন অংশ দেখা রোযাদার স্বামীর জন্য বৈধ কি?
- স্বামী-স্ত্রীর আপোষের চুম্বন ও প্রেমকেলিতে রোযার ক্ষতি হয় কি না?
- ২৮ দিন রোযা রাখার পর যদি শাওয়ালের চাঁদ শরয়ী সাক্ষ্য দ্বারা প্রমাণিত হলে করনীয় কি?
- হজ্জ ও উমরা
- অনেক হাজী আছে, যার পয়সার জোরে হজ্জ তো করে, কিন্তু পাপাচার বর্জন করতে পারে না। তাদের হজ্জের অবস্থা কি?
- অনেক হাজী আছে, যারা কেবল অর্থ উপার্জনের জন্য বদল-হজ্জ করে। অনেক হজ্জ করতে গিয়ে মাল নিয়ে গিয়ে, নিয়ে এসে ব্যবসা করে। তাদের হজ্জ শুদ্ধ হবে কি?
- অনেককে দেখা যায়, বিদায়কালে কাবার মসজিদ থেকে বের হওয়ার সময় উল্টা পায়ে পিছিয়ে পিছিয়ে বের হয়ে যাচ্ছে। এটা কি শরীয়তসম্মত?
- আমার আব্বা মারা গেছেন। আমি তাঁর তরফ থেকে হজ্জ করলে তাঁর উপকার হবে কি? উল্লেখ্য যে, তিনি বেনামাযী ছিলেন। কেবল জুমআর নামায পড়তেন।
- ইচ্ছা ছিল আগে আত্মীয়ের বাড়ীতে বেড়াব। অতঃপর সময়মত উমরাহ বা হজ্জ করব। এই জন্য ইহরাম না বেঁধে মক্কায় এসেছি। এখন উপায় কি?
- উমরার ইহরাম বেঁধে কেউ অকারণে উমরাহ না করে ফিরে গিয়ে জেনে শুনে ইহরাম খুলে ফেললে তাকে কি করতে হবে?
- উমরাহ করতে গিয়ে পূর্বেই মহিলার মাসিক শুরু হয়ে গেলে কি করবে?
- উমরাহ করার পর বিদায়ের সময় বিদায়ী তওয়াফ করা ওয়াজেব কি?
- ঋণ করে কি হজ্জ করা যায়? জাল পাসপোর্ট বানিয়ে হজ্জে গেলে হজ্জ হবে কি?
- এক ব্যক্তি হজ্জের ফরয পালন করার আগে মারা গেছে। এখন কী করা উচিত? হজ্জ আদায় করার সময় মহিলাদের ট্যাবলেট খেয়ে মাসিক বন্ধ রাখা বৈধ কি?
- এক মহিলা উমরাহ আদায়ে একাকিনী যেতে চায়। তাঁর এগানা আত্মীয় রিয়াদ এয়ারপোর্টে প্লেনে উঠিয়ে দিয়ে আসে এবং অন্য এগানা আত্মীয় জেদ্দা এয়ারপোর্ট থেকে তাকে উমরাহ করিয়ে অনুরূপ বাড়ী ফিরিয়ে দিলে তাতে কোন সমস্যা আছে কি?
- এক শ্রেণীর হাজী আছে, যারা জোরেশোরে দুআ পড়ে। প্রত্যেক চক্করে নির্দিষ্ট ও নির্ধারিত দুআ পাঠ করে। একজন বলে, তার পিছনে সকলে বলে চলে। এতে ডিস্টার্ব হয় বড়। এ ব্যাপারে শরীয়তের বিধান কি?
- এক সফরে একাধিক উমরাহ করা যায় কি? প্রথমে মীকাত থেকে একবার এবং পরে আয়েশা মসজিদ থেকে ইহরাম বেঁধে বরাবর উমরাহ শুদ্ধ হবে কি?
- কাউকে বহন করে তওয়াফ সাঈ করালে নিজের তওয়াফও কি যথেষ্ট হবে? কাউকে বহন করে তওয়াফ সাঈ করালে নিজের তওয়াফও কি যথেষ্ট হবে?
- কাবাগৃহের দেওয়ালে বুকে লাগিয়ে দুআ করা অথবা কাবার গিলাফ ধরে দুআ করা কি শরীয়ত সম্মত?
- কিছু হাজী আছে, যারা হজ্জ সফরে বিড়ি সিগারেট খেতে ছাড়ে না, গাড়িতে বসে জগান বাজনা শোনা বর্জন করে না। এদের ব্যাপারে শরীয়তের নির্দেশ কি?
- কুরবানী কি মিনাতেই হওয়া জরুরী? হজ্বের কোরবানি সম্পরকিত।
- কোন কারনবশতঃ হজ্জের কুরবানী দিতে না পারলে হাজী কি করবে?
- কোন মহিলা পবিত্রা হওয়ার পর উমরার তওয়াফ ও সাঈ করে পুনরায় খুন দেখলে ও তওয়াফের পর সাঈ করার পূর্বে মাসিক শুরু হলে মহিলা কি করবে?
- কোন মহিলার পক্ষ থেকে কোন পুরুষ বদল হজ্জ করতে পারে কি?
- চুল কাটতে ভুলে গিয়ে সফর করার পর স্মরণ হলে করণীয় কি?
- তওয়াফ করতে করতে ওযু নষ্ট হলে কি করতে হবে? তওয়াফ করতে করতে ভিড়ের চাপে পরনারীর দেহ স্পর্শ হলে করণীয় কি?
- তওয়াফ করতে করতে কথা বলা কি বৈধ , তাওয়াফ ও সাঈ করতে করতে একটু বিশ্রাম নেওয়া, পানি পান করা যায় কি?
- তওয়াফ করার পর আমি অসুস্থ হয়ে পড়ি। অতঃপর হাসপাতাল থেকে সুস্থ হয়ে সাঈ করি। এতে কোন ক্ষতি হবে কি?
- তওয়াফ চত্বরে কোন কোন জামাআতের দেখা যায়, তারা তাদের মহিলাদেরকে পরপুরুষের দেহ স্পর্শ থেকে বাঁচাতে হাতে হাত দিয়ে ঘিরে রাখে। ফলে তাদের কারো কারো বুক বা পিঠ কাবার দিকে হয়। তাদের তওয়াফ কি শুদ্ধ হবে?
- তওয়াফে ইফায্বার পূর্বে কেউ মারা গেলে তাঁর তরফ থেকে তওয়াফ পূর্ণ করতে হবে কি?
- তামাত্তু হজ্জের নিয়তে উমরাহর ইহরাম বেঁধে উমরাহ সেরে হজ্জের ইহরাম বাঁধার পূর্বে উমরাহ যদি কোন কারনবশতঃ বাড়ী ফিরতে হয় বা হজ্জ করা না হয়, তাহলে করণীয় কী?
- তামাত্তুর উমরাহ করার পর মদীনার যিয়ারতে গেলে অথবা কোন প্রয়োজনে মীকাতে বাইরে গেলে পুনরায় হজ্জের জন্য আসার সময় মীকাত থেকে ইহরাম বাঁধতে হবে কী?
- তিন প্রকার হজ্জের নিয়তে কি পরিবর্তন করা যায়?
- নামায পড়ে না। কিন্তু অর্থশালী বলে হজ্জ করে ‘হাজী সাহেব’ হয়েছে। বেনামাযীর হজ্জ কি কবুল হবে?
- পিতা, শ্বশুর অথবা স্ত্রীর টাকায় হজ্জ করলে ফরয আদায় হবে কি? ফরয হওয়া সত্ত্বেও পিতা হজ্জ না করে মারা গেলে পুত্র বা ওয়ারেসের কি করা উচিত?
- প্লেনে সরাসরি মদীনা এয়ারপোর্ট গেলে ইহরাম কোথায় বাঁধতে হবে?
- বদলী হজ্বের নিয়ম
- বহু দিন সাউদিয়ায় থেকে ছুটির সময় হজ্জ হলে এবং পরিবার পরিজন হজ্জ না করে বাড়ী ফিরতে আদেশ করলে এবং হজ্জ করাতে তাঁদের সম্মতি না হলে কি করা যাবে?
- বিদায়ী তওয়াফ করার আগে মহিলার মাসিক শুরু হয়েছে। কেউ কেউ দুর্বল ও অসুস্থ হয়ে পড়েছে। ওদিকে সফর সঙ্গীরা যথাসময়ে বিদায় নিচ্ছে। তাহলে মহিলা ও অসুস্থ ব্যক্তি বিদায়ী তওয়াফ না করতে পারলে কি দম লাগবে?
- বিড়ি ফ্যাক্টরি, তামাক ফ্যাক্টরি, মদ্য ভাটি প্রভৃতি অবৈধ ব্যবসা ও প্রতিষ্ঠানের মালিকরা হজ্জ করতে আসে। তাদের হজ্জ কি শুদ্ধ হয়?
- মিনা, আরাফার ময়দান, মুযদালিফা সম্পর্কিত ,মুযদালিফা থেকে মিনায় কত আগে যাওয়া যায়?
- রাত্রিতে পাথর মারা যায় কি? তা কি পরের দিন কাযা করা যায়।
- সঙ্গে পারমিট না থাকার কারণে পুলিশ মক্কা প্রবেশ করতে না দিলে অথবা কোন অসুস্থতার কারণে ইহরাম বেঁধে উমরাহ বা হজ্জ করতে না পারলে করণীয় কি?
- সর্বদা পেশাব ঝরার রোগ থাকলে ইহরামের কোন ক্ষতি হবে না?
- সাঈ করা সম্পর্কিত
- সামর্থ্য থাকা সত্ত্বেও কুরবানী দেওয়ার ভয়ে ইফরাদের ইহরাম বেঁধে হজ্জ সেরে পুনরায় তানঈম এ গিয়ে উমরাহর ইহরাম বেঁধে উমরাহ করার চালাকি শরীয়তসম্মত কি?
- স্ত্রী হজ্জ করতে চাইলে এবং স্বামী তাতে বাধা দিলে সে কী করবে?
- হজ্জ ও উমরার নিয়ত না থাকলে মক্কা প্রবেশের সময় ইহরাম বাঁধতে হবে কি?
- হজ্জ কবুল হওয়ার কোন স্পষ্ট আলামত আছে কি?
- হজ্জের সময় হাজারে আসওয়াদ চুম্বন করা বড় কঠিন। সুতরাং ধাক্কাধাক্কি করে অথবা কাউকে ঘুস দিয়ে চুম্বন করলে কি সওয়াব হবে কি?
- আকিদা’হ ও তাওহীদ
- দ্বীনী বৈঠক বা মজলিসের আদব
- দয়া- রহমত- অনুগ্রহ বিষয়ক
- ধন- সম্পদ- অপচয় এবং সঞ্চয়ের বিস্তারিত বিধিবিধান
- ধুমপান-বিড়ি-সিগারেট-তামাকজাত দ্রব্যের বিস্তারিত বিধিবিধান
- নবী (সা.) এর ছলাত সম্পাদনের পদ্ধতি – নাসিরুদ্দিন আলবানী (রহ.
- নবীদের জীবনী
- আদম আঃ এর সৃষ্টি ও শয়তানের অবাধ্যতার কারণ!!
- রাসুলুল্লাহ সঃ এর জীবনী পার্ট -এক
- রাসুলুল্লাহ সঃ এর জীবনী পার্ট -দুইদুই
- হযরত আইয়ুব আঃ এর জীবনী
- হযরত আদম আঃ এর জীবনের কাহিনী
- হযরত ইউনূস আঃ এর জীবনী
- হযরত ইউসুফ আঃ এর জীবনী পার্ট -এক
- হযরত ইউসুফ আঃ এর জীবনী পার্ট -দুই
- হযরত ইদ্রিস আঃ এর জীবনী
- হযরত ইদ্রিস আঃ এর জীবনী
- হযরত ইবরাহীম আঃ এর জীবনী
- হযরত ইলিয়াস আঃ এর জীবনী
- হযরত ইসমাইল আঃ এর জীবনী
- হযরত ইসহাক আঃ এর জীবনী
- হযরত ইসহাক আঃ এর জীবনী
- হযরত ইয়াকুব আঃ এর জীবনী
- হযরত ঈসা আঃ এর জীবনী
- হযরত জাকারিয়া ও ইয়াহিয়া আঃ এর জীবনী
- হযরত দাউদ আঃ এর জীবনী
- হযরত নূহ আঃ এর জীবনী
- হযরত মুসা ও হারুন আঃ এর জীবনী
- হযরত যুল কিফল আঃ এর জীবনী
- হযরত লূত আঃ এর জীবনী
- হযরত শোয়াইব আঃ এর জীবনী
- হযরত সালেহ আঃ এর জীবনী
- হযরত সুলাইমান আঃ এর জীবনী
- হযরত হুদ আঃ এর জীবনী
- নবীদের জীবনী
- নবীদের জীবনী বা কাহিনী- ডঃ মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল-গালিব
- নাজাত প্রাপ্ত দলের আকীদাহ-হাফেয বিন আহমাদ আল-হাকামী (রহঃ)
- নারী ও পুরুষের দেহাঙ্গের সৌন্দর্য ও পরিচ্ছন্নতা
- নারী ও পুরুষের মাথা থেকে পা পর্যন্ত সমস্ত অঙ্গ পরিষ্কার করার আদব
- নারী বা মহিলাদের সাজ-সজ্জা ও সুগন্ধি- আতর ব্যবহারে বিধান
- নারী বিষয়ক ও নারীর পর্দা জরুরী কেন?
- জান্নাতী রমণী (১ম পর্ব)
- জান্নাতী রমণী (২য় পর্ব)
- ইসলামে নারীর অধিকার
- ইসলামে নারীর যৌন অধিকার
- ইসলামে পুরুষ এবং নারী সমান হলে, নারীদের পর্দার অড়ালে থাকতে হবে কেন?
- ইসলামে হিজাবের বিধান আরোপের কারণ যৌন কামনা রোধ করার জন্য নয়!
- একই মুহূর্তে একাধিক স্বামী গ্রহণ নারীর জন্য হারাম কেন?
- একজন মুসলিম মেয়ের জন্য উপদেশ যে তার পরিবারের চাপের কারণে ইসলাম পালন করতে পারে না
- কোরআন ও সুন্নাহর আলোকে পর্দা
- জন্ম নিয়ন্ত্রণ ও ইসলামের বিধান
- জান্নাতী রমণীর জন্য কতিপয় গুরুত্বপূর্ণ ফতোয়া
- জান্নাতে একজন লোকের জন্য স্ত্রী ও হূর থাকার আপত্তিকারী মহিলার জবাব
- জান্নাতে নারীদের অবস্থা
- জান্নাতে নারীদের অবস্থা কি হবে? জান্নাতে তাদের জন্য কি অপেক্ষা করছে?
- দাম্পত্য জীবনে স্ত্রীর কর্তব্য
- দৃষ্টি সংযত করার ২০ টি উপায়
- দৃষ্টি সংযত রাখার মাহাত্ম্য ও মর্যাদা
- ধর্ষকের হাত থেকে নিজেকে আত্ম রক্ষার জন্য লড়াই করা কি ওয়াজীব?
- নারী এবং পুরুষের নামাযের মধ্যে পার্থক্য আছে কি?
- নারী নির্যাতন প্রতিরোধে ইসলামের ভূমিকা
- নারী পুরুষে দেখাদেখি, নির্জনে অবস্থান ও সহাবস্থান বিষয়ক ফতোয়া পর্ব -1
- নারী পুরুষে দেখাদেখি, নির্জনে অবস্থান ও সহাবস্থান বিষয়ক ফতোয়া পর্ব -2
- নারী যদি আকর্ষনীয় রূপে সেজে চলাফেরা করে তবে পুরুষের সমস্যা কোথায়???
- নারী শিক্ষা সম্পর্কে ইসলামী দৃষ্টিভঙ্গি
- নারীদের বিভাগ, মাসজিদ ও জুম’আ
- নারীদের হাই-হিল পরার হুকুম কি?
- নারীর অধিকার প্রতিষ্ঠায় ইসলাম
- নারীর জান্নাত যে পথে
- নারীর প্রাকৃতিক রক্তস্রাব
- নারীর হজ ও উমরা
- পর্দা কেন করতে হবে?
- পর্দাঃ নারীর দুর্গ ও রক্ষাকারী ঢাল
- পর্দাহীনতার পারিণতি
- পুরুষের মাঝে কর্মরত নারীর প্রতি আহ্বান
- প্রশ্নঃ ইসলাম কেন নারী-পুরুষদের অবাধ বিচরণ অনুমোদন করে না, এটি কি ইসলামে আধুনিকতা নাকি সেকেলে ধারণা?
- বাসনা চরিতার্থ করতে কি করতে পারে?
- বোন সেলফি দিওনা ফেইসবুকে!!
- মন পরিষ্কার থাকলে হিজাবের বা পরদার কি দরকার ?
- মহিলা বিষয়ক গুরুত্বপূর্ণ ফতোয়া
- মহিলাদের কৃত্রিম রূপচর্চা
- মহিলাদের স্রাব ও প্রসূতি অবস্থার বিধিবিধান সংক্রান্ত ৬০টি প্রশ্ন
- মাতৃগর্ভে কি আছে তা আল্লাহই ভালো জানেন?
- মুখমণ্ডল ঢাকা কি হিজাবের অংশ নয়?
- মুমিন নারীদের বিশেষ বিধান ও বৈশিষ্ট্য (দ্বীতিয় পর্ব)
- মুমিন নারীদের বিশেষ বিধান ও বৈশিষ্ট্য (প্রথম পর্ব)
- মুসলিম নারী এবং সমসাময়িক প্রেক্ষাপটে তার দায়িত্ব ও কর্তব্য (১ম পর্ব)
- মুসলিম নারী এবং সমসাময়িক প্রেক্ষাপটে তার দায়িত্ব ও কর্তব্য (২য় পর্ব)
- মুসলিম নারীর অবশ্যই পালনীয় কতিপয় আমল
- মুসলিম নারীর পর্দা ও চেহারা ঢাকার অপরিহার্যতা : পর্ব -1
- মুসলিম নারীর পর্দা ও চেহারা ঢাকার অপরিহার্যতা:-2
- মেয়েদের খতনা প্রসঙ্গে
- যে ব্যক্তি কোন গায়রে মোহরেম নারীকে চুম্বন করেছে সে কি ব্যভিচারী হিসেবে গণ্য হবে?
- শরঈ পর্দা বলতে কী বুঝায়?
- সুখী দাম্পত্য জীবন গঠনে মা-বোনদের প্রতি কতিপয় মূল্যবান উপদেশঃ
- হায়েজ বা ঋতুস্রাব অবস্থায় মহিলাদের জন্য
- নারী-পুরুষের নামাযের পদ্ধতি। নারী ও পুরুষের সালাতে কি কোন পার্থক্য আছে?
- নিয়াত কিভাবে করতে হয়? নিয়ত ও ইখলাস বিসয়ক বিস্তারিত
- পবিত্র মদীনা মুনাওওয়ারার নাম, ফযিলত ও এখানেঅবস্থানের আদবসমূহ
- পবিত্রতা অর্জন করার পদ্ধতি,কিভাবে করতে হয়?
- পবিত্রতা সম্পর্কে অতি গুরুত্বপূর্ণ ৬২টি প্রশ্নোত্তর
- পর্দা-হিজাব/ হিযাবের বিস্তারিত বিধিবিধান
- পশু পাখি লালন-পালন করা ও তাদের সাথে ব্যবহার কিরকম হবে?
- পায়খানা-পেসাব-ইসতিনজা ও পবিত্রতা অর্জনের বিস্তারিত বিধিবিধান
- পিতামাতার জন্য সন্তানের দায়িত্ব ও কর্তব্য
- পীর- মুরিদী-ওলী- আউলিয়া বিষয়ক
- পুরুষের সাজ-সজ্জা ও সুগন্ধি-আতর ব্যবহারের বিধান
- প্রচলিত ভুল ও কুসংস্কার
- আমাদের সমাজে প্রচলিত কতিপয় কুসংস্কার
- আরেকটি ভুল ধারণা : আগের উম্মত কি নবীর মাধ্যম ছাড়া দুআ করতে পারত না?
- একটি ভিত্তিহীন কাহিনী : সুলাইমান আ. এর যিয়াফত আরো আসে
- একটি ভুল মাসআলা : যে মহিলাকে দিনে চল্লিশ জন বেগানা পুরুষ দেখল সে পুরুষের হুকুমে আরো আসে
- একটি ভুল মাসআলা : সন্তানের আকীকার গোস্ত কি মা-বাবা খেতে পারবে না?
- এটি হাদীস নয় : ফিরিশতারা গুনাহ মাথায় নিয়ে মসজিদের বাইরে দাঁড়িয়ে থাকেন
- ভুল উচ্চারণে কালিমা পাঠ : লা-ইলাহা ইল্লেল্লাহ
- ভুল উচ্চারণে দরূদ পাঠ : সাল্লেল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আর ওনেক আসে
- প্রচলিত সালাতের ১০০ টি ভুল-মুরাদ বিন আমজাদ
- প্রতারণা-ধোঁকাবাজি-ঠকানো-দালালি করার বিস্তারিত বিধিবিধান
- প্রতিবেশী- আত্নীয় স্বজনের সাথে সম্পর্কের বিধান
- প্রশ্নোত্তরে সহজ তাওহীদ শিক্ষা- আব্দুল আলীম ইবনে কাওসার
- প্রেম -ভালবাসা ইসলামে এর বিধান কি?
- অবৈধ সম্পর্কের কারণে বেদনা-উৎকণ্ঠা
- ইসলামের দৃষ্টিতে Valentine’s day বা ভালবাসা দিবস
- ইসলামের দৃষ্টিতে বিশ্ব ভালবাসা দিবস (Valentine day)
- ইসলামের দৃষ্টিতে “ভ্যালেন্টাইন’স ডে” বা “ভালবাসা দিবস”
- এ যে ভালোবাসা নয়; বিপদ ডেকে আনা!
- ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য নির্বাচিত ফতোয়া (১ম পর্ব)
- ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য নির্বাচিত ফতোয়া (২য় পর্ব)
- নারী পুরুষের ফ্রি মিক্সিং
- নারী-পুরুষ সংমিশ্রণের বিধান
- প্রেম-ভালোবাসা
- বিশ্ব ভালোবাসা দিবস: পেছন ফিরে দেখা
- বৈধ ভালবাসা বনাম নিষিদ্ধ প্রেম
- ভালবাসা দিবস সম্পর্কে শাইখ মুহাম্মাদ ইবন সালেহ আল-উসাইমীনের ফতোয়া
- ভালবাসা দিবস সম্পর্কে সৌদি আরবের সর্বোচ্চ ওলামা পরিষদের ফতোয়া
- ভালবাসায় শিরক!!
- ভ্যালেন্টাইন দিবসের প্রতিচ্ছবি
- প্রেম-ভালবাসার ইসলামী বিধিবিধান
- ফজিলত পুর্ন আরবী মাস সমুহ
- আশুরা : আনন্দ না শোক দিবস?
- আশুরা: করনীয় ও বর্জনীয়
- ইসরা ও মি‘রাজের ফলাফল ও আমাদের করণীয়
- কি ঘটেছিল কারবালায়? কারা হুসাইন (রা:) কে হত্যা করেছে?
- পহেলা এপ্রিল
- পহেলা এপ্রিল : মুসলিম উম্মাহর শোকের দিন
- মাহে শাবান ও শবে বরাতঃ করণীয় ও বর্জনীয়
- মুহররম ও আশুরার ফজিলত
- মুহররম মাসে শিয়া সম্প্রদায়ের মাতম বিষয়ক বিদ’আত
- মুহাররম মাসঃ সুন্নাত ও বিদআত
- রজব মাস সম্পর্কে জ্ঞাতব্য
- রজব মাস: এ সব বিদ’আত দূর হওয়া আবশ্যক
- রজব মাসের বেদআত : শরিয়তের দৃষ্টিভঙ্গি
- শবে বরাত উপলক্ষে প্রচলিত কতিপয় বিদ’আতের উদাহরণ
- শবে বরাতঃ সঠিক দৃষ্টিকোণ
- শরীয়তের মানদণ্ডে রজব মাসের ফজিলত
- শাবান মাস: সুন্নত উপেক্ষিত বিদ’আত সমাদৃত
- শাবানের পনেরতম রজনী উদযাপন, শরীয়তের দৃষ্টিভঙ্গি
- শাবানের পনেরতম রজনী উদযাপনের বিধান
- সফর মাস ও আখেরী চাহার শোম্বা বিষয়ক বিদা’আত
- ফতোয়া আরকানুল ইসলাম- ইমান বা বিশ্বাস- আল-উসাইমীন (রহঃ)
- ফতোয়া আরকানুল ইসলাম- কিতাবুল হজ্জ- আল-উসাইমীন (রহঃ)
- ফতোয়া আরকানুল ইসলাম- ছিয়াম (রোযা)- আল-উসাইমীন (রহঃ)
- ফতোয়া আরকানুল ইসলাম- যাকাত- আল-উসাইমীন (রহঃ)
- ফতোয়া আরকানুল ইসলাম- সালাত বা নামাজ- আল-উসাইমীন (রহঃ
- ফতোয়া আরকানুল ইসলাম-পবিত্রতা- আল-উসাইমীন (রহঃ).
- ফিতরা বা ফেতরা বা ফিত্বরার বিবরণ
- ফিরকা বা ফেরকা-দল-তরিকা সম্পর্কে বিধিবিধান
- ফেইসবুক-ইন্টারনেট ব্যবহারের বিধান
- বইঃ আল-বিদায়া ওয়ান নিহায়া (নতুন সংস্করণ
- বিচারক- বিচার- সাক্ষীর ইসলামী বিধান
- বিতর নামাজ/ সালাতের বিস্তারিত বিধিবিধান
- বিদআত কি ? বিদআত কত প্রকার? বিদআতের কুপ্রভাব।
- বিদআতী সালাত বা নামায সমুহ
- বিদ’আত কি ও তার কুফল
- ইসলামী দৃষ্টিকোণ থেকে বাংলা নববর্ষ উদযাপন: মুসলিমদের করণীয়
- ঈদে মীলাদুন নবী (সা.) কেন বিদআত?
- খৃষ্টীয় নববর্ষ উদযাপন: শরিয়ত কি বলে
- বিভিন্ন প্রকরের “খতম” এর বিদ’আত
- **ফেসবুক ব্যবহার করা কি ইবাদত নাকি বিদা’আত?
- ইসলামের দৃষ্টিতে বাংলা নববর্ষ উৎযাপন, মুসলিমদের করণীয়ঃ
- এপ্রিলের মিথ্যাচার
- ওয়াইস আল-কারণীর (ওয়াজকরনীর) আসল ঘটনা
- কবর জিয়ারত এর বিধান
- কবর পাকা করা
- কবর, মাজার ও মৃত্যু সম্পর্কীত কতিপয় বিদ’আত
- কবরের আযাব
- কবরের শাস্তি ও শান্তি সম্পরকে কতিপয় মাসআলা: বারযাখী জীবন
- গান-বাজনা ও হারাম জিনিসের আয়োজন ব্যতীত মীলাদুন্নবী উদযাপন
- নববর্ষ উদযাপন করার বিধান
- প্রচলিত বিভিন্ন খতম : তাৎপর্য ও পর্যালোচনা ( দ্বিতীয় পর্ব)
- প্রচলিত বিভিন্ন খতম : তাৎপর্য ও পর্যালোচনা (তৃতীয় পর্ব)
- প্রচলিত বিভিন্ন খতম : তাৎপর্য ও পর্যালোচনা :(পঞ্চম পর্ব)
- প্রচলিত বিভিন্ন খতম : তাৎপর্য. পর্যালোচনা (প্রথম পর্ব)
- প্রচলিত বিভিন্ন খতমঃ তাৎপর্য ও পর্যালোচনা (চতুর্থ পর্ব)
- বিদআত কি কখনও হাসানাহ (উত্তম বিদআত) হতে পারে?
- বিদআত মুক্ত সুন্নাতের অনুসরণই সঠিক মহব্বত বা ভালবাসার পরিচায়ক।
- বিদআতী ইমামের পিছনে কখন ছলাত্ আদায় করা যাবে আর কখন যাবেনা?
- বিদআতীদের সাথে আচরণ কেমন হবে?
- বিদআতের প্রভাবে জাতি কী হারিয়েছে?
- বিদাত কি?
- বিদাত পরিচিতির মুলনিতি
- বিদ‘আতের দশটি কুফল
- বিভিন্ন উজ্জাপিত দিন সমূহ
- মাযার ও কবরে প্রচলিত শিরক ও বিদাত
- মাযারে প্রচলিত বিদআতসমূহ
- মিলাদুন্নবী পালনের বিধান
- মীলাদুন্নবী উপলক্ষে মিলিয়ন মিলিয়ন দরূদ জমা করার বিদ‘আত প্রসঙ্গ
- মীলাদুন্নবী ও জন্ম দিনের সিয়াম পালন করা
- মীলাদুন্নবী নামে মসজিদে সমবেত হয়ে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের আলোচনা করা
- মীলাদুন্নবীতে অংশগ্রহণকারী ব্যক্তির নিকট মেয়ে বিয়ে দেয়ার বিধান
- মীলাদুন্নবীর মিষ্টি ক্রয় করা
- হিজরি নববর্ষ উপলক্ষে অভিনন্দন বিনিময়ের বিধান
- বিপদ- বালা- মুসিবতে ধৈর্য ধারনের বিধান
- বিবাহ ও দাম্পত্য বিষয়াবলীর দুয়া ও জিকির
- বিবাহ ও দাম্পত্য- শাইখ আব্দুল হামীদ ফাইযী
- বিবাহ বিষয়ক
- আসলে বিবাহ কখন করা উত্তম ?
- ইসলাম নারীদের বহুবিবাহের অনুমতি দেয় না কেন?
- ইসলাম পুরুষদের বহুবিবাহের অনুমতি দেয় কেন?
- ইসলামী দৃষ্টিকোণ থেকেেে বিবাহের পূর্বে পাত্রী দেখার সীমারেখা কতটুকু?
- ইসলামে দেনমোহরের বিধান।
- ইসলামে পুরুষ এবং নারী সমান হলে, নারীদের পর্দার অড়ালে থাকতে হবে কেন?
- ইসলামে বিবাহের গুরুত্ব ও পদ্ধতি।
- ইসলামের দৃষ্টিতে আন্তধর্ম বিয়ে
- প্রশ্ন: ইসলামের দৃষ্টিতে সর্বনিম্ন ও সর্বোচ্চ দেনমোহর কত?
- বিবাহ বিচ্ছেদের কয়েকটি কারণ! বাচতে হলে জানতে হবে!!
- বিবাহে প্রচলিত কু-প্রথা
- বিবাহের অভিভাবক ও শর্তাবলী,অভিভাবকের বাধা ও করণীয়!!
- বিবাহের কতিপয় সুন্নাত সমূহ
- বিয়ে : করণীয় ও বর্জনীয়
- বিয়ের অপর নাম প্রশান্তি, উচ্ছ্বাস আর দয়া
- বিয়ের প্রস্তাব : করণীয় ও বর্জনীয়
- বিয়েতে গায়ে হলুদ দেয়া বৈধ কি?
- যুবক ও বিবাহ সমস্যা!!!
- সংখেপে বিয়ের রুকন, শর্ত ও ওলি বা অভিভাবকের খেত্রে প্রযোজ্য শর্ত সমুহ
- সদ্য বিবাহিত ছেলে-মেয়ের জন্য অমূল্য উপদেশ
- হিল্লা বিয়ে কি ইসলামী শরিয়ত সম্মত?
- হিল্লা, তালাক ও ফতোয়া : যে কথাগুলো না বললেই নয়
- বিভিন্ন নফল সালাত বা নামাজ সমুহ
- বিভিন্ন ফিরকা বা দল
- #ডঃ জাকির নায়েক হচ্ছেন বর্তমান পৃথিবীর অশান্তির মূল!!
- ইবাদতে মধ্যমপন্থা অবলম্বন
- ইমাম আবু হানিফা রঃ এর ফতোয়ার বিপরীতে ছাত্রদের ফতোয়া!
- ইমাম আবু হানিফা রঃ এর ফতোয়ার বিপরীতে ছাত্রদের ফতোয়া।
- ইলিয়াসী তাবলীগ বনাম রাসুলুল্লাহ সঃ এর তাবলীগ!
- ইসলামে মতভেদ/দলাদলি রহমত নাকি হারাম?
- এত বড় হুজুর কি ভুল করতে পারেন?
- কাদিয়ানীরা নিন্দনীয় কেন?
- কাদিয়ানী মতবাদ এবং খতমে নবুয়ত।
- কুরআন ও সহীহ হাদীসের মানদণ্ডে সূফীবাদ বা পীর তন্ত্র
- কুরআন ও সুন্নাহর আলোকে তাকলীদ – পর্ব ১ ভূমিকা :
- কুরআন ও সুন্নাহর আলোকে তাক্বলীদ – পর্ব ২
- কে এই ডঃ জাকির নায়েক?
- কোয়ান্টাম মেথড: এক ভয়াবহ শিরকী ফেতনার নাম!
- কোয়ান্টাম মেথডঃ আমাদেরকে কোন পথে ডাকছে ? -3:
- কোয়ান্টাম মেথডঃ আমাদেরকে কোন পথে ডাকছে? -1:
- কোয়ান্টাম মেথডঃ আমাদেরকে কোন পথে ডাকছে? -2:
- গণতন্ত্র ও ইসলামের পার্থক্য
- চরমনাই পীরের আসল চেহারা (দলীল প্রমান সহ)
- ডঃ জাকির নায়েক এবার ফতোয়া দিলেন রাসুলুল্লাহ সঃ কে মানা যাবেনা?
- ডঃ জাকির নায়েক কোর্ট, টাই,shirt. ও pant পরিধান করেন এটা কি জায়েজ?
- ডঃ জাকির নায়েক নাকি বলেছেন কুরআনে ভুল আছে?
- ডঃ জাকির নায়েকের কোর্ট -টাই পড়া কি ইসলাম সমর্থন করে?
- ডাঃ জাকির নায়েকের নামে তোলা প্রধান ২৪ টি অপবাদের জবাব
- তাবলীগ জামাত কি ইসলামের প্রতিনিধিত্ব করে?
- তাবলীগ জামায়াত ও বিশ্ব ইজতেমা! একটি তাত্ত্বিক বিশ্লেষণ!
- তাবলীগ জামায়াতের কিছু ইমান ধবংসকারী আকিদাহ! পার্ট -1:
- তাবলীগ জামায়াতের কিছু ইমান ধ্বংসকারী আকিদাহ! পার্ট *2:
- তাবলীগ জামায়াতের কিছু ইমান ধ্বংসকারী আকিদাহ! পার্ট -1:
- তাবলীগী ভাইদের ফাযায়েলে আমাল সম্পর্কে সৌদি আরবের উলামাদের ফাতওয়া
- দুই শতাধিক প্রশ্নোত্তরে নাজাত প্রাপ্ত দলের আকীদাহ (পর্ব ১)
- দুই শতাধিক প্রশ্নোত্তরে নাজাত প্রাপ্ত দলের আকীদাহ (পর্ব ২)
- দ্বীন কায়েম বলতে কিা বুঝয়?
- ফিরকায়ে নাযিয়া এর পরিচয়
- ভন্ড পীর দেওয়ানবাগীর মুখোশ উন্মোচন!!
- ভন্ড পীরদেরকে নিয়ে খুবই চমৎকার একটি কবিতা
- মাজহাব মানা ও না মানা এর সংশয় নিরসন
- মাযহাব মানা ফরয নাকি রাসুলুল্লাহ সঃ এর আনুগত্য করা ফরয?
- মুক্তিপ্রাপ্ত দলের পাথেয় (১ম পর্ব)
- মুক্তিপ্রাপ্ত দলের পাথেয় (২য় পর্ব)
- মুসলিম উম্মাহর সংশোধনের গুরুত্ব ও পদ্ধতি
- যে কোন ‘আলেম, নেতা বা মুরুব্বীর আনুগত্যই “শর্ত সাপেক্ষ”
- যে কোন ‘আলেম, নেতা বা মুরুব্বীর আনুগত্যই “শর্ত সাপেক্ষ”
- যোগ্য আলেম কে? কার কাছ থেকে ফতওয়া নিতে হবে? ফুটপাথের ফতওয়া নেয়া যাবে কিনা?
- লালন ফকির ও গুরুত্বপূর্ণ প্রসঙ্গে
- শিয়া রাফেযী সমপ্রদায় সম্পর্কে শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়ার 62 টি প্রশ্নের উত্তর!!
- সূফি তরিকা এবং তাদের সাথে অংশগ্রহণ -শাইখ সালিহ আল মুনাজ্জিদ
- বিশ্বনবী মুহাম্মাদ (সঃ) বা রাসুলুল্লাহ (সঃ) এর জীবনী
- বিষয় ভিত্তিক ভিডিও লেকচার
- বিয়ে বা বিবাহ সংক্রান্ত বিস্তারিত বিধিবিধান
- ব্যাংকের সুদ কি হালাল- শাইখ মুশ্তাক আহমাদ কারীমী
- ভাল কাজের বা পুন্যের অসংখ্য পথ
- মতিউর রহমান মাদানীর লেকচার সমুহ
- মদ্য পান- মাদকদ্রব্যের বিধান
- মসজিদের আদব সমুহ ও নামায পড়ার ফজিলত সমুহ
- মহিলা ও পর্দা-শাইখ আব্দুল হামীদ ফাইযী
- মহিলা- নারী- রমণীদের জন্য ইসলামী বিধান সমুহ
- মহিলাদের মহিলা ইমামতি এবং আজান ও একামতের বিধান.
- মহিলাদের সাজ-সজ্জার বিধান
- মহিলাদের স্রাব ও প্রসূতি অবস্থার বিধিবিধান সংক্রান্ত ৬০টি প্রশ্ন এবং তার উত্তর
- মানসিক ও সামাজিক সমস্যা
- মাযহাব/মাজহাব- ইখতেলাফ – মতবিরোধ বিষয়ক
- মাসিক-ঋতু -হায়েয/নেফাস-ইদ্দত পালনের বিস্তারিত বিধান
- মিলাদ-মিলাদুন্নবী পালনের বিধান
- মীরাস- জমিজমা- সম্পত্তি বন্ঠন বিষয়ক
- মুখতাসার যাদুল মা‘আদ- ইমাম ইবনুল কাইয়্যিম (রহঃ)
- মুনাজাত-দোয়া ও জিকির বা দু’য়া ও যিকরের বিস্তারিত বিধান
- মুনাফেক- মুনাফিকের পরিচয় ও পরিণতি
- মুমিন কাকে বলে ও ইমানদারগনের গুণাবলী
- মুর্তি ও ভাস্কর্য এবং মূর্তি পূজার বিধিবিধান
- মুসলিমদের ইমান, আমল ও আখলাক কেমন হওয়া উচিত?
- অল্পে তুষ্ট হওয়া এবং প্রবৃত্তির দাসত্ব বর্জন করার মাহাত্ম্য
- আল্লাহ ও তাঁর আযাবকে ভয় করা
- আল্লাহর দয়ার আশা রাখা
- আল্লাহর দয়ার আশা রাখা
- ক্ষমাপ্রার্থনা করার আদেশ ও তার মাহাত্ম্য
- তওবার বিবরণ
- দুনিয়াদারি ত্যাগ করার মাহাত্ম্য
- বিদায় হজের খুতবা : কিছু আলোকপাত
- মহান আল্লাহর ভয়ে ক্রন্দন করা ও তাঁকে ভালোবাসা
- সবরের (ধৈর্যের) বিবরণ
- অতীত ও বর্তমান যুগের মুসলমানদের মধ্যে ব্যবধান
- অন্তর বিধ্বংসী বিষয়: আসক্তি
- অন্তর বিধ্বংসী বিষয়: দুনিয়ার মহব্বত
- অন্তর মরে যাওয়ার 10 টি কারণ
- অন্তর-বিধ্বংসী বিষয়সমূহ : ঝগড়া-বিবাদ
- অন্তরের আমল: দ্বীনদারি
- অমুসলিম সংখ্যালঘুদের প্রতি ইসলামের উদারতা
- আত্মসমালোচনা কি ? এর গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা এবং পদ্ধতি!
- আত্মসমালোচনাঃ গুরুত্ব ও পদ্ধতি
- আপনি কিভাবে শয়তান থেকে বাঁচবেন
- আমল কবুলের কতিপয় উপায় ও রমযানের পরে করণীয়
- আমি তাওবা করতে চাই কিন্তু !
- আল্লাহর দয়ার আশা রাখা
- আল্লাহর নিকট অধিক পছন্দনীয় আমলসমূহ
- ইখলাস কি? যে কারণে অনেক শহীদ,আলেম ও দানশীল বেক্তি জাহান্নামে যাবে?!
- ইনটারনেটে দাওয়াতী কাজের 16 টি পদ্ধতি!
- ইন্টারনেট ঈমান, আখলাক ও বিবেক-বুদ্ধির পরীক্ষা
- ইসলাম প্রচারে অংশ গ্রহণ করতে চান? কিভাবে করবেন?
- ইসলামে দাস প্রথা!!!!!!!
- ইসলামে বন্ধুত্ব ও শত্রুতা
- ইসলামে শ্রমিকের অধিকার
- ইসলামে হালাল উপার্জন : গুরুত্ব ও তাৎপর্য
- ইসলামের দৃষ্টিতে ঋণ লেন-দেন
- একজন মুসলিমের চরিত্র কেমন হওয়া উচিত?
- একজন মুসলিমের প্রাত্যহিক জীবন যেমন হওয়া উচিত
- একজন মুসলিমের ব্যক্তিত্ব কেমন হওয়া উচিত?
- কল্যাণকর কাজে উদ্বুদ্ধকারী কতিপয় হাদীস
- কল্যাণকর কাজে উদ্বুদ্ধকারী কতিপয় হাদীস
- কাউকে বন্ধু বা শত্রু হিসাবে গ্রহণ করার মূলনীতি কী?
- কিভাবে আপনি ইসলাম প্রচার করবেন?
- কিয়ামতের দিন শাফায়াত লাভের জন্য কতিপয় আমলঃ
- কুরআন ও সুন্নাহর আলোকে তাওবা ও পাপ মোচনকারী কিছু আমল
- কুরআন ও হাদিসের আলোকে গুনাহ মাফ এর আমল, পর্ব -3:
- কুরআন ও হাদিসের আলোকে গুনাহ মাফ এর আমল, পর্ব -4:
- কুরআন ও হাদিসের আলোকে গুনাহ মাফ এর আমল, পর্ব -5:
- কুরআন ও হাদিসের আলোকে গুনাহ মাফের আমল! পর্ব -1:
- কুরআন ও হাদিসের আলোকে গুনাহ মাফের আমল, পর্ব -2:
- ক্ষমাপ্রার্থনা করার আদেশ ও তার মাহাত্ম্য
- গুনাহের দরজা সমূহ
- জাহান্নাম থেকে মুক্তির ১৫টি অসাধারণ হাদীস!!
- জিনের জগৎ
- তওবা : কেন ও কিভাবে
- তাওবার ফজিলত
- তাকওয়ার উপকারিতা
- তাকওয়ার উপকারিতা
- দুর্বল ঈমানের লক্ষণ সমূহ
- দুর্বল, গরীব ও খ্যাতিহীন মুসলিমদের মাহাত্ম্য
- দুশ্চিন্তা-মুসিবত ও পেরেশানী দূর করার উপায়
- দ্বীন প্রচারে ইন্টারনেট : সময়ের দাবী
- পানির মত সহজসাধ্য কিছু আমল যাতে রয়েছে প্রচুর সওয়াব!!
- পিতা জীবিতকালীন নির্মিত ঘরে কি উত্তরাধিকার প্রতিষ্ঠিত হবে ?
- পুন্যের অসংখ্য পথ
- পেশা ও ইসলাম? কিভাবে সমন্বয় সাধন করতে হবে?
- প্রতিবেশীর হক।
- ফেইসবুক বেবহার করা ইবাদত নাকি বিদাআত?
- ফেইসবুক হোক দাওয়াতের বাতায়ন
- ফেসবুক ব্যবহারে কিছু ইসলামী নির্দেশনা
- বছরের শ্রেষ্ঠ 10 দিনে করণীয় 10 আমল।
- বিপদে ধৈর্যধারণ : দশটি উপদেশ
- বুখারী শরীফের ১০ টি scientific আমল ও ৪০টি গুরুত্বপূর্ণ হাদীস আমল করার মত!
- মন জয় করার সহজ 11 টি উপায়!!
- মহান আল্লাহর ভয়ে ক্রন্দন করা ও তাঁকে ভালোবাসা
- মানুষ ও জীন সৃষ্টির উদ্দেশ্য কি?
- মানুষের উপর জ্বিনের আছর! কারণ, প্রতিকার সুরক্ষার উপায়!
- মানুষের সাথে কথা বলার দিকনির্দেশনা
- মুমিনদের জন্যে আল্লাহর পক্ষ হতে ২৫টি প্রতিশ্রুতি
- মুমিনের গুণাবলী
- মুসলমানের আদব বা শিষ্টাচার
- মুসলমানের চারিত্রিক গুণাবলী
- মুসলমানের ভাললাগা ও ভালবাসা এবং ইসলামের হুকুম
- মুসলিম জীবনে সততা ও সত্যবাদীতা।
- মুসলিমের হক
- মোবাইল ফোন বেবহার: বৈধতার সীমা কতটুকু? পার্ট -1:
- মোবাইল ফোনের বেবহার: বৈধতার সীমা কতটুকু? পার্ট -2
- মোবাইল ফোনের বেবহার: বৈধতার সীমা কতটুকু? পার্ট -3
- যুবকদের প্রতি ৭৫টি নসীহত
- যে চৌদ্দটি আমলে রিজিক বাড়ে
- রহমানের বান্দাদের গুণাবলী
- রিযক ও তার অনুমোদিত উপকরণ
- রিযকের হ্রাস-বৃদ্ধি আল্লাহর ইচ্ছাধীন
- রোগ, বালা মুসিবতে ইমানদারের করণীয়।
- শাফায়াত বা সুপারিশ কে করতে পারবে?
- শয়তানের ধোঁকা থেকে বাঁচার অনন্য 20 টি উপায়!
- সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যাসহ ঈমানের শাখা -গুলোর বর্ণনা
- সকল কাজই নিয়্যাতের উপর নির্ভরশীল।
- সচ্চরিত্র
- সফলতা আপনাকে হাতছানি দিয়ে ডাকবে
- সফলতার পথ-পথান্তর
- সবর : কী ও কেন ?
- সবরের গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা
- সবরের গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা
- সমকালীন প্রসঙ্গ
- সৌভাগ্যময় জীবনের পূর্ণাঙ্গ উপায়
- স্বীয় ঘরকে শয়তানের অনুপ্রবেশ থেকে সংরক্ষণের আমলসমূহঃ
- সৎ কাজ এর আদেশ অসৎ কাজর নিষেধ
- সৎ মানুষের হৃদয়ে শয়তান প্রবেশের ধরণ ও প্রকৃতি
- হালাল ও হারাম উপার্জন, ইসলামী দৃষ্টিকোণ
- হৃদয়সংলগ্ন ত্রিশটি আমল
- হে আল্লাহ তুমি আমার পাপ সমূহ পানি, বরফ ও শিশির দ্বারা ধৌত করে দাও
- মুসাফির-কসরের সালাত ও সফরের বিধিবিধান
- মৃত্যু ও জানাযা এবং কবর সংক্রান্ত বিধিবিধান
- মৃত্যুর পরে করণীয় ও বর্জনীয়
- কবরের আজাব মাফের কতিপয় গুরুত্বপূর্ণ হাদীস ও তার আমল
- জানাযার বিধিবিধান সংক্রান্ত ৭০টি প্রশ্ন (১ম পর্ব)
- জানাযার বিধিবিধান সংক্রান্ত ৭০টি প্রশ্ন (২য় পর্ব)
- প্রশ্নোত্তরে জানাজার ইসলামী বিধিবিধান
- বিদ্যুৎপিষ্ট হয়ে যে ব্যক্তি মারা গেল সে কি শহীদ?
- মৃত ব্যক্তির জন্যে ইছালে ছাওয়াব: শরীয়তের দৃষ্টিভঙ্গি
- মৃত-ব্যক্তির জন্য করণীয় কাজের মাসনূন পদ্ধতি
- মৃতের গোসল, কাফন, জানাযা ও দাফনের সচিত্র পদ্ধতি
- মেসওয়াক বা মিসওয়াক করার গুরুত্ব ও ফজিলত
- মেহমান নেওয়াযীর আদব
- মোবাইল ফোন ব্যবহারের বিধান এবং মোবাইলে কুরআন পড়ার কিছু অ্যাপ
- যাকাত ও ফিতরার বিস্তারিত বিধান
- যাকাত বিষয়ক ও দান – সদকা
- জাকাত
- জাকাতের গুরুত্ব, ফজিলত ও ব্যয়ের খাতসমূহ
- দান-ছদকার ফযীলত
- দানে বাড়ে সম্পদ বৃদ্ধি পায় মর্যাদা
- ফতোওয়া যাকাত: যাকাত বিষয়ক অতি গুরুত্বপূর্ণ ৩৭টি প্রশ্নোত্তর
- ফিতরা প্রদানের সময়সীমা ও বণ্টন পদ্ধতি
- যাকাত ও যাকাতের উপকারিতা প্রসঙ্গে
- যাকাতুল ফিতর বা ফিতরা
- সদকার গুরুত্ব ও ফযিলত
- সদাকা ও যাকাত: পার্থক্য ও ফযিলত!
- সিয়াম, তারাবীহ ও যাকাত বিষয়ে কয়েকটি অধ্যায়
- যাদু ও বদ নজরের চিকিৎসা
- যাদুকর ও জ্যোতিষীর গলায় ধারালো তরবারি- ওয়াহীদ বিন আব্দুস সালাম বালী
- যুবক-যুবতীদের প্রতি গুরুত্ব পূর্ণ নসীহত
- যেনা-ব্যভিচার শাস্তি ও তার বিধান
- যৌতুক ও পণ প্রথার বিস্তারিত বিধান
- রসিকতা বা মজাক করার ইসলামী বিধান
- রাসুলুল্লাহ বা বিশ্বনবী সঃ এর জীবনী
- রাসুলুল্লাহ সঃ এর সালাত/নামাজ
- ওজুর ফযীলত
- ছহীহ্ সুন্নাহ্র আলোকে বিতর নামায
- জামা‘আতের সাথে নামায আদায়
- জুমার দিনের মাহাত্ম্য ও গুরুত্ব
- জুম’আর নামাজের ফযীলত
- আমি কি ছালাত আদায় করি?
- আযান ও ইকামত( সহিহ হাদিসের আলোকে)
- ইমাম ও ইমামতি
- ইমাম ও ইমামতি (পর্ব-৪
- ইমাম ও ইমামতি পর্ব -5ম
- ইমাম ও ইমামতি পর্ব এক
- ইমাম ও ইমামতি পর্ব তিন
- ইমাম ও ইমামতি পর্ব দুই
- ইমাম যদি বসে নামাজ পড়ে তাহলে মুক্তাদি কিভাবে নামাজ পড়বে?
- ইমামের পিছনে মুক্তাদী কি সূরা ফাতিহা পাঠ করবেন?
- ইসলামে সালাতের গুরুত্ব
- একনজরে সালাতের সংক্ষিপ্ত নিয়ম
- ওযু ছাড়া কুরআনুল কারিম সপর্শ করার বিধান।
- ওযু, ওযুর ফজিলত, পদ্ধতি ও ভূল ত্রুটি!
- কবর ওয়ালা মসজিদে সালাত/নামাজ পরার হুকুম কি?
- কসর ও জমা করে সালাত আদায় সম্পর্কেকিছু বিধান
- কিয়ামতের প্রথম প্রশ্ন সালাত: আপনি কি প্রস্তুত?
- কিয়ামুল লাইলের সমপরিমাণ সওয়াব কোন কোন কাজে
- কুরআন ও সুন্নাহ্র আলোকে রাতের সালাত
- কুরআন সুন্নাহর আলোকে নামাযের কাতারে দাড়ানো / জামায়াতে সালাত পড়তে দাড়ানো:
- কোন ব্যক্তি কখন নামায বর্জনকারী হিসেবে গণ্য হবে এবং নামায বর্জন করার হুকুম কি?
- চেয়ারে বসে সালাত আদায়ের বিধিবিধান, সতর্কীকরণ ও মাসআলা মাসায়েল :
- ছালাতুর রাসূল (ছাঃ) – ২য় পর্ব (সংকলন: ডঃ মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল-গালিব )
- ছালাতুর রাসূল (ছাঃ) সংকলন: ডঃ মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল-গালিব
- জামাআতের গুরুত্ব, পরিপ্রেক্ষিত বর্তমান সমাজ
- জাল হাদিসের ভয়ংকর ছোবলে রাসুলুল্লাহ সঃ এর নামাজ :-1:
- জুমার দিনের তাৎপর্য ও বিধি-বিধান
- জুমুআর নামাজ, খুতবা, আদব ও বিদআত সমুহের বিস্তারিত মাসআলা মাসায়েল
- জুম’আর আদব
- জুম’আর দিনের ফযীলত
- জুম’আর বিবিধ মাসআলা
- জুম’আর হুকুম ও ইতিকথা
- তাহাজ্জুদ নামাজ, বান্দার প্রতি আল্লাহর এক অশেষ রহমত!!
- তাহাজ্জুদ সালাতের(নামাজের)ফজিলত।
- ত্বাহারাত বা পবিত্রতা< ওযূর ফযীলত
- নবী করীম সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর নামায আদায়ের পদ্ধতি
- নামাজ কি শুরু করবেন একটি বিদাতের মাধ্যমে?
- নামাজের ফযিলতে 25 টি সুসংবাদ!!
- নামাজের শারীরিক/ স্বাস্থ্যগত উপকারিতা
- নামাযে প্রচলিত ভুল-ত্রুটি (ওযুর ভুল-ত্রুটি সহ)
- পবিত্রতা সম্পর্কে অতি গুরুত্বপূর্ণ ৬২টি প্রশ্নোত্তর
- পাচ ওয়াক্ত সালাতের সময় সুচী
- পেশাব করার পর মনে হয় কয়েক ফোটা বের হয়েছে
- প্রচলিত নামাজ বনাম রাসুলুল্লাহ সঃ এর নামাজ!!
- ফজরের সালাতের জন্য ঘুম থেকে জেগে ওঠার কিছু কার্যকরী কৌশল :
- ফতোওয়া সালাত: নামায সম্পর্কে অতি গুরুত্বপূর্ণ ১৭০টি প্রশ্নোত্তর
- ফরয নামাজে জোরে আমিন বলার হাদিস সমুহ
- ফরয নামাজের সালাম শেষে 1বার আল্লাহু আকবার নাকি 3 বার আস্তাগফিরুল্লাহ?
- বুকের উপর হাত বাধার সহিহ হাদিস সমুহ
- মসজিদ সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ মাসআলা মাসায়েল
- মসজিদ সম্পর্কীত মাসআলা, মসজিদে ছালাতের ফযীলত, মসজিদের আদব
- মসজিদের কতিপয় গুরুত্বপূর্ণ আদবসমুহ
- মহানবীর সর্বশেষ ওসিয়ত: আস-সালাত, আস-সালাত
- মহিলারা মহিলাদের সালাতে ইমামতি করার গুরুত্ব ও তাৎপর্য
- মহিলারা মহিলাদের সালাতে ইমামতি করার ফজিলত ও তাৎপর্য
- মাতৃভাষায় জুমুআর খুতবা দেয়া
- মুখে সশব্দে নিয়ত পড়া প্রসঙ্গ
- সফর ও জমা করা সালাত বা নামাজের বিধিবিধান
- সফরের বিধান
- সহিহ নামাজ শিক্ষা
- সহিহ হাদিসের আলোকে সহু সিজদা দেওয়ার নিয়ম
- সালাত আদায়ের পদ্ধতি
- সালাত ও পবিত্রতা সম্পর্কে কয়েকটি বিশেষ প্রবন্ধ
- সালাত পরবর্তী দুয়া ও জিকির সমূহ
- সালাত বর্জনকারীর বিধান
- সালাত সম্পরকে গুরুত্বপূর্ণ কতিপয় কিছু প্রশ্ন তার উত্তর
- সালাতে একাগ্রতা ও খুশু
- সালাতে তাকবীরে তাহরীমা ছাড়া অন্যত্র হাত উত্তোলন প্রসঙ্গে একটি প্রশ্নের জবাব
- সালাতে বিনয়ী হওয়ার তেত্রিশ উপায় (২য় পর্ব)
- সালাতে বুকের উপর হাত বাধা ও নাভির নিচে হাত বাধার জয়ীফ হাদীস সমূহ
- সালাতে রুকুর আগে ও পরে হাত উত্তোলন(রাফুল ইয়াদিন) করতে হয় নাকি করতে হয় না? একটি পর্যালোচনা
- সালাতের আহকাম ও পদ্ধতি
- সালাতের গুরুত্ব, সালাত তরককারীর হুকুম এবং সালাতের ফজিলত
- সালাতের ফজিলত সম্পর্কে জঈফ ও জাল হাদীস!!
- সালাতের রুকন-ওয়াজিব -সুন্নাত সমুহ এবং সালাত ভঙ্গের কারন
- সুরা ফাতিহা কি ক্বুরআনের অংশ নাকি অংশ নয়?
- সুরা ফাতিহা শেষে আমিন স্বশব্দে না নিরবে বলতে হবে? পক্ষে -বিপক্ষে পর্যালোচনা!!
- রাসুলুল্লাহ সঃ এর সালাত/নামাজের বিস্তারিত বিধিবিধান
- রাসুলুল্লাহ সঃ এর সুন্নাত বা হাদীস
- বিবিধ চিত্তাকর্ষক হাদিসসমূহ
- সহিহ হাদিসে কুদসি (২য় পর্ব)
- সোনামণিদের হাদীস শিক্ষা আসর-১
- “আস্তাগফিরুল্লাহ” নাউযুবিল্লাহঃ-জাযাকাল্লাহু খায়রান, আল হামদুলিল্লাহ: ইনশাআল্লাহ, মাশা আল্লাহ: সুবহানাল্লাহ: শব্দের অর্থ
- 2nd পার্ট রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের উপর সালাত (দরূদ) পড়ার অর্থ, ফযিলত, পদ্ধতি ও স্থানসমূহ
- আকীকা এবং এ সংক্রান্ত কিছু বিধান
- আকীকা র ক্ষেত্রে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর সুন্নাত
- আদম ও হাওয়াকে একসঙ্গে সৃষ্টি না করার কারণ
- আন্-নওয়াবীর চল্লিশ হািদস
- আপনি কি রাসুলুল্লাহ সঃ কে চেনেন? উনার বৈশিষ্ট্য ও মরযাদা সম্পরকে জানতে চাই?
- আমি বলছি রাসুলুল্লাহ সঃ বলেছেন অথচ তোমরা বলছো আবু বকরঃ এবং উমার রাঃ বলেছেন?
- আল হামদুলিল্লাহ, ইনশাআল্লাহ, মাশা আল্লাহ… কখন কোনটি বলতে হবে!
- ইত্তেবায়ে রাসূল
- ইসলামে আকীকা করার বিধান
- ইসলামে খাবার গ্রহণের আদব
- ইসলামে ঘুমানোর ও জাগ্রত হওয়ার আদব
- ইসলামে সুন্নাহ’র অবস্থান
- ইস্তিঞ্জা ও কুলুখ বেবহারের সুন্নাতী তরীকা সমূহ।।
- একগুচ্ছ মনি-মুক্তা(হাদিস)
- কখন কি বলা সুন্নাহ? ১৫ টি কাজের গুরুত্বপূর্ণ ১৫ টি সুন্নাহ!!
- কুরবানীর একাংশে আক্বীকা দেওয়া প্রসঙ্গ
- খাদ্য ও পানীয় বিষয়ে ইসলামের বিধি-বিধান
- খুবই উপকারী কিছু হাদীস!
- খেলা ধুলা ও শরীর চর্চায় ইসলামী মুলনীতী
- চুলে বা দাড়িতে কালো খেযাব /কালোকলপ বা কালো রং ব্যবহার করার বিধান কি? (চুল-দাড়ি সাদা হয়ে গেলে তাহলে করনীয় কি? চুল দাড়ি বা শরীরে মেহেদি লাগানোর বিধান কি ?
- জাল ও য ‘ঈফ হাদীস!! 1-19
- জেনে নিন রাসুলুল্লাহ সঃ এর 213 মহামূল্যবান বাণী
- জয়ীফ হাদীস অথচ মানুষ এগুলো আমল করে বেশি!!!
- টুপি বা পাগড়ী পড়া বা মাথা ঢাকা কতটুকু জরুরী?
- দাড়ি কামিয়ে ফেলার ফলে সংঘটিত সাতটি গুনাহ
- দাড়ী পুরুষের সৌন্দর্য
- দৈনন্দিন গুরুত্বপূর্ণ কিছু সুন্নাত আমল!
- দো‘আর গুরুত্ব ও মাহাত্ম্য এবং নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর কতিপয় দো‘আর নমুনা
- নবী (সাঃ) কবর স্হানান্তর মূলক খবর যঘন্য বিভ্রান্তিকর মিথ্যাচারে
- নবী আকরাম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের চরিত্র ও গুণাবলী সমুহ
- নবী জীবনী
- নবী সঃ এর ইন্তেকাল : এক রিদয় বিদারক ঘটনা :
- নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর চরিত্
- নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর প্রতি দরূদ ও সালাম পেশ করার আদেশ, তার মাহাত্ম্য ও শব্দাবলী
- নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লামের গুণাবলী
- পথের হক
- পা ছুয়ে সালাম করা যাবে? বিয়ের পরে অনেক শ্বশুর শ্বাশুড়ী বাধ্য করে পা ছুয়ে সালাম করার জন্য কি করবো?
- পানাহারের আদব
- পানি থাকা সত্বেও কুলুখ নেয়া অথবা কুলুখ নেয়ার পর পূনরায় পানি নিয়ে ইস্তিঞ্জা করা ইসলামের বিধান কি?
- প্রশ ডান হাতের সাহায্য নিয়ে বাম হাতে পান করা কি সুন্নত পরিপন্থী?
- প্রশ্ন, পানি থাকা অবস্থায় কুলুখ বেবহার না করে শুধু পানি বেবহার করলেই কি পবিত্রতা অর্জন হবে?
- প্রশ্নোত্তরে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের জীবনী
- বিশ্ব মানবতার প্রতি মহানবীর ১০ অবদান
- বিশ্বনবী মুহাম্মদ (স:)
- বিশ্বনবী মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লামের জীবনাদর্শ (২য় পর্ব)
- মদিনা মুনাওওয়ারার নাম ফজিলত ও এখানে অবস্থানের ফজিলত!
- মদিনায় গমনকারীদের মারফতে রাসূলের জন্য সালাম পাঠানোর বিধান
- মিথ্যা বা জাল হাদীস প্রচারের ভয়াবহ পরিণতি!!
- মিরাজের ঘটনা ক্বুরআন ও সহিহের মাধমে প্রমাণিত
- যঈফ ও জাল হাদীছ,
- যে সুন্নাহ প্রত্তাখান করে তার বেলায় বিধান!!
- রসিকতা
- রাসুলুল্লাহ সঃ এর মহব্বতকারী নাকি দুশমন!?
- রাসুলুল্লাহ সঃ কে সাহায্য সমর্থন করার একশত উপায়?
- রাসূল অবমাননার পরিণাম ও শাস্তি: আমাদের করণীয়
- রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের উপর সালাত (দরূদ) পড়ার অর্থ, ফযিলত, পদ্ধতি ও স্থানসমূহ পার্ট এক
- রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সুন্নাহর উপর আমলের আবশ্যকতা আর তার অস্বীকারকারীর কাফের হওয়া
- শিশুর নাম নির্বাচন: ইসলামী দৃষ্টিকোণ
- শিশুর নাম নির্বাচনের ক্ষেত্রে ইসলামের যে সকল বিধান মনে রাখা প্রয়োজন
- সহিহ হাদিসে কুদসি (১ম পর্ব)
- সালাম ও তার বিধি-বিধান
- সালাম-মুসাফাহা সংক্রান্ত প্রচলিত ভুল
- সুন্নতে নববীকে আঁকড়ে ধরা ও জীবনে এর প্রভাব
- সুন্নাত উপেক্ষার পরিণাম
- হাদিসে কুদসী ও ক্বুরআনের মধ্যে পার্থক্য এবং সহিহ হাদিসের সংজ্ঞা
- হাদিসের সংজ্ঞা ও প্রকারভেদ
- হাদিসের সংজ্ঞা ও প্রকারভেদ!!
- হাদীস কেন সহিহ ও জয়ীফ হয়? আমরা কোন হাদীসে উপর আমল করবো?
- হাদীস জাল করার সূত্রপাত কখন হলো?
- হাদীসের মর্যাদা ও হাদীস অমান্য করার পরিণতি
- রাসুলুল্লাহ সঃ এর সুন্নাহ-সুন্নাত সমুহ
- রাসুলুল্লাহ সঃ কি আমাদের মতই মানুষ ছিলেন?
- রাসুলুল্লাহ সঃ কি নুরের তৈরি না মাটির তৈরি ?
- রাসুলুল্লাহ সঃ জীবিত নাকি মৃত?
- রাসুলুল্লাহ সঃ সম্পর্কে আমাদের আকিদা কেমন হওয়া উচিত?
- রাস্তা বা পথে চলার হক ও আদব সমুহ
- রিজিক বৃদ্ধির আমল
- রুকু – সিজদার দোয়া ও জিকির সমুহ
- রূহ সম্পর্কিত সংক্ষিপ্ত মাসআলাসমূহ- ইসলামহাউজ.কম
- রোগীর সাথে সাক্ষাৎ করার আদব এবং রোগী দেখতে যাওয়ার ফজিলত
- রোযা বা সিয়াম ভঙ্গ হওয়ার কারণ ও মাসআলা মাসায়েল
- লজ্জাশীলতা- লজ্জার বিধান
- লা-তাহযান [হতাশ হবেন না]- ড. আয়িদ আল করনী (৩৪৭- অধ্যায়)
- লা’নত বা অভিসম্পাত করার বিধান
- লেনদেন ও ব্যবসা-বাণিজ্য করার ইসলামী বিধান
- শবে কদর- লাইলাতুল কদর- শবে মিরাজ/মেরাজ- শবে বরাত পালনের ইসলামী বিধান
- শাইখ আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফের লেকচার সমূহ
- শাফাআত বা শাফায়াত করার ইসলামী বিধান
- শাসক- ক্ষমতাসীনের বিষয়ে ইসলামী বিধান
- শিরক কি ও শিরক কিভাবে মানুষকে জাহান্নামে নিয়ে যায়!!!
- শিরক কি ও শিরক কিভাবে মানুষকে জাহান্নামে নিয়ে যায়?
- আমাদের সমাজে প্রচলিত শিরক -১
- আমাদের সমাজে প্রচলিত শিরক -২
- আল্লাহর নামে কসম বা শপথ ভংগ করলে কাফফারা কিভাবে দিতে হবে?
- ইসলামের দৃষ্টিতে রাশিচক্র
- কোন বস্তুকে কুলক্ষনে মনে করা শিরক!!
- গাইরুল্লাহর(আল্লাহ ছাড়া অন্য কিছু)ইবাদতের দিকে আহবানকারী শয়তান!!
- জাদুকর্ম, জ্যোতিষ ও দৈবকর্ম এবং এতদসংক্রান্ত অন্যান্য বিষয় সম্পর্কে ইসলামের বিধান
- জাহেলী যুগের শিরকের সাথে বর্তমান বাংলাদেশের সামন্জস্য!!
- তাগুত কি এবং এর প্রকারভেদ?
- তাগুতের সংক্ষিপ্ত আলোচনা
- তাবিজ ও তাবিজ জাতীয় বস্তুর বেবহ
- তাবীজ-কবজ, রিং, বালা, সুতা ইত্যাদী ব্যবহার
- বাংলাদেশে প্রচলিত শির্ক বিদ‘আত ও কুসংস্কার পর্যালোচনা
- ভ্রান্ত তাবিজ-কবচ
- মানুষ কিভাবে মানুষের রব হয়ে যায়?
- মানুষের তৈরি আইন, মতবাদ দ্বারা আল্লাহর আইন ও দ্বীনের প্রতিস্থাপন!!
- মুসলিম উম্মাহর কিছু সংখ্যক লোক মুর্তি পূজা করবে!!
- শিরক-বিদ’আতের সর্বগ্রাসী ছোবল থেকে মুসলিম উম্মাহকে রক্ষা করতে হবে
- শিরকের সংজ্ঞা ও প্রকারভেদ
- শির্ক আসল কিভাবে?
- শির্কের পরিচয় ও পরিণতি
- শির্কের হাকিকত ও তার প্রকারসমূহ কি?
- শিশু ছেলে ও মেয়ের অর্থসহ নাম
- শিশু- এতীম- পাগলের ব্যপারে ইসলামী বিধান
- শিশুর আকিকা করা-খতনা করার ও নাম রাখার ইসলামী বিধিবিধান
- শুভ অশুভ লক্ষন এবং এর দুয়া ও জিকির
- শ্রমিক- পারিশ্রমিক/ মজুরী- কাজ করার ইসলামী বিধান
- সততা ও সত্যবাদিতা এবং সত্য ও মিথ্যা কথা বলার ইসলামী বিধান
- সন্তান/ছেলেমেয়ে লালন-পালনের ইসলামী বিধান
- সন্তানের জন্য পিতা-মাতার ও পিতামাতার জন্য সন্তানের কর্তব্য
- আত্মীয়তা-সম্পর্ক রক্ষা করা
- আপনার সন্তানকে সালাতের নির্দেশ দিন
- ইসলামের প্রাথমিক ঞ্জান- নিজেরা শিখি, সন্তান সন্ততিদেরও শিখাই
- একজন সফল অভিভাবকের গুণাবলি
- পরিবারে সবার মন জয় করার কিছু সহজ টিপস
- পিতা-মাতার প্রতি সন্তানের কর্তব্য
- পিতা-মাতার সাথে সদ্ব্যবহার
- পিতামাতার অবাধ্যতার কারণ, কিছু বাজ্জিক চিত্র ও প্রতিকারের উপায়। পর্ব -2
- পিতামাতার অবাধ্যতার কিছু বাজ্জিক রুপ ও নমুনা ঘটনাঃ পর্ব -1
- মা হিসেবে একজন মুসলিম নারীর দায়িত্ব ও কর্তব্য
- মা-বাবার মৃত্যুর পর তাদের জন্য করণীয় আমলসূমহ
- মাতৃ গর্ভে কি আছে আল্লাহই ভালো জানেন!
- শিশুদের লালন-পালন [মাতা-পিতার দায়িত্ব ও সন্তানের করণীয়]
- শিশুর নৈতিকতা গঠনে পারিবারিক শিক্ষা ও পর্দার অনুশীলনের গুরুত্ব :
- শ্বশুর -শ্বাশুড়ীকে কি আববা আম্মা বলা যাবে?
- সদ্য ভূমিষ্ঠ সন্তানের ক্ষেত্রে করণী
- সন্তান ভূমিষ্ঠ হলে যা করণীয়
- সন্তান লালন: মাতা-পিতার এক মহান দায়িত্ব
- সন্তানকে আত্মবিশ্বাসী করে গড়ে তুলতে যে কয়েকটা জিনিস শেখানো উচিৎ
- সন্তানের হক
- সন্তানের জন্য পিতামাতার দায়িত্ব ও কর্তব্য
- সন্ত্রাস- অপহরণ- দস্যুতা ও লুন্ঠনের ইসলামী বিধান
- সফর [ভ্রমন] এর দুয়া ও জিকির
- সফরের আদব- মুসাফির- কসরের সালাত বা নামাজের বিস্তারিত বিধিবিধান
- সফলতা আপনাকে হাতছানি দিয়ে ডাকবে
- সবর ও ধৈর্য ধারন করার ফজিলত
- সমকামিতা বা পায়ুগমনের শাস্তি
- সহবাস বা স্বামী ও স্ত্রীর মিলনের ইসলামী বিধান
- সহীহ আক্বীদার মানদন্ডে তাবলীগী নিসাব- মুরাদ বিন আমজাদ
- সহীহ ফিক্বহুস সুন্নাহ- আবূ মালিক কামাল বিন আস-সাইয়্যিদ সালিম
- সহু সিজদার বিধান ও বিভিন্ন সিজদাহ সমুহ
- সাওম বা রোজার দুয়া ও জিকির
- সালাত বা নামায কায়েম হবে কিভাবে?
- সালাত বা নামায জমা করে পড়ার বিধান
- সালাত বা নামাযের ওয়াক্তসমূহ
- সালাত বা নামাযের প্রচলিত ভুল-ত্রুটি (ওযুর ভুল-ত্রুটি সহ)
- সালাত বা নামাযের মধ্যে যা বৈধ এবং অবৈধ
- সালাত বা নামাযের শর্তাবলী ও আরকান অর্থাৎ ফরজ, ওয়াজীব, সুন্নাত ও মুস্তাহাব সমুহ
- সালাত শেষে দু’আ ও জিকির- মুহাম্মাদ আব্দুর রব্ব আফফান
- সালাতে একাগ্রতা ও খুশুর জন্য ৩৩ টি উপায়
- সালাতে তাশাহুদ বা শেষ বৈঠকের বিধান
- সালাতে রুকুর আগে ও পরে হাত উত্তোলন(রাফুল ইয়াদিন) করতে হয় নাকি করতে হয় না? একটি পর্যালোচনা
- সালাতের রুকন বা ফরজ-ওয়াজিব -সুন্নাত সমুহ এবং সালাত ভঙ্গের কারন সমুহ
- সালাম দেয়ার আদব এবং মুসাফার বিস্তারিত বিধিবিধান
- সাহাবী(রা)দের জীবনী
- আনাস ইবনু মােলক রাঃ এর জীবনী
- আবু নাজীহ রাঃ এর ইসলাম গ্রহণের কাহিনীঃ
- আবু বকর সিদ্দীক (রা) এর একটি ঘটনা এবং আমাদের জন্যে শিক্ষা
- আবু হযরত রাঃ এর ইসলাম গ্রহণের কাহিনী।!
- আয়েশা রা: বিরুদ্ধে( ইফকের ঘটনা)
- আয়েশা রাদিআল্লাহু ‘আনহার ফজিলত
- ইবাদত পালনে আবুবকর (রাঃ)-এর ত্যাগ ও রাসূল (ছাঃ)-এর হিজরত
- উমার (রাঃ) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করলেন
- ওমর রাঃ এর ভাষণ :
- জান্নাতের সুসংবাদ প্রাপ্ত দশজন সাহাবীগণ রাঃ এর নাম
- বদর যুদ্ধের 313 জন সাহাবীর নাম
- রাসূলুল্লাহ সঃ এর 11 জন স্ত্রী কিভাবে বিবাহ হলো ও বিস্তারিত .
- সহীহ হাদিসের গল্প – জাবের (রা:)-এর মেহমানদারী ও রাসূ্ল (সাঃ)-এর মুজিযা
- সালমান ফার্সির (রাঃ)ইসলামে আসার কাহিনী! সত্যান্বেষু ভাইবোনদের জন্য এক অনুসরনীয় দৃষ্টান্ত।
- হযরত আবু যর গিফারী (রা·)
- হযরত ফাতিমা রাঃ এর জীবনী
- হযরত হুসাইন রাঃ এর জীবনী
- সাহাবীগণ রাঃ এর জীবনী
- সাহারী ও ইফতারের বিধান
- সিয়াম ও রোযা বা রোজার বিস্তারিত বিধান
- সিয়াম বা রোজা বিষয়ক
- রমযান মাসের সমাপ্তি
- লাইলাতুল কদরে কি কি ইবাদত করবেন?
- আমরা কিভাবে রমযানকে স্বাগত জানাবো?
- ঈদের দিন কি কি কাজ করাকে উৎসাহিত করা হয়েছে বা নির্দেশ দেয়া হয়েছে?
- কাজকে না বলুন রোজাকে নয়!
- তারবীহর রাকায়াত সংখ্যা ৮ না ২০?
- তারাবীহর নামাযের রাকআত সংখ্যা
- তারাবীহ্ সালাতের রাকা‘আত : একটি তাত্ত্বিক বিশ্লেষণ
- নিয়মিতভাবে পাপ করতে থাকে কীভাবে?
- প্রশ্ন (১/১) : ঈদায়নের ছালাতের তাকবীর কয়টি? ছয় তাকবীরের পক্ষে কোন ছহীহ হাদীছ আছে কি? বিস্তারিত জানিয়ে বাধিত করবেন।
- প্রশ্নোত্তরে রমযান ও ঈদ (১ম পর্ব)
- প্রশ্নোত্তরে সিয়াম (১ম পর্ব)
- প্রশ্নোত্তরে সিয়াম (২য় পর্ব)
- ফতোওয়া সিয়াম: রোযা সম্পর্কে অতি গুরুত্বপূর্ণ ৫৬টি প্রশ্নোত্তর
- ফিরে এলো রমাযান
- মাহে রামাজানের বিশটি স্পেশাল আমলঃ
- মুমিনদের জন্য মাহে রমজানের হাদিয়া
- রমজান ও পরবর্তী সময়ে করণীয়
- রমজান মাসের ফজিলত
- রমজানের ফজিলত ও তাৎপর্য
- রমযানের বিষয়ভিত্তিক হাদিস : শিক্ষা ও মাসায়েল (১ম পর্ব)
- রমযানের বিষয়ভিত্তিক হাদিস : শিক্ষা ও মাসায়েল (২য় পর্ব)
- রমযানের বিষয়ভিত্তিক হাদিস : শিক্ষা ও মাসায়েল (৩য় পর্ব)
- রমযানের বিষয়ভিত্তিক হাদিস : শিক্ষা ও মাসায়েল (৪র্থ পর্ব)
- রামাযানের ভুল-ত্রুটি
- রামাযানের ভুল-ত্রুটি
- রামাযানের শেষ দশক এবং হাজার মাসের চেয়েও সেরা একটি রাত
- রামাযানের শেষ দশক এবং হাজার মাসের চেয়েও সেরা একটি রাত
- রাসূল যেভাবে রমজান যাপন করেছেন (১ম পর্ব)
- রাসূল যেভাবে রমজান যাপন করেছেন (২য় পর্ব)
- রোজাদার বোনদের প্রতি…
- রোজার আদব
- রোযা ও রমাযান সম্পর্কিত ৫১টি যয়ীফ ও জাল হাদীস!!!!!!!!!!!!!!
- রোযাবস্থায় বীর্যপাত ও স্বপ্নদোষের বিধান :
- শাওয়াল মাসের ছয়টি রোযা, সারা বছর রোযা রাখার ছোয়াব পাওয়ার একটি সুবর্ণ সুযোগ!!
- সাধারণ ভুল যেগুলো রমজানের সময় আমরা করে থাকি
- সিয়াম ও রমজান : শিক্ষা-তাৎপর্য-মাসায়েল (১ম পর্ব)
- সিয়াম ও রমজান : শিক্ষা-তাৎপর্য-মাসায়েল (২য় পর্ব)
- সিয়াম বিষয়ক নির্বাচিত ফাতওয়া (১ম পর্ব)
- সিয়াম বিষয়ক নির্বাচিত ফাতওয়া (২য় পর্ব)
- সিয়াম বিষয়ক নির্বাচিত ফাতওয়া (৩য় পর্ব)
- সিয়ামের ফজিলত
- সীরাত বা ইসলামী ইতিহাস গ্রন্থ সমূহ
- সুদ কেন হারাম ? প্রশ্নঃ সুদ কে কেন হারাম করা হল? যারা সুদ খায় তাদের পরিণাম কি হবে? সুদী ব্যাংকে চাকরী করা যাবে কি?
- সুদ-ব্যাংক-বীমা- ইনসুরেন্স বিষয়ে ইসলামী বিধান
- *প্রশ্ন:* ক. সুদী ব্যাংকে চাকরীজীবি তার আয়ের টাকা দিয়ে কিছু উপহার দিলে কি সেটা নেয়া জায়েয হবে? খ. হারাম অর্থ উপার্জন করে এমন ব্যক্তির বাড়িতে কি দাওয়াত খাওয়া জায়েয হবে?
- *প্রশ্ন:* ক. সুদী ব্যাংকে চাকরীজীবি তার আয়ের টাকা দিয়ে কিছু উপহার দিলে কি সেটা নেয়া জায়েয হবে? খ. হারাম অর্থ উপার্জন করে এমন ব্যক্তির বাড়িতে কি দাওয়াত খাওয়া জায়েয হবে?
- ডিজিটাল পদ্ধতিতে সুদখাওয়া কি বৈধ?
- প্রশ্ন : আমি একটি সুদী ব্যাংকে চাকুরী করি, যা সুদ ভিত্তিক লোণ দেয় এবং সুদ ভিত্তিক Deposit গ্রহন করে। আমি জেনেছি যে, সুদী ব্যাংকে কাজ করা হারাম, তাই অনুগ্রহ করে নিম্নের প্রশ্নগুলির উত্তর দিন: ★১. আমার এই ব্যাংকের চাকুরী হারাম কি না, আমি একজন সাধারন কর্মচারী, (ব্যাংকের) অর্থের মালিক নই? ★২. আমি কি এই চাকুরী ছেড়ে দিয়ে অন্য একটি চাকুরী খুজব, এই জেনে যে, এই চাকুরীর সম পরিমান বেতনের কাজ পাওয়া খুবই কষ্টকর। আমি কি অন্য কাজ পাওয়ার আগেই ব্যাংক ছেড়ে দিব, নাকি অপেক্ষা করব অন্য কাজ পাওয়া পর্যন্ত? ★৩. আমি ১২ বছর ব্যাংকে কাজ করেছি, এই বছর গুলির হারাম রুযীর ক্ষেত্রে বিধান কি? আমি এই ব্যাংকে কাজ করে যে আয় করেছি তা হারাম কিনা? আমি যে হজ্জ করেছি তার অর্থ এই ব্যাংকের বেতনের টাকা দিয়ে করা হয়েছে, আমার এই হজ্জ কি গ্রহন যোগ্য হয়েছে?
- প্রশ্ন: সুদ কি? ব্যাংকের সাথে সুদের কী সম্পর্ক এবং সুদী ব্যাংকে জব করা কেন হারাম?
- প্রশ্ন: সুদী ব্যাংকে চাকুরী করার বিধান সম্পর্কে অজ্ঞ থাকার কারণে যদি কেউ সারা জীবন সুদী ব্যাংকে চাকুরী করে তাহলে চাকুরী থেকে অব্যহতি নেয়ার পর তার জন্য করণীয় কি?
- প্রশ্ন: সুদী ব্যাংকে চাকুরী করার বিধান সম্পর্কে অজ্ঞ থাকার কারণে যদি কেউ সারা জীবন সুদী ব্যাংকে চাকুরী করে তাহলে চাকুরী থেকে অব্যহতি নেয়ার পর তার জন্য করণীয় কি?*
- সুদখোরের নিকট চাকুরী করা অথবা সুদের কোন প্রকার সহায়তা করাঃ-
- সুদী ব্যাংকে চাকরি করার বিধান কি❓প্রশ্ন: আমার এক relative ব্যাংক এ জব করতে চায়। আমি তাকে বলছি যে, ব্যাংক এ জব করা হারাম কিন্তু সে দলিল চাইছে যে, কেন ব্যাংক এ জব করা হারাম হবে? আমি তাকে উপযুক্ত দলিল দিতে পারি নি। কারণ আমি নিজেও সঠিক ভাবে জানি না। তাই আমি জানতে চাই যে, ব্যাংক সুদের সাথে কিভাবে জড়িত? ব্যাংক এর সাথে সুদ এর সম্পর্ক কি? কেন ব্যাংক এ জব করা হারাম হবে? জব করার সাথে সুদ এর কি সম্পর্ক? কারণ সে তো কাজ করবে টাকা পাবে?
- সুদী ব্যাংকে চাকুরী করা এবং এর সাথে আদান প্রদান করা বৈধ কি?
- সুদী ব্যাঙ্কে যারা চাকরী করছেন, যত তাড়াতাড়ি সম্ভব চাকরী ছেড়ে দিয়ে অন্য চাকরী খুজুন-
- ❓প্রশ্ন: সুদী ব্যাংকে চাকুরী করা কিভাবে ইসলামী শরীয়ত এর পরিপন্থী? পরিবারের সদস্যদেরকে এটা বলতে গেলে তারা তা না মেনে বিভিন্ন রকম যুক্তি দেয়। যেমন, মহানবী সা. এর সময় তো ব্যাংক ছিলো না। সেজন্য সুদের ব্যাপারগুলো ব্যাংকে চাকুরীর বিষয়ে প্রযোজ্য নয়। এরকম নানা যুক্তি। দয়া করে এ বিষয়ে জানালে উপকৃত হবো।
- সুন্নাত ও নফল নামাযের বিধিবিধান
- সুরা ফাতিহা শেষে আমিন স্বশব্দে না নিরবে বলতে হবে?পক্ষে-বিপক্ষে পর্যালোচনা
- সৃষ্টি ও সৃষ্টি তত্ব বিষয়ক
- সোনা/ স্বর্ণ -রুপা ক্রয়-বিক্রয়ের এবং পরিধানের বিধান
- স্বপ্ন ও তার বৃত্তান্ত
- স্বামী -স্ত্রীর একে অপরের প্রতি দায়িত্ব ও কর্তব্
- প্রশ্ন: সহবাসের পূর্বে যদি দোয়া ভুলে যাই, তাহলে শয়তান আমাদের সতর দেখে ফেলে, অথবা এ ধরণের কিছু ঘটে। এ শ্রুতি কী সঠিক ? আর আমি যদি স্ত্রীর সাথে খেলাধুলা করি এবং তার সতর দেখি, এ জন্য কী সহবাসের দোয়া বলা ওয়াযিব ?
- প্রশ্নঃ যে স্বামী তার স্ত্রীর হক্ক আদায় করেনা, স্ত্রীকে অবহেলা ও তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করে, তার হক্ক থেকে বঞ্চিত করে, স্ত্রীকে মারধর ও জুলুম অত্যাচার করে. . .এম জালেম বা অত্যাচারী স্বামীর জন্যে কি শাস্তি রয়েছে?
- স্বামী-স্ত্রীর দায়িত্ব ও কর্তব্যবোধ
- সহবাসের সময় মনি (বীর্য) নির্গত না হলেও গোসল ওয়াজিব
- কি কি কারণে গোসল ফরয হয়?
- স্ত্রীদের সাথে সদ্ব্যবহার করার অসিয়ত
- স্ত্রীর উপর স্বামীর অধিকার
- আপনার স্ত্রীকে ভালবাসুন ! ! !
- জীবনে সুখী হবার ১০ টি উপায়
- তালাকের বিস্তারিত বিধিবিধান!!
- তীব্র শীতে সহবাসের পর শুধু তায়াম্মুম করলে কি চলবে?
- দাম্পত্য জীবনে ভালবাসা বৃদ্ধির কয়েকটি উপায়!
- দাম্পত্য সম্পর্কের ৫০ টি বিষয় যা আপনার জেনে রাখা প্রয়োজন
- প্রশ্ন – স্বামী-স্ত্রী একে অপরকে গান শোনালে কোনো সমস্যা আছে কি না?
- বর্তমানে জন্ম নিয়ন্ত্রণের জন্য যে পদ্ধতি চালু আছে তা কি শরিয়ত সম্মত?
- মঙ্গলবারে স্বামী-স্ত্রীর মিলন ক্ষতিকর, এ ধারণা অমূলক
- যে ৮ টি বিষয় আপনার দাম্পত্য জীবনকে অশান্তিময়, দুর্বল এবং অকার্যকর করতে থাকে
- সহবাসের দোয়া ভুলে গেলে কি হয় ?
- সাতটি গোপন কথা যা আপনার স্ত্রী কখনও মুখে বলবেন না
- সাতটি গোপন কথা যা আপনার স্বামী কখনও মুখে বলবেন না
- সুখী ও আনন্দময় জীবনের জন্য কতিপয় করণীয় বিষয়:
- স্ত্রী কি স্বামীকে তালাক দিতে পারে ?
- স্ত্রীকে স্পর্শ করলে কি ওযু ভঙ্গ হবে?
- স্ত্রীর ঋতুকালীন স্বামী ধৈর্যধারণ করতে পারে না।
- স্ত্রীর যেসব গুণাবলীর কারণে স্বামীরা তাদের ভালোবাসেন
- স্ত্রীর যেসব গুণাবলীর কারণে স্বামীরা তাদেরকে ভালবাসেন
- স্বামী তার স্ত্রীকে যৌনতৃপ্তি দিতে পারে না।
- স্বামী-স্ত্রীর অধিকার
- স্বামীর পরশে বদলে গেল স্ত্রীর জীবন
- স্বামীর প্রতি স্ত্রীর অধিকার!
- স্বামীর ভালবাসা অর্জনের উপায়
- স্বামীর যেসব গুণাবলীর কারণে স্ত্রীরা তাদের ভালোবাসেনঃ
- হাদিসের আলোকে আদর্শ স্বামীর বৈশিষ্ট্য
- স্বালাতে মুবাশ্শির:-লেখক/সংকলকঃ আবদুল হামীদ ফাইযী
- আযান ও ইক্বামত
- আযান ও ইকামতের মাঝে দুআ
- আযান ও ইকামতের মাঝে ব্যবধান
- আযান ও তার মাহাত্ম
- আযানের জওয়াব
- আযানের পর মসজিদ থেকে বের হওয়া
- আযানের প্রারম্ভিক ইতিহাস
- আযানের বিশেষ নিয়মাবলী
- আযানের শব্দাবলী
- ইকামত
- ইকামত ও নামায শুরু করার মাঝে ব্যবধান
- ইকামতের জওয়াব, ইকামত কে দেবে?
- কাযা নামাযের জন্য আযান, সময় পার হলে আযান
- খাস মহিলা মহলে মহিলাদের আযান ও ইকামত
- জিন-ভূতের ভয়ে আযান
- ঝড়-বৃষ্টির সময় আযানের বিশেষ শব্দ
- তাহাজ্জুদ ও সেহ্রী বা সাহারীর আযান
- মসজিদ ছাড়া অন্য স্থানে আযান
- মুআযযিনের কি হওয়া ও কি করা উচিত
- সন্তান ভূমিষ্ঠ হলে আযান
- ইমামতি এবং মুক্তাদি সম্পর্কিত
- আয়াতের জবাবে মুক্তাদীর দুআ বলা
- ইমাম ও মুক্তাদীর দাঁড়াবার স্থান ও নিয়ম
- ইমাম ভুল করলে মুক্তাদীর কর্তব্য
- ইমাম হওয়ার সর্বাধিক বেশী যোগ্য কে?
- ইমামতির বিবরণ
- ইমামের কর্তব্য
- ইমামের তকবীর পৌছানো
- ইমামের পশ্চাতে ক্বিরাআত
- এক নামায পড়ার পর অপর নামাযের জন্য অপেক্ষা করার ফযীলত
- একই নামায দুইবার পড়া যায় কি?
- মসবূকের ইক্তিদা
- মুক্তাদীর কর্তব্য
- মুক্তাদীর জামাআতে শামিল হওয়ার বিভিন্ন অবস্থা
- যাদের ইমামতি বৈধ ও শুদ্ধ
- যাদের ইমামতি শুদ্ধ নয়
- কসরের সালাত ও মুসাফির
- কাযা নামায
- কিয়াম বা দন্ডায়মান হওয়া
- ক্বিবলাহ্
- জামাআত
- কতগুলো নামাযী হলে জামাআত হবে? মসজিদের জামাআত ছুটে গেলে?
- কার উপর এবং কোন্ নামাযের জামাআত ওয়াজেব?
- কোন্ জামাআতে সওয়াব বেশী?
- জামাআত তথা মসজিদে যাওয়ার কিছু আদব
- জামাআত সম্পর্কীয় মাসায়েল
- জামাআতে মহিলাদের অংশ গ্রহণ
- জামাআতের নামায দেরীতে হলে
- জামাআতের ফযীলত ও মাহাত্ম
- জামাআতের মান ও গুরুত্ব
- নামাযের কতটুকু অংশ পেলে জামাআতের ফযীলত পাওয়া যায়?
- মসজিদে দ্বিতীয় জামাআত
- জুম’আ
- ঈদের দিন জুমুআহ পড়লে
- জুমআর আগে ও পরে সুন্নত
- জুমআর আযান
- জুমআর খুতবার আহ্কাম
- জুমআর দিনে করণীয়
- জুমআর দিনের ফযীলত ও বৈশিষ্ট্য
- জুমআর নামায
- জুমআর নামায ও তার সুন্নতী ক্বিরাআত
- জুমআর পরে বা বা’দাল জুমআর ৪ অথবা ২ রাকআত সুন্নত :
- জুমআর রাকআত ছুটে গেলে
- জুমআর সময়
- জুমআর স্থান, জুমআর জন্য নিম্নতম নামাযী সংখ্যা
- জুমআয় উপস্থিত ব্যক্তির কর্তব্য
- জুমুআহ যাদের উপর ফরয নয়
- স্থানীয় ভাষায় খুতবা
- তাহাজ্জুদ
- নামায কায়েম এবং নামাযের মধ্যে যা করা বৈধ
- নামাযের ওয়াক্তসমূহ
- নামাযের নিয়মাবলি
- আসরের নামাযে সুন্নতী ক্বিরাআত
- ইস্তিফতাহ্র দুআ
- এশার নামাযে সুন্নতী ক্বিরাআত
- ওয়াজেব দুআয়ে মাসূরাহ্
- কওমার দুআ
- কওমাহ্
- কওমায় স্থিরতার গুরুত্ব
- কওমায় হাত কোথায় থাকবে?
- কুরআন মুখস্থ না হলে
- কেবল ফাতিহা পড়লেও চলে
- ক্বিরাআত শুরু করার পূর্বে ইস্তিআযাহ্
- ক্বিরাআতে যা মুস্তাহাব
- চতুর্থ রাকআত
- জেহরী ও সির্রী নামায
- জোরে ‘আমীন’ না বলার একটি খোঁড়া যুক্তি
- তাকবীরে তাহ্রীমা
- তাশাহহুদের গুরুত্ব, তাশাহহুদের দুআ
- তাশাহহুদের পর
- তাশাহহুদের বৈঠক
- তাশাহহুদের বৈঠকে তর্জনীর ইশারা
- তৃতীয় রাকআত
- দরুদ, দুআ মাসূরার পূর্বে দরুদের গুরুত্ব
- দুআ-এ মাসূরাহ্
- দুই সিজদার মাঝে বৈঠকের দুআ, দুই সিজদার মাঝের বৈঠকে স্থিরতার গুরুত্ব
- দ্বিতীয় রাকআত
- দ্বিতীয় সিজদাহ, জালসা-এ ইস্তিরাহাহ্
- নামাযে সূরা ফাতিহার গুরুত্ব
- নারী-পুরুষের নামাযের পদ্ধতি একই
- পাঁচ-ওয়াক্ত নামাযে সুন্নতী ক্বিরাআত
- ফাতিহার পর অন্য সূরা পাঠ
- মাগরেবের নামাযে সুন্নতী ক্বিরাআত
- মাটি, কাপড় ও চাটাই-এর উপর সিজদাহ
- যোহরের নামাযে সুন্নতী ক্বিরাআত
- রফউল য়্যাদাইন
- রুকূ ও তার পদ্ধতি
- রুকূতে স্থিরতার গুরুত্ব
- রুকূর যিক্র, রুকূর আনুষঙ্গিক মাসায়েল
- রের নামাযে সুন্নতী ক্বিরাআত
- সালাম
- সিজদার মাহাত্ম
- সিজদার যিক্র ও দুআ
- সিজদাহ ও তার পদ্ধতি
- সিজদাহ থেকে মাথা তোলা
- সিজদায় ধীরতার গুরুত্ব, দীর্ঘ সিজদাহ
- সূরা ফাতিহা পাঠ
- হাত রাখার জায়গা
- হ্স্ত-বন্ধন (হাত বাধা)
- ১০ টি সূরা এবং তার উচ্চারণ ও অনুবাদ
- ‘আ-মীন’ বলা
- ‘দ্বা-ল্লীন’ না ‘যা-ল্লীন’
- ‘বিসমিল্লাহ্’ পাঠ
- ‘সাক্তাহ’ বা ক্ষণকাল নীরবতা
- নামাযের শর্তাবলী ও আরকানসমূহ
- নিয়ত সম্পর্কে বিস্তারিত
- পবিত্রতা
- ওযু ও তার গুরুত্ব
- ওযু নষ্ট হওয়ার কারণসমূহ
- ওযুর আনুষঙ্গিক মাসায়েল
- ওযুর শেষে দুআ
- কিসে তায়াম্মুম হবে?, তায়াম্মুম করার পদ্ধতি. তায়াম্মুম কিসে নষ্ট হয়?, তায়াম্মুমের আনুষঙ্গিক মাসায়েল
- গোসল করার নিয়ম
- তায়াম্মুম, কোন্ কোন্ অবস্থায় তায়াম্মুম বৈধ?
- পবিত্রতা অর্জন
- মিসওয়াক (দাঁতন) করার গুরুত্ব
- মোজার উপর মাসাহ্, এই মাসাহ্র শর্তাবলী, এই মাসাহ্র নিয়ম, মাসাহ্ নষ্ট হয় কিসে?
- যাতে ওযু নষ্ট হয় না, যে যে কাজের জন্য ওযু জরুরী বা মুস্তাহাব
- রোগীর পবিত্রতা ও ওযু-গোসল
- বিত্র সালাত
- বিদআতী নামায
- বিভিন্ন সালাতসমূহ
- ইস্তিখারার নামায
- চন্দ্র ও সূর্যগ্রহণের নামায
- চাশত নামায কত রাকআত?
- চাশত নামাযের সময়
- চাশতের নামায মসজিদে পড়ার পৃথক ফযীলত
- চাশতের নামাযের বিবরণ
- বিভিন্ন যানবাহনে নামায
- যাওয়াল (সূর্য ঢলার) পূর্বে নামায
- রোগীর নামাযের বিবরণ
- স্বালাতুত তাওবাহ্
- স্বালাতুত তাসবীহ্
- স্বালাতুল ইস্তিসকা
- স্বালাতুল খাওফ (ভয়ের নামায) – বিস্তারিত, ভয় বেশী হলে
- স্বালাতুল হা-জাহ্ (হাজত)
- বিভিন্ন সিজদা সমূহ
- মসজিদ ও নামায পড়ার জায়গা
- তাহিয়্যাতুল মাসজিদ নামায
- নামাযীর সামনে বেয়ে পার হওয়া হারাম, কেউ সামনে বেয়ে পার হলে নামাযীর কর্তব্য
- বিনা সুতরায় নামায বাতিল কখন?
- মসজিদ ও নামায পড়ার জায়গা সম্পর্কিত, মসজিদের মাহাত্ম
- মসজিদ নির্মাণ বিষয়ক কিছু ফতোয়া
- মসজিদ নির্মাণের ফযীলত
- মসজিদ বিষয়ক আরো কিছু মাসায়েল
- মসজিদ যাওয়ার আদব
- মসজিদ হবে পবিত্র ও সুগন্ধময়
- মসজিদে প্রবেশ ও বাহির হওয়ার সময় দুআ
- মসজিদে যা অবৈধ
- মসজিদে যা করা বৈধ
- মসজিদে যাওয়ার মাহাত্ম
- মসজিদে শির্ক ও বিদআত
- মসজিদের প্রতি আসক্তি ও তথায় অবস্থানের ফযীলত
- মাহাত্মপূর্ণ চারটি মসজিদ
- যে সব স্থানে নামায পড়া মাকরুহ ও অবৈধ
- সুতরাহ্ কতদূরে রাখতে হবে? ইমামের সুতরাই মুক্তাদীদের সুতরাহ্
- সুতরাহ্, সুতরাহ্ কিসের হবে?
- যানবাহনে নামায
- যিকর ও দুআ
- লেবাস বা পােশাক
- শুরুর কথা সমূহ
- সুন্নত ও নফল নামায
- আযান ও ইক্বামত
- সৎ কাজের আদেশ ও অসৎ কাজের নিষেধের বিধান
- হজ্জ ও উমরা এবং হজ্জ ও উমরার দুয়া ও জিকির সমুহ বিস্তারিত বিধিবিধান
- হজ্জ ও কুরবানী বিষয়ক
- ইসলামে আকিকা করার বিধানঃ কুরবানীর গরুর সাথে ভাগে আকিকা দেয়া কি বৈধ?
- ঈদের বিধিবিধান
- কুরবানী ও ঈদের বিধি -বিধান
- কুরবানী সংক্রান্ত কতিপয় ভূল -ত্রুটি!!
- কুরবানী, ফযিলত ও আমল
- কুরবানীর ইতিহাস, উদ্দেশ্য ও কতিপয় বিধান
- কুরবানীর একাংশে আকিকা দেওয়া প্রসঙ্গে!
- কুরবানীর মাসায়েল
- কোরবানি : তাৎপর্য ও আহকাম
- জিলহজের প্রথম দশদিনের ফযীলত এবং ঈদ ও কুরবানীর বিধান
- নবীগৃহে ঈদ
- নারীর হজ ও উমরা
- প্রশ্নোত্তরে হজ্জ ও উমরা (১ম পর্ব)
- প্রশ্নোত্তরে হজ্জ ও উমরা (২য় পর্ব)
- ভাগে কুরবানী করার বিধান।
- যিলহজ মাসের প্রথম দশ দিন, ঈদ, কুরবানি ও আইয়ামে তাশরীকের দিনসমূহ
- যিলহজ, ঈদ ও কোরবানি
- যুলহজ্জ মাসের প্রথম দশদিনের আমল ও কুরবানীর মাসায়েল।
- হজ, উমরা ও যিয়ারতের পদ্ধতি [মাসনূন দো‘আ সহ]
- হজ্জের পর হাজী সাহেবের করণীয়
- হত্যা-নির্যাতন-জুলুমের ভয়াবহ পরিণতি
- হস্তমৈথুন ও সমমৈথুন করার ইসলামী বিধান
- হাই ও হাঁচির আদব এবং বিস্তারিত বিধিবিধান
- হাদিস কাকে বলে? হাদিস কত প্রকার? সহিহ, হাসান ,জয়ীফ হাদিস কি?
- হাদিস সংকলনের ইতিহাস- ইসলামী ফাউন্ডেশন
- হাদিসের কিতাব বা বই সমুহ
- হাদিসের ছবি ব্লগ/ ফটো গ্যালারী
- হারাম ও কবিরা গুনাহ সমুহের বিস্তারিত বিধিবিধান
- হারাম ও কবিরা গুনাহ- মোস্তাফিজুর রহমান বিন আব্দুল আজিজ আল-মাদানী
- হালাল ও হারাম বিষয়ক
- হিসনুল মুসলিম- ড. সাঈদ ইব্ন আলী
- 30(ত্রিশ) পারা কুর’আনের আরবী থেকে বাংলা ও ইংরেজী অনুবাদ