শিল্প-কারখানা ও অফিস-আদালতে নারী-
পুরুষে সহাবস্থানের বিধান
প্রশ্ন: শিল্প-কারখানায় অথবা অনিসলামিক
অফিসসমূহে পুরুষদের মতো করে নারীদের
কাজকারবার ও লেনদেনের বিধান কী? আর
ঐ জীবনের বিধান কী হবে, যে ভয়াবহ
রোগের কারণে ধ্বংসের মুখোমুখি হয়েছে,
উল্লিখিত এ পরিস্থিতিতে সে রোগের
চিকিৎসার বিষয়টি মুসলিম নারীকে বেপর্দা
করার দিকে নিয়ে যায়, যদিও ইসলামী তথা
মুসলিম দেশসমূহের ডাক্তারগণ সবই পুরুষ?
উত্তর: অমুসলিমদের দেশে অমুসলিম পুরুষদের
সাথে অমুসিলম নারীদের মেলামেশা বা
সহাবস্থানের বিধানের ব্যাপারে কথা হলো,
তা অবৈধ, বরং তাদের জন্য এর চেয়ে আরও
বড় অপরাধ হলো আল্লাহ তা‘আলাকে
অস্বীকার করা। সুতরাং তাদের মাঝে এ
ধরনের অশ্লীল কাজ সংঘটিত হওয়ার
বিষয়টিকে অযৌক্তিক ভাবার কিছু নেই। আর
ইসলামী দেশে মুসলিম পুরুষদের সাথে মুসিলম
নারীদের মেলামেশা বা সহাবস্থানের
বিষয়টি একেবারেই হারাম এবং যেখানে এ
ধরনের সহাবস্থান পরিলক্ষিত হবে,
সেখানকার প্রশাসন বা দায়িত্বশীলগণের
জন্য আবশ্যকীয় করণীয় হলো, তারা নারী ও
পুরুষদেরকে আলাদা আলাদা বিভাগে কাজ
করাবেন। কেননা নারী ও পুরুষের মাঝে
মেলামেশা ও সহাবস্থানের মধ্যে নৈতিক ও
চারিত্রিক বিপর্যয়ের অন্যতম কারণ, যা
ন্যূনতম বুদ্ধি ও বিবেকবান ব্যক্তির নিকটও
অস্পষ্ট নয়। আর চিকিৎসার জন্য পুরুষ কর্তৃক
মুসলিম নারীকে জরুরি প্রয়োজনে (শরীরের
কোনো অঙ্গ) নগ্ন করতে হয় এবং এমতাবস্থায়
পুরুষ ব্যতীত কোনো নারী চিকিৎসক পাওয়া
না যায়, তখন এটা বৈধ হবে, কিন্তু সম্ভব হলে
তা হতে হবে তার স্বামীর উপস্থিতিতে এবং
তার শরীর থেকে ততটুকু পরিমাণ জায়গাই
বস্ত্রমুক্ত করবে, যতটুকু নগ্ন করা চিকিৎসার
প্রয়োজনে জরুরি হয়, আর এটা বৈধ হওয়ার
ক্ষেত্রে মূলনীতি হলো এমন কতগুলো দলীল,
যা জরুরি মুহূর্তে উম্মতের জন্য শরী‘আতকে
শিথিল করে দিয়েছে এবং সংকট দূর
করেছে। যেমন, আল্লাহ তা‘আলা বলেন:
﴿ﻣَﺎ ﻳُﺮِﻳﺪُ ﭐﻟﻠَّﻪُ ﻟِﻴَﺠۡﻌَﻞَ ﻋَﻠَﻴۡﻜُﻢ ﻣِّﻦۡ ﺣَﺮَﺝٖ﴾ [ ﺍﻟﻤﺎﺋﺪﺓ : ٦]
“আর আল্লাহ তোমাদের ওপর কোনো
সংকীর্ণতা করতে চান না”। [সূরা আল-
মায়েদা, আয়াত: ৬]
আল্লাহ তা‘আলা আরও বলেন:
﴿ﻭَﻣَﺎ ﺟَﻌَﻞَ ﻋَﻠَﻴۡﻜُﻢۡ ﻓِﻲ ﭐﻟﺪِّﻳﻦِ ﻣِﻦۡ ﺣَﺮَﺝٖۚ﴾ [ﺍﻟﺤﺞ : ٧٨]
“আর তিনি দ্বীনের ব্যাপারে তোমাদের উপর
কোন সংকীর্ণতা রাখেন নি”। [সূরা আল-হজ,
আয়াত: ৭৮]
স্থায়ী ফতোয়া বোর্ড
নারী-পুরুষ সহাবস্থানে নারী’র কাজ করার
বিধান
প্রশ্ন: কোনো যুবতীর জন্য পুরুষদের সাথে
সহাবস্থানে থেকে কোনো জায়গায় কাজ
করা জায়েয হবে কি, জেনে রাখা ভালো
যে, সে জায়গায় সে ছাড়া আরও অন্যান্য
মেয়েরাও কাজ করে?
উত্তর: আমার মতে নারী ও পুরুষ
সম্মিলিতভাবে কোনো সরকারী কাজ করা,
অথবা কোনো বিশেষ ক্ষেত্র বা এলাকায়
কাজ করা, অথবা কোনো সরকারী বা
বেসরকারী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কাজ করা
বৈধ নয়। কারণ, নারী-পুরুষ সহাবস্থানে অনেক
ফিতনা-ফ্যাসাদ সৃষ্টি হয়, আর তাতে নারীর
লজ্জা-শরমের অবসান ঘটে এবং পুরুষদের
ব্যাপরে শ্রদ্ধামিশ্রিত ভয় বা আতঙ্কের
ব্যাপারটি বিলুপ্ত হয়ে যায়। কেননা যখন পুরুষ
ও নারীদের সংমিশ্রণ ঘটে, তখন অবস্থা এমন
হয়ে যায় যে, পুরুষদের নিকট নারীদের থেকে
ভয়ের কোনো বিষয় থাকে না এবং নারীদের
নিকট পুরুষদের ব্যাপারে লজ্জা করার
কোনো ব্যাপার থাকে না, আর এটা (অর্থাৎ
নারী ও পুরুষদের মাঝে অবাধ মেলামেশা)
ইসলামী শরী‘আত যা দাবি করে, তার সম্পূর্ণ
বিপরীত এবং পূর্ববর্তী সৎ ব্যক্তিগণ যে
নীতির ওপর প্রতিষ্ঠিত ছিলেন, তারও
পরিপন্থী; আপনি কি জানেন না যে, যখন
মহিলারা ঈদগাহের উদ্দেশ্যে বের হতেন,
তখন নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম
তাদের জন্য একটি বিশেষ স্থান নির্ধারণ
করে দিতেন, যাতে তারা পুরুষদের সাথে
মিশে না যায়; যেমন সহীহ হাদীসের মধ্যে
এসেছে, নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি
ওয়াসাল্লাম পুরুষদের মাঝে ভাষণ দেওয়ার
সময় (তাদের মাঝে) অবস্থান করতেন এবং
পরে নারীদের উদ্দেশ্যে চলে যেতেন, তারপর
তাদেরকে ওয়াজ নসীহত করতেন, এটি প্রমাণ
করে যে, তারা নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি
ওয়াসাল্লামের খুতবা (ভাষণ) শুনতে পেতেন
না অথবা শুনতে পেলেও রাসূলুল্লাহ
সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে
তারা যা শুনতেন, তা সম্পূর্ণভাবে হৃদয়ঙ্গম
করতে পারতেন না। তারপর আপনি কি জানেন
না যে, নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি
ওয়াসাল্লাম বলেছেন:
« ﺧَﻴْﺮُ ﺻُﻔُﻮﻑِ ﺍﻟﻨِّﺴَﺎﺀِ ﺁﺧِﺮُﻫَﺎ، ﻭَﺷَﺮُّﻫَﺎ ﺃَﻭَّﻟُﻬَﺎ . ﻭَﺧَﻴْﺮُ ﺻُﻔُﻮﻑِ
ﺍﻟﺮِّﺟَﺎﻝِ ﺃَﻭَّﻟُﻬَﺎ، ﻭَﺷَﺮُّﻫَﺎ ﺁﺧِﺮُﻫَﺎ » .
“নারীদের সর্বোত্তম সারি বা কাতার হলো
শেষ কাতার এবং সবচেয়ে মন্দ কাতার হলো
তাদের প্রথম কাতার, আর পুরুষদের সর্বোত্তম
কাতার হলো প্রথম কাতার এবং সবচেয়ে মন্দ
কাতার হলো তাদের শেষ কাতার।” [14]
আর নারীদের প্রথম সারিটি শুধু পুরুষদের
থেকে নিকটবর্তী হওয়ার কারণেই তা নিকৃষ্ট
সারি হয়ে গেল এবং নারীদের সর্বশেষ
সারিটি শুধু পুরুষদের থেকে দূরবর্তী হওয়ার
কারণেই তা উৎকৃষ্ট সারি হয়ে গেল, আর যখন
এ রকম অবস্থা যৌথভাবে ‘ইবাদত করার
ক্ষেত্রে হয়, তখন ‘ইবাদত ভিন্ন অন্য ক্ষেত্রে
আপনার অবস্থাটা কেমন হওয়া দরকার! আবার
সকলেরই জানা আছে যে, মানুষ ‘ইবাদত করা
অবস্থায় লিঙ্গ বা শ্রেণীগত স্বভাব-প্রকৃতির
সাথে সংশ্লিষ্ট বিষয়াদি থেকে অনেক দূরে
থাকে। সুতরাং যখন ইবাদাত ভিন্ন অন্য
ক্ষেত্রে নারী-পুরুষের সহাবস্থান হবে, তখন
অবস্থাটি কেমন হবে?! কারণ, শয়তান তো বনী
আদমের রক্ত সঞ্চালনের শিরায় শিরায়
চলাচল করে সুতরাং সে তো এ ধরনের
সহাবস্থানের মধ্যে ফিতনা সৃষ্টি ও বড়
ধরনের দুর্ঘটনা ঘটানোর ব্যাপারে দূরে দূরে
থাকবে না, আর আমি আমাদের ভাইদেরকে
যে দিকে আহ্বান করব, তা হলো তারা যেন
নারীদের সাথে সহাবস্থান করা থেকে দূরে
থাকে এবং তারা যেন জেনে রাখে যে,
পুরুষদের জন্য তা খুবই ক্ষতিকর ও বিপজ্জনক,
যেমনটি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি
ওয়াসাল্লাম বলেছেন:
« ﻣَﺎ ﺗَﺮَﻛْﺖُ ﺑَﻌْﺪِﻯ ﻓِﻰ ﺍﻟﻨَّﺎﺱِ ﻓِﺘْﻨَﺔً ﺃَﺿَﺮَّ ﻋَﻠَﻰ ﺍﻟﺮِّﺟَﺎﻝِ ﻣِﻦَ
ﺍﻟﻨِّﺴَﺎﺀِ » .
“আমি আমার পর জনগণের মাঝে পুরুষদের জন্য
মহিলাদের চেয়ে বেশি ক্ষতিকর আর কোনো
ফিতনা ছেড়ে যাচ্ছি না।” [15]
সুতরাং আমরা আল-হামদুলিল্লাহ! আমরা
মুসলিম, আমাদের একটা বিশেষ বৈশিষ্ট্য
আছে- আমাদের জন্য আবশ্যক হলো আমরা সে
বৈশিষ্ট্যের দ্বারা অন্যদের থেকে স্বতন্ত্র
বৈশিষ্ট্য নিয়ে থাকব, আর আমাদের জেনে
রাখা আবশ্যক যে, প্রজ্ঞাময় মহান আল্লাহর
শরী‘আতের অনুসারী, যিনি বান্দা ও
রাষ্ট্রের জন্য কল্যাণকর বিষয় সম্পর্কে
জানেন এবং আমাদের আরও জেনে রাখা
উচিৎ যে, যারা আল্লাহ তা‘আলার রাস্তা ও
শরী‘য়ত থেকে দূরে থাকবে, তারা পথভ্রষ্ট
এবং তাদের কর্মকাণ্ড বিশৃঙ্খলা ও
বিপর্যয়ের পরিণতি লাভ করে, আর এ জন্য
আমরা শুনতে পাই, যেসব জাতির নারীরা
পুরুষদের সাথে মিশে একাকার হয়ে গেছে,
তারা এখন যথাসাধ্য চেষ্টা করছে এ
পরিস্থিতি থেকে মুক্তিলাভ করার জন্য,
কিন্তু তারা এতো দূর থেকে কীভাবে সে
কাঙ্খিত মুক্তিলাভ করবে। আল্লাহ তা‘আলার
নিকট আমাদের আবেদন, তিনি যেন আমাদের
দেশ ও মুসলিম অধ্যূষিত দেশসমূহকে যাবতীয়
মন্দ, খারাপি ও ফিতনা থেকে রক্ষা করেন।
শাইখ মুহাম্মাদ ইবন সালেহ আল-‘উসাইমীন
ভাবির চেহারার দিকে দৃষ্টি দেওয়ার
বিধান
প্রশ্ন: এখানে আধুনিক সভ্যতার
দাবিদারগণের কেউ কেউ ভাবির (ভাইয়ের
বউ’র) চেহারার দিকে তাকানোকে বৈধ বলে
প্রচার করেন এবং এর সপক্ষে কিছু বিশুদ্ধ
দলীলও (তাদের দৃষ্টিতে) পেশ করেন। এর
জবাবে আপনাদের মতামত কীভাবে ব্যক্ত
করবেন, সবিনয়ে জানতে চাই?
উত্তর: ভাইয়ের বউ তথা ভাবি অন্যান্য নারীর
মতো-ই অপরিচিত বা পরনারীদের অন্তর্ভুক্ত।
সুতরাং তার ভাইয়ের জন্য তার (ভাবির)
দিকে তাকানো বৈধ নয়, যেমনিভাবে বৈধ নয়
চাচী, মামী ও তাদের মত নারীদের দিকে
তাকানো। আর তার জন্য বৈধ নয় সকল
অপরিচিত নারীদের মত তাদের কোনো
একজনের সাথে একান্ত নির্জনে সাক্ষাৎ
করা, আর তাদেরও কারো জন্য বৈধ নয় তার
স্বামীর ভাই তথা দেবরের সামনে বা তার
(দেবরের) চাচা বা মামার সামনে বেপর্দা
অবস্থায় চলাফেরা করা অথবা তাকে নিয়ে
সফর করা বা একান্ত নির্জনে অবস্থান বা
সাক্ষাৎ করা। কারণ, আল্লাহ তা‘আলা
সাধারণভাবে বলেন:
﴿ﻭَﺇِﺫَﺍ ﺳَﺄَﻟۡﺘُﻤُﻮﻫُﻦَّ ﻣَﺘَٰﻌٗﺎ ﻓَﺴَۡٔﻠُﻮﻫُﻦَّ ﻣِﻦ ﻭَﺭَﺍٓﺀِ ﺣِﺠَﺎﺏٖۚ ﺫَٰﻟِﻜُﻢۡ
ﺃَﻃۡﻬَﺮُ ﻟِﻘُﻠُﻮﺑِﻜُﻢۡ ﻭَﻗُﻠُﻮﺑِﻬِﻦَّۚ﴾ [ ﺍﻻﺣﺰﺍﺏ : ٥٣ ]
“তোমরা তার পত্নীদের কাছ থেকে কিছু
চাইলে পর্দার আড়াল থেকে চাইবে। এ
বিধান তোমাদের ও তাদের হৃদয়ের জন্য
বেশি পবিত্র”।[সূরা আল-আহযাব, আয়াত: ৫৩]
আহলুল ইলমের বিশুদ্ধ মতে এ আয়াতটি
সাধারণভাবে নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি
ওয়াসাল্লামের স্ত্রীগণ ও অন্যান্য নারীদের
বেলায় সমানভাবে প্রযোজ্য। তাছাড়া
আল্লাহ তা‘আলা আরও বলেছেন:
﴿ﻗُﻞ ﻟِّﻠۡﻤُﺆۡﻣِﻨِﻴﻦَ ﻳَﻐُﻀُّﻮﺍْ ﻣِﻦۡ ﺃَﺑۡﺼَٰﺮِﻫِﻢۡ ﻭَﻳَﺤۡﻔَﻈُﻮﺍْ ﻓُﺮُﻭﺟَﻬُﻢۡۚ
ﺫَٰﻟِﻚَ ﺃَﺯۡﻛَﻰٰ ﻟَﻬُﻢۡۚ ﺇِﻥَّ ﭐﻟﻠَّﻪَ ﺧَﺒِﻴﺮُۢ ﺑِﻤَﺎ ﻳَﺼۡﻨَﻌُﻮﻥَ ٣٠﴾ [ﺍﻟﻨﻮﺭ :
٣٠ ]
“মুমিনদেরকে বলুন, তারা যেন তাদের
দৃষ্টিকে সংযত করে এবং তাদের
লজ্জাস্থানের হিফাযত করে। এটিই তাদের
জন্য অধিক পবিত্র। তারা যা করে নিশ্চয়
আল্লাহ সে বিষয়ে সম্যক অবহিত”। [সূরা আন-
নূর, আয়াত: ৩০]
আল্লাহ তা‘আলা আরও বলেন:
﴿ﻳَٰٓﺄَﻳُّﻬَﺎ ﭐﻟﻨَّﺒِﻲُّ ﻗُﻞ ﻟِّﺄَﺯۡﻭَٰﺟِﻚَ ﻭَﺑَﻨَﺎﺗِﻚَ ﻭَﻧِﺴَﺎٓﺀِ ﭐﻟۡﻤُﺆۡﻣِﻨِﻴﻦَ
ﻳُﺪۡﻧِﻴﻦَ ﻋَﻠَﻴۡﻬِﻦَّ ﻣِﻦ ﺟَﻠَٰﺒِﻴﺒِﻬِﻦَّۚ ﺫَٰﻟِﻚَ ﺃَﺩۡﻧَﻰٰٓ ﺃَﻥ ﻳُﻌۡﺮَﻓۡﻦَ ﻓَﻠَﺎ
ﻳُﺆۡﺫَﻳۡﻦَۗ﴾ [ ﺍﻻﺣﺰﺍﺏ :
٥٩]
“হে নবী! আপনি আপনার স্ত্রীদেরকে,
কন্যাদেরকে ও মুমিনদের নারীগণকে বলুন,
তারা যেন তাদের চাদরের কিছু অংশ
নিজেদের উপর টেনে দেয়। এতে তাদেরকে
চেনা সহজতর হবে, ফলে তাদেরকে উত্যক্ত
করা হবে না”। [সূরা আল-আহযাব, আয়াত: ৫৯]
আর নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম
বলেন:
« ﻻَ ﺗُﺴَﺎﻓِﺮُ ﺍﻟﻤَﺮْﺃﺓُ ﺇِﻻَّ ﻣَﻊَ ﺫِﻱ ﻣَﺤْﺮَﻡٍ » .
“কোনো মাহরাম পুরুষের সাথে ছাড়া কোনো
নারী সফর করবে না।” [16]
নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম
আরও বলেছেন:
« ﻻَ ﻳَﺨْﻠُﻮَﻥَّ ﺭَﺟُﻞٌ ﺑِﺎﻣْﺮَﺃَﺓٍ ﺇِﻟَّﺎ ﻛَﺎﻥَ ﺛَﺎﻟِﺜَﻬُﻤَﺎ ﺍﻟﺸَّﻴْﻄَﺎﻥُ» .
“কোনো ব্যক্তি কখনও কোনো মহিলার সাথে
একান্তে সাক্ষাৎ করবে না। তবে জেনে
রাখবে এমতাবস্থায় তাদের সাথে তৃতীয় জন
হলো শয়তান।” [17]
তাছাড়া তার দেবর বা অনুরূপ কোনো
পুরুষের সামনে বেপর্দা অবস্থায় চলার মধ্যে
এবং ঐ পুরুষ কর্তৃক তার চেহারার দিকে
তাকানোর মধ্যে ফিতনার অনেক কারণ
নিহিত রয়েছে এবং আল্লাহ তা‘আলা কর্তৃক
নিষিদ্ধ কাজে জড়িয়ে যাওয়ার সম্ভাবনাও
অনেক। আল্লাহই ভালো জানেন- এসব বিষয়ই
হলো পর্দার বিষয়টি বাধ্যতামূলক হওয়ার,
তাদের দিকে দৃষ্টি দেওয়া ও তার সাথে
একান্ত নির্জনে সাক্ষাৎ করাটা নিষিদ্ধ
ঘোষণার অন্যতম হিকমত। কেননা চেহারা
হলো সৌন্দর্যের মূল কেন্দ্রবিন্দু। আর
আল্লাহই হলেন তাওফীক দানের একমাত্র
মালিক।
শাইখ আবদুল আযীয ইবন আবদিল্লাহ ইবন বায
নারীদের চেহারার দিকে তাকানোর
বিধান
প্রশ্ন: পুরুষ ব্যক্তির জন্য অপরিচিত নারীর
দিকে আকস্মিক এক নজরের চেয়ে বেশি বার
তাকানো বৈধ কিনা? আর যদি তা বৈধ না
হয়, তাহলে পুরুষ ছাত্রদের জন্য
শিক্ষাগ্রহণের যুক্তি দেখিয়ে এমন
বক্তব্যের অনুষ্ঠানে হাযির হওয়া বৈধ হবে
কি, যেখানে বক্তব্য পেশ করেন একজন
সৌন্দর্য প্রদর্শনকারিনী নারী অথবা
শরীরের সাথে লেগে থাকা আঁটসাঁট পোশাক
পরিহিতা নারী?
উত্তর: পুরুষ ব্যক্তির জন্য অপরিচিত নারীর
দিকে আকস্মিক এক নজরের চেয়ে বেশি বার
তাকানো জায়েয হবে না; কিন্তু ডুবে যাওয়া
থেকে, অথবা আগুনে পোড়া থেকে অথবা
ধ্বংসস্তুপ থেকে অথবা অনুরূপ কোনো বিপদ
থেকে উদ্ধার করার মতো জরুরি অবস্থায়
অথবা ডাক্তারি পরীক্ষা করা অথবা রোগের
চিকিৎসা করানোর মত জরুরি অবস্থায় যখন এ
দায়িত্ব পালন করার মত কোনো নারীকে
পাওয়া সহজ না হয়, তখন বিশেষ প্রয়োজনের
কারণে পুরুষ ব্যক্তির জন্য আক্রান্ত নারীর
দিকে একাধিকবার তাকানো বৈধ হবে।
ﻭ ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻰ ﻧﺒﻴﻨﺎ ﻣﺤﻤﺪ ﻭ ﻋﻠﻰ ﺁﻟﻪ ﻭ ﺻﺤﺒﻪ ﻭ ﺳﻠﻢ
.
(আল্লাহ সালাত ও সালাম প্রেরণ করুন
আমাদের নবী মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়াসাল্লামের ওপর এবং তাঁর
পরিবার-পরিজন ও সকল সাহাবীর ওপর)।
স্থায়ী ফতোয়া বোর্ড
যৌন কামনা ব্যতীত হারাম শরীফে
নারীদের দিকে তাকানো
প্রশ্ন: হারাম শরীফে যৌন কামনা ব্যতীত
কোনো পুরুষ নারীদের দিকে তাকালে তাকে
শরী‘আতের দৃষ্টিতে দোষী সাব্যস্ত করা হবে
কিনা, জেনে রাখা দরকার যে, নারীরাই
তাদের দিকে দৃষ্টি আকর্ষণ করে?
উত্তর: বাস্তব কথা হলো হারাম শরীফে
নারীদের সমস্যাটি একটি বড় ধরনের সমস্যা।
কারণ, নারীদের মধ্যে যারা ইবাদাত ও
আনুগত্যের এ স্থানটিতে হাযির হন, তারা
এমন চেহারা নিয়ে হাযির হন, যাতে কেউ
ফিতনার শিকার না হয়, আবার কোনো
কোনো নারী আসে সৌন্দর্য প্রদর্শন করে
সুগন্ধি লাগিয়ে এবং কখনও কখনও তার
চালচলন থেকে এমন ভাব প্রকাশ পায় যে, সে
পুরুষদের সাথে প্রেমালাপ করছে, আর এ
কাজটি মসজিদে হারাম ছাড়া অন্য যে
কোনো জায়গাতেও অন্যায় ও অপরাধ।
সুতরাং তা মসজিদে হারামে কীভাবে বৈধ
হতে পারে?! আর তাদের মধ্য থেকে যারা
শুনেন ও পাঠ করেন, তাদের প্রতি আমার
নসীহত বা উপদেশ হলো, তারা যেন তাদের
নিজেদের ব্যাপারে আল্লাহ তা‘আলাকে ভয়
করেন এবং যে কেনো অপরাধ সংঘটিত হওয়া
থেকে ‘বাইতুল্লাহ’ তথা আল্লাহ তা‘আলার
ঘরকে সম্মান করেন। আর পুরুষগণের দায়িত্ব
হলো, যখন তারা কোনো নারীকে অশালীন
চেহারায় দেখতে পাবে, তখন তাদের কর্তব্য
হলো তাকে উপদেশ দেওয়া, ধমক দেওয়া
অথবা যিনি তাকে নিষেধ করতে ও ধমক
দিতে পারেন, তার সম্পর্কে তাকে জানিয়ে
দেওয়া, আর আল-হামদুলিল্লাহ, (সেখানকার)
মানুষগুলোর মধ্যে ভালো গুণ রয়েছে।
কিন্তু এটা সত্ত্বেও আমরা বলব: অবশ্যই পুরুষ
ব্যক্তির দায়িত্ব হলো সাধ্য অনুযায়ী তার
দৃষ্টিকে অবনমিত রাখা, যেমনটি আল্লাহ
তা‘আলা বলেছেন:
﴿ﻗُﻞ ﻟِّﻠۡﻤُﺆۡﻣِﻨِﻴﻦَ ﻳَﻐُﻀُّﻮﺍْ ﻣِﻦۡ ﺃَﺑۡﺼَٰﺮِﻫِﻢۡ ﻭَﻳَﺤۡﻔَﻈُﻮﺍْ ﻓُﺮُﻭﺟَﻬُﻢۡۚ
﴾ [ ﺍﻟﻨﻮﺭ : ٣٠ ]
“মুমিনদেরকে বলুন, তারা যেন তাদের
দৃষ্টিকে সংযত করে এবং তাদের
লজ্জাস্থানের হিফাযত করে।” [18]
সুতরাং তার আবশ্যকীয় দায়িত্ব হলো তার
দৃষ্টিকে সাধ্যানুসারে অবনমিত রাখা,
বিশেষ করে যখন সে নিজেকে দেখবে মজা
পাওয়ার জন্য মন আনচান করে, তখন তার জন্য
ওয়াজিব হলো বেশি বেশি করে নিচের
দিকে তাকানো, আর এ বিষয়ে জনগণের
মধ্যে বহু রকম-ফের রয়েছে।
শাইখ মুহাম্মাদ ইবন সালেহ আল-‘উসাইমীন
ইচ্ছাকৃতভাবে হারাম শরীফে নারীদের
দিকে তাকানোর বিধান
প্রশ্ন: যখন পুরুষ ব্যক্তি মসজিদে হারামে
(জুমু‘আর) সালাত আদায়ের উদ্দেশ্যে বের হয়
এবং নারীদের স্থানের খুব কাছাকাছি
সালাত আদায় করে, আর কয়েক বার তাদের
চেহারার দিকে তাকানো হয়ে যায়,
এমতাবস্থায় এর বিধান কী হবে?
উত্তর: হাদীসে সালাতের মধ্যে পুরুষগণ কর্তৃক
নারীদের নিকটবর্তী স্থানে অবস্থানের
ব্যাপারে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে।
কারণ, পুরুষদের সর্বোত্তম সারি বা কাতার
হলো প্রথম কাতার এবং সবচেয়ে মন্দ কাতার
হলো তাদের শেষ কাতার। কেননা শেষ
কাতারটি নারীদের নিকটবর্তী হওয়ার
কারণেই মন্দ কাতার, আর নারীদের
সর্বোত্তম সারি বা কাতার হলো শেষ কাতার
এবং সবচেয়ে মন্দ কাতার হলো তাদের প্রথম
কাতার। কেননা প্রথম কাতারটি পুরুষদের
নিকটবর্তী হওয়ার কারণেই মন্দ কাতার।
সুতরাং পুরুষের জন্য মসজিদে ইচ্ছকৃতভাবে
নারীদের দিকে তাকানো হারাম এবং
নারীর আবশ্যকীয় কাজ হলো সে মসজিদে
পর্দা পালন করবে এবং এমন জায়গায় প্রবেশ
করবে, যেখানে সাধারণত পুরুষগণ প্রবেশ করে
না। এটি হলো, সে যদি মসজিদে সালাত
আদায় করতে চায়, তবে সালাত আদায়ের জন্য
তার নিজস্ব ঘরই উত্তম স্থান।
শাইখ আবদুল্লাহ ইবন আবদির রহমান আল-
জিবরীন
ছাত্র কর্তৃক ছাত্রীকে সালাম দেওয়ার
বিধান
প্রশ্ন: আমি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র, কোনো
কোনো সময় আমি মেয়েদেরকে সালাম দেই।
আমার প্রশ্ন হলো ছাত্র কর্তৃক তার সহপাঠী
বান্ধবীদেরকে স্কুল-কলেজে সালাম দেয় কী
বৈধ, নাকি অবৈধ?
উত্তর: প্রথমত মেয়েদের সাথে একই জায়গায়
একই প্রতিষ্ঠানে লেখাপড়া করাটাই বৈধ
নয়। কেননা এটা হলো ফিতনার অন্যতম বড়
একটি কারণ। সুতরাং কোনো ছাত্র ও
ছাত্রীর জন্য এ ধরনের যৌথ অংশগ্রহণমূলক
কোনো কর্মকাণ্ড বৈধ নয়, যেহেতু তার মধ্যে
ফিতনার আশঙ্কা রয়েছে। আর সালামের
বিষয়টি হলো যে সালামের মধ্যে ফিতনার
কোনো কারণ প্রদর্শিত হয় না ছাত্র কর্তৃক
ছাত্রীকে এমন শরী‘আত সম্মত সালাম প্রদান
করাতে কোনো অসুবিধা নেই এবং ছাত্রী
কর্তৃক ছাত্রকে সালাম দেওয়াতেও কোনো
সমস্যা নেই, তবে কোনো অবস্থাতেই তারা
মুসাফাহা (করমর্দন) করবে না। কারণ,
অপরিচিত নারী পুরুষে মুসাফাহা করা বৈধ
নয়; বরং সালাম হবে পর্দা রক্ষা করে দূর
থেকে এবং সাথে ফিতনার উপলক্ষসমূহ
থেকেও দূরে থাকতে হবে, আর কোনো
অবস্থাতেই একান্ত নির্জনে এ ধরনের সালাম
চলবে না। কারণ, শরী‘আতসম্মত সালামের
মধ্যে কোনো ফিতনা না থাকাতে তাতে
কোনো দোষ নেই। তবে ছাত্র কর্তৃক
ছাত্রীকে অথবা ছাত্রী কর্তৃক ছাত্রকে
সালাম দেওয়ার সময় যখন এমন কোনো
মানসিকতা থাকে, যা ফিতনার কারণ
হিসেবে গণ্য (অর্থাৎ কামভাবের সাথে ও
আল্লাহ তা‘আলা কর্তৃক নিষিদ্ধ কোনো
উদ্দীপনা নিয়ে সালাম দেওয়া), তখন এ
সালাম শরী‘আতের নিয়মানুযায়ী নিষিদ্ধ।
আর তাওফীক দানের মালিক হলেন আল্লাহ।
শাইখ আবদুল আযীয ইবন আবদিল্লাহ ইবন বায
টেলিভিশনে সৌন্দর্য প্রদর্শনকারিনী
নারীদেরকে দেখার বিধান
প্রশ্ন: আপনার নিকট প্রশ্ন হলো টেলিভিশনে
সৌন্দর্য প্রদর্শনকারিনী নারীদেরকে
দেখার বিধান কী?
উত্তর: উলঙ্গ অথবা অর্ধ উলঙ্গ অথবা বে-
পর্দা নারীদেরকে দেখা বৈধ নয়।
অনুরূপভাবে এমন পুরুষ লোকদেরকেও দেখা
বৈধ নয়, যারা তাদের উরুকে উন্মুক্ত করে
রাখে। এ দৃশ্য দেখা কোনো অবস্থাতেই বৈধ
নয়, চাই টেলিভিশনে হউক অথবা ভিডিও বা
সিনেমাতে হউক অথবা অন্য কোথাও; বরং এ
ক্ষেত্রে আবশ্যক হলে চক্ষুকে অবনমিত রাখা
এবং দৃষ্টিকে ফিরিয়ে রাখা। কারণ, এটা
একটা ফিতনা এবং হৃদয় মনকে নষ্ট করার ও
হিদায়াতের পথ থেকে বিচ্যুতির অন্যতম
কারণ। কেননা আল্লাহ তা‘আলা বলেন:
﴿ﻗُﻞ ﻟِّﻠۡﻤُﺆۡﻣِﻨِﻴﻦَ ﻳَﻐُﻀُّﻮﺍْ ﻣِﻦۡ ﺃَﺑۡﺼَٰﺮِﻫِﻢۡ ﻭَﻳَﺤۡﻔَﻈُﻮﺍْ ﻓُﺮُﻭﺟَﻬُﻢۡۚ
ﺫَٰﻟِﻚَ ﺃَﺯۡﻛَﻰٰ ﻟَﻬُﻢۡۚ ﺇِﻥَّ ﭐﻟﻠَّﻪَ ﺧَﺒِﻴﺮُۢ ﺑِﻤَﺎ ﻳَﺼۡﻨَﻌُﻮﻥَ ٣٠ ﻭَﻗُﻞ
ﻟِّﻠۡﻤُﺆۡﻣِﻨَٰﺖِ ﻳَﻐۡﻀُﻀۡﻦَ ﻣِﻦۡ ﺃَﺑۡﺼَٰﺮِﻫِﻦَّ ﻭَﻳَﺤۡﻔَﻈۡﻦَ ﻓُﺮُﻭﺟَﻬُﻦَّ ﻭَﻟَﺎ
ﻳُﺒۡﺪِﻳﻦَ ﺯِﻳﻨَﺘَﻬُﻦَّ ﺇِﻟَّﺎ ﻣَﺎ ﻇَﻬَﺮَ ﻣِﻨۡﻬَﺎۖ ﻭَﻟۡﻴَﻀۡﺮِﺑۡﻦَ ﺑِﺨُﻤُﺮِﻫِﻦَّ ﻋَﻠَﻰٰ
ﺟُﻴُﻮﺑِﻬِﻦَّۖ﴾ [ﺍﻟﻨﻮﺭ : ٣٠، ٣١ ]
“মুমিনদেরকে বলুন, তারা যেন তাদের
দৃষ্টিকে সংযত করে এবং তাদের
লজ্জাস্থানের হিফাযত করে। এটিই তাদের
জন্য অধিক পবিত্র। তারা যা করে নিশ্চয়
আল্লাহ সে বিষয়ে সম্যক অবহিত। আর মুমিন
নারীদেরকে বলুন, তারা যেন তাদের দৃষ্টিকে
সংযত করে এবং তাদের লজ্জাস্থানের
হিফাযত করে, আর তারা যেন তাদের
সৌন্দর্য প্রদর্শন না করে, তবে যা সাধারণত
প্রকাশ থাকে। আর তারা তাদের গলা ও বুক
যেন মাথার কাপড় দ্বারা ঢেকে রাখে”।
[সূরা আন-নূর, আয়াত: ৩০–৩১]
আর রাসূল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি
ওয়াসাল্লাম বলেন:
« ﺍﻟﻨﻈﺮﺓ ﺳﻬﻢ ﻣﻦ ﺳﻬﺎﻡ ﺇﺑﻠﻴﺲ » .
“দৃষ্টি হলো ইবলিসের (বিষাক্ত) তীরসমূহের
অন্যতম একটি তীর।” [19]
সুতরাং দৃষ্টির বিষয়টি ভয়াবহ বিপজ্জনক,
ফলে তার থেকে সাবধান হওয়া উচিৎ এবং
প্রতিটি মানুষের উচিৎ এর থেকে নিজেকে
রক্ষা করা। আর টেলিভিশন ও অন্যান্য প্রচার
মাধ্যমে শুধু তাই দেখা যাবে, যাতে উপকার
আছে। যেমন, দীনী (ধর্মীয়) বা শিক্ষা
বিষয়ক সভা-সমাবেশ বা সেমিনার, অথবা
শিল্পসংক্রান্ত বা এ জতীয় অন্য কোনো
অনুষ্ঠান দেখা বৈধ, যা থেকে দর্শক উপকৃত
হয়; কিন্তু হারাম কিছু দেখা বৈধ নয়।
শাইখ আবদুল ‘আযীয ইবন আবদিল্লাহ ইবন বায
টেলিভিশনে নারীদের দিকে তাকানোর
বিধান
প্রশ্ন: টেলিভিশনের দৃশ্য দেখার মাঝে
নারী কর্তৃক অপরিচিত পুরুষকে এবং পুরুষ
কর্তৃক অপরিচিত নারীকে দেখার বিধান
কী?
উত্তর: বৈধ নয়। কারণ, অধিকাংশ ক্ষেত্রে
টেলিভিশনে নারীদের মধ্য থেকে যা প্রকাশ
পায়, তা হলো সৌন্দর্য প্রদর্শন ও তাদের
কিছু সংবেদনশীল গোপন অঙ্গ, আর পুরুষদের
মধ্য থেকেও অনুরূপ সৌন্দর্য ও সাজগোজ
প্রকাশ হয়, এটা অধিকাংশ সময় ফিতনাও
ফ্যাসাদের উস্কানিদাতা।
স্থায়ী ফতোয়া বোর্ড
পত্রিকা ও ম্যাগাজিনে নারীদের ছবির
দিকে তাকানোর বিধান
প্রশ্ন: পত্রিকা, ম্যাগাজিন ও অন্য কোথাও
নারীদের ছবির দিকে তাকানোর বিধান
কী?
উত্তর: মুসলিম ব্যক্তির জন্য নারীদের
চেহারার দিকে এবং তাদের অভ্যন্তরীণ
কোনো কিছুর দিকে তাকোনোর (শরী‘আত
সম্মত) কোনো সুযোগ নেই -এ ধরনের সুযোগ
পত্র-পত্রিকা ও ম্যাগাজিনে যেমন নেই, ঠিক
সে সুযোগ অন্য কোথাও নেই। কারণ, এতে
ফিতনার যাবতীয় কারণ বিদ্যমান রয়েছে;
বরং তার জন্য আবশ্যক হলো তার দৃষ্টিকে এর
থেকে অবনমিত করা, যাতে এর থেকে
বারণকারী শরী‘আতের দলীলসমূহের ব্যাপক
ভিত্তিক আমল হয় এবং সাথে ফিতনার
আশঙ্কাটিও মনে থাকে, অনুরূপভাবে সে
তাদের থেকে রাস্তা-ঘাটে ও অন্যান্য
জায়গায়ও তার দৃষ্টিকে অবনমিত রাখবে, আর
আল্লাহর কাছেই তাওফীক চাই।
শাইখ আবদুল ‘আযীয ইবন আবদিল্লাহ ইবন বায
এসব ধারাবাহিক (নাটক) অনুষ্ঠান দেখা
হারাম
প্রশ্ন: গান-বাদ্য শুনার বিধান কী? আর যেসব
ধারাবাহিক নাটক অনুষ্ঠানে নারীরা
সৌন্দর্য প্রদর্শন করে, সেসব অনুষ্ঠান দেখার
বিধান কী?
উত্তর: এসব ধারাবাহিক নাটক বা অনুষ্ঠান
হারাম ও নিষিদ্ধ। কারণ, এর মধ্যে আল্লাহর
পথে বাধা ও অন্তর ব্যাধিগ্রস্ত হওয়ার বিষয়
রয়েছে এবং ঝুঁকি রয়েছে এমন সব অশ্লীল
কাজে জড়িয়ে যাওয়ার, যা আল্লাহ তা‘আলা
হারাম ঘোষণা করেছেন। আল্লাহ তা‘আলা
বলেন:
﴿ﻭَﻣِﻦَ ﭐﻟﻨَّﺎﺱِ ﻣَﻦ ﻳَﺸۡﺘَﺮِﻱ ﻟَﻬۡﻮَ ﭐﻟۡﺤَﺪِﻳﺚِ ﻟِﻴُﻀِﻞَّ ﻋَﻦ ﺳَﺒِﻴﻞِ
ﭐﻟﻠَّﻪِ ﺑِﻐَﻴۡﺮِ ﻋِﻠۡﻢٖ ﻭَﻳَﺘَّﺨِﺬَﻫَﺎ ﻫُﺰُﻭًﺍۚ ﺃُﻭْﻟَٰٓﺌِﻚَ ﻟَﻬُﻢۡ ﻋَﺬَﺍﺏٞ ﻣُّﻬِﻴﻦٞ ٦
ﻭَﺇِﺫَﺍ ﺗُﺘۡﻠَﻰٰ ﻋَﻠَﻴۡﻪِ ﺀَﺍﻳَٰﺘُﻨَﺎ ﻭَﻟَّﻰٰ ﻣُﺴۡﺘَﻜۡﺒِﺮٗﺍ ﻛَﺄَﻥ ﻟَّﻢۡ ﻳَﺴۡﻤَﻌۡﻬَﺎ ﻛَﺄَﻥَّ
ﻓِﻲٓ ﺃُﺫُﻧَﻴۡﻪِ ﻭَﻗۡﺮٗﺍۖ ﻓَﺒَﺸِّﺮۡﻩُ ﺑِﻌَﺬَﺍﺏٍ ﺃَﻟِﻴﻢٍ ٧﴾ [ ﻟﻘﻤﺎﻥ : ٦، ٧]
“আর মানুষের মধ্যে কেউ কেউ আল্লাহর পথ
থেকে বিচ্যুত করার জন্য অসার বাক্য কিনে
নেয় কোনো জ্ঞান ছাড়াই এবং আল্লাহ
দেখানো পথ নিয়ে ঠাট্টা-বিদ্রূপ করে।
তাদের জন্য রয়েছে অবমাননাকর শাস্তি। আর
যখন তার কাছে আমাদের আয়াতসমূহ
তিলাওয়াত করা হয়, তখন সে অহংকারে মুখ
ফিরিয়ে নেয় যেন সে এটা শুনতে পায় নি,
যেন তার কান দুটো বধির। অতএব, তাকে
যন্ত্রণাদায়ক শাস্তির সংবাদ দিন”। [সূরা
লোকমান, আয়াত: ৬-৭]
সুতরাং এ আয়াত দু’টিতে পরিষ্কার
নির্দেশনা রয়েছে যে, বাদ্যযন্ত্র ও গান
শুনাটা আল্লাহর পথ থেকে বিচ্যুতি, আল্লাহর
আয়াতসমূহকে ঠাট্টা-বিদ্রূপের বস্তু হিসেবে
গ্রহণ এবং আল্লাহর আয়াতসমূহ শুনার
ব্যাপারে অহঙ্কার প্রদর্শনের অন্যতম কারণ
হিসেবে গণ্য।
আর যে ব্যক্তি এ কাজ করবে, আল্লাহ
তা‘আলা তাকে অবমাননাকর শাস্তি ও
যন্ত্রণাদায়ক শাস্তির হুমকি দিয়েছেন। আর
অধিকাংশ আলেম আয়াতে উল্লিখিত ﻟَﻬۡﻮَ
ﭐﻟۡﺤَﺪِﻳﺚ (অসার বাক্য)-এর ব্যাখ্যা করেছেন
‘গান ও বাদ্যযন্ত্র’ এর দ্বারা এবং এমন
প্রতিটি শব্দ বা সুর, যা আল্লাহর পথে চলতে
প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে। আর সহীহ
বুখারীতে বর্ণিত আছে, নবী সাল্লাল্লাহু
‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন:
« ﻟﻴﻜﻮﻧَﻦَّ ﻣﻦ ﺃﻣﺘﻲ ﺃَﻗْﻮَﺍﻡٌ ﻳَﺴْﺘَﺤِﻠُّﻮﻥ ﺍﻟﺤِﺮَ، ﻭﺍﻟﺤﺮﻳﺮَ،
ﻭﺍﻟﺨﻤﺮَ، ﻭﺍﻟﻤﻌﺎﺯﻑَ » .
“আমার উম্মতের মধ্যে অবশ্যই এমন কতগুলো
দলের সৃষ্টি হবে, যারা ব্যভিচার, রেশমি
কাপড়, মদ ও বাদ্যযন্ত্রকে হালাল মনে
করবে।” [20]
হাদীসে উল্লিখিত ﺍﻟﺤِﺮَ শব্দের অর্থ ﺍﻟﺰﻧﺎ
(ব্যভিচার), আর শব্দের ﺍﻟﺤﺮﻳﺮ অর্থ রেশমি
কাপড়, ﺍﻟﺤﺮﻳﺮ শব্দটি (রেশমি কাপড় যা)
সর্বজনবিদিত, আর তা পুরুষদের জন্য হারাম,
আর ﺍﻟﺨﻤﺮ (মদ) শব্দটি সর্বজন পরিচিত, আর তা
হলো প্রত্যেক নেশা জাতীয় বা মাতালকারী
বস্তু, আর এটা সকলের জন্য হারাম, আর ﺍﻟﻤﻌﺎﺯﻑ
শব্দের অর্থ খেল-তামাশা বা বিনোদনযন্ত্র।
যেমন, বাঁশি, সেতারা, তবলা, তাম্বুরা
ইত্যাদি। [21]
সুতরাং মুসলিম নারী ও পুরুষ সকলের জন্য এসব
অশ্লীলতা থেকে দূরে থাকা এবং তা থেকে
সতর্কতা অবলম্বন করা ওয়াজিব, আর
অনুরূপভাবে যেসব ধারাবাহিক নাটকীয় দৃশ্যে
নারীদের সৌন্দর্য প্রদর্শনের বিষয়
অন্তর্ভুক্ত রয়েছে সেগুলো দেখাও হারাম।
কারণ, এর মধ্যে তার দর্শকের জন্য মহাবিপদ
রয়েছে। যেমন, তার অন্তর ব্যাধিগ্রস্ত হওয়া,
ব্যক্তিত্ব নষ্ট হওয়া এবং কখনও কখনও এটা
তাকে এমন কাজে জড়িয়ে যেতে আকর্ষণ
করে, যা আল্লাহ তা‘আলা হারাম ঘোষণা
করেছেন, চাই সে দর্শক পুরুষ হউক অথবা
নারী। আল্লাহ তা‘আলা সকলকে এমন কাজের
তাওফীক দিন, যাতে তাঁর সন্তুষ্টি ও
অনুমোদন রয়েছে এবং সকলকে তাঁর ক্রোধের
যাবতীয় কারণ ও উপায়-উপকরণ থেকে
নিরাপদে রাখুন।
শাইখ আবদুল ‘আযীয ইবন আবদিল্লাহ ইবন বায
পত্রিকা ও ম্যাগাজিনে নারীদের দিকে
তাকানোর বিধান
প্রশ্ন: মুসলিম পুরুষের জন্য পত্রিকা বা
ম্যাগাজিনে ছাপানো নারীদের ছবির
দিকে তাকানো বৈধ হবে কি? আর নারীর
প্রতি দৃষ্টি দেওয়া হারাম হওয়ার মাত্রাটা
কি একই রকম হবে- চাই তার দিকে সরাসরি
দৃষ্টি দেওয়া হউক অথবা ম্যাগাজিনে
ছাপানো তার ছবির দিকে তাকানো হউক?
আমাদেরকে বুঝিয়ে বলবেন।
উত্তর: কোনো সন্দেহ নেই যে, সৌন্দর্য
প্রদর্শনকারিনী নারীদের দিকে তাকানো
এমন একটি মারাত্মক বিষয়, যা ফিতনার
কারণ বা উপলক্ষ তৈরি করে এবং অশ্লীল
কাজের দিকে আহ্বান করে। এ জন্য আল্লাহ
তা‘আলা নারীদেরকে পর্দা অবলম্বন করার
নির্দেশ দিয়েছেন। তিনি বলেন:
﴿ﻭَﻟۡﻴَﻀۡﺮِﺑۡﻦَ ﺑِﺨُﻤُﺮِﻫِﻦَّ ﻋَﻠَﻰٰ ﺟُﻴُﻮﺑِﻬِﻦَّۖ﴾ [ﺍﻟﻨﻮﺭ : ٣١]
“আর তারা তাদের গলা ও বুক যেন মাথার
কাপড় দ্বারা ঢেকে রাখে”। [সূরা আন-নূর,
আয়াত: ৩১]
আর কোনো সন্দেহ নেই যে, উলঙ্গ বা অর্ধ-
উলঙ্গ নারীর ছবির দিকে তাকানোর বিষয়টি
তার সাথে ফিতনায় জড়িয়ে যাওয়ার অন্যতম
একটি কারণ, আর এর ওপর ভিত্তি করে
সিনেমাতে, পত্রিকায়, ম্যাগাজিনে ও অন্য
যে কোনো খানে প্রদর্শিত এমন প্রতিটি
ছবির দিকে তাকানোই হারাম বলে
বিবেচিত হবে, যা বিপর্যয়ের কারণ সৃষ্টি
করবে অথবা ফিতনার দিকে আকর্ষণ করবে।
শাইখ আবদুল্লাহ ইবন আবদির রহমান আল-
জিবরীন
অশ্লীল ম্যাগাজিন পাঠ করার বিধান
প্রশ্ন: যেসব ম্যাগাজিনে নারীদের প্রায়
উলঙ্গ ছবি প্রকাশ করা হয়, সেসব ম্যাগাজিন
পাঠ করা এবং ঐসব ছবি দেখার বিধান কী
হবে?
উত্তর: আমরা প্রত্যেক মুসলিমকে যাবতীয়
ফিতনা ও তার সকল উপায় উপকরণ থেকে দূরে
থাকার জন্য উপদেশ দিচ্ছি, যাতে সে তার
দীনকে হিফাযত করতে পারে, যে দীন তার
কর্মকাণ্ডের সংরক্ষক, আর কোনো সন্দেহ
নেই যে, সুন্দরী নারীদের নগ্ন বা প্রায় উলঙ্গ
ছবি দেখার বিষয়টি যেনা-ব্যভিচারের
দিকে ধাবিত করার এবং অশ্লীল কাজে
প্রলুব্ধ করার সবচেয়ে শক্তিশালী হাতিয়ার।
কারণ, তা মনের অভিপ্রায় বা আগ্রহকে
জাগ্রত করে ঐসব নারীদের সাথে অথবা
তাদের মতো অপরাপর নারীদের সাথে
মিলিত হওয়ার উদ্যোগ গ্রহণ করতে এবং এ
লক্ষ্য অর্জনের পথে সকল উপায় ও সর্বশক্তি
নিয়োগ করতে।
সুতরাং স্বীয় নাফসের কল্যাণকামী মুসলিম
ব্যক্তির জন্য সবচেয়ে উপযুক্ত ও মানানসই
দিক হলো সে নিজেকে এমন সব বস্তু ও বিষয়
থেকে রক্ষা করবে, যা তার চরিত্রকে
কলুষিত করে।
শাইখ আবদুল্লাহ ইবন আবদির রহমান আল-
জিবরীন
নারীদের ছবি সংগ্রহ করার বিধান
প্রশ্ন: কোনো মানুষ অপরিচিত নারীদের ছবি
সংগ্রহ করে এবং তার দিকে তাকায়, আর এর
দ্বারা মজা উপভোগ করে এ যুক্তি দেখিয়ে
যে, এসব তো ছবি, আসল নয়। সুতরাং এ
ব্যাপারে শরী‘আতের বিধান কী?
উত্তর: এটা খুব মারাত্মক ধরনের ঘৃণ্য কাজ,
আর এটা হলো মানুষ যখন নারীর দিকে
তাকায়, চাই এটা দর্শনযোগ্য প্রচার মাধ্যমের
দ্বারা হউক অথবা পত্র-পত্রিকার মাধ্যমে
হউক অথবা এগুলো ছাড়া অন্য যে
কোনোভাবেই হউক, তখন অবশ্যই এর থেকে
পুরুষের অন্তরে ফিতনার সৃষ্টি হয়, যা তাকে
আকর্ষণ করে সরাসরি নারীর দিকে
তাকানোর সিদ্ধান্ত বা পরিকল্পনা গ্রহণের
জন্য, আর এটা হলো একটা দেখা জিনিস। আর
আমাদের নিকট খবর আছে যে, কোনো কোনো
যুবক সুন্দরী নারীদের ছবি সংগ্রহ করে
তাদের দিকে তাকিয়ে আনন্দ পাওয়ার জন্য
অথবা তাদের দিকে তাকিয়ে মজা উপভোগ
করার জন্য, আর এটি প্রমাণ করে যে, এসব
ছবি দর্শনের মধ্যে বড় ধরনের ফিতনা নিহিত
রয়েছে। সুতরাং কোনো মানুষের জন্য এসব
ছবি দেখা বৈধ নয়, চাই তা কেনো
ম্যাগাজিনে হউক অথবা কোনো পত্রিকার
মধ্যে হউক অথবা অন্য কোনো খানে। কারণ,
এর মধ্যে এমন ফিতনা রয়েছে, যা তার দীনকে
ক্ষতিগ্রস্ত করবে এবং তার অন্তরকে
নারীদের দিকে তাকাতে আসক্ত ও অনুরক্ত
করবে, ফলে সে সব সময় সরাসরি নারীদের
দিকে তাকিয়ে থাকবে, আর আল্লাহই সবকিছু
ভালো জানেন।
শাইখ মুহাম্মাদ ইবন সালেহ আল-‘উসাইমীন
বিভিন্ন প্রকার প্রচার মাধ্যমে নারীদের
দিকে তাকানোর বিধান
প্রশ্ন: পুরুষদের পক্ষ থেকে টেলিভিশন অথবা
সিনেমা বা ভিডিওর পর্দায় প্রদর্শিত
অভিনেত্রী বা শিল্পী নারীদের চেহারা ও
শরীররে দিকে তাকানো অথবা পত্রিকার
পাতায় ছাপানো নারীদের ছবির দিকে
তাকানোর বিধান কী?
উত্তর: তাদের দিকে তাকানো হারাম। কারণ,
এগুলো থেকে ফিতনা সৃষ্টি হওয়ার সমূহ
আশঙ্কা রয়েছে, তাছাড়া আল্লাহ তা‘আলা
বলেন:
﴿ﻗُﻞ ﻟِّﻠۡﻤُﺆۡﻣِﻨِﻴﻦَ ﻳَﻐُﻀُّﻮﺍْ ﻣِﻦۡ ﺃَﺑۡﺼَٰﺮِﻫِﻢۡ ﻭَﻳَﺤۡﻔَﻈُﻮﺍْ ﻓُﺮُﻭﺟَﻬُﻢۡۚ
ﺫَٰﻟِﻚَ ﺃَﺯۡﻛَﻰٰ ﻟَﻬُﻢۡۚ ﺇِﻥَّ ﭐﻟﻠَّﻪَ ﺧَﺒِﻴﺮُۢ ﺑِﻤَﺎ ﻳَﺼۡﻨَﻌُﻮﻥَ ٣٠﴾ [ﺍﻟﻨﻮﺭ :
٣٠ ]
“মুমিনদেরকে বলুন, তারা যেন তাদের
দৃষ্টিকে সংযত করে এবং তাদের
লজ্জাস্থানের হিফাযত করে। এটিই তাদের
জন্য অধিক পবিত্র। তারা যা করে নিশ্চয়
আল্লাহ সে বিষয়ে সম্যক অবহিত”। [সূরা আন-
নূর, আয়াত: ৩০]
নারীদের থেকে দৃষ্টি সংযত রাখার বিষয়টি
ব্যাপক, চাই সরাসরি নারী হোক অথবা
ছবিতে নারী, চাই তারা পত্রিকার পাতায়
থাকুক অথবা টেলিভিশনের পর্দায় অথবা অন্য
কোথাও।
শাইখ আবদুল ‘আযীয ইবন আবদিল্লাহ ইবন বায
টেলিফোনে নারী পুরুষে কথা বলার
বিধান
প্রশ্ন: যদি অবিবাহিত যুবক অবিবাহিতা
যুবতীর সাথে টেলিফোনে কথা বলে, তাহলে
সে ক্ষেত্রে এর বিধান কী হবে?
উত্তর: অপরিচিত নারীর সাথে এমন আলাপ
করা বৈধ নয়, যা যৌনতাকে উস্কে দেয়।
যেমন, প্রেমালাপ করা, আদর সোহাগ জাতীয়
কথা বলা এবং কোমল কণ্ঠে কথা বলা
ইত্যাদি, চাই সে কথা বলাটা টেলিফোনে
হউক অথবা অন্য যে কোনোভাবেই হউক (তা
বৈধ হবে না)। কারণ, আল্লাহ তা‘আলা
বলেছেন:
﴿ﻓَﻠَﺎ ﺗَﺨۡﻀَﻌۡﻦَ ﺑِﭑﻟۡﻘَﻮۡﻝِ ﻓَﻴَﻄۡﻤَﻊَ ﭐﻟَّﺬِﻱ ﻓِﻲ ﻗَﻠۡﺒِﻪِۦ ﻣَﺮَﺽٞ
﴾ [ ﺍﻻﺣﺰﺍﺏ : ٣٢]
“সুতরাং পর-পুরুষের সাথে কোমল কন্ঠে
এমনভাবে কথা বলো না। কারণ, এতে যার
অন্তরে ব্যাধি আছে, সে প্রলুব্ধ হয়”। [সূরা
আল-আহযাব, আয়াত: ৩২]
তবে কোনো প্রয়োজনের কারণে
সাময়িকভাবে কথা বলাতে কোনো অসুবিধা
নেই, যখন সে ফিতনা-ফ্যাসাদের আশঙ্কা
থেকে মুক্ত হয়ে কথা বলে; কিন্তু সে কথা
হবে প্রয়োজন পরিমাণ, তার বেশি নয়।
শাইখ আবদুল্লাহ ইবন আবদির রহমান আল-
জিবরীন
নারী ও পুরুষের মাঝে চিঠি আদান-প্রদান
করার বিধান
প্রশ্ন: যখন পুরুষ ব্যক্তি অপরিচিত নারীর
সাথে পরস্পরের মাঝে চিঠিপত্র আদান-
প্রদানের কাজ করে এবং এক পর্যায়ে তারা
উভয়ে প্রেমিক প্রেমিকা হয়ে যায়, তখন এ
কাজটি কি হারাম বলে বিবেচিত হবে?
উত্তর: এ ধরনের কাজ বৈধ নয়। কারণ, তা
উভয়ের মাঝে যৌনতাকে উস্কে দেয় এবং
স্বভাব-প্রকৃতিকে ঠেলে দেয় তাদের মাঝে
দেখা-সাক্ষাৎ ও মিলনের পথ খুঁজে বেড়াতে,
আর পারস্পরিক এ প্রেমালাপ ও চিঠি
চালাচালি অনেক ফিতনার জন্ম দেয় এবং
মনের মধ্যে যেনা-ব্যভিচারের আসক্তি ও
আকাঙ্খার বীজ বপন করে, যা অশ্লীলতার
মধ্যে নিক্ষেপ করে অথবা অনাচারের
ক্ষেত্র তৈরি করে; সুতরাং যে ব্যক্তি তার
নাফসের কল্যাণ ও প্রতিরক্ষা কামনা করে,
আমরা তাকে উপদেশ দিচ্ছি তার দীন ও মান-
সম্মানকে হিফাযত করার জন্য এ ধরনের চিঠি
চালাচালি, কথপোকথন ইত্যাদি থেকে
নিরাপদ দূরত্বে থাকার জন্য। আর আল্লাহ
হলেন তাওফীক দানকারী।
শাইখ আবদুল্লাহ ইবন আবদির রহমান আল-
জিবরীন
অপরিচিত বা পরনারীর সাথে নির্জনে
অবস্থান করা হারাম
প্রশ্ন: এখানে কোনো কোনো মানুষ
অপরিচিত বা পরনারীর সাথে কথা বলার
ব্যাপারটিকে খুবই স্বাভাবিক মনে করে,
উদাহরণস্বরূপ ধরে নিন- যখন কোনো পুরুষ
ব্যক্তি তার বন্ধুর বাড়িতে আসে এবং তাকে
না পায়, তখন তার স্ত্রী আগন্তুক এ পুরুষের
(তার স্বামীর বন্ধুর) সাথে কথা বলে,
বৈঠকখানা খুলে দেয় এবং তার জন্য চা ও
কফি সরবরাহ করে। সুতরাং এটা কি বৈধ
হবে? জেনে রাখা দরকার যে, ঘরের মধ্যে এ
স্ত্রী লোকটি ছাড়া আর কেউ নেই।
উত্তর: কোনো নারীর জন্য তার স্বামীর
অনুপস্থিতিতে তার স্বামীর ঘরে কোনো
পরপুরুষকে প্রবেশের অনুমতি দেওয়া বৈধ নয়,
যদিও সে পুরুষ লোকটি তার স্বামীর বন্ধু হয়
এবং যদিও সে কোনো বিশ্বস্ত বা
নির্ভরযোগ্য ব্যক্তি হয়। কারণ, এর মধ্যে
অপরিচিত বা পরনারীর সাথে একান্ত
নির্জনে অবস্থান করার ব্যাপার রয়েছে, অথচ
হাদীসের মধ্যে বর্ণিত হয়েছে, নবী
সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম
বলেছেন:
« ﻻَ ﻳَﺨْﻠُﻮَﻥَّ ﺭَﺟُﻞٌ ﺑِﺎﻣْﺮَﺃَﺓٍ ﺇِﻟَّﺎ ﻛَﺎﻥَ ﺛَﺎﻟِﺜَﻬُﻤَﺎ ﺍﻟﺸَّﻴْﻄَﺎﻥُ» .
“কোনো ব্যক্তি কখনও কোনো মহিলার সাথে
একান্তে সাক্ষাৎ করবে না, তবে জেনে
রাখবে এমতাবস্থায় তাদের সাথে তৃতীয় জন
হলো শয়তান।” [22]
অনুরূপভাবে পুরুষ ব্যক্তির জন্য হারাম হলো
তার বন্ধুর স্ত্রীকে তার নিকট প্রবেশ করতে
বলা এবং তার খেদমত করতে বলা, যদিও সে
আমানতদারীতা ও দীনদারীর কারণে নিজের
ব্যাপারে আস্থাবান হয়ে থাকে এ আশঙ্কায়
যে, শয়তান তাকে কুমন্ত্রণা দিবে এবং
তাদের মাঝে অনুপ্রবেশ করবে।
আর স্বামীর উপর আবশ্যকীয় কতৃব্য হলো
অপরিচিত কোনো পুরুষ ব্যক্তি ঘরের মধ্যে
প্রবেশ করানো থেকে তার স্ত্রীকে সাবধান
ও সতর্ক করা, যদিও সে পুরুষ ব্যক্তিটি তার
নিকটাত্মীয়দের কেউ হয়। কারণ, নবী
সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম
বলেছেন:
« ﺇﻳَّﺎﻛُﻢْ ﻭَﺍﻟﺪُّﺧُﻮﻝَ ﻋَﻠَﻰ ﺍﻟﻨِّﺴَﺎﺀِ . ﻗَﺎﻟُﻮﺍ : ﻳَﺎ ﺭَﺳُﻮﻝَ ﺍﻟﻠَّﻪِ ,
ﺃَﺭَﺃَﻳْﺖَ ﺍﻟْﺤَﻤْﻮَ ؟ ﻗَﺎﻝَ : ﺍﻟْﺤَﻤْﻮُ ﺍﻟْﻤَﻮْﺕُ » .
“তোমরা পরনারীদের নিকট অনুপ্রবেশ করা
থেকে বিরত থাক। সাহাবীগণ বললেন: হে
আল্লাহর রাসূল! দেবরের (অনুপ্রবেশের)
ব্যাপারে আপনার মতামত কী? জবাবে তিনি
বললেন: দেবর তো মৃত্যুর মতো ভয়ঙ্কর।” [23]
আর ‘দেবর’ হচ্ছে স্বামীর ভাই অথবা তার
নিকটতম আত্মীয়। সুতরাং সে (দেবর) ভিন্ন
অন্যের অনুপ্রবেশ তো আরো উত্তমভাবেই
অগ্রহণযোগ্য।
শাইখ আবদুল্লাহ ইবন আবদির রহমান আল-
জিবরীন
বিবাহপূর্ব সম্পর্কের বিধান
প্রশ্ন: এ ধরনের সম্পর্কের বিধান কী?
উত্তর: প্রশ্নকর্তার ‘বিবাহপূর্ব’ কথার দ্বারা
যদি উদ্দেশ্য হয় ‘সহবাসের পূর্বে এবং
বিবাহচুক্তি সম্পাদনের পর’ তাহলে এ ধরনের
সম্পর্কে কোনো সমস্যা নেই। কারণ, ‘আকদ’
তথা বিবাহ সম্পাদনের দ্বারা সে তার স্ত্রী
হয়ে গেছে, যদিও তথাকথিত বাসর অনুষ্ঠান
সম্পন্ন হয় নি, আর যদি এ ধরনের সম্পর্ক ‘আকদ’
সম্পন্ন হওয়ার পূর্বে প্রস্তাব চলাকালীন
সময়ের মাঝে হয় অথবা এরও পূর্বে হয়, তাহলে
তা হারাম ও অবৈধ। কারণ, কোনো পুরুষ
মানুষের জন্য বৈধ নয় যে, সে অপরিচিত
নারীর সাথে কথা বলার মাধ্যমে অথবা তার
প্রতি দৃষ্টি দেওয়ার মাধ্যমে অথবা একান্ত
নির্জনে বসে মজা উপভোগ করবে। কেননা,
নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম
থেকে হাদীস বর্ণিত আছে যে, তিনি বলেন:
« ﻻَ ﻳَﺨْﻠُﻮَﻥَّ ﺭَﺟُﻞٌ ﺑِﺎﻣْﺮَﺃَﺓٍ ﺇِﻻَّ ﻭَﻣَﻌَﻬَﺎ ﺫُﻭ ﻣَﺤْﺮَﻡٍ، ﻭَﻻَ ﺗُﺴَﺎﻓِﺮُ
ﺍﻟﻤَﺮْﺃﺓُ ﺇِﻻَّ ﻣَﻊَ ﺫِﻱ ﻣَﺤْﺮَﻡٍ» .
“কোনো মাহরাম পুরুষ সাথী ছাড়া কোনো
ব্যক্তি কখনও কোনো মহিলার সাথে
একান্তে সাক্ষাৎ করবে না, আর কোনো
মাহরাম পুরুষের সাথে ছাড়া কোনো নারী
সফর করবে না।” [24]
মোটকথা: যখন এ ধরনের মেলামেশা ‘আকদ’
সম্পন্ন হওয়ার পরে হয়, তাহলে তাতে কোনো
দোষ নেই, আর যদি ‘আকদ’ সম্পন্ন হওয়ার
পূর্বে হয়, যদিও তা প্রস্তাবের পরে ও কবুলের
আগে হয়, তবুও তা বৈধ হবে না এবং তার জন্য
এটা হারাম হবে। কেননা বিবাহচুক্তি সম্পন্ন
না হওয়া পর্যন্ত তার জন্য সে অপরিচিত
নারী।
শাইখ মুহাম্মাদ ইবন সালেহ আল-‘উসাইমীন
মাহরাম পুরুষ সঙ্গী ছাড়া কোনো নারী
সফর করবে না
প্রশ্ন: মাহরাম পুরুষ সঙ্গী ছাড়া কাজের
মেয়ের আগমনের ব্যাপারে শরী‘আতের
বিধান কী? তার নিজ শহর থেকে মাহরাম
পুরুষ ব্যতীত আগমন করা অথবা যে ঘরে কাজ
করবে সেখানে তার সাথে মাহরাম পুরুষের
উপস্থিতি ছাড়া তার একাকি অবস্থান
করাটা কি হারাম?
উত্তর: মাহরাম পুরুষ সঙ্গী ছাড়া কোনো
নারীর সফর করা বৈধ নয়, চাই সে কাজের
মেয়ে হউক অথবা অন্য যে কোনো নারী।
কেননা নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি
ওয়াসাল্লাম বলেন:
« ﻻَ ﺗُﺴَﺎﻓِﺮُ ﺍﻟﻤَﺮْﺃﺓُ ﺇِﻻَّ ﻣَﻊَ ﺫِﻱ ﻣَﺤْﺮَﻡٍ » .
“কোনো মাহরাম পুরুষের সাথে ছাড়া কোনো
নারী সফর করবে না।” [25]
তবে মহিলার জন্য ঘরে অবস্থান করার জন্য
মাহরাম পুরুষের উপস্থিতি বা অবস্থানের
প্রয়োজন নেই; কিন্তু অপরিচিত বা পরপুরুষের
জন্য কোনো নারীকে নিয়ে একান্তে
অবস্থান করার কোনো সুযোগ (ইসলামে) নেই।
কারণ, নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি
ওয়াসাল্লাম বলেন:
« ﻟَﺎ ﻳَﺨْﻠُﻮَﻥَّ ﺭَﺟُﻞٌ ﺑِﺎﻣْﺮَﺃَﺓٍ ﺇِﻟَّﺎ ﻣَﻊَ ﺫِﻱ ﻣَﺤْﺮَﻡٍ » .
“কোনো মাহরাম পুরুষ সাথী ছাড়া কোনো
ব্যক্তি কখনও কোনো মহিলার সাথে
একান্তে সাক্ষাৎ করবে না।” [26]
তিনি আরও বলেন:
« ﻻَ ﻳَﺨْﻠُﻮَﻥَّ ﺭَﺟُﻞٌ ﺑِﺎﻣْﺮَﺃَﺓٍ ، ﻓَﺈِﻥَّ ﺛَﺎﻟِﺜَﻬُﻤَﺎ ﺍﻟﺸَّﻴْﻄَﺎﻥُ » .
“কোনো ব্যক্তি কখনও কোনো মহিলার সাথে
একান্তে সাক্ষাৎ করবে না। কারণ, তাদের
সাথে তৃতীয় জন হলো শয়তান।” ইমাম আহমাদ
ইবন হাম্বল রহ. হাদীসটি সহীহ সনদে উমার
রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণনা করেছেন।
শাইখ আবদুল ‘আযীয ইবন আবদিল্লাহ ইবন বায
মাহরাম পুরুষ ব্যতীত ভিন্ন এলাকা বা
বিদেশ থেকে কাজের মেয়ে নিয়ে আসার
বিধান
প্রশ্ন: বিদেশ থেকে মাহরাম পুরুষ ছাড়া
কাজের মেয়ে নিয়ে আসার বিধান কী, যখন
সে মেয়েটি মুসলিম হয়? যেমন এ কাজটি
অনেক মানুষ করে থাকে, বিশেষ করে
ছাত্রগণ। আর তারা যুক্তি দেখান যে, তারা
বাধ্য হয়ে এটা করেন, আবার তাদের কেউ
কেউ যুক্তি পেশ করেন যে, মাহরাম পুরুষ
ছাড়া সফর করার যে গুনাহ এটা তার (কাজের
মেয়ের) ওপরই বর্তাবে অথবা কাজের মেয়ে
নিয়ে আসার দায়িত্বে নিয়োজিত অফিস
কর্তৃপক্ষের উপর বর্তাবে? আশা করি আপনি
এ বিষয়টি পরিষ্কার করে বর্ণনা করবেন।
আল্লাহ আপনাদেরকে হিফাযত করুন এবং
উত্তম পুরস্কার দান করুন।
উত্তর: মাহরাম পুরুষ ছাড়া কাজের মেয়ে
নিয়ে আসার কাজটি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু
‘আলাইহি ওয়াসাল্লামের অবাধ্যতার শামিল।
কেননা তাঁর নিকট থেকে সহীহ বর্ণনা
এসেছে, তিনি বলেন:
« ﻻَ ﺗُﺴَﺎﻓِﺮُ ﺍﻟﻤَﺮْﺃﺓُ ﺇِﻻَّ ﻣَﻊَ ﺫِﻱ ﻣَﺤْﺮَﻡٍ » .
“কোনো মাহরাম পুরুষের সাথে ছাড়া কোনো
নারী সফর করবে না।” [27]
তাছাড়া মাহরাম পুরুষের সাথে ছাড়া তার
আগমন করাটা কখনও কখনও তার পক্ষ থেকে
অথবা তার সাথে ফিতনার কারণ হতে পারে,
আর ফিতনার সকল কারণ বা উপলক্ষ ইসলামী
শরী‘আতে নিষিদ্ধ। কেননা যা হারামের
দিকে ধাবিত করে, তাও হারাম বলে গণ্য।
আর কোনো কোনো মানুষ কর্তৃক এ ব্যাপারে
শৈথিল্য প্রদর্শন করাটা বিপজ্জনক, আর
যারা বলেন: ‘বিষয়টি খুবই জরুরি বিষয়
(হওয়াতে তা না করার উপায় নেই)’, তাদের এ
কথার কেনো নির্ভরযোগ্য ভিত্তি ও দলীল
নেই। কারণ, আমরা যদি কাজের মেয়ের
আবশ্যকতার বিষয়টি জরুরি বলে মেনেও নেই,
তাহলে এটা জরুরি নয় যে, তাকে মাহরাম পুরুষ
সঙ্গী ছাড়াই আসতে হবে। অনুরূপভাবে
কোনো কোনো মানুষের এ কথারও কোনো
নির্ভরযোগ্য ভিত্তি ও দলীল নেই, যারা বলে:
‘মাহরাম পুরুষ ছাড়া সফর করার যে গুনাহ এটা
তার (কাজের মেয়ের) উপরই বর্তাবে অথবা
কাজের মেয়ে নিয়ে আসার দায়িত্বে
নিয়োজিত অফিস কর্তৃপক্ষের উপর বর্তাবে।’
কারণ, যে ব্যক্তি হারাম কাজের কর্তার
জন্য দরজা উন্মুক্ত করে দেবে, সে ব্যক্তি
গুনাহের সহযোগিতা করার কারণে সে
ক্ষেত্রে তার অংশীদার হবে। আর আল্লাহ
তা‘আলা বলেন:
﴿ﻭَﻟَﺎ ﻳَﺠۡﺮِﻣَﻨَّﻜُﻢۡ ﺷَﻨََٔﺎﻥُ ﻗَﻮۡﻡٍ ﺃَﻥ ﺻَﺪُّﻭﻛُﻢۡ ﻋَﻦِ ﭐﻟۡﻤَﺴۡﺠِﺪِ
ﭐﻟۡﺤَﺮَﺍﻡِ ﺃَﻥ ﺗَﻌۡﺘَﺪُﻭﺍْۘ ﻭَﺗَﻌَﺎﻭَﻧُﻮﺍْ ﻋَﻠَﻰ ﭐﻟۡﺒِﺮِّ ﻭَﭐﻟﺘَّﻘۡﻮَﻯٰۖ ﻭَﻟَﺎ
ﺗَﻌَﺎﻭَﻧُﻮﺍْ ﻋَﻠَﻰ ﭐﻟۡﺈِﺛۡﻢِ ﻭَﭐﻟۡﻌُﺪۡﻭَٰﻥِۚ ﻭَﭐﺗَّﻘُﻮﺍْ ﭐﻟﻠَّﻪَۖ ﺇِﻥَّ ﭐﻟﻠَّﻪَ ﺷَﺪِﻳﺪُ
ﭐﻟۡﻌِﻘَﺎﺏِ ٢﴾ [ ﺍﻟﻤﺎﺋﺪﺓ : ٢ ]
“তোমাদেরকে মসজিদুল হারামে প্রবেশে
বাধা দেওয়ার কারণে কোনো সম্প্রদায়ের
প্রতি বিদ্বেষ তোমাদেরকে যেন কখনই
সীমালঙ্ঘনে প্ররোচিত না করে। নেককাজ ও
তাকওয়ায় তোমরা পরস্পর সাহায্য করবে এবং
পাপ ও সীমালংঘনে একে অন্যের সাহায্য
করবে না। আর আল্লাহর তাকওয়া অবলম্বন
কর। নিশ্চয় আল্লাহ শাস্তিদানে কঠোর”।
[সূরা আল-মায়িদা, আয়াত: ২]
আর আল্লাহ তা‘আলা ও তাঁর রাসূল
সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম নির্দেশ
দিয়েছেন সৎকাজে আদেশ ও অসৎকাজে
নিষেধ করার জন্য, আর মাহরাম পুরুষ ছাড়া
কাজের মেয়ে নিয়ে আসার মানেই হলো
অসৎকাজের স্বীকৃতি প্রদান করা, প্রতিবাদ
করা নয়।
আল্লাহ তা‘আলার নিকট আবেদন করছি, তিনি
যেন আমাদের সকলকে তাঁর সঠিক পথ তথা
সিরাতুল মুস্তাকীমের পথ দেখান- তাদের পথ,
যাদেরকে তিনি পুরস্কৃত করেছেন, তাঁরা
হলেন নবীগণ, চরম সত্যবাদী ও শহীদগণ এবং
সৎকর্মশীল ব্যক্তিগণ।
শাইখ মুহাম্মাদ ইবন সালেহ আল-‘উসাইমীন
মাহরাম পুরুষ ব্যতীত ভিন্ন শহরে নারীর
অবস্থান করার বিধান
প্রশ্ন: আমার প্রশ্ন, নারীর কাজ করা এবং
মাহরাম পুরুষ ব্যতীত ভিন্ন শহরে তার
অবস্থান করার বিধান প্রসঙ্গে, জেনে রাখা
দরকার যে, আমি বর্তমানে এমন এক রাজ্যে
এমন এক স্থানে কাজ করি যেখানে সবাই
নারী এবং আমি কর্মক্ষেত্রের সাথেই
সংশ্লিষ্ট অভ্যন্তরীণ বিভাগে বসবাস করি,
আর সেখানের সবাইও নারী। ‘আল-
হামদুলিল্লাহ’ আল্লাহর শুকরিয়া যে, এখানে
নারী-পুরুষে মেশামেশি বা আল্লাহ
তা‘আলার অসন্তুষ্টির কোনো কারণ বিদ্যমান
নেই, চাই সেটা কর্মক্ষেত্রে হউক অথবা
বসবাসের ক্ষেত্রেই হউক, আর আমি
শরী‘আতসম্মত মাহরাম পুরুষ হিসেবে আমার
ভাইকে নিয়ে আসার উদ্যোগ নিয়েছি; কিন্তু
আমি তাতে সক্ষম হই নি। সুতরাং বর্তমানে
আমার এ অবস্থা এবং মাহরাম পুরুষ ব্যতীত
এখনে আমার অবস্থানের ব্যাপারে
শরী‘আতের বিধান কী? জেনে রাখা দরকার
যে, প্রথমত: আমি এখানে হাযির হওয়ার পূর্বে
আল্লাহ তা‘আলার নিকট বহুবার
‘ইস্তিখারা’ [28] করেছি এবং অনুভব করেছি
যে, আল্লাহ অনেক কাজ আমার জন্য সহজ
করে দেবেন। দ্বিতীয়ত: কর্মক্ষেত্রে আমার
শহরে নারী-পুরুষে মেশামেশি ও মন্দ
চরিত্রের দিক থেকে অবস্থা এমন যে,
কোনো সভ্য মুসলিম সেখানে তার কর্মকাণ্ড
চালিয়ে যেতে উৎসাহবোধ করে না। অতএব,
আমি যা বললাম তার আলোকে আপনাদের
অভিমত কী?
উত্তর: আমরা আল্লাহর নিকট আমাদের ও
আপনার জন্য তাওফীক ও উত্তম পরিবেশ
প্রার্থনা করছি, আর আপনি এই যে অবস্থান
করছেন তাতে কোনো অসুবিধা নেই। কেননা
কোনো শহরে মাহরাম পুরুষ ব্যতীত নারীর
অবস্থান করাটা শরী‘আতের দৃষ্টিকোণ থেকে
কোনো দোষের নয় এবং তাতে কোনো
সমস্যাও নেই, বিশেষ করে এটা যখন
সমজাতীয়দের ব্যাপার তখন তাতে বিপদ বা
ঝুঁকি নেই। তাছাড়া পুরুষদের থেকে নিরাপদ
দূরত্বে থেকে নারীদের মাঝে কাজ করাটা
আল্লাহ তা‘আলা কর্তৃক বৈধ করা পেশার
অন্তর্ভুক্ত অথবা নারীদের মাঝে অভ্যন্তরীণ
বিভাগে অবস্থান করাটাও কোনো সমস্যা নয়;
কিন্তু আপনার জন্য নিষিদ্ধ হলো একাকি
অবস্থায় সফর করা। সুতরাং আপনি মাহরাম
পুরুষ ছাড়া সফর করবেন না এবং মাহরাম পুরুষ
ছাড়া কর্মস্থলে আগমন করবেন না। আর যখন
আপনার দেশ বা শহর থেকে মাহরাম পুরুষ
ছাড়া আগমন করে ফেলেছেন, তখন আপনার
জন্য আবশ্যক হলো আল্লাহ তা‘আলার নিকট
তাওবা ও ক্ষমা প্রার্থনা করা এবং এ ধরনের
ভুলের পুনরাবৃত্তি না করা, আর যখন সফর
করার ইচ্ছা করবেন, তখন আপনার জন্য
অপরিহার্য হলো মাহরাম পুরুষ সঙ্গী থাকা।
সুতরাং মাহরাম পুরুষ আসা পর্যন্ত ধৈর্যধারণ
করবেন। কেননা নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি
ওয়াসাল্লাম বলেছেন:
« ﻻَ ﺗُﺴَﺎﻓِﺮُ ﺍﻟﻤَﺮْﺃﺓُ ﺇِﻻَّ ﻣَﻊَ ﺫِﻱ ﻣَﺤْﺮَﻡٍ » .
“কোনো মাহরাম পুরুষের সাথে ছাড়া কোনো
নারী সফর করবে না।” [29]
আর যদি নিকটাত্মীয়দের মধ্য থেকে কোনো
মাহরাম পুরুষের পক্ষে এ দায়িত্ব পালন
করাটা সহজ হয় ভালো, নতুবা বিয়ের মাধ্যমে
সে অভাব পূরণ করতে হবে, ফলে আপনার জন্য
স্বামীই মাহরাম পুরুষের ভূমিকায় সফরের
সাথী হতে পারবে। সুতরাং বিষয়টি আল্লাহর
হাতে ছেড়ে দিন, আর সফরের সময় আপনার
দায়িত্ব হলো আপনার সাধ্যানুসারে কাজ
করা, দেখবেন শেষ পর্যন্ত মাহরাম পুরুষের
অভাব পূরণ হয়ে গেছে। আর নারীদের মাঝে
আপনার এখনকার অবস্থান এবং বৈধ কর্মে
নিয়োজিত থাকার মধ্যে কোনো সমস্যা নেই,
আল-হামদুলিল্লাহ।
আর কোনো সন্দেহ নেই যে, মাহরাম পুরুষ
সাথে ছাড়া নারীর সফর খুবই বিপজ্জনক এবং
তাতে ঝুঁকি ও ফিতনার সমূহ আশঙ্কা রয়েছে,
আর এ জন্যই আমরা আমাদের দীনী
বোনদেরকে উপদেশ দিচ্ছি এর থেকে সতর্ক
হওয়ার জন্য এবং তারা যেন মাহরাম পুরুষ
ছাড়া কোনো অবস্থাতেই সফর না করেন।
আমরা তাদেরকে আরও উপদেশ দিচ্ছি
পুরুষদের সাথে মেশার অথবা পুরুষের সাথে
কাজ করার অথবা পুরুষদের সাথে নির্জনে
অবস্থান করার প্রশ্নে সর্বোচ্চ সতর্ক হওয়ার
জন্য -এ সবগুলো ব্যাপারে অবশ্যই সতর্কতা
অবলম্বন করতে হবে, চাই তা হাসপাতালেই
হউক অথবা অন্য যে কোনো জায়গাতেই হউক।
আর সকলের জন্য আমার উপদেশ হলো, তারা
যেন কোনো নারীকে তার মাহরাম পুরুষ
ছাড়া আসতে না বলেন, নারী যেন মাহরাম
পুরুষ সঙ্গী ছাড়া সফর না করে, পুরুষের সাথে
কাজ না করে এবং তার মাহরাম নন এমন
কোনো পুরুষের সাথে একান্ত নির্জনে
অবস্থান না করে। কেননা তা ফিতনার
মহাসড়ক, আর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু
‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম এটা নিষেধ করেছেন
এবং তাকে হারাম ঘোষণা করেছেন, তিনি
বলেন:
« ﻻَ ﻳَﺨْﻠُﻮَﻥَّ ﺭَﺟُﻞٌ ﺑِﺎﻣْﺮَﺃَﺓٍ ، ﻓَﺈِﻥَّ ﺛَﺎﻟِﺜَﻬُﻤَﺎ ﺍﻟﺸَّﻴْﻄَﺎﻥُ » .
“কোনো ব্যক্তি কখনও কোনো মহিলার সাথে
একান্তে সাক্ষাৎ করবে না। কারণ, তাদের
সাথে তৃতীয় জন হলো শয়তান।” [30]
আর এ হাদীসের উদ্দেশ্য হলো,
আবশ্যকীয়ভাবে নারী ও তার
অভিভাবকদেরকে সম্মান রক্ষার জন্য উদ্বুদ্ধ
করা এবং ফিতনার যাবতীয় কারণ ও উপলক্ষ
থেকে নিরাপদ দূরত্বে অবস্থান করা, আর
নারী কর্তৃক কাজ করার ব্যাপারে কথা হলো,
বৈধ কাজে নারী নারীদের মাঝে কাজ
করাতে কোনো অসুবিধা নেই, তাতে তার
দীনের ক্ষতি হবে না এবং পুরুষদের সাথে
ফিতানার কোনো কারণও তৈরি হবে না।
শাইখ আবদুল ‘আযীয ইবন আবদিল্লাহ ইবন বায
জাতীয় বা অনুরূপ অনুষ্ঠানে
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছাত্রীদেরকে
বাদ্যের তালে তালে নৃত্য প্রদর্শনীতে
ব্যবহার করা এবং এ কাজে তাদেরকে
বাধ্য করার বিধান সম্পর্কে ফতোয়া
প্রশ্ন: উচ্চ মাধ্যমিক, মাধ্যমিক ও প্রাথমিক
স্তরের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছাত্রীদেরকে
বাদ্যের তালে তালে কুচকাওয়াজ, সুরসঙ্গীত
ও নৃত্যের কাজে ব্যবহার করা বৈধ হবে কি,
অথচ এসব ছাত্রী এমন সংকীর্ণ টাইটপিট
পাজামা পরিধান করে, যা শরীরের প্রতিটি
অঙ্গ ও যৌন-সম্মোহনী বস্তুগুলো পরিমাপসহ
প্রকাশ করে দেয় এবং পরিধান করে দুই বিগত
পরিমাণ লম্বা পোশাক?
উত্তর: এটা বৈধ নয়। কারণ, তাতে তাদের
গোপন অঙ্গসমূহ উন্মুক্ত হয়ে যায় এবং
সংক্ষিপ্ত (ছোট) ও সংকীর্ণ পোশাক
পরিধান করার কারণে তাদের দেহের যৌন-
সম্মোহনী বস্তুগুলো প্রকাশ পেয়ে যায়,
তাছাড়া তাতে বাদ্যের তালে তালে নৃত্য ও
সুর-সঙ্গীতের মত আমোদ-প্রমোদের ব্যাপারে
রয়েছে এবং এ দু’টি জিনিসই অত্যন্ত খারাপ
উত্তেজক, যা উপস্থিত দর্শকদের যৌনতাকে
উস্কে দেয় এবং তাতে অশ্লীলতা, অন্যায় ও
নৈতিক অবক্ষয়ের উপায়-উপকরণসমূহ সক্রিয়
হয়ে উঠে, আর এ জন্য শারিরীক
কুচকাওয়াজের আগের পরের সকল কাজই
অবৈধ, আর তার জন্য কতগুলো প্রাথমিক
প্রস্তুতি রয়েছে, তা হলো এসব ছাত্রীদেরকে
আপত্তিকর পোশাক পরিধান করে
কুচকাওয়াজের জন্য প্রস্তুতিমূলক বাদ্যের
তালে তালে নৃত্য ও সুর-সঙ্গীতের প্রশিক্ষণ
দেওয়া, যাতে তারা এ ঘৃণিত বিষয়ে দক্ষ ও
পারদর্শী হয়ে উঠে এবং উপস্থিত দর্শকদের
আনন্দ দেওয়ার দ্বারা খারাপির ক্ষেত্রে
সফলতার গ্যারান্টি ও নিশ্চয়তা বিধান
করতে পারে, আর তার (কুচকাওয়াজের) পরপর
আরও কতগুলো নিকৃষ্ট কর্ম আছে যেগুলোর
দ্বারা অথবা যেগুলোর অধিকাংশের দ্বারা
তার আনুষ্ঠানিকতা শেষ হয়, আর সেগুলো
হলো— যার উপর তারা প্রশিক্ষণ নিয়েছে
এবং যে ক্ষেত্রে তারা প্রদর্শনী করেছে,
তার জন্য তাদেরকে দেওয়া পুরস্কার গ্রহণ
করা, ফলে তারা তার থেকে পঙ্কিলতা
উপার্জন করল, যার দ্বারা তারা দুনিয়ার
আমোদ-প্রমোদ ও রঙ্গ-তামাশা অর্জন করবে।
প্রশ্ন: এ ধরনের অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করার
সুযোগ দানের জন্য কি ছাত্রীর অভিভাবক
গুনাহগার হবেন?
উত্তর: এমন প্রত্যেক ব্যক্তিকেই তার দায়িত্ব
সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হবে, যাকে
আল্লাহ তা‘আলা কোনো দায়িত্ব দিয়েছেন।
সুতরাং ছাত্রীর অভিভাবক পিতা বা তার
পক্ষ থেকে অভিভাবকের দায়িত্ব
পালনকারীকে তার দায়িত্ব সম্পর্কে
জিজ্ঞাসা করা হবে। অতএব, তিনি যদি
ইসলামের আদব বা শিষ্টাচারগুলো তাকে
সুন্দরভাবে শিক্ষা দেন এবং তাকে খারাপ ও
অন্যায় কাজের পিচ্ছিল জায়গাসমূহ থেকে
রক্ষা করেন, তাহলে আল্লাহ তাকে পুরস্কার
ও সাওয়াব দান করবেন এবং তার মর্যাদা ও
মানসম্মান রক্ষা ও সংরক্ষণ করবেন, আর যদি
তিনি তাকে খারাপ শিক্ষায় প্রশিক্ষিত
করেন অথবা যথাযথ শিক্ষা দানের কাজে
অবহেলা করেন অথবা তাকে ফিতনার
জায়গাগুলোতে ও খেল-তামাশার ময়দানে
ঠেলে দেন, তাহলে তার অপরাধের কারণে
তিনি অপরাধি ও গুনাহগার হবেন, যার
অভিভাবকের দায়িত্ব তাকে আল্লাহ
দিয়েছেন এবং তার শেষ পরিণতিও শুভ হবে
না। কারণ, তিনি তার দায়িত্বের অপব্যবহার
করার কারণে তার দুনিয়ার জীবনে ব্যর্থতা ও
হতাশার ফল ভোগ করবেন এবং পরকালীন
জীবনে শাস্তি ভোগ করবেন, যদি আল্লাহ
তা‘আলা তাঁর রহমত দ্বারা তাকে ক্ষমা না
করেন।
প্রশ্ন: সরকারী কর্তৃপক্ষের জন্য জাতীয় বা
রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানের নামে ছাত্রীদেরকে এ
কাজে বাধ্য করা সঠিক ও যথাযথ হবে কিনা?
উত্তর: এমন প্রশাসন ব্যতীত জাতির সৌভাগ্য,
উন্নতি, সকল বিষয়ে সুশৃঙ্খলা এবং তার
অস্তিত্ব রক্ষা করা সম্ভব হবে না, যারা
আল্লাহ তা‘আলার পক্ষ থেকে পাওয়া
তাওফীকের মাধ্যমে আকিদা-বিশ্বাসে,
কথায়, কাজে ও তাদের মধ্যকার উদ্ভূত
সমস্যার সমাধানে তাদেরকে শাসন ও
পরিচালনা করবে আল্লাহ তা‘আলার কিতাব
ও তাঁর রাসূল মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি
ওয়াসাল্লামের সুন্নাহ’র (কর্মপদ্ধিতির)
আলোকে এবং তাদেরকে নেতৃত্ব দেবে সুন্দর
ও সুচারুরূপে।
আর কোনো শাসক শ্রেণি ও প্রশাসনের
পক্ষে স্থায়িত্ব, গ্রহণযোগ্যতা ও গৌরব
অর্জন করা সম্ভব নয় এমন এক জাতির
উপস্থিতি ব্যতীত, যার অবস্থা জীবনের সকল
দিক ও বিভাগে দীন, সততা, সরলতা, শিক্ষা,
সংস্কৃতি, শিল্প, কৃষি, শক্তি ও সামর্থসহ সকল
ক্ষেত্রে এমন না হয়, যার দ্বারা জাতি
প্রতিষ্ঠিত হয় এবং তার ভিত মজবুত ও
শক্তিশালী হয়, এমনকি তা সর্বোচ্চ দৃষ্টান্তে
পরিণত হয়, যার প্রতি মুগ্ধ হয়ে বুদ্ধিজীবীগণ
তার দিকে তাদের দৃষ্টি উত্থাপন করে এবং
তার অবস্থা সম্পর্কে যিনি অবগত হন, তিনি
তাকে সম্মান ও সমীহ করেন।
সুতরাং শাসকশ্রেণী তাদের জাতি ও
নাগরিকগণের জন্য যে পরিমাণ ভালো সেবা,
প্রাপ্য অধিকার ও সুশাসন উপহার দিতে
পরবে, তারা শক্তি, সম্মান, গৌরব ও
উচ্চমর্যাদার মতো ফল ভোগ করতে পারবে,
আর জনগণও যে পরিমাণে তাদের
কল্যাণকামী প্রশাসন কর্তৃক তাদেরকে যে
ভালো কাজের দিকে আহ্বান করা হয়, সে
আহ্বানে সাড়া দেবে এবং তা বাস্তবায়নের
জন্য তাদেরকে সহযোগিতা করবে, তারাও
সে পরিমাণে উন্নতি, কল্যাণ, সমৃদ্ধি, সুখ-
শান্তি ইত্যাদি লাভ করতে পারবে।
সুতরাং মুসলিম সমাজের শাসকবর্গ ও
প্রশাসকশ্রেণীর জন্য আবশ্যক হলো, তারা
তাদের প্রজাদেরকে ইসলমী শাসননীতির
ভিত্তিতে পরিচালিত করবেন এবং এ
ক্ষেত্রে তারা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু
‘আলাইহি ওয়াসাল্লামের যথাযথ অনুকরণ
করবেন, আর সাথে সাথে তারা তাঁর
হিদায়াতের পথে চলবেন এবং তাঁর
খোলাফায়ে রাশেদীনের পদাঙ্ক অনুসরণ
করবেন, যাতে তারা সৌভাগ্যবান হন এবং
তাদের নাগরিকগণও সৌভাগ্যবান হয়, আর
তাদের ইহকালীন ও পরকালীন পরিণতি যাতে
প্রশংসনীয় হয়, আর যাতে ইসলমী শরী‘য়ত ও
তার মজবুত নিয়ম-নীতির বিরুদ্ধাচরণ করা
থেকে সতর্কতা অবলম্বন করতে পারে। কারণ,
তাদের প্রজাগণের শাসন করার ক্ষেত্রে,
তাদের আচার অনুষ্ঠান ও চারিত্রিক
বিচ্যুতির ক্ষেত্রে এবং তাদের সভ্যতা-
সংস্কৃতি ও শিক্ষাব্যবস্থায় খেল-তামাশা,
আমোদ-প্রমোদ ও রঙ্গ-তামাশার অনুপ্রবেশ
ঘটানোর মাধ্যমে এবং সেখানে নারী ও
পুরুষে সহাবস্থানের পরিবেশ সৃষ্টি করার
মাধ্যমে এবং এ ধরনের নানান রকমের অন্যায়
ও খারাপির প্রথা চালু করার ব্যাপারে তারা
তাদের প্রবৃত্তির খেয়াল খুশির অনুরসরণ
করলে এবং নাস্তিক্যবাদী রাষ্ট্রসমূহের
অনুকরণ করলে তারা তাদের স্বহস্তে
নিজেদেরকে ধ্বংসের মুখে ঠেলে দেবে।
সুতরাং তারা যদি এ কাজ করেন, তাহলে
তাদের বন্ধন ছিন্ন হয়ে যাবে এবং ক্ষমতা
দুর্বল হয়ে যাবে, আর যদি তারা আল্লাহকে
তুচ্ছজ্ঞান করে, তাহলে তিনি তাদেরকে
লাঞ্ছিত করবেন এবং তাদের জন্য শাস্তির
ঘোষণা সত্যে পরিণত হবে, আর এটাই হলো
বিশৃঙ্খলা ও বিপর্যয় সৃষ্টিকারীদের যথাযথ
পুরস্কার।
আর পরিশেষে বলতে হয়, প্রজ্ঞাপূর্ণ বক্তব্য
ও গভীর অর্থবোধক বাণীর অধিকারী নবী
সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লামের
নির্দেশ ও উপদেশ থেকে এত বেশি সুন্দর,
পরিপূর্ণ, সুস্পষ্ট ও ব্যাপক অর্থবোধক কথা
অন্য কেনো মানুষের কথার মধ্যে পাওয়া যায়
না। কেননা তিনি বলেছেন:
« ﺃﻻ ﻛُﻠُّﻜُﻢْ ﺭﺍﻉٍ، ﻭﻛُﻠُّﻜُﻢْ ﻣَﺴﺆﻭﻝٌ ﻋﻦ ﺭَﻋِﻴَّﺘِﻪِ، ﻓﺎﻹﻣﺎﻡُ ﺍﻟﺬﻱ
ﻋﻠﻰ ﺍﻟﻨَّﺎﺱِ ﺭﺍﻉٍ، ﻭﻫﻮ ﻣَﺴﺆﻭﻝٌ ﻋﻦ ﺭَﻋِﻴَّﺘِﻪِ، ﻭﺍﻟﺮﺟﻞُ ﺭﺍﻉٍ
ﻋﻠﻰ ﺃَﻫﻞ ﺑﻴﺘِﻪِ، ﻭﻫﻮ ﻣَﺴﺆﻭﻝٌ ﻋﻦ ﺭَﻋِﻴَّﺘِﻪِ ، ﻭﺍﻟﻤﺮﺃﺓُ ﺭَﺍﻋِﻴَﺔٌ
ﻋﻠﻰ ﺃَﻫْﻞِ ﺑَﻴْﺖِ ﺯﻭﺟﻬﺎ، ﻭﻭﻟﺪِﻩِ، ﻭﻫﻲ ﻣﺴﺆﻭﻟَﺔٌ ﻋﻨﻬﻢ،
ﻭَﻋَﺒﺪُ ﺍﻟﺮَّﺟﻞ ﺭﺍﻉٍ ﻋﻠﻰ ﻣﺎﻝ ﺳﻴِّﺪِﻩِ، ﻭﻫﻮ ﻣَﺴْﺆﻭﻝٌ ﻋﻨﻪ، ﺃﻻ
ﻛُﻠُّﻜُﻢْ ﺭَﺍﻉٍ، ﻭﻛُﻠُّﻜُﻢْ ﻣَﺴﺆﻭﻝٌ ﻋﻦ ﺭَﻋِﻴَّﺘِﻪِ» .
“জেনে রেখো! তোমাদের প্রত্যেকেই একজন
দায়িত্বশীল, আর তোমরা প্রত্যেকেই নিজ
অধীনস্থদের সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে।
অতএব, ইমাম, যিনি জনগণের দায়িত্বশীল,
তিনি তার অধীনস্থদের সম্পর্কে
জিজ্ঞাসিত হবেন; পুরুষ গৃহকর্তা তার
পরিবারের দায়িত্বশীল, সে তার
অধীনস্থদের সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে।
নারী তার স্বামীর পরিবার ও সন্তান-
সন্ততির ওপর দায়িত্বশীল, সে তাদের
সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে। কোনো ব্যক্তির
গোলাম স্বীয় মালিকের সম্পদের
দায়িত্বশীল, সে এ সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত
হবে। সাবধান! তোমাদের প্রত্যেকেই
দায়িত্বশীল, আর তোমরা প্রত্যেকেই নিজ
নিজ দায়িত্বাধীন বিষয় সম্পর্কে
জিজ্ঞাসিত হবে।” [31]
তিনি আরও বলেন:
« ﻣَﺎ ﻣِﻦْ ﻋَﺒْﺪٍ ﻳَﺴﺘَﺮْﻋِﻴﻪِ ﺍﻟﻠﻪُ ﺭَﻋِﻴَّﺔً ، ﻓَﻠَﻢْ ﻳَﺤُﻄْﻬَﺎ ﺑِﻨُﺼْﺤِﻪِ
ﺇﻻَّ ﻟَﻢْ ﻳَﺠِﺪْ ﺭَﺍﺋِﺤَﺔَ ﺍﻟﺠَﻨَّﺔ » .
“কোনো বান্দাকে যদি আল্লাহ তা‘আলা
জনগণের নেতৃত্ব প্রদান করেন, আর সে
কল্যাণকামিতার সাথে তাদের তত্ত্বাবধান
না করে, তাহলে সে জান্নাতের ঘ্রাণও
পাবে না।” [32]
অপর এক বর্ণনায় এসেছে:
« ﻣَﺎ ﻣِﻦْ ﻭَﺍﻝٍ ﻳَﻠِﻲ ﺭَﻋِﻴَّﺔً ﻣِﻦْ ﺍﻟْﻤُﺴْﻠِﻤِﻴﻦَ ﻓَﻴَﻤُﻮﺕُ ﻭَﻫُﻮَ ﻏَﺎﺵٌّ
ﻟَﻬُﻢْ ﺇِﻟَّﺎ ﺣَﺮَّﻡَ ﺍﻟﻠَّﻪُ ﻋَﻠَﻴْﻪِ ﺍﻟْﺠَﻨَّﺔَ» .
“যদি কোনো দায়িত্বশীল ব্যক্তি মুসলিম
জনগণের দায়িত্ব লাভ করল এবং তার মৃত্যু হল
এ অবস্থায় যে, সে ছিল খিয়ানতকারী,
তাহলে আল্লাহ তা‘আলা তার জন্য জান্নাত
হারাম করে দেবেন।” [33]
সুতরাং প্রত্যেক দায়িত্বশীল বা প্রশাসক
যেন সেসব ব্যক্তির ব্যাপারে আল্লাহকে ভয়
করে, যাদের নেতৃত্ব আল্লাহ তাকে প্রদান
করেছেন, আর তিনি যেন তাদের কল্যাণ
কামনা করেন এবং তাদের মধ্যে সত্য ও
ন্যায়বিচার করেন। কারণ, তিনি তাদের
ব্যাপারে জিজ্ঞাসিত হবেন।
আল্লাহ হলেন তাওফীক দাতা।
ﻭ ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻰ ﻧﺒﻴﻨﺎ ﻣﺤﻤﺪ ﻭ ﻋﻠﻰ ﺁﻟﻪ ﻭ ﺻﺤﺒﻪ ﻭ ﺳﻠﻢ
.
(আল্লাহ সালাত ও সালাম প্রেরণ করুন
আমাদের নবী মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু
‘আলাইহি ওয়াসাল্লামের ওপর এবং তাঁর
পরিবার-পরিজন ও সকল সাহাবীর ওপর)।
শিক্ষা গবেষণা ও ফতোয়োর স্থায়ী বোর্ড
আমার শ্যালিকারা খোলামেলা
থাকাবস্থায় আমি তাদেরকে গাড়িতে
করে গন্তব্য স্থানে পৌঁছায়ে দেই
প্রশ্ন: আপনাদের জ্ঞাতার্থে সবিনয়ে বলতে
চাই যে, আমি এমন এক কন্যাকে বিয়ে
করেছি, যার ছোট আরও তিন বোন রয়েছে,
আর আমি আমার শশুরের সাথেই বসবাস করি
তার বিভিন্ন কাজে তাকে সহযোগিতা করার
জন্য। কিন্তু সমস্যা হলো ঘরের মধ্যে এবং
আমার শ্যালিকাদের বিভিন্ন দায়িত্ব
পালনকালে তাদের সাথে আমার অনেক
বেশি মেশামেশি হয়ে যায়, তবে
শ্যালিকাদের মাথা ঢাকা থাকে এবং
চেহারা খোলা থাকে, আবার কখনও কখনও
আমাকে তাদের কাউকে মাদরাসা বা
কলেজে বা অফিসে পৌঁছানোর দায়িত্ব
পালন করতে হয়। সুতরাং এ ব্যাপারে
শরী‘আতের বিধান কী?
উত্তর: উল্লিখিত কারণে আপনার শশুরের
সাথে বসবাস করাতে কোনো অসুবিধা নেই –
পারিশ্রমিকের বিনিময়ে অথবা অন্য কোনো
কারণে তার সাথে বসবাস করাটা বৈধ
ব্যাপার। তবে আপনার শ্যালিকাদের জন্য
আবশ্যক হলো তারা আপনার থেকে পর্দা
করবে এবং তাদের চেহারা ঢেকে রাখবে।
কারণ, চেহারা হলো সবচেয়ে সৌন্দর্যপূর্ণ
বস্তু। আল্লাহ তা‘আলা সূরা আন-নূরে বলেন:
﴿ﻭَﻟَﺎ ﻳُﺒۡﺪِﻳﻦَ ﺯِﻳﻨَﺘَﻬُﻦَّ ﺇِﻟَّﺎ ﻟِﺒُﻌُﻮﻟَﺘِﻬِﻦَّ ﺃَﻭۡ ﺀَﺍﺑَﺎٓﺋِﻬِﻦَّ ﺃَﻭۡ ﺀَﺍﺑَﺎٓﺀِ
ﺑُﻌُﻮﻟَﺘِﻬِﻦَّ … ﴾ [ﺍﻟﻨﻮﺭ : ٣١]
“আর তারা যেন তাদের স্বামী, পিতা, শ্বশুর
….ছাড়া কারো কাছে তাদের সৌন্দর্য
প্রকাশ না করে”। [সূরা আন-নূর, আয়াত: ৩১]
আর আপনার জন্য তাদের কোনো একজনকে
নিয়ে নির্জনে অবস্থান করা এবং একাকিনী
অবস্থায় তাকে নিয়ে স্কুল-কলেজ বা অফিসে
যাওয়া বৈধ নয়। কারণ, নবী সাল্লাল্লাহু
‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন:
« ﻟَﺎ ﻳَﺨْﻠُﻮَﻥَّ ﺭَﺟُﻞٌ ﺑِﺎﻣْﺮَﺃَﺓٍ ﺇِﻟَّﺎ ﻭَﻣَﻌَﻬَﺎ ﺫُﻭ ﻣَﺤْﺮَﻡٍ » .
“কোনো মাহরাম পুরুষ সাথী ছাড়া কোনো
ব্যক্তি কখনও কোনো মহিলার সাথে
একান্তে সাক্ষাৎ করবে না।” [34]
তিনি আরও বলেন:
« ﻻَ ﻳَﺨْﻠُﻮَﻥَّ ﺭَﺟُﻞٌ ﺑِﺎﻣْﺮَﺃَﺓٍ ، ﻓَﺈِﻥَّ ﺛَﺎﻟِﺜَﻬُﻤَﺎ ﺍﻟﺸَّﻴْﻄَﺎﻥُ » .
“কোনো ব্যক্তি কখনও কোনো মহিলার সাথে
একান্তে সাক্ষাৎ করবে না। কারণ, তাদের
সাথে তৃতীয় জন হলো শয়তান।” [35]
সুতরাং যখন আপনি তাদের কাউকে নিয়ে
স্কুল-মাদরাসায় যাবেন, তখন আপনার জন্য
আবশ্যক হলো আপনাদের সাথে তৃতীয় আরেক
জনকে সাথে নেওয়া, যাতে তার দ্বারা
একান্ত নির্জনতার সমস্যা দূর হয়ে যায় এবং
তার উপস্থিতিতে নিরাপদ হওয়া যায় সতর্ক
করা শয়তানের কুমন্ত্রণা বা প্ররোচনা
থেকে। আল্লাহ আমাদেরকে এবং
আপনাদেরকে তার প্ররোচনা থেকে রক্ষা
করুন।
শাইখ আবদুল ‘আযীয ইবন আবদিল্লাহ ইবন বায
ভগিনীপতি বা দুলাভাই মাহরামদের কেউ
নন
প্রশ্ন: আমার বোনের জন্য কি তার চাচার
ছেলে তথা চাচাতো ভাই থেকে পর্দা করা
আবশ্যক, যিনি আমাদের আত্মীয় হবেন অর্থাৎ
তার (চাচার) কন্যাকে অচিরেই আমার
ভাইয়ের নিকট বিয়ে দেবেন, তবে জেনে
রাখা দরকার যে, এখন পর্যন্ত বিয়ের কাজ
সম্পন্ন হয় নি। আশা করি আমাদেরকে
বিষয়টি বুঝিয়ে বলবেন?
উত্তর: আপনার বোনের জন্য অপরিহার্য হলো
তার চাচার ছেলে তথা চাচাতো ভাই থেকে
পর্দা করা, যিনি তার মাহরামদের অন্তর্ভুক্ত
কেউ নন, যদিও তিনি আত্মীয় হন এবং যদিও
তার (চাচার) কন্যাকে তার ভাইয়ের নিকট
বিয়ে দেওয়া হয়। কারণ, বোনের স্বামী তথা
দুলাভাই হলেন পরপরুষ আর অনুরূপভাবে ভাবির
পিতা এবং তাদের মত করে অন্যরাও তার
জন্য পরপুরুষ বলে গণ্য হবে।
শাইখ আবদুল্লাহ ইবন আবদির রহমান আল-
জিবরীন
পুরুষদের সাথে পর্দা পরিহিতা নারীর
বসার বিধান
প্রশ্ন: আমার এক বান্ধবী বলে যে, সে তার
সমাজের মাহরাম নন এমন কিছু পুরুষের সাথে
বসতে বাধ্য হয়, অথচ সে পরিপূর্ণভাবে পর্দা
মেনে চলে। তারপর তারা তাকে ও তার
সন্তান-সন্ততিকে সালাম প্রদান করে
এমতাবস্থায় যে, তার স্বামী সেখানে
অনুপস্থিত থাকে এবং সে এ ব্যাপারে
জানে, কিন্তু সে (আমার বান্ধবী) এ অবস্থা
বা প্রথাকে মেনে নিতে পারে না, তবে
পরিস্থিতি তাকে বাধ্য করেছে,
(এমতাবস্থায় তার করণীয় কী)?
উত্তর: আমরা ঐ নারীকে উপদেশ দিচ্ছি যে,
তিনি যেন ঐসব পরপুরুষের সাথে না বসেন,
যদিও তারা তার সমাজের অন্তর্ভুক্ত কেউ
হয়ে থাকে, এমনকি যদিও তিনি তার চেহারা
অন্যান্য অঙ্গ ঢেকে রাখেন। ক্ষমারযোগ্য
হবে যখন দেয়ালের পেছন থেকে অথবা
পর্দার আড়াল থেকে অথবা নারীদের মাঝে
তাদের পক্ষ থেকে শুধু সালাম দেওয়া হবে,
অতঃপর ঐ একসাথে বসা ও সামাজিকতার
ক্ষেত্রে স্বামীর সম্মতি (শরী‘আত কর্তৃক)
সমর্থনযোগ্য বলে বিবেচিত হবে না; তবে এ
বিষয়টি একান্ত নির্জনে একসাথে বসা এবং
বেপর্দা অবস্থায় খোলামেলাভাবে
একসাথে বসার চেয়ে লঘু অপরাধ, আর এর
থেকে দূরে থাকাটাই উত্তম, আর নারীর জন্য
সবচেয়ে উত্তম হলো এমন নিরাপদ দূরত্বে
অবস্থান করা, যাতে সে পুরুষদেরকে না
দেখে এবং তারাও তাকে না দেখে। আর
একমাত্র আল্লাহই আমার সাহায্যস্থল।
শাইখ আবদুল্লাহ ইবন আবদির রহমান আল-
জিবরীন
অপরিচিত নারীদের সাথে মুসাফাহ
(করমর্দন) করা নিষিদ্ধকরণের কারণ
প্রশ্ন: কেন ইসলাম মাহরাম নন এমন পুরুষের
সঙ্গে নারীদেরকে মুসাফাহ করতে নিষেধ
করেছে? আর যে ব্যক্তি কামভাব ব্যতিরেকে
(তার স্ত্রীর সাথে) মুসাফাহ করে তার অযু
ভঙ্গ হয়ে যাবে কিনা?
উত্তর: ইসলাম এটাকে নিষিদ্ধ করেছে।
কারণ, এটা একটা বড় ধরনের ফিতনা যে,
একজন পুরুষ তার মাহরাম নন এমন একজন
নারীর শরীর স্পর্শ করবে, আর ফিতনার
উপলক্ষ বা কারণ এমন প্রতিটি বস্তু বা
বিষয়কে ইসলাম নিষেধ করেছে, আর এ জন্যই
শরী‘আত এ ফ্যাসাদ সৃষ্টিকারী কাজটিকে
প্রতিরোধ করার জন্য দৃষ্টিকে অবনমিত
রাখার জন্য নির্দেশ দিয়েছে। আর যে
ব্যক্তি তার স্ত্রীকে স্পর্শ করবে, তার সে
স্পর্শ দ্বারা তার অযু নষ্ট হবে না, এমনকি
যদিও তার স্পর্শ করার কাজটি কামভাবসহ
হয়ে থাকে; তবে যখন এ স্পর্শের কারণে মযী
(বীর্যের মতো পাতলা পানি) অথবা মনী
(বীর্য) বের হয়ে যায়, তখন মনী (বীর্য) হলে
গোসল করা আবশ্যক হয়ে যাবে এবং ‘মযী’
হলে যৌনাঙ্গ ধৌত করার সাথে সাথে অযু
করা আবশ্যক হবে।
শাইখ মুহাম্মাদ ইবন সালেহ আল-‘উসাইমীন
ভাবির সাথে মুসাফাহ (করমর্দন) করার
বিধান
প্রশ্ন: স্বামীর ভাইদের জন্য তাদের ভাইয়ের
বউ তথা ভাবির সাথে স্বাভাবিক পরিবেশে
মুসাফাহ (করমর্দন) করা বৈধ হবে কি, আর
এটা সাধারণত হয়ে থাকে পিতামাতা ও ভাই-
বোনের উপস্থিতিতে ঈদ বা অনুরূপ কোনো
অনুষ্ঠানকে উপলক্ষ করে?
উত্তর: স্বামীর ভাই অথবা তার চাচা অথবা
মামা অথবা তার চাচার ছেলেদের জন্য
তাদের ভাইয়ের বউ (ভাবি) অথবা তাদের
মামী বা চাচীসহ সকল অপরিচিত মহিলার
সাথে মুসাফাহ করা বৈধ নয়। কারণ, ভাই তার
ভাবির জন্য মাহরাম নন, অনুরূপভাবে চাচা
তার ভাতিজা বউয়ের জন্য মাহরাম নন,
অনুরূপভাবে মামা তার ভাগিনা বউয়ের জন্য
মাহরাম নন, অনুরূপভাবে চাচার ছেলেরা
তাদের চাচাতো ভাইয়ের বউয়ের জন্য
মাহরাম নয়। আর তাদের সাথে করমর্দন বৈধ
না হওয়ার কারণ হলো নবী সাল্লাল্লাহু
‘আলাইহি ওয়াসাল্লামের বাণী, তিনি বলেন:
« ﺇِﻧِّﻲ ﻟَﺎ ﺃُﺻَﺎﻓِﺢُ ﺍﻟﻨِّﺴَﺎﺀَ » .
“আমি নারীদের সাথে মুসাফাহা (করমর্দন)
করি না।” [36]
আর আয়েশা রাদিয়াল্লাহ ‘আনহা বলেন:
« ﻣَﺎ ﻣَﺴَّﺖْ ﻳَﺪُ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠّﻪ ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠﻢ ﻳَﺪَ ﺍﻣْﺮَﺃَﺓٍ
ﻗَﻂُّ، ﻣَﺎ ﻛَﺎﻥَ ﻳُﺒَﺎﻳِﻌُﻬُﻦَّ ﺇﻻَّ ﺑِﺎﻟْﻜَﻼَﻡِ » .
“রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি
ওয়াসাল্লামের হাত কখনও কোনো নারীর
হাত স্পর্শ করে নি, তিনি শুধু কথা বলার
মাধ্যমেই তাদেরকে ‘বায়‘আত’ করাতেন।” [37]
তাছাড়া অপরিচিত নারীদের সাথে মুসাফাহ
করাটা কখনও কখনও তাদের প্রতি দৃষ্টি
দেওয়ার মতো বা আরও প্রকটভাবে তাদের
সাথে ফিতনা সৃষ্টির কারণ হিসেবে ভূমিকা
পালন করে। তবে তারা যদি বোন, ফুফু, পিতার
স্ত্রী (সৎ মা), পুত্রবধুর মতো মাহরাম কেউ হন,
তাহলে তাদের সাথে মুসাফাহা করাটা
দোষের নয়। আর সঠিক ফতোয়া দেওয়ার
তাওফীক দানের মালিক হলেন আল্লাহ
তা‘আলা।
শাইখ আবদুল ‘আযীয ইবন আবদিল্লাহ ইবন বায
মাহরাম নন এমন নারীদের সাথে মুসাফাহ
(করমর্দন) করার বিধান
প্রশ্ন: কোনো কোনো পুরুষ কোনো কোনো
নিকটাত্মীয় নারীর সাথে মুসাফাহ করতে
বাধ্য হয়, অথচ তারা ঐ পুরুষ ব্যক্তির মাহরাম
কেউ নন, বরং আত্মীয় ও প্রতিবেশী হওয়ার
সুবাদে এরূপ করে থাকে; সুতরাং এর বিধান
কী হবে? এ এক্ষত্রে পর্দা করার উদ্দেশ্যে
নারী যদি তার হাতের উপর কাপড়ের টুকরা
রাখে তাহলে তা যথেষ্ট হবে কি?
উত্তর: পুরুষ কর্তৃক অপরিচিত বা মাহরাম নন
এমন নারীর সাথে মুসাফাহা করা বৈধ নয়,
যদিও মুসাফাহা করার সময় সে নারীর হাতের
উপর কাপড়ের টুকরা রাখা হউক না কেন।
ﻭ ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻰ ﻧﺒﻴﻨﺎ ﻣﺤﻤﺪ ﻭ ﻋﻠﻰ ﺁﻟﻪ ﻭ ﺻﺤﺒﻪ ﻭ ﺳﻠﻢ
.
(আল্লাহ সালাত ও সালাম প্রেরণ করুন
আমাদের নবী মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়াসাল্লামের ওপর এবং তাঁর
পরিবার-পরিজন ও সকল সাহাবীর ওপর)।
স্থায়ী ফতোয়া বোর্ড
অপরিচিত বা পরনারীর সাথে কৌশলে
আড়াল করে মুসাফাহ করার বিধান
প্রশ্ন: যথাযথ দলীল ও প্রমাণসহ জানতে চাই
যে, আমার জন্য অপরিচিত বা পরনারীর
সাথে মুসাফাহা (করমর্দন) করা বৈধ হবে
কিনা, যখন আমি তার হাতের ওপর কোনো
কিছু রেখে আড়াল করি? আর এ ক্ষেত্রে কম
বয়স্কা নারীর বিধানের মতো-ই কি বেশি
বয়স্কা নারীর বিধান হবে?
উত্তর: কোনো পুরুষ মানুষের জন্য এমন
অপরিচিত নারীর সাথে মুসাফাহা করা বৈধ
হবে না, যে নারী তার মাহরাম কেউ নন, চাই
সে মুসাফাহা বা করমর্দন সরাসরি হউক অথবা
কৌশলে কোনো কিছু দ্বারা আড়াল করার
মাধ্যমেই হউক। কারণ, এটা ফিতনা বা
বিপর্যয়ের অন্যতম কারণ, আর আল্লাহ
তা‘আলা বলেন:
﴿ﻭَﻟَﺎ ﺗَﻘۡﺮَﺑُﻮﺍْ ﭐﻟﺰِّﻧَﻰٰٓۖ ﺇِﻧَّﻪُۥ ﻛَﺎﻥَ ﻓَٰﺤِﺸَﺔٗ ﻭَﺳَﺎٓﺀَ ﺳَﺒِﻴﻠٗﺎ
٣٢﴾ [ ﺍﻻﺳﺮﺍﺀ : ٣٢]
“তোমরা ব্যভিচারের ধারে কাছেও যেয়ো
না, নিঃসন্দেহে এ হচ্ছে একটি অশ্লীল কাজ
এবং নিকৃষ্ট পথ”। [সূরা আল-ইসরা, আয়াত: ৩২]
আর এ আয়াতটি নির্দেশ করে যে, এমন
প্রত্যেকটি জিনিস আমাদের জন্য পরিহার
করা আবশ্যক, যা যেনা ব্যভিচার পর্যন্ত
পৌঁছিয়ে দেয়, চাই তা যৌনাঙ্গের ব্যভিচার
হউক (আর এটা সবচেয়ে বড় যেনা), অথবা অন্য
কোনো পর্যায়ের ব্যভিচার হউক। আর কোনো
সন্দেহ নেই যে, পুরুষ কর্তৃক অপরিচিত নারীর
হাত স্পর্শ করার ব্যাপারটি যৌনতাকে
উস্কে দেয়, আর এ প্রসঙ্গে অনেক হাদীস
বর্ণিত আছে, যাতে ঐ ব্যক্তির ব্যাপারে
কঠিনভাবে হুমকি রয়েছে, যে ব্যক্তি এমন
নারীর সাথে মুসাফাহা করে, যে নারী তার
মাহরাম নন, আর এ ব্যাপারে যুবতী ও বৃদ্ধার
মাঝে কোনো পার্থক্য নেই। কারণ, যেমন
বলা হয়ে থাকে: (প্রত্যেক পতিত বস্তুরই
সংগ্রহকারী রয়েছে)। তাছাড়া বৃদ্ধা থেকে
যুবতীর সীমারেখা বা পরিচয়ের বিষয়টি
আপেক্ষিক, তাতে উপলব্ধির বিষয়টি
বিভিন্ন রকমের হয়ে থাকে। কেননা একজন
মনে করে যে, এ তো বৃদ্ধা। আবার অন্যজন
মনে করে যে, এ তো যুবতী।
শাইখ মুহাম্মাদ ইবন সালেহ আল-‘উসাইমীন
বৃদ্ধা নারীর সাথে মুসাফাহা (করমর্দন)
করার বিধান
প্রশ্ন: অপরিচিত নারীর সাথে মুসাফাহা
(করমর্দন) করার বিধান কী, যখন সে বৃদ্ধা হয়?
অনুরূপভাবে আরেকটি প্রশ্ন হলো যখন সে তার
(বৃদ্ধার) হাতের উপরে কাপড় বা অনুরূপ
কোনো পর্দা রাখে, তখন তার বিধান কী
হবে?
উত্তর: মাহরাম নন এমন অপরিচিত নারীদের
সাথে মুসাফাহা (করমর্দন) করা সাধারণভাবে
অবৈধ, চাই তারা যুবতী হউক অথবা বৃদ্ধা হউক,
চাই মুসাফাহাকারী ব্যক্তি যুবক হউক, অথবা
হউক অতি বৃদ্ধ। কেননা এর মধ্যে উভয় গ্রুপের
প্রত্যেকের পক্ষ থেকেই ফিতনার আশঙ্কা
রয়েছে। আর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু
‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে সহীহভাবে
বর্ণিত আছে, তিনি বলেন:
« ﺇِﻧِّﻲ ﻟَﺎ ﺃُﺻَﺎﻓِﺢُ ﺍﻟﻨِّﺴَﺎﺀَ » .
“আমি নারীদের সাথে মুসাফাহা (করমর্দন)
করি না।” [38]
আর আয়েশা রাদিয়াল্লাহ ‘আনহা বলেন:
« ﻣَﺎ ﻣَﺴَّﺖْ ﻳَﺪُ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠّﻪ ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠﻢ ﻳَﺪَ ﺍﻣْﺮَﺃَﺓٍ
ﻗَﻂُّ، ﻣَﺎ ﻛَﺎﻥَ ﻳُﺒَﺎﻳِﻌُﻬُﻦَّ ﺇﻻَّ ﺑِﺎﻟْﻜَﻼَﻡِ »
“রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি
ওয়াসাল্লামের হাত কখনও কোনো নারীর
হাত স্পর্শ করেনি; তিনি শুধু কথা বলার
মাধ্যমেই তাদেরকে ‘বায়‘আত’ করাতেন।” [39]
আর কোনো প্রতিবন্ধকতা বা আড়াল করার
মাধ্যমে অথবা আড়াল না করে মুসাফাহা
করার মাধ্যমে কোনো পার্থক্য নেই; বরং
উভয়ের বিধান একই। কারণ, দলীলগুলো
সাধারণ ও নিঃশর্তভাবে বর্ণিত, তাছাড়া
ফিতনার দিকে নিয়ে যায় এমন সব পথ বন্ধ
করার নিমিত্তেই এ ধরনের আড়াল করার
মাধ্যমে মুসাফাহা করার কোনো অনুমোদন
নেই। আর তাওফীক দানের মালিক তো
আল্লাহই।
শাইখ আবদুল ‘আযীয ইবন আবদিল্লাহ ইবন বায
মাহরাম নন এমন আত্মীয়স্বজন ও
অন্যান্যদের সাথে মুসাফাহা করা এবং
তাদেরকে চুম্বন করার বিধান
প্রশ্ন: আমি আমার পরিবার-পরিজন ও
আত্মীয়স্বজন থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়ার পর
কখনও ছয় মাস পর, আবার কখনও পূর্ণ এক বছর
পর তাদের সাথে সক্ষাৎ করি। আর যখনই আমি
বাড়িতে পৌঁছাই, তখন মহিলারা (ছোট ও বড়)
আমাকে অভ্যর্থনা জানায় এবং তারা
আমাকে এমনভাবে চুম্বন করে যে, আমি
তাতে লজ্জাবোধ করি, আর বাস্তব কথা
বলতে কি এ প্রথাটি আমাদের মাঝে
ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে আছে এবং আমার
বংশের লোকজন এটাকে কিছুই মনে করে না।
কারণ, তাদের ধারণা মতে এটা হারাম কিছু
নয়; কিন্তু আমি ইসলামী শিক্ষা অর্জন
করেছি আল-হামদুলিল্লাহ; এ ব্যাপারে আমি
একটা কিংকর্তব্যবিমুঢ় ও দ্বিধাগ্রস্ত
অবস্থার মধ্যে আছি। আমার প্রশ্ন হলো
কীভাবে আমি নারীদের চুম্বন করার বিষয়টি
সংশোধন বা প্রতিকার করতে সক্ষম হব? তবে
জেনে রাখা দরকার যে, আমি যদি তাদের
সাথে মুসাফাহা (করমর্দন) করি, তাহলে
তারা আমার প্রতি ভীষণভাবে ক্ষুব্ধ হন এবং
বলেন: সে আমাদেরকে সম্মান বা শ্রদ্ধা করে
না, আমাদেরকে অপছন্দ করে এবং
আমাদেরকে ভালোবাসে না (ভালোবাসা
বলতে ব্যক্তিগত পর্যায়ে গড়ে উঠা সম্পর্ক।
যুবক ও যুবতীর মাঝে গড়ে উঠা সম্পর্কের
ভালোবাসা নয়) ইত্যাদি ইত্যাদি, আর
এমতাবস্থায় আমি যখন তাদেরকে চুম্বন করব,
তখন কি আমি গুনাহের কাজে জড়িয়ে যাব
না? জেনে রাখা দরকার যে, এ প্রতিকুল মন্দ
অবস্থার ব্যাপারে আমার কোনো নিয়ন্ত্রণও
নেই?
উত্তর: একজন মুসলিম ব্যক্তির জন্য তার স্ত্রী
ও মাহরাম ছাড়া অন্য কারও সাথে মুসাফাহা
করা বা কাউকে চুম্বন করা বৈধ নয়; বরং
এগুলো হারাম কাজের অন্তর্ভুক্ত এবং
ফিতনার অন্যতম কারণ ও অশ্লীলতার
বহিঃপ্রকাশ, আর নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি
ওয়াসাল্লাম থেকে দলীল সাব্যস্ত আছে।
তিনি বলেন:
« ﺇِﻧِّﻲ ﻟَﺎ ﺃُﺻَﺎﻓِﺢُ ﺍﻟﻨِّﺴَﺎﺀَ » .
“আমি নারীদের সাথে মুসাফাহা (করমর্দন)
করি না।” [40]
আর আয়েশা রাদিয়াল্লাহ ‘আনহা বলেন:
« ﻣَﺎ ﻣَﺴَّﺖْ ﻳَﺪُ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠّﻪ ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠﻢ ﻳَﺪَ ﺍﻣْﺮَﺃَﺓٍ
ﻗَﻂُّ ﺣِﻴْﻦَ ﺍﻟْﺒَﻴْﻌَﺔ، ﺇﻧَّﻤَﺎ ﻛَﺎﻥَ ﻳُﺒَﺎﻳِﻌُﻬُﻦَّ ﺑِﺎﻟْﻜَﻼَﻡِ» .
“বায়‘আত গ্রহণের সময় রাসূলুল্লাহ
সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লামের হাত
কখনও কোনো নারীর হাত স্পর্শ করে নি।
তিনি শুধু কথা বলার মাধ্যমেই তাদেরকে
‘বায়‘আত’ করাতেন।” [41]
আর মাহরাম নন এমন নারীদের সাথে
মুসাফাহা করা ও তাদেরকে চুম্বন করা খুবই
নিকৃষ্ট কাজ, হউক তারা চাচাতো বোন অথবা
মামাতো বোন, অথবা প্রতিবেশীদের কেউ
অথবা যে কোনো সম্প্রদায়ের কেউ-
মুসলিমগণের ইজমা বা সর্বসম্মত সিদ্ধান্তের
ভিত্তিতেই এসব হারাম এবং নিষিদ্ধ ঘোষিত
অশ্লীল কাজে জড়িয়ে যাওয়ার অন্যতম
মাধ্যম। সুতরাং মুসলিম ব্যক্তির আবশ্যকীয়
কর্তব্য হলো এ ব্যাপরে সতর্ক হওয়া এবং এ
অভ্যাসে অভ্যস্ত মহিলা আত্মীয়স্বজন ও
অন্যান্য সকল নারীকে অনুরোধ করে বুঝানো
যে, এটা হারাম কাজ, যদিও মানুষ তাতে
অভ্যস্ত হয়ে গেছে, আর কোনো মুসলিম পুরুষ ও
নারীর জন্য এটা করা বৈধ নয়, যদিও তাদের
আত্মীয়স্বজন অথবা তাদের এলাকার
অধিবাসীগণ তাতে অভ্যস্ত হয়ে গেছে; বরং
তাদের জন্য ওয়াজিব হলো এটাকে
প্রত্যাখ্যান করা এবং সমাজকে এর থেকে
সাবধান ও সতর্ক করা, আর মুসাফাহ ও চুম্বন
না করে মৌখিকভাবে সালাম দেওয়াটাই
যথেষ্ট।
শাইখ আবদুল ‘আযীয ইবন আবদিল্লাহ ইবন বায
মাহরাম নন এমন নারীদের সাথে বসার
বিধান
প্রশ্ন: আমি বর্তমানে রিয়াদ শহরে বাস করি
এবং সেখানে আমার নিকটাত্মীয়রাও
অবস্থান করেন, আমার এবং তাদের মধ্যে
আত্মীয়তার দিক থেকে খুবই ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক,
তাদের মাঝে আছেন আমার খালাতো বোন,
চাচীসব ও চাচাতো বোনেরা, আর যখনই আমি
তাদের সাথে সাক্ষাৎ করতে যাই, তখন আমি
তাদেরকে সালাম জানাই এবং চুম্বন করি,
আর তারাও আমার সাথে খোলামেলাভাবে
বসে, অথচ আমি এ প্রথায় অস্বস্তি বোধ করি;
আপনাদের জ্ঞাতার্থে বলছি যে, এ প্রথা
দক্ষিণাঞ্চেলের অধিকাংশ জেলায়
ব্যাপকভাবে প্রচলিত। সুতরাং এ প্রথার
ব্যাপারে আপনাদের বক্তব্য কী এবং আমি
কী করব? অনুগ্রহ করে আমাকে এ ব্যাপারে
অবহিত করবেন। আল্লাহ আপনাদেরকে উত্তম
পুরষ্কার দান করুন।
উত্তর: এ প্রথাটি অত্যন্ত খারাপ একটি প্রথা
বা রীতিনীতি, যা পবিত্র শরী‘য়ত বিরোধী।
আর আপনার জন্য তাদেরকে চুম্বন করা এবং
তাদের সাথে মুসাফাহা (করমর্দন) করা বৈধ
নয়। কারণ, আপনার চাচীগণ, চাচাতো বোন,
মামাতো বোন, খালাতো বোন প্রমুখ আপনার
জন্য ‘মাহরাম’ নন। সুতরাং তাদের জন্য
আবশ্যক হলো আপনার থেকে পর্দা করা এবং
আপনার উদ্দেশ্যে তাদের সৌন্দর্য প্রকাশ না
করা। কেননা আল্লাহ তা‘আলা বলেন:
﴿ﻭَﺇِﺫَﺍ ﺳَﺄَﻟۡﺘُﻤُﻮﻫُﻦَّ ﻣَﺘَٰﻌٗﺎ ﻓَﺴَۡٔﻠُﻮﻫُﻦَّ ﻣِﻦ ﻭَﺭَﺍٓﺀِ ﺣِﺠَﺎﺏٖۚ ﺫَٰﻟِﻜُﻢۡ
ﺃَﻃۡﻬَﺮُ ﻟِﻘُﻠُﻮﺑِﻜُﻢۡ ﻭَﻗُﻠُﻮﺑِﻬِﻦَّۚ﴾ [ ﺍﻻﺣﺰﺍﺏ : ٥٣ ]
“তোমরা তার পত্নীদের কাছ থেকে কিছু
চাইলে পর্দার আড়াল থেকে চাইবে। এ
বিধান তোমাদের ও তাদের হৃদয়ের জন্য
বেশি পবিত্র”। [সূরা আল-আহযাব, আয়াত: ৫৩]
আর এ আয়াতটি ব্যাপক অর্থবোধক, যার
বিধান আলেমগণের বিশুদ্ধ মতে নবী
সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লামের
সম্মানিত স্ত্রীগণ ও তাঁরা ভিন্ন অন্য সকল
(মাহরাম নন এমন) নারীদের জন্য সামানভাবে
প্রযোজ্য, আর যে ব্যক্তি বলে যে, এ
আয়াতের বিধান শুধু নবী সাল্লাল্লাহু
‘আলাইহি ওয়াসাল্লামের সম্মানিত
স্ত্রীগণের জন্য বিশেষভাবে প্রযোজ্য, তার
কথা বাতিল অগ্রহণযোগ্য, যার কোনো
গ্রহণযোগ্য ভিত্তি ও দলিল নেই। আর আল্লাহ
তা‘আলা সূরা আন-নূরে বলেন:
﴿ﻭَﻟَﺎ ﻳُﺒۡﺪِﻳﻦَ ﺯِﻳﻨَﺘَﻬُﻦَّ ﺇِﻟَّﺎ ﻟِﺒُﻌُﻮﻟَﺘِﻬِﻦَّ ﺃَﻭۡ ﺀَﺍﺑَﺎٓﺋِﻬِﻦَّ ﺃَﻭۡ ﺀَﺍﺑَﺎٓﺀِ
ﺑُﻌُﻮﻟَﺘِﻬِﻦَّ ….. ﴾ [ﺍﻟﻨﻮﺭ : ٣١ ]
“আর তারা যেন তাদের স্বামী, পিতা,
শ্বশুর….ছাড়া কারো কাছে তাদের সৌন্দর্য
প্রকাশ না করে”। [সূরা আন-নূর, আয়াত: ৩১]
আর পর্দার এ আয়াতের বিধান থেকে
যাদেরকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে, আপনি
তো তাদের অন্তর্ভুক্ত কেউ নন; বরং আপনার
চাচী, চাচাতো বোন, মামাতো বোন,
খালাতো বোন প্রমুখের মাঝে আপনি হলেন
সম্পূর্ণ এক অপরিচিত পর পুরুষ, অর্থাৎ আপনি
তাদের মাহরাম কেউ নন, এমতাবস্থায় আপনার
আবশ্যকীয় কর্তব্য হলো আমরা যা আলোচনা
করলাম, তা তাদেরকে জানিয়ে দেওয়া এবং
তাদের নিকট এ ফতোয়া পাঠ করে শুনানো,
যাতে তারা আপনাকে ক্ষমা করে বা
অভিযোগ থেকে মুক্তি দেয় এবং এ ব্যাপারে
শরী‘আতের বিধান সম্পর্কে জানতে পারে।
আর কোনো প্রকার চুম্বন অথবা মুসাফাহা
ছাড়া তাদেরকে সালাম দেওয়াটাই আপনার
জন্য যথেষ্ট, যার কারণটি আমরা আয়াত
থেকে উল্লেখ করেছি।
তাছাড়া কোনো এক নারী নবী সাল্লাল্লাহু
‘আলাইহি ওয়াসাল্লামের সাথে মুসাফাহা
করতে চাইলে তিনি বলেন:
« ﺇِﻧِّﻲ ﻟَﺎ ﺃُﺻَﺎﻓِﺢُ ﺍﻟﻨِّﺴَﺎﺀَ » .
“আমি নারীদের সাথে মুসাফাহা (করমর্দন)
করি না।” [42]
আর আয়েশা রাদিয়াল্লাহ ‘আনহা বলেন:
« ﻣَﺎ ﻣَﺴَّﺖْ ﻳَﺪُ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠّﻪ ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠﻢ ﻳَﺪَ ﺍﻣْﺮَﺃَﺓٍ
ﻗَﻂُّ، ﻣَﺎ ﻛَﺎﻥَ ﻳُﺒَﺎﻳِﻌُﻬُﻦَّ ﺇﻻَّ ﺑِﺎﻟْﻜَﻼَﻡِ » .
“রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি
ওয়াসাল্লামের হাত কখনও কোনো নারীর
হাত স্পর্শ করে নি। তিনি শুধু কথা বলার
মাধ্যমেই তাদেরকে ‘বায়‘আত’ করাতেন।” [43]
আর সহীহ মুসলিমে আয়েশা রাদিয়াল্লাহ
‘আনহা থেকে ইফকের কাহিনী প্রসঙ্গে
বর্ণিত আছে, তিনি বলেন:
« ﻟﻤﺎ ﺳﻤﻌﺖ ﺻﻮﺕ ﺻﻔﻮﺍﻥ ﺑﻦ ﺍﻟﻤﻌﻄﻞ، ﺧﻤَّﺮﺕُ ﻭﺟﻬﻲ
ﻭﻛﺎﻥ ﻗﺪ ﺭﺁﻧﻲ ﻗﺒﻞ ﺍﻟﺤﺠﺎﺏ »
“যখন আমি সাফওয়ান ইবন মু‘য়াত্তালের কণ্ঠ
শুনতে পেলাম, তখন আমি আমার চেহারা
ঢেকে ফেললাম, আর সে আমাকে পর্দার
আয়াত নাযিল হওয়ার পূর্বে দেখেছিল”।
সুতরাং এটা প্রমাণ করে যে, পর্দার আয়াত
নাযিল হওয়ার পর নারীগণ তাদের চেহারা
ঢেকে রাখতেন। আল্লাহ মুসলিম সমাজের
অবস্থার সংস্কার ও সংশোধন করে দিন এবং
তাদেরকে দীনের সঠিক বুঝ দান করুন। আর
তাওফীক দানের মালিক তো আল্লাহই।
শাইখ আবদুল ‘আযীয ইবন আবদিল্লাহ ইবন বায
পুরুষ ব্যক্তি কর্তৃক তার কন্যাকে চুম্বন করা
বৈধ
প্রশ্ন: পুরুষ ব্যক্তি কর্তৃক তার কন্যাকে চুম্বন
করা বৈধ কিনা, যখন সে বড় হয়ে যায় এবং
তার বয়স প্রাপ্তবয়স্কের পর্যায়ে উপনীত হয়,
চাই সে বিবাহিতা হউক অথবা অবিবাহিতা,
চাই সে চুম্বন হউক তার গালে বা মুখে বা
অনুরূপ কোনো স্থানে, আর যখন মেয়ে তার
পিতার ঐসব স্থানে চুম্বন করে, তখন তার
বিধানই বা কী হবে?
উত্তর: পুরুষ ব্যক্তি কর্তৃক বিনা কামুক
দৃষ্টিতে তার বয়স্ক কন্যা বা কম বয়সের
কন্যাকে চুম্বন করাতে কোনো অসুবিধা নেই,
তবে শর্ত হলো মেয়ে বড় হলে চুম্বন হতে হবে
তার গালের মধ্যে। কেননা আবূ বকর সিদ্দীক
রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে সাব্যস্ত আছে যে,
তিনি তাঁর কন্যা আয়েশা রাদিয়াল্লাহু
‘আনহাকে তাঁর গালে চুম্বন দিয়েছেন।
আর মুখের উপর চুম্বন করার বিষয়টি কখনও
কখনও জাতিগত কামভাবকে উস্কিয়ে
দেওয়ার সম্ভাবনা রাখে, যার ফলে তা বর্জন
করাটাই বেশি উত্তম এবং অধিক সাবধানতা।
আর অনুরূপভাবে মেয়ের জন্যও তার পিতার
নাকে বা মাথায় বিনা কামুক দৃষ্টিতে চুম্বন
করা বৈধ। আর ফিতনা নির্মূল করার উদ্দেশ্য
এবং অশ্লীলতার সকল পথ বন্ধ করার জন্য
কামভাবসহ এ ধরনের চুম্বন করাটা সকলের
জন্যই হারাম বলে গণ্য হবে।
শাইখ আবদুল আযীয ইবন আবদিল্লাহ ইবন বায
[1] সহীহ বুখারী, হাদীস নং- ৪৮০৮; সহীহ
মুসলিম, হাদীস নং- ৭১২২
[2] সহীহ মুসলিম, হাদীস নং- ৭১২৪
[3] ইবন মাজাহ, হাদীস নং- ১০০০। আলবানী
হাদীসটিকে সহীহ বলেছেন।
[4] ইবনু মাজাহ, হাদীস নং- ১০০০। আলবানী
হাদীসটিকে সহীহ বলেছেন।
[5] সহীহ বুখারী, হাদীস নং- ৮৩২
[6] সহীহ বুখারী, হাদীস নং- ৬৮৮০
[7] সহীহ মুসলিম, হাদীস নং- ৭৬৬৬
[8] ইসলামী শরী‘আতের পরিভাষায় ‘ফরযে
কিফায়া’ এমন একটি আবশ্যকীয় কাজ বা
‘ইবাদত, যা মুসলিম সমাজের একটি বিশেষ
গোষ্ঠী পালন করলে বাকি মুসলিম
জনগোষ্ঠীর পক্ষ থেকে আদায় হয়ে যায়। –
অনুবাদক।
[9] আহমাদ, আবু দাউদ (হাদীস নং- ৪৯৫) ও
হাকেম রহ. প্রমুখ, আর সুয়ূতী রহ. হাদীসটি
সহীহ হওয়ার ব্যাপারে ইঙ্গিত করেছেন।
[10] সহীহ বুখারী ও মুসলিম।
[11] তিরমিযী, হাদীস নং- ২১৬৫
[12] আহমাদ ও ইবন মাজাহ।
[13] সহীহ মুসলিম, হাদীস নং- ১৮৬
[14] ইবন মাজাহ, হাদীস নং- ১০০০। আলবানী
হাদীসটিকে সহীহ বলেছেন।
[15] সহীহ বুখারী, হাদীস নং- ৪৮০৮; সহীহ
মুসলিম, হাদীস নং- ৭১২২
[16] সহীহ বুখারী ও মুসলিম
[17] তিরমিযী, হাদীস নং- ২১৬৫
[18] সূরা আন-নুর, আয়াত: ৩০
[19] ত্ববারানী ও হাকেম।
[20] সহীহ বুখারী, হাদীস নং- ৫২৬৮
[21] আন-নিহায়া ও আল-কামূস।
[22] তিরমিযী, হাদীস নং- ২১৬৫
[23] সহীহ বুখারী ও মুসলিম।
[24] সহীহ বুখারী ও মুসলিম।
[25] সহীহ বুখারী ও মুসলিম।
[26] সহীহ বুখারী ও মুসলিম।
[27] সহীহ বুখারী ও মুসলিম।
[28] ‘ইস্তিখারা’ হলো কোনো বিষয়কে
কেন্দ্রে করে নির্ধারিত কিছু দো‘য়ার
মাধ্যমে আল্লাহ তা‘আলার নিকট সে বিষয়ে
ভালো ও কল্যাণ কামনা করা। -অনুবাদক।
[29] সহীহ বুখারী ও মুসলিম।
[30] ইমাম আহমাদ ইবন হাম্বল রহ. হাদীসটি
সহীহ সনদে উমার রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে
বর্ণনা করেছেন।
[31] সহীহ বুখারী হাদীস নং- ৬৭১৯; সহীহ
মুসলিম।
[32] সহীহ বুখারী ( হাদীস নং- ৬৭৩১) ও
মুসলিম।
[33] সহীহ বুখারী, হাদীস নং- ৬৭৩২
[34] সহীহ মুসলিম, হাদীস নং- ৩৩৩৬
[35] বায়হাকী, হাদীস নং- ১১০৮৫
[36] ইবনু মাজাহ, হাদীস নং- ২৮৭৪, আহমাদ,
মুসনাদ, হাদীস নং- ২৭০০৮
[37] সহীহ বুখারী ও মুসলিম।
[38] ইবনু মাজাহ, হাদীস নং- ২৮৭৪; আহমাদ,
মুসনাদ, হাদীস নং- ২৭০০৮
[39] সহীহ বুখারী ও মুসলিম।
[40] ইবনু মাজাহ, হাদীস নং- ২৮৭৪; আহমাদ,
মুসনাদ, হাদীস নং- ২৭০০৮
[41] সহীহ বুখারী ও মুসলিম।
[42] ইবনু মাজাহ, হাদীস নং- ২৮৭৪; আহমাদ,
মুসনাদ, হাদীস নং- ২৭০০৮
[43] সহীহ বুখারী ও মুসলিম।
______________________________________________________________________________________
শাইখ আবদুল ‘আযীয ইবন আবদিল্লাহ ইবন বায
শাইখ মুহাম্মাদ ইবন সালেহ আল-‘উসাইমীন
শাইখ আবদুল্লাহ ইবন আবদির রহমান আল-
জিবরীন
এবং
স্থায়ী ফতোয়া বোর্ডের ফতোয়া
অনুবাদক: ড. মো: আমিনুল ইসলাম
সম্পাদক: ড. আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া
সূত্র: ইসলামহাউজ
Top Post and Pages
Pages
- 30(ত্রিশ) পারা কুর’আনের আরবী থেকে বাংলা ও ইংরেজী অনুবাদ
- 1.সুরাতুল ফাতিহা(01-07)
- 10. সুরা ইউনূস (01- 109)
- 100.সুরাহ আল আদিয়াত (1-11)
- 101.সুরাহ আল করিয়াহ(1-11)
- 102.সুরাহ আত-তাকাছুর(1-8)
- 103.সুরাহ আল আছর(1-3)
- 104.সুরাহ হুমাযাহ(1-9)
- 105.সুরাহ আল ফিল(1-5)
- 106.সুরাহ আল কুরাঈশ (1-4)
- 107.সুরাহ আল মাউন (1-7)
- 108.সুরাহ আল কাউসার (1-3)
- 109.সুরাহ আল কাফিরুন (1-6)
- 11. সুরা আল হুদ (01-123)
- 110.সুরাহ আল নাসর (1-3)
- 111.সুরাহ আল লাহাব(1-5)
- 112.সুরাহ আল ইখলাস(1-4)
- 113.সুরাহ আল ফালাক (1-5)
- 114.সুরাহ আন নাস(1-6)
- 12. আল ইউসুফ (01-111)
- 13. সুরা আল – রাদ (01-43)
- 14. সুরা আল ইবরাহীম (01-52)
- 15. সুরা আল হিজর (01-99)
- 16. সুরা আল নাহল (01-128)
- 17. সুরা বনী ইসরাইল(ইসরা)-(01-111)
- 18. সুরাহ আল কাহাফ(01-110)
- 19. সুরাহ মরিয়ম (01-98)
- 2.সুরাতুল বাকারাহ(01-286)
- 20. সুরাহ তহা (01-135)
- 21. সুরাহ আল আম্বিয়া(01-112)
- 22. সুরাহ আল হজ্ব(01-78)
- 23. সুরাহ মু ‘মিনুন(01-118)
- 24. সুরাহ আন – নূর (01-64)
- 25. সুরাহ আল ফুরকান (01-77)
- 26. সুরাহ আল শু ‘আরা(01-227)
- 27. সুরাহ আল নমল (01-93)
- 28.সুরাহ আল কাসাস (01-88)
- 29. সুরাহ আল আনকাবুত(01-69)
- 3.সুরা আল – ইমরান(01-200)
- 30. সুরাহ আর রুম(01-60)
- 31. সুরাহ লোকমান (01-34)
- 32. সুরাহ আল সাজদাহ(01-30)
- 33. সুরাহ আল আহযাব (01-73)
- 34. সুরাহ সাবা (01-54)
- 35. সুরাহ ফাতির (01-45)
- 36. সুরাহ ইয়াসিন (01-83)
- 37. সুরাহ আল সফফাত(01-182)
- 38. সুরাহ আল ছোয়াদ(01-88)
- 39. সুরাহ আল জুমার(01-75)
- 4. সুরা আন- নিসা (01-176)
- 40.সুরাহ গাফের/মু ‘মিন(1-85)
- 41.সুরাহ ফুযযিলাত/হা মিম -সাজদাহ(1-54)
- 42. সুরাহ আল শুরা (01-53)
- 43. সুরাহ জুখরুফ(01-89)
- 44.সুরাহ আল দুখান(01-59)
- 45. সুরাহ আল জাসিয়াহ(01-37)
- 46. সুরাহ আল আহকাফ(01-35)
- 47. সুরাহ মুহাম্মাদ(01-38)
- 48. সুরাহ আল ফাতেহ (01-29)
- 49. সুরাহ আল হুজুরাত(01-18)
- 5. সুরা আল – মায়িদা( 01-120)
- 50. সুরাহ আল কফ (01-45)
- 51. সুরাহ আল যারিয়াত(01-60)
- 52. সুরাহ আল তুর (01-49)
- 53. সুরাহ আল নাজম(01-62)
- 54. সুরাহ আল কমার (01-55)
- 55. সুরাহ আর রহমান (01-78)
- 56. সুরাহ আল ওয়াকিয়াহ (01-96)
- 57. সুরাহ আল হাদীদ(01-29)
- 58. সুরাহ আল মুজাদিলাহ (01-22)
- 59. সুরাহ আল হাশর(01-24)
- 6.সুরা আল আনআম(01-165)
- 60. সুরাহ আল মুমতাহিনাহ(1-13)
- 61.সুরাহ আল ছফা(1-14)
- 62. সুরাহ আল জুমুআহ (1-11)
- 63.সুরাহ আল মুনাফিকুন(01-11)
- 64. সুরাহ আল তাগাবুন(01-18)
- 65. সুরাহ আল তালাক(01-12)
- 66. সুরাহ আত তাহরীম(01-12)
- 67.সুরাহ আল মূলক(01-30)
- 68. সুরাহ আল কলাম(01-52)
- 69.সুরাহ আল হাককাহ(01-52)
- 7.সুরা আল – আরাফ(01-206)
- 70. সুরাহ মা ‘আরিজ(01-44)
- 71.সুরাহ আল নুহ((01-28)
- 72. সুরাহ আল জিন(01-28)
- 73.সুরাহ আল মুযাম্মিল( (01-20)
- 74. সুরাহ আল মুদাসসির(01-56)
- 75.সুরাহ আল কিয়ামাহ (1-40)
- 76.সুরাহ আল দাহর (1-31)
- 77.সুরাহ আল মুরসালাত (01-50)
- 78.সুরাহ আন নাবা (01-40)
- 79.সুরাহ আন নাযিয়াত (01-46)
- 8. সুরা আল- আনফাল(01-75)
- 80.সুরাহ আল আবাসা (01-42)
- 81.সুরাহ আত তাকভীর (01-29)
- 82.সুরাহ আল ইনফিতর (01-19)
- 83.সুরাহ আল মুতফফিফিন(1-36)
- 84.সুরাহ আল ইনশিকাক (1-25)
- 85.সুরাহ আল বুরুজ (1-22)
- 86.সুরাহ আল তারিক (1-17)
- 87.সুরা আল আ ‘লা (1-19)
- 88.সুরাহ আল গাশিয়াহ (1-26)
- 89.সুরাহ আল ফাযর (1-30)
- 9. সুরা আত – তাওবাহ(01-129)
- 90.সুরাহ আল বালাদ (1-20)
- 91.সুরাহ আস সামস(1-15)
- 92.সুরাহ আল লাইল(1-21)
- 93.সুরাহ আদ দুহা (1-11)
- 94.সুরাহ ইনশিরাহ (1-8)
- 95.সুরাহ আত-তীন(1-8)
- 96.সুরাহ আল আলাক (1-19)
- 97.সুরাহ আল ক্বদর (1-5)
- 98.সুরাহ আল বায়য়িনাহ(1-8)
- 99.সুরাহ আল যিলযাল(1-8)
- অডিও লেকচার
- অন্তর বিষয়কঃ বিধ্বংসী বিষয় : অহংকার-দুনিয়ার মহব্বত-ঝগড়া-বিবাদ-আসক্তি
- অন্তর বিধ্বংসী বিষয় : অহংকার , অহংকার কাকে বলে ? এবং অহংকারে পরিণতি কি?
- অন্তর বিধ্বংসী বিষয়: দুনিয়ার মহব্বত
- অন্তর বিধ্বংসী বিষয়: দুনিয়ার মহব্বত
- অন্তর মরে যাওয়ার দশ কারণ!!
- অন্তর-বিধ্বংসী বিষয়সমূহ : ঝগড়া-বিবাদঃ এক. ঝগড়া-বিবাদ বলতে আমরা কি বুঝি? দুই. আলেম ওলামারা কেন ঝগড়া-বিবাদকে অধিক ঘৃণা করেন? তিন. প্রসংশনীয় বিবাদ আর নিন্দনীয় বিবাদ কোনটি? উভয়টির উদাহরণ কি? চার. ঝগড়া বিবাদ করা কি মানুষের স্বভাবের সাথে জড়িত নাকি তা তার উপার্জন।?
- অন্তরের আমল: দ্বীনদারিঃ পরহেজগারি বা দ্বীনদারির গুরুত্ব ও ফজিলত:
- আসক্তি কি? আসক্তিকে কেন সৃষ্টি করা হয়েছে? আসক্তির পূজা করে নিষিদ্ধ বিষয়সমূহে জড়িত হওয়ার কারণগুলো কি? আসক্তির চিকিৎসা কি?,যখন কোন মানুষের অন্তরে শয়তান কু-মন্ত্রণা দেয়, এ ধরনের কু-মন্ত্রণা যখন মুসলিমের অন্তরে আসবে, তখন একজন মুসলিমের করণীয় কি?
- নিফাক বা মুনাফিকী কাকে বলে এবং পরিণতি কি?
- হিদায়াত ব্যাপারটা অন্তরের স্থায়ী কোন অবস্থা না। জাহেলিয়াত থেকে দ্বীনের বুঝ পেয়ে ইসলামে ফিরে আসা মানেই একটা মানুষ ইসলামে টিকে থাকবে তার কোন গ্যারান্টি নেই। অনেক মানুষ ইসলামকে পাবার জন্য কঠিন ত্যাগ, পরীক্ষার মধ্য দিয়ে আসে তো কেউ বা আবার অনেকটা কম চেষ্টায়ই হিদায়াত পেয়ে যায়।
- অন্যায়-অত্যাচার-অবিচার-জুলুম-জালিম-হত্যার বিধান।
- অন্যায়-অত্যাচার করা হারাম
- আপনার স্বেচ্ছাচারিতা যেন অন্যের কষ্টের কারণ না হয়
- কেউ অবৈধভাবে অন্যের সাথে বিবাদে লিপ্ত হয়েছে তা জেনেশুনেও অন্য কেউ এ ব্যাপারে তাকে সহযোগিতা করলে আল্লাহ্ তা‘আলা তার উপর অসন্তুষ্ট হন যতক্ষণ না সে তা পরিত্যাগ করে।
- কোন নির্দোষকে অন্যের দোষে দন্ডিত করা হারাম।
- প্রশ্নঃ যে স্বামী তার স্ত্রীর হক্ক আদায় করেনা, স্ত্রীকে অবহেলা ও তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করে, তার হক্ক থেকে বঞ্চিত করে, স্ত্রীকে মারধর ও জুলুম অত্যাচার করে. . .এম জালেম বা অত্যাচারী স্বামীর জন্যে কি শাস্তি রয়েছে?
- মানুষকে অযথা শাস্তি দেয়া কিংবা প্রহার করা কবীরা গুনাহ্ ও হারাম।
- সমাজে প্রচলিত আছে, অন্যায় যে করে আর অন্যায় যে সহে সবাই সমান। একথা কি সত্য?
- সমাজে প্রচলিত আছে, অন্যায় যে করে আর অন্যায় যে সহে সবাই সমান। একথা কি সত্য?
- অপরের গৃহ-প্রবেশে অনুমতির আদব
- অমুসলিম ও নাস্তিকদের বিষয়ে বিস্তারিত বিধিবিধান
- অমুসলিম আয়া রেখে তার উপর সন্তানের লালন পালনের দায়িত্ব দেওয়া কি বৈধ?
- অমুসলিম এমন অনেক খাদ্য ভক্ষন করে, যা ইসলামে হারাম। সুতরাং তাঁদের পাত্র ব্যবহার করা কি বৈধ?
- অমুসলিম সংখ্যালঘুদের প্রতি ইসলামের উদারতা
- অমুসলিমদের ইসলামে আসার কাহিনী
- অমুসলিমদের জবেহকৃত পশুর গোশত খাওয়া বৈধ কি?
- অমুসলিমদের সাথে বৈবাহিক সম্পর্ক কায়েম করা বৈধ কি?
- অমুসলিমদের সাথে মুসলিমদের ব্যবহার কেমন হবে?
- অমুসলিমদেরকে সালাম দেওয়া যায় কি?
- অমুসলিমের ঘরে পানাহার বৈধ কি ?
- আমরা ইসলামি শরিয়ার আলোকে সুস্পষ্টভাবে জানতে চাই মুসলমানেরা অমুসলমানের প্রতি কোন দৃষ্টিতে তাকাবে এবং অমুসলমানদের সাথে কী ধরনের আচরণ করবে?
- আমি ইসলাম গ্রহণ করতে বাধ্য হয়েছি
- ইহুদি ও খ্রিস্টানকে সর্ব প্রথম নিজ থেকেই সালাম দেয়ার বিধান কি?
- ইহুদী, খ্রীষ্টান ও কাফেররা মুমিনদের বন্ধু হতে পারে কী?
- ইহুদীদের অভিশপ্ত হওয়ার ১০টি কারণ
- একত্রে মুসলিম অমুসলিম উভয়ই থাকলে কোন শব্দে সালাম দেওয়া যাবে? এ ক্ষেত্রে কি ‘আস- সালামু আলা মানিত্তাবাআলা হুদা’ বলে সালাম দিতে হবে?
- কাফিরদের সাথে যে কোনভাবে মিল ও সাদৃশ্য বজায় রাখার বিধান কি?
- কাফেরদের কোন ধরনের সাদৃশ্য গ্রহণে দোষ আছে?
- কাফেরের সাথে বসবাস করলে যে বিষয়গুলো অবশ্য খেয়াল রাখা উচিত!
- কোন অমুসলিম ইফতারি পার্টি দিলে তা খাওয়া বৈধ কি?
- কোন অমুসলিমকে অনুদিত কুরআন অথবা যাতে কুরআনী আয়াত আছে এমন বই পড়তে দেওয়া বৈধ কি? কার্যক্ষেত্রে কোন অমুসলিমের অফিস বা বাড়িতে নামাজ পড়া শুদ্ধ কি?
- কোন কাফের দাওয়াত দিলে খাওয়া এবং তাদের প্রস্তুতকৃত খাদ্য খাওয়া বৈধও কি?
- কোন কাফেরকে ইসলামে নিষিদ্ধ খাবার খেতে দেয়া বৈধ কি?
- ক্রিসমাস ডে ও নববর্ষ এর আগমনে কাফেরদেরকে মুবারকবাদ দেওয়া যায় কি? যেহেতু ওরা আমাদের সাথে কাজ করে। ওরা যদি আমাদেরকে সম্ভাষণ জানায়, তাহলে ওদেরকে আমরা কিভাবে উত্তর দেব? এই উপলক্ষ্যে ওদের আয়োজিত কোন অনুষ্ঠানে যোগদান করা বৈধ কি? উক্ত বিষয়ে সমূহে কোন একটা করে ফেললে মানুষ গোনাহগার হবে কি? যদি সদ্ব্যবহার, চক্ষুলজ্জা বা সঙ্কোচ ইত্যাদি খাতিরে করা হয়? আর এ সবে ওদের অনুরূপ করা চলবে কি?
- নও মুসলিমের কাহিনীঃ ডঃ শিবশক্তি স্বরূপজীর একটি সাক্ষাৎকার
- নাস্তিকতার ভয়ংকর ছোবলে বাংলাদেশের যুবসমাজ!!
- প্রশ্ন: আমার প্রতিবেশিনী একজন আমেরিকান খ্রিস্টান। খ্রিস্টমাস উপলক্ষে তিনি আমাকে কিছু হাদিয়া পাঠিয়েছেন। আমি তাকে এ হাদিয়াগুলো ফেরত দিতে পারছি না; যাতে তিনি রেগে না যান!! আমি কি এ হাদিয়াগুলো গ্রহণ করতে পারি যেভাবে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কাফেরদের পাঠানো হাদিয়া গ্রহণ করেছেন?
- প্রশ্ন: আমি একটি ইসলামিক স্কুলে শিক্ষক হিসেবে কর্মরত আছি। আমাদের সাথে ডেনমার্কের কিছু অমুসলিম শিক্ষক আছেন। প্রতিবছর খ্রিস্টমাসের উৎসব উপলক্ষে আমরা সকলে একটি হলরুমে একত্রিত হই, নিজেরা হালাল খাবার তৈরী করি, কোন ড্রিংক্স করি না। উল্লেখ্য, আমরা এ অনুষ্ঠানটি করি খ্রিস্টমাসের উৎসব শেষ হওয়ার প্রায় একমাস বা তারও বেশিদিন পর; যাতে করে তাদের উৎসবে অংশ গ্রহণ করার সংশয় থেকে আমরা দূরে থাকতে পারি। মুসলমান হিসেবে আমাদের এ ভোজ অনুষ্ঠানে যোগদান করা কি জায়েয হবে? আমরা তো নিজেরা খাবার প্রস্তুতে অংশ গ্রহণ করে থাকি?
- প্রশ্ন: কাফেরদের ধর্মীয় উৎসব ও আচারানুষ্ঠান উপলক্ষে তাদেরকে শুভেচ্ছা জ্ঞাপন করা নাজায়েয হওয়া সংক্রান্ত ফতোয়াগুলো আমি পড়েছি। কিন্তু আমি জানতে চাই, তাদের ব্যক্তিগত যেসব অনুষ্ঠানাদি রয়েছে যেমন- বিয়ে-সাদী, নিখোঁজ ব্যক্তির ফিরে আসা ইত্যাদি উপলক্ষে তাদেরকে শুভেচ্ছা জানানোর বিধান কি?
- প্রয়োজনে কোন অমুসলিমকে কি মসজিদে প্রবেশের অনুমতি দেওয়া যেতে পারে?
- বিবেকবান অমুসলিম বন্ধুর প্রতি এ ক টি আ হ বা ন
- মহান আল্লাহ কুরআনে বলেছেন, “অতঃপর নিষিদ্ধ মাসগুলো অতিবাহিত হলে অংশীবাদীদেরকে যেখানে পাও হত্যা কর, তাদেরকে বন্দি কর, অবরোধ কর এবং প্রত্যেক ঘাঁটিতে তাদের জন্য ওত পেতে থাক। কিন্তু যদি তারা তওবা করে, যথাযথ নামাজ পরে ও জাকাত প্রদান করে, তাহলে তাদের পথ ছেড়ে দাও। নিশ্চয় আল্লাহ চরম ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।” (তওবাহঃ ৫) “ আর যেখানে পাও, তাদেরকে হত্যা কর এবং যেখান থেকে তোমাদেরকে বহিষ্কার করেছে, তোমরা সেখান থেকে তাদেরকে বহিষ্কার কর।” (বাকারাহঃ ১৯১) এ সবের মানে কি কুরআন আমাদেরকে অমুসলিমদেরকে হত্যা করতে বলেছে?
- মুসলিম বালকের হাতে খ্রিস্টান প্রশিক্ষকের ইসলাম গ্রহণ!
- মুসলিমরা জান্নাতে যাবে আর হিন্দুরা বা অন্য ধর্মের লোকেরা জাহান্নামে যাবে, এতে কি আল্লাহ্ সবার জন্য সুবিচার করেছেন?
- মূর্তিপূজা উপলক্ষে বসানো মেলা বা বাজার থেকে কোন বৈধ জিনিস ক্রয় করা কি অবৈধ?
- স্রষ্টাকে কে সৃষ্টি করলো?
- অমুসলিম বা নাস্তিকদের জন্য।!
- আল্লাহ কি সত্যিই আছেন !!!??
- ইসলাম শুধু আরবদের জন্য!!?
- ইসলাম সম্পরকে অভিযোগ! ইসলাম প্রতিস্ঠিত হয়েছে তলোয়ারের মাধ্যমে, মুসলিমরা অসহিষ্ণু! বাস্তবতা কতটুকু?
- ইসলাম সম্পর্কে অমুসলিমদের ২০টি বিভ্রান্তিকর প্রশ্নের জবাব
- ইসলামের কিছু আলোচিত বিষয়ে অগ্রহণযোগ্য বিভ্রান্তি
- কাফেরদের জন্য কি ইসলাম গ্রহন করা আবশ্যক??
- পদার্থ নাকি স্রষ্টা?
- পরকালের জীবনের প্রমাণ কি? (যৌক্তিক ভাবে)
- বিবেকবান অমুসলিম বন্ধুর প্রতি একটি আহবান?
- বোকা বানানো তত্ত্ব. স্টিফেন হকিং তত্ত্ব –
- মুসলিমরা জান্নাতে যাবে আর হিন্দুরা বা অন্য ধর্মের লোকেরা জাহান্নামে যাবে,এতে কি আল্লাহ সুবিচার করেছেন?
- সূর্য কি পৃথিবীর চারদিকে ঘোরে?
- সৃষ্টিকর্তাকে সৃষ্টি করেছে কে? একটি সরল উত্তর:
- সেকুলারিজম বা ধর্ম নিরেপেক্ষতা একটি নাস্তিক্যবাদী কুফুরী মতবাদ
- আকিকা করা ও নাম রাখার বিধান.
- আকীকা এবং এ সংক্রান্ত বিধানাবলি ও রাসুলুল্লাহ সঃ এর সুন্নাহ সমুহ
- ইসলামে আকীকা করার বিধান
- এ কথা কি ঠিক যে, যার নাম “মুহাম্মদ” এবং মরিয়ম হবে সে জান্নাতী হবে এবং তাঁকে গালি দেওয়া ও প্রহার করা যাবে না?
- কাউকে খারাপ বা মন্দ নামে ডাকার বিধান কি?
- কারোর নিজের জন্য রাজাধিরাজ বা শাহেনশাহ উপাধি ধারণ করা্র বিধান কি?
- কিয়ামতে প্রত্যেক সন্তানকে কি তাঁর মায়ের নাম জুড়ে ডাকা হবে নাকি পিতার নাম ধরে?
- ছেলে শিশুর ইসলামিক নাম “আ” দিয়ে
- নামের শেষে অনেকে জিহাদী, ইউসুফী, ফারুকী, ছিদ্দীক্বী, আনছারী, কুরায়শী যুক্ত করেন, যা তার মূল নামের অংশ নয়। বিষয়টি কতটুকু শরী‘আতসম্মত?
- প্রশ্নঃ আকিকার হুকুম কি, কখন করতে হয়? আকিকার মাংস কে খেতে পারে? গরু দিয়ে আকিকা করা যাবে কি?কোরবানীর সাথে ভাগে আকীকা দেয়া যাবে কি?
- প্রশ্নঃ আকিকার হুকুম কি, কখন করতে হয়? আকিকার মাংস কে খেতে পারে? গরু দিয়ে আকিকা করা যাবে কি?কোরবানীর সাথে ভাগে আকীকা দেয়া যাবে কি?
- মানুষকে ‘মাওলানা’ বলা যাবে কি না তার সমাধান:
- মেয়ে শিশুদের নাম “আ” অক্ষর দিয়ে
- মেয়ে শিশুর চমৎকার ৫২৮ টি ইসলামিক নামের বাংলা অর্থ= 528 Sweet Baby Girls Islamic Names With Bangla Meanings
- যে নামে আত্নপ্রশংসা হয়, সে নাম রাখা বৈধ নয়। তাহলে ‘ইয়াযুদ্দীন, মুহিউদ্দিন, নাসিরুদ্দিন ইত্যাদি নাম রাখা বৈধ কি?
- শিশুর নাম নির্বাচনের ক্ষেত্রে ইসলামের যে সকল বিধান মনে রাখা প্রয়োজন (শিশুর কতিপয় নির্বাচিত নাম সহ)
- সন্তান ভূমিষ্ঠ হলে পিতামাতার জন্য যা করণীয়ঃ
- সন্তানের আকীকার গোস্ত কি মা-বাবা খেতে পারবে না?
- সুন্নাতে খাৎনা দেওয়ার সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন বয়স কত?
- ১ দিন পর সন্তান মারা গেলে সপ্তম দিনে তার আক্বীক্বা দিতে হবে কি?
- আকীকা র ক্ষেত্রে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর সুন্নাত সমুহ
- আকীদার ব্যাপারে ৫০টি প্রশ্নোত্তর- ইসলামহাউজ.কম
- আখলাক বা চরিত্র ও আচরন বা ব্যবহারের ইসলামী বিধান
- আজান/ আযান ও একামত/ ইকামতের বিধিবিধান
- আত্মসমালোচনা : গুরুত্ব ও পদ্ধতি এবং আত্মা শুদ্ধি বা তাযকিয়াহ ও নফসের বিধান
- আত্মসাৎ বা বিশ্বাসঘাতকতা- ধোঁকা- প্রতারণা করার ইসলামী বিধান
- আত্মহত্যা এবং হত্যার পরিণতি ও ইসলামী বিধান
- আত্মীয়তার সম্পর্ক রক্ষা করার গুরুত্ব
- আদর্শ বিবাহ ও দাম্পত্য- আব্দুল হামীদ ফাইযী
- আধুনিক জীবনের কিছু আদব
- আন্-নওয়াবীর (৪০) চল্লিশ হাদীস
- আমল- নেক আমল যে সব কাজে
- আমাদের তাওহীদ,আকিদাহ ও ঈমান কেমন হওয়া উচিত?
- ঈমান সম্পর্কে অতি গুরুত্বপূর্ণ ১২০টি প্রশ্নোত্তর (২য় পর্ব)
- অতি গুরুত্বপূর্ণ কতিপয় জিজ্ঞাসা ও সেগুলোর জবাব
- অলী আওলিয়াদের অসীলা গ্রহণ : ইসলামি দৃষ্টিকোণ
- অলীগণ কবরে জীবিত, এই সংশয়ের উত্তরাদি
- আওলীয়া গণের কেরামতি!!
- আক্বীদাহ সংক্রান্ত কতিপয় গুরুত্বপূর্ণ মাসআলাহ
- আল ক্বুরআনে তাওহীদের বিষয়ে 9 নবীন ভাষণ!!
- আল্লাহ কি নিরাকার ?
- আল্লাহ কোথায়?আরশে না সর্বত্রই?
- আল্লাহ তাআলার হক বা প্রাপ্য পর্ব -1
- আল্লাহ তাআলার হক বা প্রাপ্য পর্ব -2
- আল্লাহ সুবহানাহু তাআলা কোথায় আছেন?আরশে নাকি সর্বত্রই বিরাজমান?
- আল্লাহকে পেতে বা প্রিয় বান্দা হতে কি অন্যের মাধ্যম গ্রহণ করা লাগে?
- আল্লাহর অবস্থান বিবরণে আল কুরআন(আল্লাহ কোথায় আছেন)?
- আল্লাহর উপর তাওয়াক্কুল : গুরুত্ব ও তাৎপর্য
- ইমান ও আকিদাহ সংক্রান্ত কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উত্তর।
- ইসলাম কটাক্ষ কারীর বিধান
- ইসলাম প্রচারক ভাই! প্রথমে তাওহীদের দাওয়াত দিন
- ইসলাম বিনষ্টকারী কারণসমূহ
- ইসলাম/ঈমান বিনষ্টকারী বিষয় সমুহ
- ইসলাম/ঈমান বিনষ্টকারী বিষয় সমুহ- Activity that destroy our eman
- ইসলামী আকীদা বিষয়ক কতিপয় গুরুত্বপূর্ণ মাসয়ালা
- ইসলামে আধুনিকতাবাদ!!
- ঈমান সম্পর্কে অতি গুরুত্বপূর্ণ ১২০টি প্রশ্নোত্তর (১ম পর্ব)
- ঈমান/আকীদা সম্পর্কীত কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও তার উত্তর
- কালেমা মেনে চলার শর্তাবলী!!
- কালেমা ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ এর অর্থ, শর্তসমূহ এবং ব্যক্তি ও সমাজ জীবন
- কোরআন-হাদীসের আলোকে শাফাআত
- গুরত্তপূর্ণ প্রশ্নোত্তর পর্ব
- তাওহীদ ও ঈমান (১ম পর্ব)
- তাওহীদ ও ঈমান (২য় পর্ব)
- তাওহীদ ও ঈমান (৩য় পর্ব)
- তাওহীদ ও তার প্রমাণাদি: আকীদার ব্যাপারে ৫০টি প্রশ্নোত্তর
- তাওহীদের বিশ্বাস
- তাক্বদীরঃ আল্লাহ্র এক গোপন রহস্য (১ম পর্ব)
- তাক্বদীরঃ আল্লাহ্র এক গোপন রহস্য (২য় পর্ব)
- নবী ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নূরের তৈরী, না মাটির তৈরী?
- নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কি নুরের তৈরি?
- নবী-রাসূল, অলী-আউলিয়া, বুজুর্গ, আলেম প্রমুখের নিকট কি শাফায়াত প্রার্থনা করা যায়? অথবা তাদের অসীলায় কি আল্লাহর নিকট কোন কিছু চাওয়া জায়েজ আছে?
- নাস্তিকতার ভয়ংকর ছোবলে বাংলদেশের যুব সমাজ
- পবিত্রতা সম্পর্কে অতি গুরুত্বপূর্ণ ৬২টি প্রশ্নোত্তর
- প্রশ্ন যে বেক্তি ইলমে গায়িব দাবী করবে, তার হুকুম কি?
- প্রশ্নোত্তরে ইসলামী জ্ঞান
- প্রশ্নোত্তরে সহজ তাওহীদ শিক্ষা
- প্রাথমিক তাওহীদ শিহ্মা – পৃথিবীর সব চেয়ে দামী ঞ্জান
- ভাগ্যে বিশ্বাস : একটি তাত্ত্বিক আলোচনা
- ভাগ্যে যদি সবকিছু পূর্ব নির্ধারিত হয়ে থাকে তাহলে সেগুলো সম্পাদনের জন্যে মানুষকে জবাবদিহি করতে হবে কেন ?
- মানুষকে ‘মাওলানা’ বলা যাবে কি না তার সমাধান:
- মুমিনদের শাফা‘আত
- যখন চাইবে আল্লাহর কাছেই চাইবে
- যে সকল কারণে একজন মুসলমান ইসলামচ্যুত হয়ে যায় তথা কাফির হয়ে যায়
- রাসুলুল্লাহ সঃ সম্পরকে কটুক্তিকারীর শারঈ বিধান:
- রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম জীবিত না মৃত?
- রাসুলুল্লাহ(সাঃ) কি জীবিত না মৃত?
- লা ইলাহা ইল্লাল্লাহর ক্ষমতা
- সকল নবী রাসুলের দাওয়াতের মুল বিষয় তাওহীদ বা আল্লাহর একত্ববাদ:
- ১০টি ইসলাম ধ্বংসকারী বিষয়
- আমি তাওবা করতে চাই . . কিন্তু !- শাইখ মুহাম্মাদ সালিহ আল-মুনাজ্জিদ
- আর-রাহীকুল মাখতুম- আল্লামা সফিউর রহমান মোবারকপুরী (রহঃ)
- আরবী ১২ মাসে করণীয়- বর্জনীয়
- আল-কুরআন ও ইলম অর্জন
- ইলমের ফযীলত
- অধ্যয়ন ও জ্ঞানসাধনা (১ম পর্ব)
- অধ্যয়ন ও জ্ঞানসাধনা (২য় পর্ব)
- আমরা কিভাবে কুরআন বুঝব?
- আল্লাহ সুবহানাহু তাআলার 99 নাম ও তার অর্থ
- আল্লাহর নাম ও গুণাবলী সম্পরকে জ্ঞানার্জনের মর্যাদা:
- আল্লাহর সুন্দর সুন্দর নাম, সেগুলোর অর্থ ও সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যা
- ইলম অন্বেষণের ফযীলত ও মর্যাদা
- ইসলামে আরবী ভাষা, এর গুরুত্ব ও উম্মতের পূণর্জাগরণে এর ভূমিকা।
- এক তালিবে ইল্ম নারীদেরকে ইল্ম শিক্ষা দিতে গিয়ে নিজে তাদের একজনের সাথে বিশেষ সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েছেন?
- ওযু ছাড়া কুরআন সপর্শ করা বা পড়া যাবে কি?
- কুরআন তিলাওয়াত : ফযীলত ও আদব
- কুরআন তিলাওয়াত বা অন্যান্য ইবাদাতের সাওয়াব কি মৃত ব্যক্তির নিকট পৌঁছে?
- কুরআন তিলাওয়াতের ফজিলত
- কুরআন শিক্ষা: বিধান, পদ্ধতি ও ফযীলত
- কুরআন সম্পর্কে কুরআন কী বলে?
- কুরআনুল কারিমকে কসম করার বিধান
- কুরআনুল কারিমের ছেড়া ও পুরনো পৃষ্ঠা পোড়ানোর বিধান
- কুরআনের কয়েকটি বিশেষ সূরা ও আয়াতের ফজীলত
- কুরআনের সূরা/আয়াত এর ওয়ালম্যাট ঘরে ঝুলিয়ে রাখা যাবে কি ?
- কুর’আনের অর্থ না বুঝার কারণে আপনি প্রতিদিন যে দশটি জিনিস হারাচ্ছেন!
- জেনে নিন :আপনার উপর আল ক্বুরআনের 9 টি হক!!
- নিয়ত অনুসারে নিয়তি ও পরিণতি
- পবিত্র কুরআন পড়ার ফযীলতের হাদিস সমুহ
- পবিত্র কুরআনের 114 টি সুরার নাম অর্থসহ
- প্রশ্নোত্তরে ইসলামী জ্ঞান
- শরয়ী ইলম সংক্রান্ত কিছু জরুরী জ্ঞাতব্য বিষয়
- সদাকল্লাহুল আযীম বলার বিধান
- সম্পদ আর মর্যাদা কামাইয়ের উদ্দেশ্যে দ্বীনকে বেবহার করার ভয়াবহতা!
- আল-কুরআন বা কুরআনুল কারীম বিষয়ক
- আল-কুরআনুল কারীম – অর্থ এবং তিলাওয়াত [মিশারী রাশিদ আল-আফাসি]
- আল-কুরআনের তাফসীরের কিতাব বা বই
- আল-ফিকহুল আকবর- ড. আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহ.)ঃ
- আল্লাহ ও রাসুল সাঃ সম্পর্কে আমাদের আকিদাহ যেমন হওয়া উচিত।
- আল্লাহ সুবহানাহু তাআলা কি নিরাকার?
- আল্লাহ সুবহানাহু তাআলা কোথায় আছেন ? আল্লাহ কি সর্বত্রই বিরজমান?
- আল্লাহভক্ত একজন আবেদের প্রাত্যহিক আমল কেমন হবে ?
- আল্লাহর সুন্দর সুন্দর নাম সমুহ বা আসমাউল হুসনাহ
- আসক্তি কি? আসক্তিকে কেন সৃষ্টি করা হয়েছে? আসক্তির পূজা করে নিষিদ্ধ বিষয়সমূহে জড়িত হওয়ার কারণগুলো কি? আসক্তির চিকিৎসা কি?,যখন কোন মানুষের অন্তরে শয়তান কু-মন্ত্রণা দেয়, এ ধরনের কু-মন্ত্রণা যখন মুসলিমের অন্তরে আসবে, তখন একজন মুসলিমের করণীয় কি?
- ইখতেলাফ – মতবিরোধ – মাযহাব-ফিরকা-দল বিষয়ক
- ইতিকাফ বা এ‘তেকাফের বিধিবিধান
- ইতিহাস ও জীবনী
- ইমান-আকিদাহ-তাওহীদ বিষয়ক
- ইমান/ঈমান সুরক্ষার দুয়া ও জিকির
- ইমাম ও ইমামতির এবং মুক্তাদী বিষয়ক বিস্তারিত বিধিবিধান
- ইমাম মাহদী ও দাজ্জাল বিষয়ক
- ইমামদের জীবনী
- ইমামদের জীবনী
- ইলম বা জ্ঞান অর্জন করা ও দাওয়াত দেয়ার গুরুত্ব
- ইসতিনজা ও তায়াম্মুমের বিধিবিধান
- ইসলাম কিউ এ (বাংলা)- শাইখ মুহাঃ সালিহ আল-মুনাজ্জিদ
- ইসলামিক বই সমুহ
- ইসলামী আইন বা বিধান ও এর মূলনীতি
- ইসলামী জীবন-ধারা- আবদুল হামীদ ফাইযী
- ইসলামী রাজনীতি
- ইসলামে নারীর অধিকার
- ইসলামে বন্ধুত্ব ও শত্রুতা-বন্ধু বান্ধব-বন্ধু বান্ধবে-বন্ধুত্ব ও মুক্ততা
- ইসলামে হালাল উপার্জন- ড. মোঃ আবদুল কাদের
- ইসলামের দৃষ্টিতে রাশিচক্র
- ইসলামের নামে জঙ্গিবাদ- ড. আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহ.)
- ঈদ-উল ফিতর ও ঈদ-উল আযহা-ঈদে মিলাদুন্নবী ও বিভিন্ন দিবস পালনের বিধিবিধান
- ঈমান বিধ্বংসী দশটি কারণ- খায়রুল ইসলাম বিন ইলিয়াস
- ঈমান সুরক্ষার দুয়া ও জিকির
- উপদেশ মূলক শিক্ষণীয় চমৎকার ইসলামীক গল্প
- “ভালবাসবো বাসবো রে বন্ধু “
- আপনি কি পরকালের কথা, মৃত্যুর কথা, হাশরের কথা ভুলে গেছেন?
- আপনি নিজেকে কিভাবে গুনাহ থেকে বাঁচাবেন?
- আমরা কি পরকালের জন্য প্রস্তুত?
- আমরা চোখ থাকতেও অন্ধ হয়ে থাকি
- আমার জীবনের বৈপ্লবিক পরিবর্তন – একজন মুসলিম বোনের গল্প!
- আমার মা(একটি সরল গল্প)
- আমি ইসলাম গ্রহণ করতে বাধ্য হয়েছি!!
- আল্লাহর কসম আমি নামাজ কখনোই ছাড়িতাম না!
- আল্লাহর প্রতি পুর্ন আস্থাঃ
- আসহাবে ফিল(হাতী ওয়ালার ঘটনা)
- আসুন গরীব দুঃখীদের পাশে দাড়াই
- এক বাস ড্রাইভার
- এক বৃদ্ধা মা ও তার ছেলে
- এক মিনিটে আপনি কি কি আমল করতে পারেন ?
- একজন ইনসাফ প্রিয় বাদশা
- একজন মহিলা ও তার জুতার গল্প!
- এরই নাম কি আধুনিকতা?
- এরকম ঘটনাও কি আমাদের দেশে শোনা যায়?
- করুন কিংবা না করুন!
- কাযী শুরাইহ-এর ন্যায়বিচার!!’
- কিছু প্রশ্ন? উত্তর আছে আপনার কাছে?
- কৌতুকেও নয় মিছে কথা (মিথ্যা কথা)
- ক্যাট স্টিভেন্স থেকে ইউসুফ ইসলাম: একটি আলোকিত জীবনের ইতিকথা
- গল্পের সাথে শিখি
- গান বাজনার কু প্রভাব:
- চার ষাঁড়ের গল্প
- জান্নাতের অধিবাসীঃ বারাকাহ!
- দুনিয়ার প্রতি এতো মহাববত কেন?
- নও মুসলিমের কাহিনীঃ ডঃ শিবশক্তি স্বরূপজীর একটি সাক্ষাৎকার
- নারী ও পুরুষ সকলের দৃষ্টি আকর্ষণঃ…নারী ও পুরুষদের পোশাক সংক্রান্ত ব্যপারে কিছু দিক নির্দেশনাঃ
- পরাজিত মানসিকতার মুসলিম!
- পিঁপড়া এবং জাদুর পানির গল্প
- পিতামাতার ভালবাসার অনন্য দৃষ্টান্ত!
- বাতিঘর!!!
- বাস্তবতা : নারী নষ্টের মুলে দায়ী কারা???
- বিষয়ঃ পর্দা
- মানুষ দুনিয়ার ভোগ বিলাসে বিজি
- মুসলিম বালকের হাতে খ্রিস্টান প্রশিক্ষকের ইসলাম গ্রহণ!
- সঞ্চয়ের অভ্যাস গড়ে তুলুন: কিছু পরামর্শ
- সতর্কতাঃতোফাজজল হোসেন ভৈরবী ও আবু সুফিয়ান আল কাদেরী
- সময় থাকতে আমল করুন
- সমস্ত মুসলমানদেরকে যদি হত্যা করা হয়, তবুও বিজয় ইসলামেরই হবে
- সুখের সন্ধানে!!
- স্বর্ন অক্ষরে লেখা কয়েকটি মুল্যবান উপদেশ।
- হাদিসের গল্প – আবূ ত্বালিবের মৃত্যুর ঘটনা
- হাদিসের গল্প – ছুমামাহর প্রতি রাসূলুল্লাহ (সাঃ)-এর উত্তম আচরণের অনুপম নিদর্শন
- হাদিসের গল্প – রাসূলুল্লাহ (সাঃ)-এর মু‘জিযা
- হাদিসের গল্প – রোমান সম্রাট হিরাক্লিয়াস এর দরবারে
- হাদিসের গল্পঃ লোক দেখানো আমলের ভয়াবহ পরিণতি
- হাদীসের গল্প (গীবত ও মন্দ আচরন)
- হাদীসের গল্প- সৌন্দর্যই মর্যাদার মাপকাঠি নয় -আব্দুর রহীম
- হাদীসের গল্প-রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)-এর কাছে এক যুবকের অদ্ভুত আবেদন
- হিল্লা কাহিনী
- উপদেশ মূলক শিক্ষণীয় চমৎকার ইসলামীক গল্প
- ঋণ লেন-দেন বা ধারকর্জ করার ইসলামী বিধান
- ওযু-ওযুর ফজিলত এবং তায়াম্মুমের পদ্ধতি ও ভূল ত্রুটি
- কতিপয় আরবী পরিভাষা
- কথাবার্তার আদব ও কথোপকথনের বৈধাবৈধ
- কবর -মাযার- মাজার বিষয়ক
- কবিরা গুনাহ সমূহ!!
- অন্তর বিধ্বংসী বিষয়সমূহ : অহংকার
- অন্তর-বিধ্বংসী বিষয়সমূহ : নিফাক
- অন্যায়-অত্যাচার করা হারাম
- ইনস্যুরেন্স কোম্পানিতে চাকুরী করার বিধান কি?
- ইসলাম ধ্বংসকারী আমল এবং ইসলামী আকিদাহ!! 24 টি প্রশ্ন এবং উত্তর।
- ইসলামী গান ও কবিতায় ভ্রান্ত আকিদা
- ইসলামে মাল্টিলেভেল মার্কেটিং (MLM) এর বিধান।
- ইসলামের দৃষ্টিকোণে ঠকবাজি, প্রতারণা ও ওজনে কম দেওয়ার শাস্তি
- ইসলামের দৃষ্টিতে আত্নহত্যা হারাম!!
- ইসলামের দৃষ্টেতে হস্তমৈথুন ও খতিকারক দিক সমুহ:
- এইডস প্রতিরোধে ইসলামে
- একশটি কবীরা গুনাহ
- কবীরা গুনাহ !ইমাম আয -যাহাবী
- কিয়ামতের ময়দানে আল্লাহর রহমত, বরকত ও খমার দৃষ্টি থেকে বন্চিত হবেন যারা!!
- কুফুরী কি? কোন কাজ মানুষকে ইসলাম থেকে বের করে দেয়? কুফুরীর প্রকারভেদ।
- কুরআন-হাদিসের আলোকে সুদের ক্ষতি-অপকার-কুপ্রভাব
- কে এই শয়তান ? কি তার উদ্দেশ্য ? বাস্তবে কি শয়তান বলে কিছু আছে ?
- কেন এত ভূমিকম্প হয়? এবং এ থেকে পরিত্রাণের উপায়
- গান বাজনার ব্যাপারে ইসলামের হুকুম
- গান-বাদ্য ও এর কুপ্রভাব
- গানের বিধান, ইসলামী শরিয়তের দৃষ্টিেত
- গীবত একটি মারাত্মক কবীরা গুনাহ্
- গুপ্ত অভ্যাস (হস্তমৈথুন) ব্যবহার করা বৈধ কি?
- গুরুত্বপূর্ণ কিছু হারাম কাজ যা আমরা নিজের অজান্তেই করে ফেলি।
- ঘুষের ভয়াবহতা ও তা থেকে উত্তরণের উপায়
- ছবি ও মূর্তির ব্যাপারে ইসলামের বিধান কি? এগুলো হারাম কেন?
- ছবি সম্পর্কিত ধারাবাহিক হাদীস
- জালিম শাষকদের শেষ পরিণতি!!
- জাহেলিয়্যাত, ফাসেকী, ভ্রষ্টতা ও রিদ্দাত: অর্থ,প্রকারভেদ ও আহকাম
- জুলুম : পীড়িতের অশ্রু পীড়কের পরাজয়
- টাখনুর নিচে কাপড় ঝুলিয়ে পড়ার ভয়াবহতা
- ডিজিটাল পদ্ধতিতে কি সুদ খাওয়া বৈধ??
- দাঁড়িয়ে সম্মান প্রদর্শনের ব্যাপারে ইসলামের বিধান
- দেখুন, ইসলাম কি শিখায়?
- ধুমপান হারাম যেসব কারণে ও ধুমপান ছাড়ার 13 কৌশল!!!
- ধূমপান একটি অপরাধ : কুরআন ও সুন্নাহর আলোকে
- ধূমপান সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ ফাতাওয়া
- নামীমা বা চোগলখুরি কি ইসলামে হারাম?? এর শাস্তি কি?
- পরীক্ষায় নকল করার হুকুম বা বিধান কি?
- পর্নগ্রাফিতে আসক্ত বেক্তিদের জন্য 20 উপদেশ।
- পর্নোগ্রাফী দেখলে মস্তিষ্ক যেভাবে বদলে যায়! বদলে যায়
- পুরুষের জন্য সিল্ক /রেশমী, হলুদ ও লাল কাপড় পড়া নিষেধঃ
- প্রাণীর ছবি আঁকা সম্পর্কে ক য়ে ক টি হা দী স
- প্লাস্টিক সার্জারী করার হুকুম
- বিপরীত লিঙ্গের বেশ ধারণ
- বেবসা – বাণিজ্য :করণীয় – বর্জনীয়।
- মসজিদে হারানো বিজ্ঞপ্তি ও মৃত্যু সংবাদ প্রচার করা নিষেধ!!!
- মাদক দ্রব্য সম্পর্কে কুরআন-সুন্নাহর আলোকে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ ফতোয়া
- মানুষের পাপ গোপন রাখার গুরুত্ব
- মিউজিক কি হারাম ?কেন হারাম?
- মিথ্যা থেকে বাচার উপায়!!
- মিথ্যা বলা হারাম কেন?
- মিথ্যার প্রচলিত আকার-প্রকৃতি !!
- মূর্তি বনাম ভাস্কর্য : সমকালীন বিতর্ক
- যাদু ও বদনযর- চিকিতসা
- যুলুমের ভয়াবহ পরিণাম ও বাঁচার উপায়
- যুলুমের ভয়াবহ পরিণাম ও বাঁচার উপায়
- যে সকল হারামকে মানুষ তুচ্ছ মনে করে থাকে!! পার্ট – এক।
- যে সকল হারামকে মানুষ তুচ্ছ মনে করে থাকে!! পার্ট – দুই।
- যেনা বা বেভিচার হতে তওবা!!
- যেনা বা ব্যভিচারের শাস্তি কি?
- শরীয়ত সম্মত উপায়ে ঝাড় -ফুক করার শর্তাবলী
- শার ‘ঈ মানদন্ডে তাবিজ – কবজ ও ঝার -ফুক!
- শয়তানের গুরুত্বপূর্ণ ফাদ সমূহ!
- সুদ খাওয়ার 70(সত্তর)টি গুনাহ
- সুদী bank এ চাকুরী করা কি বৈধ? নাকি হারাম?
- সুদের ভয়ানক পরিণতি
- সুযোগ পাওয়া সত্বেও যে যুবক যেনা বা বেভিচার থেকে দূরে থাকে তার জন্য সুসংবাদ!!
- স্বর্ণ ক্রয় -বিক্রয় সংক্রান্ত বিবিধ প্রশ্ন -উত্তর
- হস্ত মৈথুন
- হস্তমৈথুন কি যেনার অন্তর্ভুক্ত?
- হারাম উপার্জনকারী আত্মীয়র স্বজনের বাড়িতে দাওয়াত খাওয়া যাবে কি?
- হিংসা ও বিদ্বেষ : মানবতার হত্যাকারী:
- হিন্দুদের পূজায় মুসলিমদের অংশগ্রহণ কতটুকু বৈধ??
- ••অল্প বয়সে চুল পাকলে করণীয়•• পাকা চুলে কলপ ব্যবহারের বিধান•
- কসম-নযর-মানত-কাফফারার বিস্তারিত বিধিবিধান
- কসর ও জমা করে সালাত আদায় সম্পর্কে কিছু বিধান- ইসলামহাউজ.কম
- কাজের লোক বা দাস-দাসী সাথে ব্যবহার
- কাপড়- লেবাস- পোশাক- বেশভূষার বিধিবিধান
- কাফের-কাফির-কুফর কি?
- কাযা-কাজা নামাজ বা সালাতের বিস্তারিত বিধিবিধান
- কালিমা বা কালেমার শর্ত গুলো কি কি ? কালিমা বিষয়ক বিস্তারিত বিধিবিধান।
- কাশফ ও ইলহাম কি ?
- কিতাবুত তাওহীদ – মুহাম্মদ বিন আবদুল ওহহাব
- কিরআত পাঠ করার বিধান।যোহর ও আসরে নিরবে আর মাগরিব, ইশা ও ফজরে সরবে কিরাত পাঠের কারণ কি?
- কিয়ামত- আখিরাত- পরকাল সম্পর্কিত বিস্তারিত বিধিবিধান
- কিয়ামতের আলামত- আব্দুল্লাহ্ শাহেদ আল-মাদানী
- কুরআন ও ইলম অর্জনের ফজিলত
- কুরআন ও সহিহ হাদিসের জান্নাত ও জাহান্নাম
- জান্নাতে কি হবে?
- এসো জান্নাতের পথে
- কীভাবে আপনি জান্নাত লাভ করবেন
- কুরআনের আলোকে জান্নাত ও জাহান্নাম
- কোন বেক্তি কি জান্নাত অথবা জাহান্নামে ঢোকার পর বের হয়ে আসবে? অমুসলিমদের ভাল কাজের পুরুস্কার কি হবে?
- জান্নাতে প্রবেশ করার ২৫ টি সহজ উপায়
- জান্নাতে প্রবেশের চাবিসমুহ!
- জান্নাতে প্রবেশের চাবী সমূহ
- জান্নাতে যাওয়ার জন্য কতটুকু আমল প্রয়োজন?
- জান্নাতে যাওয়ার সহজ ১৩ টি আমল!!
- জান্নাতের চিত্র!!
- জান্নাতের পথে
- জান্নাতের পথে বাধা সৃষ্টি করে যেসব কাজ!!
- জান্নাতের প্রতি আগ্রহী ও জাহান্নাম থেকে পলায়নকারীর জন্য বিশেষ উপদেশ
- জাহান্নাম ও তার অধিবাসীদের বিবরণ
- জাহান্নাম থেকে বেচে থাকার আমল ও পদ্ধতি সমুহ!
- জাহান্নামের চিত্র!!
- প্রত্তেক মুসলিম কি জান্নাতে প্রবেশ করবে? এমনকি যদি সে মুনাফিক হয় অথবা ছলাত্ আদায় না করে অথবা শিরক করে?
- সহীহ সুন্নাহ’র আলোকে জান্নাতের বৈশিষ্ট্য (১ম পর্ব)
- সহীহ সুন্নাহ’র আলোকে জান্নাতের বৈশিষ্ট্য (২য় পর্ব)
- কুরআন ও সহিহ হাদিসের দোয়া ও জিকির
- অর্থসহ গুরুত্বপূর্ণ 15 টি জরুরী দোয়া
- অসুস্থ মানুষের জন্য যেসব দোয়া বলা হয়
- কুরআন ও হাদীস থেকে নিরবাচিত 87 টি দোয়া
- কুরআন সুন্নাহ থেকে নির্বাচিত দোয়া সমুহ
- কুরআন-সুন্নাহ থেকে নির্বাচিত দু’আ
- জিকির
- দুআ-মুনাজাত : কখন ও কিভাব
- নামাজের দোয়া ও জিকির
- পাঁচ ওয়াক্ত সালাতের পর মুনাজাত
- ফরয সালাতের পরে সম্মিলিত মুনাজাত: একটি প্রচলিত বিদ’আত
- যে সব ভুল-ভ্রান্তির কারণে দু’আ কবুল হয়না
- যে সহজ 10 টি জিকির আযকার করলে মৃত্যুর পর জান্নাতে
- শুধু ‘আল্লাহু’ ’আল্লাহু’ বলে জিকির করা কি শরীয়ত সম্মত?
- হাদীসের নির্বাচিত দোয়াসমূহ
- হিসনুল মুসলিম বা কুরআন ও হাদীস থেকে সংকলিত দৈনন্দিন যিকর ও দোআর সমাহার (১ম পর্ব
- হিসনুল মুসলিম বা কুরআন ও হাদীস থেকে সংকলিত দৈনন্দিন যিকর ও দোআর সমাহার (২য় পর্ব)
- কুরআন ও হাদিসের মানদণ্ডে সূফীবাদ/সুফিবাদ- আব্দুল্লাহ্ শাহেদ আল-মাদানী
- কুরআন ও হাদীসের -চমৎকার ফটো গ্যালারী
- কুরআন-সুন্নাহ্র দুয়া ও জিকির
- কুরআনের কয়েকটি বিশেষ সূরা ও আয়াতের ফজীলত
- কুরআনের ছবি ব্লগ/ ফটো গ্যালারী
- কুরআনের তেলাওাত সহ বাংলা অনুবাদ (অডিও – mp3)- শেইখ সাউদ আস সুরাইম
- কুরআনের প্রতি আদব
- কুরআনের বাংলা, ইংরেজী অর্থ এবং ছবিসহ
- আসুন কুরআন তেলাওয়াত দিয়ে শুরু করি আমাদের দৈনন্দিন কার্যক্রমঃ সুরা কাউসার -১০৮(১-৩) এবং সুরা কাফিরুন -১০৯(১-৬)
- আসুন কুরআন তেলাওয়াত দিয়ে শুরু করি আমাদের দৈনন্দিন কার্যক্রমঃ সুরা লাহাব- ১১১ এবং সুরা ইখলাস- ১১২ অর্থ সহ দেয়া হলোঃ
- সূরা ইখলাস,সূরা ফালাক ও সূরা নাসের অসংখ্য ফজিলত এবং বাংলা ও ইংরেজী অনুবাদ ও অর্থঃ
- কুরবানী বা কোরবানী- ঈদুল আযহা বিষয়ক
- অনেকে বলেন, ‘সাত ভাগে কুরবানী দিতে হলে সাতজন লোকই হতে হবে, নচেৎ গোটা দিতে হবে। তাতে ২, ৩, ৪, ৫ এবং ৬ ভাগে ভাগাভাগি চলবে না।’ এ কথা কি ঠিক?
- একটি গরুর ভাগে যদি কিছু লোকের নিয়ত কুরবানী না থাকে, তাহলে কি বাকী লোকের কুরবানী সঠিক হয়ে যাবে?
- কুরবানী ও ঈদের বিধি-বিধান
- কুরবানী সংক্রান্ত কতিপয় ভুল- ত্রুটি
- কুরবানী: ফযিলত ও আমল
- কুরবানীর ইতিহাস, উদ্দেশ্য ও কতিপয় বিধান
- কুরবানীর একাংশে আকিকা দেওয়া প্রসঙ্গে!
- কুরবানীর একাংশে আকিকা দেওয়া বৈধ কি ?
- কুরবানীর একাংশে আক্বীকা দেওয়া প্রসঙ্গ
- কুরবানীর গরুর সাথে ভাগে আকিকা দেয়া কি বৈধ?
- কুরবানীর ভাগের সাথে কি আকীকা দেওয়া যাবে?
- কুরবানীর মাসায়েলঃ কুরবানীর সংক্ষিপ্ত ইতিহাস,কুরবানীর গুরুত্ব ফযীলত এবং তৎ সংক্রান্ত বর্ণিত হাদীছগুলির অবস্থা:কুরবানী করার বিধান,কুরবানীর পশুর বয়্স কত?
- কোরবানি : তাৎপর্য ও আহকাম কোরবানির দিন কোরবানির দিনের ফজিলত
- জিলহজ মাসের প্রথম দশদিনের ফযীলত এবং ঈদ ও কুরবানীর বিধান
- ভাগে কুরবানী করার বিধান কি?
- যিলহজ মাসের প্রথম দশ দিন, ঈদ, কুরবানি ও আইয়ামে তাশরীকের দিনসমূহ
- যিলহজ, ঈদ ও কোরবানি করার বিস্তারিত বিধিবিধান
- যুলহজ্জ মাসের প্রথম দশ দিনের আমল এবং কুরবানীর মাসায়েল
- স্বগৃহে অবস্থান করলে কি গরু কুরবানীতে ভাগাভাগি চলবে না?
- কুলক্ষণ -কুসংস্কার ও প্রচলিত ভুল সমুহ
- কেয়ামত ও দাজ্জাল সম্পর্কিত
- ইমাম মাহদীর আগমন!
- ঐতিহাসিক আসহাবে কাহাফ এর ঘটনা ও তার শিক্ষা
- কিয়ামতের বড় আলামত। পর্ব -1:
- কিয়ামতের বড় আলামত। পর্ব -2:
- কিয়ামতের বড় আলামত। পর্ব -3:
- কেয়ামতের ভয়াবহতা ও তারপর (১ম পর্ব)
- কেয়ামতের ভয়াবহতা ও তারপর (২য় পর্ব)
- গুহাতে আশ্রয় গ্রহণকারী তিন ব্যক্তির গল্প
- দজ্জালের ফিতনা
- দাজ্জাল ও কিয়ামতের নিদর্শনাবলী সম্পর্কে
- দাজ্জালের আগমন, ফেতনা ও বাচার উপায় সমুহ
- সূরা কাহাফে লুকানো রহস্য ও দাজ্জাল
- ক্বিবলার বা কাবা ঘরের বিধান ও মক্কা-মদিনার মর্যাদা
- ক্রয়- বিক্রয়/ ক্রেতা- বিক্রেতা/ব্যবসা-বাণিজ্য বিষয়ক
- খাবার-খাদ্য খাওয়া বা পানাহারের আদব
- খেলাধুলা করার ইসলামী বিধান
- গণক-গায়েব-অদৃশ্য-রাশিচক্র বিষয়ে ইসলামের বিধান
- গরীব ও খ্যাতিহীন মুসলিমদের মাহাত্ম্য বা মর্যাদা
- গর্ব- দাম্ভিকতা ও আত্মঅহঙ্কার-অহংকার করার বিধান
- গর্ভ ধারণ ও জন্মনিয়ন্ত্রণ করার ইসলামী বিধান
- গান-বাজনা/মিউজীকের ব্যপারে ইসলামের বিধান
- গালিগালাজ-ফাসেকী-ঝগড়া-মারামারী করার ইসলামী বিধান
- গীবত-পরনিন্দা বা চোগলখুরী করার ইসলামী বিধান
- গুরুত্বপূর্ণ ইসলামিক বই সমূহ
- আসহাবে রাসূলের জীবনকথা (sahabider ra: jiboni)
- কবীরা গুনাহ (imam samsuddin zahabi roh:)
- আর রাহিকুল মাখতুম(রাসুলুল্লাহ সঃএর সিরাত গ্রন্থ)
- আল -আদাবুল মুফরাদ(ইমাম বুখারী বরঃ)
- আল বিদায়া ওয়া আন নিহায়া
- ইসলামী ব্যাংকিং
- কিতাবুত তাওহীদ ও এর ব্যাখ্যা
- কুরআনের- বঙ্গানুবাদ
- জাননাতী রমণী
- তাফসীর ইবনে-কাসীর (রঃ)
- নবীজী (সাঃ)-কে অবমাননার শাস্তি
- বইঃ সুন্নাতে রাসূল (সা:) ও চার ইমামের অবস্থান
- মত বিরোধপূর্ণ বিষয়ে সঠিক পন্থা অব্লম্বনের উপায়
- মুসলিম কি চার মাযহাবের কোন একটির অনুসরণে বাধ্য?
- য’ঈফ ও জাল হাদীস সিরিজ – ১ম খণ্ড
- রিয়াজুস সালেহীন(ইমাম নববী (রঃ)
- সহিহ হাদিসের কিতাব সমুহ
- সালাতুর রাসূল (সঃ) – ডঃ গালিব
- হাদীস ফাউন্ডেশনের প্রায় 50টি প্রকাশিত বই সমূহ
- গুরুত্বপূর্ণ ইসলামিক বই সমূহ
- গোসল করা ও পবিত্রতা অর্জন করার বিস্তারিত বিধিবিধান
- ঘুমানোর আগে ও পরের দুয়া ও জিকির -ঘুমানো এবং জাগ্রত হওয়ার আদব
- ঘুষ-ঘুস দেয়া ও নেয়ার ব্যপারে ইসলামের শাস্তি কি?
- চরিত্র- সচ্চরিত্র- আখলাক এর ইসলামী বিধান
- চলন হেটে যাওয়া ও আরোহণের আদব
- চাকুরী- কাজকর্ম-শ্রমিক- পারিশ্রমিক/ মজুরী এর বিস্তারিত বিধান
- চাশত ও ইশরাক এবং আউয়াবীনের নামাজের বিস্তারিত বিধিবিধান
- চিকিৎসা বিষয়ক
- corona virus করোনা ভাইরাস (শ্বাস-প্রশ্বাস জনিত এক ধরণের সংক্রামক ব্যাধি)
- আমলকীর পুষ্টি গুণ
- কালোজিরার গুণাগুণ
- খুব সহজেই কমিয়ে ফেলুন আপনার পেটের মেদ!
- গরমে কি খাবেন?
- গ্যাস্ট্রিক বা এসিডিটির সমস্যা ও সহজ সমাধান!
- তেতুল কে আর না নয়.পুষ্টি গুণ
- ফলের পুষ্টিগুণ (কমলা, আপেল, পেঁপে, পেয়ারা, কলা ও আনারস)
- বেগুন/ যার নেই কোন গুণ, তারপরও এত গুণ!! বিভিন্ন রোগমুক্তিসহ বহু উপকারিতা
- মাথা ব্যথার কারণ ও প্রতিকারঃ
- রমজান ও ডায়াবেটিস
- রিদরোগ সংক্রান্ত কিছু পরামর্শ
- স্বাস্থ্য রক্ষায় শীতের সবজি ও ফলমূল
- ১০টি খারাপ অভ্যাস যা ব্রেইনের জন্য খতিকর
- ••অল্প বয়সে চুল পাকলে করণীয়•• পাকা চুলে কলপ ব্যবহারের বিধান••
- চিকিৎসা- রোগ- ব্যাধির ইসলামী বিধান
- চুরি- ডাকাতি- ছিনতাই এর বিধান
- ছবি অঙ্কন ও মূর্তি বিষয়ক বিস্তারিত বিধিবিধান
- ছাত্র-ছাত্রীর শিক্ষা ও লেখাপড়া বিষয়ক ইসলামী বিধান
- ছালাতুর রাসুল (ছাঃ) – ড. আসাদুল্লাহ আল-গালিব
- জন্মের ১ দিন পর সন্তান মারা গেলে সপ্তম দিনে তার আক্বীক্বা দিতে হবে কি?
- জানাযার বিধিবিধান সংক্রান্ত ৭০টি প্রশ্ন উত্তর-সালেহ আল উসাইমিন রহঃ
- জান্নাত ও জাহান্নাম বিষয়ক বিস্তারিত বিধিবিধান
- জামাআতে সালাত বা নামাজ পড়ার ফজিলত ও জামায়াত বিষয়ক মাসআলা
- জাল হাদীছের কবলে রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)-এর ছালাত- লেখক/সংকলকঃ মুযাফফর বিন মুহসিন
- জায়েজ-নাজায়েজ বিষয় সমুহ
- জিকির কি ? জিকিরের প্রকারভেদ এবং জিকিরের ফজিলত ও উপকারিতা।
- জিহাদ ও সন্ত্রাস বিশয়ক ইসলামী বিধান
- জুমআ/জুমার নামাজ/সালাতের বিস্তারিত বিধিবিধান
- জ্বিন ও শয়তান সম্পর্কে বিস্তারিত বিধিবিধান
- টুপি বা পাগড়ী পড়ার বিধান
- ডঃ খন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহঃ) এর লেকচার ও বই সমুহ
- ডঃ জাকির নায়েক সম্পর্কিত ও তার লেকচার সমুহ
- তওবা- ইস্তিগফার-গুনাহ- ক্ষমা করতে হয় কিভাবে ?
- তাকওয়া বা আল্লাহভীতি অর্জনের উপায়
- তাকদীর- ভাগ্য বিষয়ক বিস্তারিত বিধান
- তাকবীর থেকে সালাম ফিরানো পর্যন্ত নামাযের নিয়মাবলি-শাইখ আব্দুল হামীদ ফাইযী
- তাগুত কি এবং এর প্রকারভেদ
- তাফসীরে আহসানুল বায়ান- শাইখ আব্দুল হামিদ ফাইজী
- তাফসীরে জাকারিয়া-আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া
- তাবলীগ জামায়াত বিষয়ক
- তাবীজ-কবজ -ঝারফুক-রিং-বালা-সুতার বিস্তারিত বিধিবিধান
- তারাবীর সালাত/ নামাজের বিস্তারিত বিধিবিধান
- তালাকের বিস্তারিত বিধিবিধান
- তাহাজ্জুদের সালাত বা রাতের নামাজের বিধান
- দরুদ/ দরূদ শরীফ এবং এর ফজিলত
- দল- সংগঠন- ইমারত ও বায়‘আত সম্পর্কে বিশিষ্ট উলামায়ে কেরামের বক্তব্য
- দাওয়াত বা দ্বীনের দাওয়াত কিভাবে দিতে হবে?
- দান-সদকা/সাদাকা করার ফযিলত
- দাস-দাসী বা কাজের লোকের সাথে ব্যবহার
- দাড়ি রাখা ও কাটার বিস্তারিত বিধিবিধান
- দুআ-মুনাজাত : কখন ও কিভাবে- ফায়সাল বিন আলী আল-বা’দানী
- দুশ্চিন্তা-মুসীবত-রোগ-মৃত্যুর দুয়া ও জিকির
- দেনমোহর-মোহরানার বিস্তারিত বিধিবিধান
- দৈনন্দিন ও সামাজিক জীবনাচারের দুয়া ও জিকির
- দ্বীন আল ইসলাম
- দ্বীনী প্রশ্নোত্তর(ফতোয়া-ফিকহ)-আবদুল হামীদ ফাইযী
- আকিদা’হ ও তাওহীদ
- অনেক সময় নবী (সঃ)-এর হুজরার আশেপাশে চিরকুট পড়ে থাকতে দেখা যায়,সে আবেদন করা হয় নবী (সঃ)-এর কাছে, নবী (সঃ)-এর দরবারে এমন দরখাস্ত পেশ করার শরয়ী বিধান কি?
- আদম (আঃ) যখন তওবা করছিলেন, তখন তিনি মুহাম্মদের আসীলায় ক্ষমা প্রার্থনা করেছিলেন। — এ কথা সঠিক কি?
- আল্লাহ ছাড়া কেউ কি ‘বিপত্তারণ’ বা ‘গওস পাক’ আছে?
- আল্লাহ বা তাঁর রাসূল (সঃ)-কে গালি দিলে কেউ মুসলিম থাকবে কি?
- আল্লাহ্র নবী (সঃ) কি হাযির-নাযির?
- আল্লাহ্র বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ, আল্লাহ্র কাজের সমালোচনা অথবা আল্লার কাজে দোষ বের করা বৈধ কি?
- আল্লাহ্র রসূল (সঃ)-কে ‘হাবীবুল্লাহ’ বলা উচিত, নাকি ‘খালীলুল্লাহ’?
- আল্লাহ্র রাসুল (সঃ) কি কিছু ভুলতেন? যা ভুলে যেতেন, তা কি আল্লাহ্র পক্ষ থেকে বিধান জারি করার জন্য নয়?
- আল্লাহ্র রাসূল (সঃ)-এর পিতামাতা কি মুশরিক অবস্থায় মারা গেছেন?
- আহলে কিতাব (ইয়াহুদী- খ্রিষ্টান) কি কাফের?
- উল্কা বা তাঁরা ছুটার সাথে দুনিয়ার কোন ঘটনাঘটনের সম্পর্ক আছে কি?
- এ কথা কি ঠিক যে, যার নাম “মুহাম্মদ” হবে সে জান্নাতী হবে এবং তাঁকে গালি দেওয়া ও প্রহার করা যাবে না?
- এক পীর সাহবে আছেন, যিনি তাঁর মুরীদদেরকে অসিয়তে বলেন, “পাপের সম্মুখীন হলে আমাকে স্মরণ করো, তাহলে পাপ থেকে বেঁচে যাবে”। এই শ্রেণীর স্মরণ কি শিরক নয়?
- কদীর যদি সত্য হয়, তাহলে কি আমল বৃথা নয়?
- কবরপূজা কি ইসলামের শরীয়ত সমর্থিত?
- কিয়ামতে প্রত্যেক সন্তানকে কি তাঁর মায়ের নাম জুড়ে ডাকা হবে?
- কিয়ামতে মানুষকে তাঁর মায়ের নাম ধরে ডাকা হবে, নাকি বাপের নাম ধরে?
- কোন কাফের ‘মুসলিম’ হলে কুফরী অবস্থায় কৃত আমলের সওয়াব সে পাবে কি?
- কোন মাযারের জন্য হাঁস-মুরগী বা ফল-ফসল মানত করা বৈধ কি?
- চন্দ্র বা সূর্য গ্রহণের সাথে সাথে দুনিয়ার কোন ঘটনাঘটনের সম্পর্ক আছে কি?
- জাতীয় পতাকার তা’যীমে তাঁকে স্যালুট করা এবং তাঁর সামনে একাগ্রচিত্তে দণ্ডায়মান হওয়া কি মুসলিমের জন্য বৈধ?
- জীন কি মানবদেহে প্রবেশ করতে পারে?
- দাউদ (আঃ)-এর সৈনিক আওরিয়ার স্ত্রীর প্রেমে পড়া এবং কৌশলে তাঁকে হত্যা করিয়ে মহিলাকে বিয়ে করার কাহিনী কি ঠিক?
- নবি-ওলীর আসীলায় দুআ করা যায় কি?
- নবী (সঃ)-এর নবুয়ত-প্রাপ্তির আগে যারা মুশারিক অবস্থায় মারা গেছে, তাঁরা জাহান্নামে যাবে কেন? অথচ মহান আল্লাহ বলেছেন, “আমি রসূল না পাঠানো পর্যন্ত কাউকে শাস্তি দিই না। (বনী ইস্রাইলঃ ১৫)
- নবীর জন্য সারা বিশ্বজগৎ সৃষ্টি হয়েছে। —এ ধারনা কি সঠিক?
- বদ-নজর থেকে বাচার উদ্দেশ্য গাড়ীর সামনে ছেড়া জুতো ঝুলিয়ে দেওয়া, ফলদার গাছে ভাঙ্গা হাড়ি টাঙ্গিয়ে দেওয়া, গরু বা ঘোড়ার গলায় কিছু বেঁধে দেওয়া বৈধ কি? বদ-নজর থেকে বাচার জন্য এ সব ব্যবহার করা বৈধ নয়। যেহেতু এতে শিরকও হতে পারে।
- ভাল নিয়তে কোন খারাপ কাজ করলে কি তাঁর সওয়াব পাওয়া যাবে?
- মহান আল্লাহ আমাদেরকে তাঁর প্রতি ঈমানের সাথে তাগুতের প্রতি কুফরী (অর্থাৎ তাগুতকে অস্বীকার) করতে বলেছেন। কিন্তু তাগুত কাকে বলে?
- মহান আল্লাহ তো সবই জানেন, তাহলে কিরামান-কাতেবীন দ্বারা লিখাবার যুক্তি কি? মহান আল্লাহ বান্দার সকল আমল লিখে রাখছেন, কিয়ামতে তা বান্দার সামনে পেশ করবেন, তাঁর বিরুদ্ধে সাক্ষী মানা হবে, তাঁর আমল ওজন করা হবে, তাঁকে প্রশ্ন করা হবে ইত্যাদি, অথচ তিনি সব জানেন। যেহেতু বান্দাকে তিনি বুঝাতে চান যে, তিনি তাঁর প্রতি কোন অন্যায় করছেন না। বান্দা মিথ্যা বলে পার পেতে চাইলেও যাতে লেখা ও সাক্ষ্য অনুযায়ী সে বুঝতে পারে যে, তাঁর প্রতি অবিচার করা হচ্ছে না।
- মহান আল্লাহর সর্বপ্রথম সৃষ্টি কি?
- মহানবী (সঃ) কি আমাদের মতো মানুষ ছিলেন?
- মহানবী (সঃ) কি মাটির তৈরি ছিলেন, নাকি নূরের তৈরি ছিলেন?
- মাটিতে দাগ টেনে হাত চালিয়ে অদৃশ্যের কিছু বলা সম্ভভ কি? হাত চালিয়ে ঘরের মধ্যে সাপ কোথায় আছে, সাপে কামড়ালে বিষ হয়েছে কি না, চুরি হওয়া জিনিস কোথায় আছে বা কে নিয়েছে— এ সব বলা কি বৈধ?
- মানুষের মতো জীনদেরও জান্নাত-জাহান্নাম আছে? কিন্তু আগুনের তৈরি জীন আগুনে শাস্তি পাবে কীভাবে?
- মায়ের পেটে কোন সন্তান আছে, তা আল্লাহ ছাড়া কেউ জানে না। কিন্তু বর্তমানে তো যন্ত্র দ্বারা বলা সম্ভভ হয়েছে। তাহলে কি কুরআনের ব্যাখ্যা ভুল করা হয়েছে?
- মুসলিম হওয়ার জন্য কেবল কালেমা পড়াই কি যথেষ্ট?
- যদি কেউ ইমাম মাহদীর আগমন ও ঈসা (আঃ) এর অবতরণকে অস্বীকার করে, তাহলে তাঁর বিধান কি?
- যারা কবীরা গুনাহ করে, অর্থাৎ ব্যাভিচার করে, খুন করে, মদ্যপান করে, মিথ্যা কথা বলে ইত্যাদি, তাঁরা কি কাফের? তাঁরা কি চিরকাল দোযখে বাস করবে?
- যারা ‘নবী’কে ‘খোদা’ বলে বিশ্বাস রাখে, তাঁদের বিধান কি?
- যে মসজিদে কবর আছে, সে মসজিদে নামাজ হয় না। মসজিদে কবর দেওয়া অথবা কবরের উপরে মসজিদ বানানো বৈধ নয় কেন? অথচ মহানবী (সাঃ) এর কবর মসজিদের ভিতরে রয়েছে।
- শোনা যায়, আল্লাহ্র চোখ আছে। এ কথা কি ঠিক?
- সৃষ্টিতত্ত্বের কোন সংবাদ প্রচারে কেউ কেউ বলে থাকেন, এত কোটি বছরে এই হয়েছিল। এত কোটি বছর আগে ঐ হয়েছিল। এত কোটি বছর পূর্বে পৃথিবীতে মানুষের বসবাস শুরু হয়। ইত্যাদি। এ সবে বিশ্বাস করা কি বৈধ?
- স্বামী বা ডাক্তার কি ইচ্ছামতো পুত্র বা কন্যা-সন্তান জন্মাতে পারে?
- হেতুর উপর ভরসা করলে শিরক কখন হয়?
- ‘আল্লাহ আকাশ-পৃথিবীর জ্যোতি’ কথার অর্থ কি?
- ‘ইয়া রাসুলুল্লাহ’, ‘ইয়া আলী’, বা ‘ইয়া জীলানী’, বলা বৈধ কি?
- ‘জন্মে-জন্মে’ বা জন্মে জন্মান্তরে তোমাকে ভালবাসব —এ বিশ্বাস কি সঠিক?
- “মালাকুল মাওত” ফিরিশতার নাম কি আজরাঈল? কুফর ও শিরক না করেও মানুষ কখন কাফের হয়?
- ইখলাস ও নিয়ত
- অনেক সময় ভাল কাজ করি। অতঃপর এর ফলে লোকমাঝে চর্চা হয়, আমার সুনাম ও সুখ্যাতি হয়। অথচ আমি মনে মনে তা চাইনি। তাতে কি তা বাতিল হয়ে যাবে?
- এক কর্মচারী বেনামাযী ছিল। মালিক বলল, “তুমি নামায পড়লে তোমার বেতন ১০০ টাকা বাড়িয়ে দেওয়া হবে। তখন থেকে সে নামায পড়া শুরু করল।” প্রশ্ন হল, তাঁর নামায কি আল্লাহ্র নিকট গ্রহণযোগ্য?
- ওযু, নামায ইত্যাদির নিয়ত মুখে উচ্চারণ করা কি বিধেয়?
- কোন কোন ভাল আমলের প্রশংসা শোনা গেলে তাঁর ফলে কি ঐ আমল বাতিল গণ্য হবে?
- মুখে নিয়ত পড়া কি শরীয়তসম্মত? অনেক সময় ভাল কাজ করি। অতঃপর মনের ভিতরে প্রশংসার লোভ হয়। তাতে কি তা বাতিল হয়ে যাবে?
- কিতাব ও সুন্নাহ
- অনেক শিক্ষিত মুসলিম পরিবার আছে, যারা কুরআন শেখে না, শিখে থাকলেও নিয়মিত তিলাওয়াত করে না,এদের ব্যাপারে উপদেশ কি?
- অনেকের রেডিও, টিভি, টেপ বা মোবাইলে কুরআন তিলাওয়াত চলতে থাকে এবং তাঁরা আপোসে গল্পতে মগ্ন থাকে। এ আচরণ কি ঠিক?
- উম্মতের ইখতিলাফ কি রকম?
- বিতর্কিত সমস্যায় কার সমাধান গ্রহণ করব?
- রেডিও বা টিভিতে কুরআন শুনতে শুনতে খবরের সময় হলে তা শোনা বাদ দিয়ে খবর শোনা হয়। এ কাজ কি কুরআন থেকে মুখ ফিরিয়ে নেওয়ার পর্যায়ে পড়ে?
- কুরবানী
- অনেকে বলেন, ‘সাত ভাগে কুরবানী দিতে হলে সাতজন লোকই হতে হবে, নচেৎ গোটা দিতে হবে। তাতে ২, ৩, ৪, ৫ এবং ৬ ভাগে ভাগাভাগি চলবে না।’ এ কথা কি ঠিক?
- একটি গরুর ভাগে যদি কিছু লোকের নিয়ত কুরবানী না থাকে, তাহলে কি বাকী লোকের কুরবানী সঠিক হয়ে যাবে?
- কুরবানীর ভাগের সাথে কি আকীকা দেওয়া যাবে?
- স্বগৃহে অবস্থান করলে কি গরু কুরবানীতে ভাগাভাগি চলবে না?
- জ্বিন ও শয়তান
- অনেক সময় রোগী বড় ওঝার কাছে ভাল হয় না। জীন পাওয়ার প্রায় সমস্ত আলামত থাকতেও পরিশেষে ডাক্তারের কাছে ভাল হয়। তাহলে জীন পাওয়ার ব্যাপারটা কি মানসিক রোগ নয়?
- জীন কতৃক খুন-হত্যা, অপহরণ ইত্যাদি সত্য হলে, যাঁদের জীন বশ আছে, তাঁরা তাঁর দ্বারা বড় বড় অপরাধিদেরকে ধ্বংস করায় না কেন?
- জীন কি বশ করা যায়? জীন কি কোন মানুষের সাথে যৌন-মিলনে লিপ্ত হতে পারে? কোন মৃতের ‘রূহ’ কি হাযির করা যায়?
- জীন কি মানুষকে অপহরণ ও হত্যা করতে পারে?
- জীন জাতি আগুন থেকে সৃষ্টি। তাদের জান্নাত-জাহান্নাম হলে জাহান্নামের আগুনে আগুন বা শাস্তি পাবে কীভাবে?
- জীন যাতে কাছে বা বাড়ীতে না আসে, সে উদ্দেশ্যে বাঘের ছাল বা মাথা ঘরে রাখা বৈধ কি?
- মনের ভিতরে আল্লাহ ও গায়েবী বিষয়সমূহে নানা সন্দেহের সৃষ্টি হলে কি করা উচিত?
- যে ব্যক্তি জীন অস্বীকার করে, ইসলামে তাঁর বিধান কি?
- দু’য়া ও যিকর
- দ্বীন ও ইসলাম
- দ্বীনে মধ্যমপন্থা কী?
- ব্যক্তি মনে করে, নারী-পুরুষের সমান অধিকার না দিয়ে ইসলাম নারীর প্রতি যুলুম করেছে, সে ব্যক্তির বিধান কি?
- মহান আল্লাহ যে জিনিসকে হালাল করেছেন, তা হারাম এবং যে জিনিসকে হারাম করেছেন, তা হালাল করার ব্যপারে কোন ইমাম, আলেম বা সরকারের অনুগত্য করা কী?
- যে ব্যক্তি শরীয়তের কোন বিধানকে ‘অচল’ বা ‘বস্তাপচা’ মনে করে, সে ব্যক্তির বিধান কি?
- নামায বা সালাত
- অধিকাংশ বাঙ্গালী মহিলারা শাড়ি পড়ে নামায পড়ে। তাতে অনেক সময় তাঁর হাতের বাজু বের হয়ে যায়। সুতরাং তাঁর নামায কি শুদ্ধ হবে?
- অনেক নামাযী ঘরে নামায পড়ে, মসজিদে আসে না। তাদের ব্যাপারে বিধান কী?
- অনেক নামাযী নামাযরত অবস্থায় নাক, দাড়ি বা কাপড় ইত্যাদি নিয়ে খেলা করে। এদের ব্যাপারে কিছু বলার আছে কি?
- অনেক সময় একা দাঁড়িয়ে নামায পড়ি, তখন কেউ এসে আমার ডান পাশে দাঁড়িয়ে গেলে আমার কী করা উচিত?
- আমাদের মসজিদের ইমাম সাহেব ফজরের আযানের পূর্বে মাইকে কুরআন পাঠ করেন, কিছু দুআ-দরুদ পড়েন, তারপর আযান দেন, এটা কি শরীয়তসম্মত?
- আমার রাত্রে শুতে দেরি হয়। ডিউটি শুরু হয় সকাল সাতটা থেকে, ডিউটিতে যাবার আগে ফজরের নামাযটা পরে নেই, তাহলে কি যথেষ্ট হবে না?
- একা নামায পড়তে হলে ইকামত দেওয়ার মানে কি? রাতের নামায সশব্দে পড়া জরুরী কি?
- কর্মক্ষেত্রে পানি নেই। বাসায় পানি আছে। নামাযের ওয়াক্ত যাওয়ার আগে বাসায় পৌঁছে যাবে। নামাযের সময় হলে তায়াম্মুম করে আওয়াল ওয়াক্তে নামায পরে নেবে, নাকি বাসায় ফিরে শেষ ওয়াক্তে উযূ করে নামায পড়ব?
- কাঁচা পিঁয়াজ রসুন খেয়ে কি নামায শুদ্ধ হয়?
- কাঁচা পিঁয়াজ-রসুন খেলে মুখের দুর্গন্ধের ফলে মসজিদে বা জামাআতে আসা নিষেধ। কিন্তু যাঁদের মুখে প্রাকৃতিকভাবেই দুর্গন্ধ থাকে, তাঁদের জন্যও কি নিষেধ?
- কাজের চাপে সময় পার করে নামায পিছিয়ে দেয়া কি বৈধ?
- কাতারে জায়গা না পেলে একা দাঁড়িয়ে নামায হবে কি?
- কাতারের পিছে একা নামাযীর নামায হয় না। কিন্তু আগের কাতারে জায়গা না পেলে কি করবে? সামনে থেকে কি কাউকে টেনে নেবে?
- কিছু নামাযী জামাআত শুরু হওয়ার পড়ে আসে। কিন্তু তাঁরা রাকআত বা রুকু পাওয়ার জন্য দৌড়ে আসে। ফলে তাঁদের পায়ের শব্দে অন্য নামাযীদের বড় ডিস্টার্ব হয়। এ কাজ কি তাঁদের জন্য বৈধ?
- কোন কোন মহিলা ঋতু বন্ধের পরেও গোসল করতে দেরি করে। অতঃপর যখন গোসল করে, তারপর থেকে নামায পড়তে শুরু করে। তাঁদের এমন কাজ কি বৈধ?
- কোন ব্যক্তি মসজিদে এসে যদি দেখে যে, ইমাম শেষ তাশাহহুদে আছেন, তাহলে সে কি জামাআতে শামিল হবে, নাকি শামিল না হয়ে পরবর্তী জামাআতের অপেক্ষা করবে?
- ছবিযুক্ত পোশাক পরে নামায বৈধ কি?
- জামাআত চলাকালে ইমাম রুকূ অবস্থায় থাকলে অনেক নামাযী বিভিন্ন আচরণের মাধ্যমে রুকুতে দেরি করতে বলে।
- জামাআত শেষে অনেক সময় মসজিদে সুন্নত পড়ি। এমন সময় কোন লোক আমার পাশে দাঁড়িয়ে আমার ইক্তিদা করতে থাকে। এটা কি বৈধ? বৈধ হলে আমার কি করা উচিত?
- জুমআর দিন মিম্বরে চড়ে খতীবের খুতবা দেওয়ার পূর্বে একজন ক্বারি কুরআন তিলাওয়াত করে (অথবা বক্তৃতা করে) শোনায়। এটা কি শরীয়তসম্মত?
- তারাবীহর নামাযের মাঝে মধ্যে পঠনীয় কোন নির্দিষ্ট দুআ বা দরূদ আছে কি?
- দেখেছি, অনেক লোক নামাযে সালাম ফিরার পর তাদের ডানে বামের লোকেদের সাথে মুসাফাহাহ করে। এটা কি সুন্নত?
- নামায কাযা রেখে মারা গেলে অনেক হিসাব করে ছেড়ে দেওয়া নামাযের ‘কাফফারা’ আদায় করে, তা কি বিধেয়?
- নামায ছুটে গেলে কাযা পড়ব কখন? আগামী ওয়াক্ত বা আগামী দিনের ঐ নামাযের সময় পর্যন্ত কি পিছিয়ে দেওয়া চলে?
- নামায পড়তে দাঁড়ানোর পর যদি বাসার কলিং বেল বারবার বেজে ওঠে এবং বাসায় ঐ নামাযী ছাড়া অন্য কেউ না থাকে, তাহলে সে কী করতে পারে?
- নামাযে শৈথিল্য বা ঢিলেমি করা অথবা নামাযকে ভারী মনে করা কাদের কাজ?
- নামাযের শেষ তাশাহহুদে কি নিজের ভাষায় দুআ করা যায়?
- পাতলা কাপড়ে নামায পড়লে নামায শুদ্ধ কি?
- পাতলা শাড়ি বা ওড়না পড়ে মেয়েদের নামায কি শুদ্ধ হবে?
- প্লেনে কীভাবে নামায পড়া যাবে?
- ফজরের আযানের পূর্বে মাইকে কুরআন, দুআ (বা গজল) পড়া, অনুরূপ জুমআর খুতবার পূর্বে ক্বারীর কুরআন পড়া (বা কারো বক্তৃতা করা) কি শরীয়তসম্মত?
- ফাসেক ইমামের পিছনে নামায কি শুদ্ধ?
- মসবূক (যাদের কিছু নামায ছুটে গেছে তাঁরা) নামাযীর ইক্তিদা করে জামাআত করা কি বৈধ?
- মহল্লা বা গ্রাম এর মসজিদ ছেড়ে অন্য মহল্লা বা গ্রাম এর মসজিদে জুমআহ বা তারাবীহ ইত্যাদি নামায পড়তে যাওয়া বৈধ কি?
- মুশরিক ও বিদআতী ইমামের পিছনে নামায শুদ্ধ কি?
- যে ইমাম ঠিকভাবে কুরআন পড়তে জানে না, তাঁর পিছনে নামায কি শুদ্ধ?যে ইমাম ঠিকভাবে কুরআন পড়তে জানে না, তাঁর পিছনে নামায কি শুদ্ধ?
- যে নামাযী দাড়ি চাঁছে অথবা গাঁটের নিচে কাপড় ঝোলায়, তার পিছনে নামায পড়া কি শুদ্ধ ?
- যে মসজিদে কবর আছে, সে মসজিদে নামায শুদ্ধ কি?
- যোহরের নামায পড়ার কিছু পরে আমার স্মরণ হল, আমি তিন রাকআত নামায পড়েছি। এখন আমি কি করব? আর এক রাকাআত পোঁরে নিয়ে নিয়মিত সহু সিজদা করব, নাকি পুনরায় নতুন করে চার রাকাআত পড়ব?
- যোহরের পূর্বে ৪ রাকাআত সুন্নত এক সালামে পড়া চলে কি?
- রুকু অবস্থায় কারো আসা বুঝতে পারলে ইমামের জন্য রুকু লম্বা করা কি বিধেয়?
- সাউদী আরবের অধিকাংশ লোকেরা নামাযে ‘জালসায়ে ইস্তিরাহাহ’ করে না কেন?
- সামনে আগুন অথবা জ্বলন্ত বাতি বা ধূপ থাকলে নামায পড়া বৈধ কি? কোন ব্যক্তি নামায রেখে মারা গেলে তার তরফ থেকে তা আদায় করে দেওয়া যায় কি না?
- সিজদায় কি কুরআনী দু’আ করা যায়?
- সূরা ফাতিহা না পড়লে যদি নামায না হয়, তাহলে রুকু পেলে রাকআত গণ্য হয় কীভাবে?
- পবিত্রতা
- অপবিত্র অবস্থায় কি কুরআন পড়া জায়েয? অপবিত্র অবস্থায় জুযদানে রাখা কুরআন স্পর্শ করা বৈধ?
- অপবিত্র বা মাসিক অবস্থায় কুরআনের ক্যাসেট স্পর্শ করা কি বৈধ? উযূ করার পর স্বামীর চুম্বনের ফলে কি কারো উযূ ভেঙ্গে যায়?
- অমুসলিম এমন অনেক খাদ্য ভক্ষন করে, যা ইসলামে হারাম। সুতরাং তাঁদের পাত্র ব্যবহার করা কি বৈধ?
- উযূতে তরতীব ওয়াজেব কি?
- দাঁড়িয়ে প্রস্রাব করা কি বৈধ? শৌচকর্মের সময় ঢিলা ও পানি উভয়ই ব্যবহার করা বিধেয়?
- পানি ছাড়া অন্য কোন তরল পদার্থ দ্বারা অপবিত্র জিনিসকে পবিত্র করা যায় কি? অপবিত্রতা এক দিরাহাম পরিমাণ হলে তা মার্জনীয়। এ কথা কি ঠিক?
- বাথরুমে প্রবেশ করার পূর্বে “বিসমিল্লাহ” কি সশব্দে পড়তে হবে? বাথরুমের ভিতরে ক্বিবলামুখী হয়ে প্রস্রাব-পায়খানা করা বৈধ?
- মানুষের বমি কি অপবিত্র? দাঁড়িয়ে প্রস্রাব করা কি বৈধ?
- যে সেন্টে স্পিরিট আছে, তা ব্যবহার করা বৈধ কি? ঋতুরোধক ঔষধ ব্যবহার করে মাসিক ঋতু বন্ধ রেখে যথাসময়ে রোযা বা হজ্জ করা কি মহিলাদের জন্য বৈধ?
- যৌন উত্তেজনার সময় পানির মতো আঠালো যে তরল পদার্থ বের হয়, তা কি নাপাক? গর্ভাবস্থায় নিয়মিত খুন দেখা গেলে, তা হায়েয, নাকি ইস্তিহাযা?
- “নিশ্চয় আমরা উম্মতকে কিয়ামতের দিন এমন অবস্থায় ডাকা হবে, যে সময় তাঁদের উযূর অঙ্গগুলো চমকাতে থাকবে।
- বিদআত
- ঈদে মীলাদুন নাবী বিদআত কেন?
- কলোম্বোর এক মসজিদের ডান দিকে নবী (সঃ) এর কবরের ছবি টাঙ্গানো আছে। তাঁর সামনে মুসল্লীরা দাঁড়িয়ে নাবী (সঃ) এর উপর দরুদ পাঠ করে। এ কাজ কি শরীয়তসম্মত?
- কুরআন তিলাওয়াত শেষে “স্বাদাক্বাল্লাহুল আযীম” বলা কি বিধেয়?
- কেক কেটে, মোমবাতি নিভিয়ে বার্থ-ডে বা জন্মদিন পালন করা কি ঠিক?
- ক্বারীদের কুরআন তিলাওয়াত শেষে “স্বাদাক্বাল্লাহুল আযীম” পড়া কি শরীয়তসম্মত? চুম্বন করা কি বৈধ?
- তসবীহ গুনতে তাসবীহ-মালা ব্যবহার করা কি বিদআত?
- তসবীহ গুনতে “তসবীহ-দানা” বা “তসবীহ-মালা” ব্যবহার করা বিদআত?
- মহানবী (সঃ) নিজের জন্মদিন পালন করতেন?
- মাতৃ-দিবস পালন করা কি বৈধ?
- মুর্দার নামে কুরআনখানি, ফাতেহাখানি, কুলখানি শরীয়তসম্মত কি?
- ‘ঈদে মীলাদুন নাবী’ (নবী দিবস) পালন করা বৈধ নয় কেন?
- ‘বিদআতে হাসনাহ’ নামক কোন বিদআত আছে কি, যা করলে সওয়াব হয়?
- ‘বিদআত’ কাকে বলে? কখন কোন কাজকে ‘বিদআত’ বলে আখ্যায়ন করা হবে?
- ‘বিদআত’ কাকে বলে? ‘বিদআতে হাসনাহ’ বলে কি কোন বিদআত আছে?
- বিবাহ ও দাম্পত্য
- মহিলা ও পর্দা
- অনেকে বলে মহিলা সতী হলে, তার মন পবিত্র হলে তার পর্দার দরকার হয় না।
- অন্ধ শিক্ষকের সামনে ছাত্রীর বেপর্দা হয়ে কি পড়া যায়?
- অবরোধ প্রথা কি ইসলামে স্বীকৃত?
- আপন মামাত, খালাতো, চাচাতো, ফুফাতো বোন, চাচী, মামি, স্ত্রীর বোন বা ভাবীর সাথে মুসাফাহাহ বৈধ কি?
- আমরা আমাদের বাড়ীর হাউস ড্রাইভারের সাথে দুই বোন কলেজে যাই। কখনো মার্কেট করতেও যাই তাকে নিয়ে। শরীয়তের দৃষ্টিতে কি কোন সমস্যা আছে তাতে?
- আমি আমাদের বাড়ীর হাউস ড্রাইভার এর সাথে একাকিনী কলেজে যাই। কখনো মার্কেট করতেও যাই তাকে নিয়ে। আমার মন তার প্রতি আকৃষ্ট না হলেও শরীয়তের দৃষ্টিতে কি কোন সমস্যা আছে তাতে?
- কিছু পুরুষ আছে, যারা নিজের সকল দায়িত্ব স্ত্রীর ঘাড়ে চাপিয়ে স্বস্তি নেয়। এমনকি মার্কেট পর্যন্ত স্ত্রী নিজেই করে। এমন পুরুষ সম্বন্ধে শরীয়তের বিধান কি?
- কোন গায়র মাহরাম ড্রাইভারের সাথে মহিলার একাকিনী কোথাও যাওয়া বৈধ কি?
- কোন যুবতীকে বোন বা বন্ধু বানিয়ে কি তার সাথে দেখা সাক্ষাৎ ও অবাধ মেলামেশা করা বা কথাবার্তা বলা ও পত্রালাপ করা বৈধ?
- ডাক্তারের সাথে নার্সের এবং ম্যানেজারের সাথে মহিলা প্রাইভেট সেক্রেটারির নির্জনতা অবলম্বন বৈধ কি?
- পত্র-পত্রিকা, টিভি বা নেটের ছবিতে মহিলা দেখা কি হারাম?
- পৃথক গার্লস স্কুল বা কলেজে না থাকলে মেয়েদেরকে যৌথ প্রতিষ্ঠানে পড়তে পাঠানো কি বৈধ হবে? বাড়ীর দাসী কি বাড়িতে পর্দা করবে?
- বাড়ীর চাকরকে কি পর্দা করতে হবে? হাউস বয়, হাউস ড্রাইভার এর সামনে পর্দা করা তো বড় কঠিন। আমার মা বলে, ‘মাথায় কাপড় থাকলে সমস্যা নেই।’ তার কথা কি ঠিক?
- বিবাহের পূর্বে কি বাগদত্তা স্বামী স্ত্রীর অবাধ মেলামেশা বা ফোনে কথাবার্তা বলা বৈধ?
- বিবাহের পূর্বে যুবক যুবতীর একে অপরকে বুঝে নেওয়ার, পছন্দ করে নেওয়ার, ভালোবাসা করে নেওয়ার সুযোগ ইসলামে আছে কি?
- বেগানা মহিলা দেখা হারাম। কিন্তু টিভি ইত্যাদির পর্দায় বা ছাপা কাগজে তার ছবিও দেখা কি হারাম?
- বেগানা মহিলার সাথে মুসাফাহা করা হারাম। কিন্তু হাতে কাপড় রেখে সরাসরি স্পর্শ না করে মুসাফাহা বৈধ কি? বুড়িদের সাথে মুসাফাহাতেও সমস্যা আছে কি?
- মহিলা কি ড্রাইভিং করতে পারে?
- মহিলা কি পর পুরুষের সাথে কথা বলতে পারে? পরপুরুষের সাথে পার্থিব ও দ্বীনী কথা বলাও কি হারাম?
- মহিলাদের চাকুরী করা কি বৈধ?
- মহিলাদের জন্য পর্দা করা উত্তম, নাকি তা ফরয?
- মহিলারা সেন্ট ব্যবহার করে বাড়ীর বাইরে যেতে পারে কি?
- যুবক যুবতীর মাঝে বন্ধুত্ব অতঃপর পোস্ট, এসএমএস, ইমেল প্রভৃতির মাধ্যমে চিঠি লেখালিখি করে হৃদয়ের আদান প্রদান করা কি বৈধ? যদি তাদের মাঝে বিবাহের ইনগেইজমেন্ট হয়ে থাকে, তাহলে কি কোন সমস্যা আছে?
- সত্তর আশি বছরের বৃদ্ধ যদি বেগানা পুরুষকে পর্দা না করে, তাহলে কোন ক্ষতি আছে কি?
- সেন্ট বা সেন্ট জাতীয় কোন ক্রিম বা পাউডার লাগিয়ে মহিলা বাড়ীর বাইরে যেতে পারে কি?
- স্ত্রীর চাকরি করাতে সবচেয়ে বড় সমস্যাগুলি কি কি? যে অন্ধ বেগানা পুরুষ মোটেই দেখতে পায় না, তার সামনেও কি পর্দা জরুরী?
- স্বামী যদি পর্দা করতে বাঁধা দেয়, তাহলে স্ত্রীর করণীয় কি?
- মৃত্যু ও জানাযা এবং কবর
- কবরস্থানের গাছ রোপণ করা বৈধ কি? কবরের উপরে কবরবাসীর নাম ও মৃত্যু তারিখ সহ কোন আয়াত বা কবিতা লেখা কি শরীয়ত সম্মত?
- কবরে আলোকসজ্জা করার বিধান কি?
- কবরে মাটি দেওয়ার সময় ‘মিনহা খালাক্বনাকুম…’ আয়াত পড়া কি ঠিক?
- কবরের আজাব মাফের কতিপয় গুরুত্বপূর্ণ হাদীস ও তার আমল!
- কোন আত্মীয় মারা গেলে, তার শোকে কালো কাপড় পড়া কি শরীয়তসম্মত?
- কোন নবী অলীর কবর যিয়ারতের জন্য সফর করা কি বৈধ?
- কোন নেক লোকের লাশ মসজিদে দাফন করা কি বৈধ?
- গায়েবানা জানাযার বিধান কি?
- জানাযা বিষয়ে অন্যান্য জ্ঞাতব্য সমূহ (কবর ও লাশ)
- জানাযার বিধিবিধান সংক্রান্ত ৭০টি প্রশ্ন (১ম পর্ব)
- জানাযার বিধিবিধান সংক্রান্ত ৭০টি প্রশ্ন (২য় পর্ব)
- দাফনের পর হাত তুলে জামাআতী দু’আ কি বিধেয়?
- প্রশ্নোত্তরে জানাজারইসলামী বিধিবিধান ( প্রায় ১০০ টি প্রশ্ন ও তার উত্তর)
- বিদ্যুৎপিষ্ট হয়ে যে ব্যক্তি মারা গেল সে কি শহীদ?
- মসজিদের এরিয়ার ভিতরে কোন বুযূর্গকে দাফন করা কি বৈধ?
- মহানবী (সঃ) এর কবর মসজিদের ভিতরে রয়েছে। তাহলে আপনারা মসজিদের ভিতরে লাশ দাফন করতে নিষেধ করেন কেন? মহানবী (সঃ) এর কবরের উপর ঘর ও গুম্বুজ রয়েছে। তাহলে আপনারা তা করতে নিষেধ করেন কেন?
- মুসলিম মারা যাওয়ার পর তার পাশে বসে অনেককে কুরআন পড়তে দেখা যায়। এ সময় কুরআন তিলাওয়াত কি বিধেয় ও উপকারী?
- মৃত ব্যক্তির জন্যে ইছালে ছাওয়াব: শরীয়তের দৃষ্টিভঙ্গি
- মৃত-ব্যক্তির জন্য করণীয় কাজের মাসনূন পদ্ধতি
- মৃতব্যাক্তির শোকে মাতাম করে কান্না করা বৈধ কি?
- মৃতের গোসল, কাফন, জানাযা ও দাফনের সচিত্র পদ্ধতি
- শুনেছি, কোন মানুষের মৃত্যুর সময় কষ্ট হলে সূরা ইয়াসীন পড়তে হয়। এতে নাকি মরন আসান হয়ে যায়। এ কথা কি ঠিক?
- যাকাত
- আমার বেতন মাসিক ত্রিশ হাজার টাকা। আমার নিসাব পরিমাণ টাকা ব্যাংকে আছে। আমি কি প্রত্যেক মাসের বেতনের টাকার যাকাত প্রত্যেক মাসেই বের করব?
- আমি একজন প্রবাসী। আমার যাকাত কি আমার স্বদেশের মানুষদেরকে দিতে পারব? আমার মা পৃথক থাকে। আমি কি আমার মা-কে যাকাত দিতে পারি?
- আমি কীভাবে স্বর্ণের যাকাত আদায় করবে?
- আমি কীভাবে স্বর্ণের যাকাত আদায় করবে? অলঙ্কারের যাকাত দওয়ার সময় কি মা মেয়ের অলঙ্কার একত্রিত করে যাকাত দিতে হবে?
- ঋণে দেওয়া টাকা বা অন্য কাজে পড়ে থাকা টাকার যাকাত দিতে হবে কি?
- ঋণে নেওয়া টাকার যাকাত আদায় করতে হবে কি?
- এক ব্যক্তি বহু কষ্ট করে ২/৩ বছর থেকে টাকা জমিয়েছে মেয়ের বিয়ে দেওয়ার উদ্দেশ্যে। সে টাকারও কি যাকাত আছে?
- একজন লোককে গরীব ভেবে যাকাতের অর্থ দিলাম। সেও হয়তো হাদিয়া ভেবে হাত পেতে নিয়ে নিল। কিন্তু পরবর্তীতে জানতে পারলাম, সে ধনী ব্যক্তি। এখন আমার যাকাত কি কবুল হবে?
- কাউকে ঋণ দেওয়ার পর সে যাকাতের হকদার হলে, যাকাতের নিয়তে ঋণ মউকুফ করে দেওয়া বৈধ কি?
- কাউকে যাকাত দেওয়ার সময় তাকে জানিয়ে দেওয়া জরুরী কি? কোন শ্রেণীর ঋণগ্রস্থকে যাকাতের মাল দিয়ে সাহায্য করতে পারা যায়?
- কাউকে যাকাত দেওয়ার সময় সে যাকাতের হকদার কি না, তা জিজ্ঞাসা করা জরুরী কি?
- কারখানা ও প্রেসের মালিক কিসের যাকাত দেবে? ভাড়ায় দেওয়ার জন্য একাধিক গাড়ি আছে। তাতে কি যাকাত আছে?
- খয়রাতি ফাণ্ডের টাকার যাকাত আছে কি?
- দাওয়াতের কাজের জন্য, ইসলামী বই-পুস্তক ছেপে বা ক্যাসেট-সিডি তৈরি করে বিতরণের জন্য কি যাকাতের অর্থ ব্যবহার করা যায়?
- পেশাদার ভিক্ষুকদেরকে কি যাকাতের মাল দেওয়া যাবে?
- বেনামাযীকে যাকাত দেওয়া বৈধ কি? কোন মিসকিন আমার নিকট চাকরি করলে আমি তাকে আমার যাকাত দিতে পারি কি না?
- ব্যাংক বা কোম্পানির শেয়ারে কি যাকাত আছে? হিরের যাকাত আছে কি?
- ব্যাংকে ডিপোজিট ও জমা রাখা টাকার যাকাত দিতে হবে কি?
- যাকাতের মাল কি কোন মিসকীনকে হজ্জ করার জন্য দেওয়া যায়? অতিরিক্ত গাড়ি ও বাড়ীর যাকাত কীভাবে আদায় করবে?
- শিশু, এতীম ও পাগলের মালেও যাকাত ফরয কি?
- শো-রুমে একাধিক গাড়ি রাখা আছে বিক্রির জন্য, তাতে কি যাকাত আছে?
- সাহাবাগণ রাঃ
- সিয়াম ও রোযা
- আমার কিডনীর সমস্যা আছে। রোযা রাখলেই সমস্যা বাড়ে। ডাক্তার রোযা রাখতে নিষেধও করেছে। আমার এখন কী করা উচিত?
- ঈদের চাঁদ কেউ একা দেখলে সে কি একা একা ঈদ করতে পারে?
- এক দেশে চাঁদ দেখা গেলে কি পৃথিবীর সকল দেশে রোযা বা ঈদ করা জরুরী নয়?
- এক ব্যক্তি ঘুম থেকে উঠে সেহেরী খেল। অতঃপর জানতে পারল যে, তাঁর খাওয়াটা ফজরের আযানের পর হয়েছে। সুতরাং তাঁর রোযা কি শুদ্ধ হবে?
- এগারো মাসে নামায পড়ে না। রমযান এলে রোযা রাখে ও নামায পড়ে। এমন লোকের রোযা কবুল হবে কি?
- কেউ রোযা রেখে মারা গেলে তাঁর তরফ থেকে মিসকীন খাওয়াতে হবে, নাকি ওয়ারেসকে রোযা রেখে দিতে হবে?
- চুম্বন ছাড়া অন্য শৃঙ্গারাচারের ব্যাপারে বিধান কি? এ সময় মযী বের হয়ে গেলে রোযার ক্ষতি হবে কি?
- থুথু বা গয়ের গিললে কি রোযার ক্ষতি হয়?
- পরিজনের সাথে এক সঙ্গে রোযা রাখার উদেশ্যে মহিলারা ট্যাবলেট খেয়ে মাসিক বন্ধ রাখতে পারে কি?
- ফজরের আযান হলেই কি পানাহার বন্ধ করা জরুরী?
- বমি করলে কি রোযা ভেঙ্গে যায়? চোখ বা কানে ঔষধ দিলে কি রোযা ভেঙ্গে যায়?
- মেঘ বা অন্য কোন কারণে চাঁদ যথাসময়ে না দেখা গেলে করণীয় কি?
- যে দেশের রোযা ২/১ দিন পিছনে, শেষ রমযানে সে দেশে সফর করলে অথবা সে দেশ থেকে ফিরে এলে করণীয় কি?
- রমযান মাসে আগামী কাল সকালে সফরের নিয়ত থাকলেও কি ফজরের পূর্বে রোযার নিয়ত করতে হবে?
- রাস্তার ধুলো বা আটার গুঁড়ো নাকের ভিতরে গেলে রোযা নষ্ট হয়ে যাবে কি?
- রোযা অবস্থায় ইঞ্জেকশনও দেহের রক্তশোধন নেওয়া বৈধ কি?
- রোযা অবস্থায় ক্ষতস্থানে ঔষধ ব্যবহার ও মাথার চুল বা নাভির নিচের লোম চাঁছা কি বৈধ?
- রোযা অবস্থায় তরকারির লবন বা চায়ের মিষ্টি চেক করা বৈধ কি?
- রোযা অবস্থায় দাঁত তোলা কি বৈধ?স্ত্রীর দেহাঙ্গ নিয়ে কল্পনাবিহারে বীর্যপাত ঘটলে রোযা নষ্ট হবে কি?
- রোযা অবস্থায় নাকে বা মুখে স্প্রে ব্যবহার বৈধ কি?
- রোযা অবস্থায় পায়খানা-দ্বারে ঔষধ ব্যবহার করা যায় কি? রোযা অবস্থায় পেটে (এন্ডোসকপি মেশিন) নল সঞ্চালন করলে রোযার ক্ষতি হয় কি?
- রোযা অবস্থায় বাহ্যিক শরীরে তেল, মলম, পাউডার বা ক্রিম ব্যবহার করা বৈধ কি?
- রোযা অবস্থায় সুগন্ধির সুঘ্রাণ নেওয়া কি বৈধ?
- রোযা অবস্থায় সুরমা লাগানো এবং চোখে ও কানে ঔষধ ব্যবহার করা বৈধ কি?
- রোযা না রাখার নিয়ত করলে এবং তাঁর নিয়ত বাতিল করে দিলে রোযা বাতিল হয়ে যাবে কি?
- রোযাদার কি দাঁতন করতে পারে?
- রোযাদার ব্যক্তি কি দীর্ঘক্ষণ সাঁতার কাটতে পারে? দেহ থেকে রক্ত পড়লে কি রোযার কোন ক্ষতি হয়?
- রোযার দিনে দাঁতের মাজন (টুথ-পেস্ট বা পাউডার) ব্যবহার করলে রোযা শুদ্ধ হবে কি?
- স্ত্রী-চুম্বনের ক্ষেত্রে বৃদ্ধ ও যুবকের মাঝে কোন পার্থক্য আছে কি?
- স্ত্রীর দেহাঙ্গের যে কোন অংশ দেখা রোযাদার স্বামীর জন্য বৈধ কি?
- স্বামী-স্ত্রীর আপোষের চুম্বন ও প্রেমকেলিতে রোযার ক্ষতি হয় কি না?
- ২৮ দিন রোযা রাখার পর যদি শাওয়ালের চাঁদ শরয়ী সাক্ষ্য দ্বারা প্রমাণিত হলে করনীয় কি?
- হজ্জ ও উমরা
- অনেক হাজী আছে, যার পয়সার জোরে হজ্জ তো করে, কিন্তু পাপাচার বর্জন করতে পারে না। তাদের হজ্জের অবস্থা কি?
- অনেক হাজী আছে, যারা কেবল অর্থ উপার্জনের জন্য বদল-হজ্জ করে। অনেক হজ্জ করতে গিয়ে মাল নিয়ে গিয়ে, নিয়ে এসে ব্যবসা করে। তাদের হজ্জ শুদ্ধ হবে কি?
- অনেককে দেখা যায়, বিদায়কালে কাবার মসজিদ থেকে বের হওয়ার সময় উল্টা পায়ে পিছিয়ে পিছিয়ে বের হয়ে যাচ্ছে। এটা কি শরীয়তসম্মত?
- আমার আব্বা মারা গেছেন। আমি তাঁর তরফ থেকে হজ্জ করলে তাঁর উপকার হবে কি? উল্লেখ্য যে, তিনি বেনামাযী ছিলেন। কেবল জুমআর নামায পড়তেন।
- ইচ্ছা ছিল আগে আত্মীয়ের বাড়ীতে বেড়াব। অতঃপর সময়মত উমরাহ বা হজ্জ করব। এই জন্য ইহরাম না বেঁধে মক্কায় এসেছি। এখন উপায় কি?
- উমরার ইহরাম বেঁধে কেউ অকারণে উমরাহ না করে ফিরে গিয়ে জেনে শুনে ইহরাম খুলে ফেললে তাকে কি করতে হবে?
- উমরাহ করতে গিয়ে পূর্বেই মহিলার মাসিক শুরু হয়ে গেলে কি করবে?
- উমরাহ করার পর বিদায়ের সময় বিদায়ী তওয়াফ করা ওয়াজেব কি?
- ঋণ করে কি হজ্জ করা যায়? জাল পাসপোর্ট বানিয়ে হজ্জে গেলে হজ্জ হবে কি?
- এক ব্যক্তি হজ্জের ফরয পালন করার আগে মারা গেছে। এখন কী করা উচিত? হজ্জ আদায় করার সময় মহিলাদের ট্যাবলেট খেয়ে মাসিক বন্ধ রাখা বৈধ কি?
- এক মহিলা উমরাহ আদায়ে একাকিনী যেতে চায়। তাঁর এগানা আত্মীয় রিয়াদ এয়ারপোর্টে প্লেনে উঠিয়ে দিয়ে আসে এবং অন্য এগানা আত্মীয় জেদ্দা এয়ারপোর্ট থেকে তাকে উমরাহ করিয়ে অনুরূপ বাড়ী ফিরিয়ে দিলে তাতে কোন সমস্যা আছে কি?
- এক শ্রেণীর হাজী আছে, যারা জোরেশোরে দুআ পড়ে। প্রত্যেক চক্করে নির্দিষ্ট ও নির্ধারিত দুআ পাঠ করে। একজন বলে, তার পিছনে সকলে বলে চলে। এতে ডিস্টার্ব হয় বড়। এ ব্যাপারে শরীয়তের বিধান কি?
- এক সফরে একাধিক উমরাহ করা যায় কি? প্রথমে মীকাত থেকে একবার এবং পরে আয়েশা মসজিদ থেকে ইহরাম বেঁধে বরাবর উমরাহ শুদ্ধ হবে কি?
- কাউকে বহন করে তওয়াফ সাঈ করালে নিজের তওয়াফও কি যথেষ্ট হবে? কাউকে বহন করে তওয়াফ সাঈ করালে নিজের তওয়াফও কি যথেষ্ট হবে?
- কাবাগৃহের দেওয়ালে বুকে লাগিয়ে দুআ করা অথবা কাবার গিলাফ ধরে দুআ করা কি শরীয়ত সম্মত?
- কিছু হাজী আছে, যারা হজ্জ সফরে বিড়ি সিগারেট খেতে ছাড়ে না, গাড়িতে বসে জগান বাজনা শোনা বর্জন করে না। এদের ব্যাপারে শরীয়তের নির্দেশ কি?
- কুরবানী কি মিনাতেই হওয়া জরুরী? হজ্বের কোরবানি সম্পরকিত।
- কোন কারনবশতঃ হজ্জের কুরবানী দিতে না পারলে হাজী কি করবে?
- কোন মহিলা পবিত্রা হওয়ার পর উমরার তওয়াফ ও সাঈ করে পুনরায় খুন দেখলে ও তওয়াফের পর সাঈ করার পূর্বে মাসিক শুরু হলে মহিলা কি করবে?
- কোন মহিলার পক্ষ থেকে কোন পুরুষ বদল হজ্জ করতে পারে কি?
- চুল কাটতে ভুলে গিয়ে সফর করার পর স্মরণ হলে করণীয় কি?
- তওয়াফ করতে করতে ওযু নষ্ট হলে কি করতে হবে? তওয়াফ করতে করতে ভিড়ের চাপে পরনারীর দেহ স্পর্শ হলে করণীয় কি?
- তওয়াফ করতে করতে কথা বলা কি বৈধ , তাওয়াফ ও সাঈ করতে করতে একটু বিশ্রাম নেওয়া, পানি পান করা যায় কি?
- তওয়াফ করার পর আমি অসুস্থ হয়ে পড়ি। অতঃপর হাসপাতাল থেকে সুস্থ হয়ে সাঈ করি। এতে কোন ক্ষতি হবে কি?
- তওয়াফ চত্বরে কোন কোন জামাআতের দেখা যায়, তারা তাদের মহিলাদেরকে পরপুরুষের দেহ স্পর্শ থেকে বাঁচাতে হাতে হাত দিয়ে ঘিরে রাখে। ফলে তাদের কারো কারো বুক বা পিঠ কাবার দিকে হয়। তাদের তওয়াফ কি শুদ্ধ হবে?
- তওয়াফে ইফায্বার পূর্বে কেউ মারা গেলে তাঁর তরফ থেকে তওয়াফ পূর্ণ করতে হবে কি?
- তামাত্তু হজ্জের নিয়তে উমরাহর ইহরাম বেঁধে উমরাহ সেরে হজ্জের ইহরাম বাঁধার পূর্বে উমরাহ যদি কোন কারনবশতঃ বাড়ী ফিরতে হয় বা হজ্জ করা না হয়, তাহলে করণীয় কী?
- তামাত্তুর উমরাহ করার পর মদীনার যিয়ারতে গেলে অথবা কোন প্রয়োজনে মীকাতে বাইরে গেলে পুনরায় হজ্জের জন্য আসার সময় মীকাত থেকে ইহরাম বাঁধতে হবে কী?
- তিন প্রকার হজ্জের নিয়তে কি পরিবর্তন করা যায়?
- নামায পড়ে না। কিন্তু অর্থশালী বলে হজ্জ করে ‘হাজী সাহেব’ হয়েছে। বেনামাযীর হজ্জ কি কবুল হবে?
- পিতা, শ্বশুর অথবা স্ত্রীর টাকায় হজ্জ করলে ফরয আদায় হবে কি? ফরয হওয়া সত্ত্বেও পিতা হজ্জ না করে মারা গেলে পুত্র বা ওয়ারেসের কি করা উচিত?
- প্লেনে সরাসরি মদীনা এয়ারপোর্ট গেলে ইহরাম কোথায় বাঁধতে হবে?
- বদলী হজ্বের নিয়ম
- বহু দিন সাউদিয়ায় থেকে ছুটির সময় হজ্জ হলে এবং পরিবার পরিজন হজ্জ না করে বাড়ী ফিরতে আদেশ করলে এবং হজ্জ করাতে তাঁদের সম্মতি না হলে কি করা যাবে?
- বিদায়ী তওয়াফ করার আগে মহিলার মাসিক শুরু হয়েছে। কেউ কেউ দুর্বল ও অসুস্থ হয়ে পড়েছে। ওদিকে সফর সঙ্গীরা যথাসময়ে বিদায় নিচ্ছে। তাহলে মহিলা ও অসুস্থ ব্যক্তি বিদায়ী তওয়াফ না করতে পারলে কি দম লাগবে?
- বিড়ি ফ্যাক্টরি, তামাক ফ্যাক্টরি, মদ্য ভাটি প্রভৃতি অবৈধ ব্যবসা ও প্রতিষ্ঠানের মালিকরা হজ্জ করতে আসে। তাদের হজ্জ কি শুদ্ধ হয়?
- মিনা, আরাফার ময়দান, মুযদালিফা সম্পর্কিত ,মুযদালিফা থেকে মিনায় কত আগে যাওয়া যায়?
- রাত্রিতে পাথর মারা যায় কি? তা কি পরের দিন কাযা করা যায়।
- সঙ্গে পারমিট না থাকার কারণে পুলিশ মক্কা প্রবেশ করতে না দিলে অথবা কোন অসুস্থতার কারণে ইহরাম বেঁধে উমরাহ বা হজ্জ করতে না পারলে করণীয় কি?
- সর্বদা পেশাব ঝরার রোগ থাকলে ইহরামের কোন ক্ষতি হবে না?
- সাঈ করা সম্পর্কিত
- সামর্থ্য থাকা সত্ত্বেও কুরবানী দেওয়ার ভয়ে ইফরাদের ইহরাম বেঁধে হজ্জ সেরে পুনরায় তানঈম এ গিয়ে উমরাহর ইহরাম বেঁধে উমরাহ করার চালাকি শরীয়তসম্মত কি?
- স্ত্রী হজ্জ করতে চাইলে এবং স্বামী তাতে বাধা দিলে সে কী করবে?
- হজ্জ ও উমরার নিয়ত না থাকলে মক্কা প্রবেশের সময় ইহরাম বাঁধতে হবে কি?
- হজ্জ কবুল হওয়ার কোন স্পষ্ট আলামত আছে কি?
- হজ্জের সময় হাজারে আসওয়াদ চুম্বন করা বড় কঠিন। সুতরাং ধাক্কাধাক্কি করে অথবা কাউকে ঘুস দিয়ে চুম্বন করলে কি সওয়াব হবে কি?
- আকিদা’হ ও তাওহীদ
- দ্বীনী বৈঠক বা মজলিসের আদব
- দয়া- রহমত- অনুগ্রহ বিষয়ক
- ধন- সম্পদ- অপচয় এবং সঞ্চয়ের বিস্তারিত বিধিবিধান
- ধুমপান-বিড়ি-সিগারেট-তামাকজাত দ্রব্যের বিস্তারিত বিধিবিধান
- নবী (সা.) এর ছলাত সম্পাদনের পদ্ধতি – নাসিরুদ্দিন আলবানী (রহ.
- নবীদের জীবনী
- আদম আঃ এর সৃষ্টি ও শয়তানের অবাধ্যতার কারণ!!
- রাসুলুল্লাহ সঃ এর জীবনী পার্ট -এক
- রাসুলুল্লাহ সঃ এর জীবনী পার্ট -দুইদুই
- হযরত আইয়ুব আঃ এর জীবনী
- হযরত আদম আঃ এর জীবনের কাহিনী
- হযরত ইউনূস আঃ এর জীবনী
- হযরত ইউসুফ আঃ এর জীবনী পার্ট -এক
- হযরত ইউসুফ আঃ এর জীবনী পার্ট -দুই
- হযরত ইদ্রিস আঃ এর জীবনী
- হযরত ইদ্রিস আঃ এর জীবনী
- হযরত ইবরাহীম আঃ এর জীবনী
- হযরত ইলিয়াস আঃ এর জীবনী
- হযরত ইসমাইল আঃ এর জীবনী
- হযরত ইসহাক আঃ এর জীবনী
- হযরত ইসহাক আঃ এর জীবনী
- হযরত ইয়াকুব আঃ এর জীবনী
- হযরত ঈসা আঃ এর জীবনী
- হযরত জাকারিয়া ও ইয়াহিয়া আঃ এর জীবনী
- হযরত দাউদ আঃ এর জীবনী
- হযরত নূহ আঃ এর জীবনী
- হযরত মুসা ও হারুন আঃ এর জীবনী
- হযরত যুল কিফল আঃ এর জীবনী
- হযরত লূত আঃ এর জীবনী
- হযরত শোয়াইব আঃ এর জীবনী
- হযরত সালেহ আঃ এর জীবনী
- হযরত সুলাইমান আঃ এর জীবনী
- হযরত হুদ আঃ এর জীবনী
- নবীদের জীবনী
- নবীদের জীবনী বা কাহিনী- ডঃ মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল-গালিব
- নাজাত প্রাপ্ত দলের আকীদাহ-হাফেয বিন আহমাদ আল-হাকামী (রহঃ)
- নারী ও পুরুষের দেহাঙ্গের সৌন্দর্য ও পরিচ্ছন্নতা
- নারী ও পুরুষের মাথা থেকে পা পর্যন্ত সমস্ত অঙ্গ পরিষ্কার করার আদব
- নারী বা মহিলাদের সাজ-সজ্জা ও সুগন্ধি- আতর ব্যবহারে বিধান
- নারী বিষয়ক ও নারীর পর্দা জরুরী কেন?
- জান্নাতী রমণী (১ম পর্ব)
- জান্নাতী রমণী (২য় পর্ব)
- ইসলামে নারীর অধিকার
- ইসলামে নারীর যৌন অধিকার
- ইসলামে পুরুষ এবং নারী সমান হলে, নারীদের পর্দার অড়ালে থাকতে হবে কেন?
- ইসলামে হিজাবের বিধান আরোপের কারণ যৌন কামনা রোধ করার জন্য নয়!
- একই মুহূর্তে একাধিক স্বামী গ্রহণ নারীর জন্য হারাম কেন?
- একজন মুসলিম মেয়ের জন্য উপদেশ যে তার পরিবারের চাপের কারণে ইসলাম পালন করতে পারে না
- কোরআন ও সুন্নাহর আলোকে পর্দা
- জন্ম নিয়ন্ত্রণ ও ইসলামের বিধান
- জান্নাতী রমণীর জন্য কতিপয় গুরুত্বপূর্ণ ফতোয়া
- জান্নাতে একজন লোকের জন্য স্ত্রী ও হূর থাকার আপত্তিকারী মহিলার জবাব
- জান্নাতে নারীদের অবস্থা
- জান্নাতে নারীদের অবস্থা কি হবে? জান্নাতে তাদের জন্য কি অপেক্ষা করছে?
- দাম্পত্য জীবনে স্ত্রীর কর্তব্য
- দৃষ্টি সংযত করার ২০ টি উপায়
- দৃষ্টি সংযত রাখার মাহাত্ম্য ও মর্যাদা
- ধর্ষকের হাত থেকে নিজেকে আত্ম রক্ষার জন্য লড়াই করা কি ওয়াজীব?
- নারী এবং পুরুষের নামাযের মধ্যে পার্থক্য আছে কি?
- নারী নির্যাতন প্রতিরোধে ইসলামের ভূমিকা
- নারী পুরুষে দেখাদেখি, নির্জনে অবস্থান ও সহাবস্থান বিষয়ক ফতোয়া পর্ব -1
- নারী পুরুষে দেখাদেখি, নির্জনে অবস্থান ও সহাবস্থান বিষয়ক ফতোয়া পর্ব -2
- নারী যদি আকর্ষনীয় রূপে সেজে চলাফেরা করে তবে পুরুষের সমস্যা কোথায়???
- নারী শিক্ষা সম্পর্কে ইসলামী দৃষ্টিভঙ্গি
- নারীদের বিভাগ, মাসজিদ ও জুম’আ
- নারীদের হাই-হিল পরার হুকুম কি?
- নারীর অধিকার প্রতিষ্ঠায় ইসলাম
- নারীর জান্নাত যে পথে
- নারীর প্রাকৃতিক রক্তস্রাব
- নারীর হজ ও উমরা
- পর্দা কেন করতে হবে?
- পর্দাঃ নারীর দুর্গ ও রক্ষাকারী ঢাল
- পর্দাহীনতার পারিণতি
- পুরুষের মাঝে কর্মরত নারীর প্রতি আহ্বান
- প্রশ্নঃ ইসলাম কেন নারী-পুরুষদের অবাধ বিচরণ অনুমোদন করে না, এটি কি ইসলামে আধুনিকতা নাকি সেকেলে ধারণা?
- বাসনা চরিতার্থ করতে কি করতে পারে?
- বোন সেলফি দিওনা ফেইসবুকে!!
- মন পরিষ্কার থাকলে হিজাবের বা পরদার কি দরকার ?
- মহিলা বিষয়ক গুরুত্বপূর্ণ ফতোয়া
- মহিলাদের কৃত্রিম রূপচর্চা
- মহিলাদের স্রাব ও প্রসূতি অবস্থার বিধিবিধান সংক্রান্ত ৬০টি প্রশ্ন
- মাতৃগর্ভে কি আছে তা আল্লাহই ভালো জানেন?
- মুখমণ্ডল ঢাকা কি হিজাবের অংশ নয়?
- মুমিন নারীদের বিশেষ বিধান ও বৈশিষ্ট্য (দ্বীতিয় পর্ব)
- মুমিন নারীদের বিশেষ বিধান ও বৈশিষ্ট্য (প্রথম পর্ব)
- মুসলিম নারী এবং সমসাময়িক প্রেক্ষাপটে তার দায়িত্ব ও কর্তব্য (১ম পর্ব)
- মুসলিম নারী এবং সমসাময়িক প্রেক্ষাপটে তার দায়িত্ব ও কর্তব্য (২য় পর্ব)
- মুসলিম নারীর অবশ্যই পালনীয় কতিপয় আমল
- মুসলিম নারীর পর্দা ও চেহারা ঢাকার অপরিহার্যতা : পর্ব -1
- মুসলিম নারীর পর্দা ও চেহারা ঢাকার অপরিহার্যতা:-2
- মেয়েদের খতনা প্রসঙ্গে
- যে ব্যক্তি কোন গায়রে মোহরেম নারীকে চুম্বন করেছে সে কি ব্যভিচারী হিসেবে গণ্য হবে?
- শরঈ পর্দা বলতে কী বুঝায়?
- সুখী দাম্পত্য জীবন গঠনে মা-বোনদের প্রতি কতিপয় মূল্যবান উপদেশঃ
- হায়েজ বা ঋতুস্রাব অবস্থায় মহিলাদের জন্য
- নারী-পুরুষের নামাযের পদ্ধতি। নারী ও পুরুষের সালাতে কি কোন পার্থক্য আছে?
- নিয়াত কিভাবে করতে হয়? নিয়ত ও ইখলাস বিসয়ক বিস্তারিত
- পবিত্র মদীনা মুনাওওয়ারার নাম, ফযিলত ও এখানেঅবস্থানের আদবসমূহ
- পবিত্রতা অর্জন করার পদ্ধতি,কিভাবে করতে হয়?
- পবিত্রতা সম্পর্কে অতি গুরুত্বপূর্ণ ৬২টি প্রশ্নোত্তর
- পর্দা-হিজাব/ হিযাবের বিস্তারিত বিধিবিধান
- পশু পাখি লালন-পালন করা ও তাদের সাথে ব্যবহার কিরকম হবে?
- পায়খানা-পেসাব-ইসতিনজা ও পবিত্রতা অর্জনের বিস্তারিত বিধিবিধান
- পিতামাতার জন্য সন্তানের দায়িত্ব ও কর্তব্য
- পীর- মুরিদী-ওলী- আউলিয়া বিষয়ক
- পুরুষের সাজ-সজ্জা ও সুগন্ধি-আতর ব্যবহারের বিধান
- প্রচলিত ভুল ও কুসংস্কার
- আমাদের সমাজে প্রচলিত কতিপয় কুসংস্কার
- আরেকটি ভুল ধারণা : আগের উম্মত কি নবীর মাধ্যম ছাড়া দুআ করতে পারত না?
- একটি ভিত্তিহীন কাহিনী : সুলাইমান আ. এর যিয়াফত আরো আসে
- একটি ভুল মাসআলা : যে মহিলাকে দিনে চল্লিশ জন বেগানা পুরুষ দেখল সে পুরুষের হুকুমে আরো আসে
- একটি ভুল মাসআলা : সন্তানের আকীকার গোস্ত কি মা-বাবা খেতে পারবে না?
- এটি হাদীস নয় : ফিরিশতারা গুনাহ মাথায় নিয়ে মসজিদের বাইরে দাঁড়িয়ে থাকেন
- ভুল উচ্চারণে কালিমা পাঠ : লা-ইলাহা ইল্লেল্লাহ
- ভুল উচ্চারণে দরূদ পাঠ : সাল্লেল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আর ওনেক আসে
- প্রচলিত সালাতের ১০০ টি ভুল-মুরাদ বিন আমজাদ
- প্রতারণা-ধোঁকাবাজি-ঠকানো-দালালি করার বিস্তারিত বিধিবিধান
- প্রতিবেশী- আত্নীয় স্বজনের সাথে সম্পর্কের বিধান
- প্রশ্নোত্তরে সহজ তাওহীদ শিক্ষা- আব্দুল আলীম ইবনে কাওসার
- প্রেম -ভালবাসা ইসলামে এর বিধান কি?
- অবৈধ সম্পর্কের কারণে বেদনা-উৎকণ্ঠা
- ইসলামের দৃষ্টিতে Valentine’s day বা ভালবাসা দিবস
- ইসলামের দৃষ্টিতে বিশ্ব ভালবাসা দিবস (Valentine day)
- ইসলামের দৃষ্টিতে “ভ্যালেন্টাইন’স ডে” বা “ভালবাসা দিবস”
- এ যে ভালোবাসা নয়; বিপদ ডেকে আনা!
- ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য নির্বাচিত ফতোয়া (১ম পর্ব)
- ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য নির্বাচিত ফতোয়া (২য় পর্ব)
- নারী পুরুষের ফ্রি মিক্সিং
- নারী-পুরুষ সংমিশ্রণের বিধান
- প্রেম-ভালোবাসা
- বিশ্ব ভালোবাসা দিবস: পেছন ফিরে দেখা
- বৈধ ভালবাসা বনাম নিষিদ্ধ প্রেম
- ভালবাসা দিবস সম্পর্কে শাইখ মুহাম্মাদ ইবন সালেহ আল-উসাইমীনের ফতোয়া
- ভালবাসা দিবস সম্পর্কে সৌদি আরবের সর্বোচ্চ ওলামা পরিষদের ফতোয়া
- ভালবাসায় শিরক!!
- ভ্যালেন্টাইন দিবসের প্রতিচ্ছবি
- প্রেম-ভালবাসার ইসলামী বিধিবিধান
- ফজিলত পুর্ন আরবী মাস সমুহ
- আশুরা : আনন্দ না শোক দিবস?
- আশুরা: করনীয় ও বর্জনীয়
- ইসরা ও মি‘রাজের ফলাফল ও আমাদের করণীয়
- কি ঘটেছিল কারবালায়? কারা হুসাইন (রা:) কে হত্যা করেছে?
- পহেলা এপ্রিল
- পহেলা এপ্রিল : মুসলিম উম্মাহর শোকের দিন
- মাহে শাবান ও শবে বরাতঃ করণীয় ও বর্জনীয়
- মুহররম ও আশুরার ফজিলত
- মুহররম মাসে শিয়া সম্প্রদায়ের মাতম বিষয়ক বিদ’আত
- মুহাররম মাসঃ সুন্নাত ও বিদআত
- রজব মাস সম্পর্কে জ্ঞাতব্য
- রজব মাস: এ সব বিদ’আত দূর হওয়া আবশ্যক
- রজব মাসের বেদআত : শরিয়তের দৃষ্টিভঙ্গি
- শবে বরাত উপলক্ষে প্রচলিত কতিপয় বিদ’আতের উদাহরণ
- শবে বরাতঃ সঠিক দৃষ্টিকোণ
- শরীয়তের মানদণ্ডে রজব মাসের ফজিলত
- শাবান মাস: সুন্নত উপেক্ষিত বিদ’আত সমাদৃত
- শাবানের পনেরতম রজনী উদযাপন, শরীয়তের দৃষ্টিভঙ্গি
- শাবানের পনেরতম রজনী উদযাপনের বিধান
- সফর মাস ও আখেরী চাহার শোম্বা বিষয়ক বিদা’আত
- ফতোয়া আরকানুল ইসলাম- ইমান বা বিশ্বাস- আল-উসাইমীন (রহঃ)
- ফতোয়া আরকানুল ইসলাম- কিতাবুল হজ্জ- আল-উসাইমীন (রহঃ)
- ফতোয়া আরকানুল ইসলাম- ছিয়াম (রোযা)- আল-উসাইমীন (রহঃ)
- ফতোয়া আরকানুল ইসলাম- যাকাত- আল-উসাইমীন (রহঃ)
- ফতোয়া আরকানুল ইসলাম- সালাত বা নামাজ- আল-উসাইমীন (রহঃ
- ফতোয়া আরকানুল ইসলাম-পবিত্রতা- আল-উসাইমীন (রহঃ).
- ফিতরা বা ফেতরা বা ফিত্বরার বিবরণ
- ফিরকা বা ফেরকা-দল-তরিকা সম্পর্কে বিধিবিধান
- ফেইসবুক-ইন্টারনেট ব্যবহারের বিধান
- বইঃ আল-বিদায়া ওয়ান নিহায়া (নতুন সংস্করণ
- বিচারক- বিচার- সাক্ষীর ইসলামী বিধান
- বিতর নামাজ/ সালাতের বিস্তারিত বিধিবিধান
- বিদআত কি ? বিদআত কত প্রকার? বিদআতের কুপ্রভাব।
- বিদআতী সালাত বা নামায সমুহ
- বিদ’আত কি ও তার কুফল
- ইসলামী দৃষ্টিকোণ থেকে বাংলা নববর্ষ উদযাপন: মুসলিমদের করণীয়
- ঈদে মীলাদুন নবী (সা.) কেন বিদআত?
- খৃষ্টীয় নববর্ষ উদযাপন: শরিয়ত কি বলে
- বিভিন্ন প্রকরের “খতম” এর বিদ’আত
- **ফেসবুক ব্যবহার করা কি ইবাদত নাকি বিদা’আত?
- ইসলামের দৃষ্টিতে বাংলা নববর্ষ উৎযাপন, মুসলিমদের করণীয়ঃ
- এপ্রিলের মিথ্যাচার
- ওয়াইস আল-কারণীর (ওয়াজকরনীর) আসল ঘটনা
- কবর জিয়ারত এর বিধান
- কবর পাকা করা
- কবর, মাজার ও মৃত্যু সম্পর্কীত কতিপয় বিদ’আত
- কবরের আযাব
- কবরের শাস্তি ও শান্তি সম্পরকে কতিপয় মাসআলা: বারযাখী জীবন
- গান-বাজনা ও হারাম জিনিসের আয়োজন ব্যতীত মীলাদুন্নবী উদযাপন
- নববর্ষ উদযাপন করার বিধান
- প্রচলিত বিভিন্ন খতম : তাৎপর্য ও পর্যালোচনা ( দ্বিতীয় পর্ব)
- প্রচলিত বিভিন্ন খতম : তাৎপর্য ও পর্যালোচনা (তৃতীয় পর্ব)
- প্রচলিত বিভিন্ন খতম : তাৎপর্য ও পর্যালোচনা :(পঞ্চম পর্ব)
- প্রচলিত বিভিন্ন খতম : তাৎপর্য. পর্যালোচনা (প্রথম পর্ব)
- প্রচলিত বিভিন্ন খতমঃ তাৎপর্য ও পর্যালোচনা (চতুর্থ পর্ব)
- বিদআত কি কখনও হাসানাহ (উত্তম বিদআত) হতে পারে?
- বিদআত মুক্ত সুন্নাতের অনুসরণই সঠিক মহব্বত বা ভালবাসার পরিচায়ক।
- বিদআতী ইমামের পিছনে কখন ছলাত্ আদায় করা যাবে আর কখন যাবেনা?
- বিদআতীদের সাথে আচরণ কেমন হবে?
- বিদআতের প্রভাবে জাতি কী হারিয়েছে?
- বিদাত কি?
- বিদাত পরিচিতির মুলনিতি
- বিদ‘আতের দশটি কুফল
- বিভিন্ন উজ্জাপিত দিন সমূহ
- মাযার ও কবরে প্রচলিত শিরক ও বিদাত
- মাযারে প্রচলিত বিদআতসমূহ
- মিলাদুন্নবী পালনের বিধান
- মীলাদুন্নবী উপলক্ষে মিলিয়ন মিলিয়ন দরূদ জমা করার বিদ‘আত প্রসঙ্গ
- মীলাদুন্নবী ও জন্ম দিনের সিয়াম পালন করা
- মীলাদুন্নবী নামে মসজিদে সমবেত হয়ে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের আলোচনা করা
- মীলাদুন্নবীতে অংশগ্রহণকারী ব্যক্তির নিকট মেয়ে বিয়ে দেয়ার বিধান
- মীলাদুন্নবীর মিষ্টি ক্রয় করা
- হিজরি নববর্ষ উপলক্ষে অভিনন্দন বিনিময়ের বিধান
- বিপদ- বালা- মুসিবতে ধৈর্য ধারনের বিধান
- বিবাহ ও দাম্পত্য বিষয়াবলীর দুয়া ও জিকির
- বিবাহ ও দাম্পত্য- শাইখ আব্দুল হামীদ ফাইযী
- বিবাহ বিষয়ক
- আসলে বিবাহ কখন করা উত্তম ?
- ইসলাম নারীদের বহুবিবাহের অনুমতি দেয় না কেন?
- ইসলাম পুরুষদের বহুবিবাহের অনুমতি দেয় কেন?
- ইসলামী দৃষ্টিকোণ থেকেেে বিবাহের পূর্বে পাত্রী দেখার সীমারেখা কতটুকু?
- ইসলামে দেনমোহরের বিধান।
- ইসলামে পুরুষ এবং নারী সমান হলে, নারীদের পর্দার অড়ালে থাকতে হবে কেন?
- ইসলামে বিবাহের গুরুত্ব ও পদ্ধতি।
- ইসলামের দৃষ্টিতে আন্তধর্ম বিয়ে
- প্রশ্ন: ইসলামের দৃষ্টিতে সর্বনিম্ন ও সর্বোচ্চ দেনমোহর কত?
- বিবাহ বিচ্ছেদের কয়েকটি কারণ! বাচতে হলে জানতে হবে!!
- বিবাহে প্রচলিত কু-প্রথা
- বিবাহের অভিভাবক ও শর্তাবলী,অভিভাবকের বাধা ও করণীয়!!
- বিবাহের কতিপয় সুন্নাত সমূহ
- বিয়ে : করণীয় ও বর্জনীয়
- বিয়ের অপর নাম প্রশান্তি, উচ্ছ্বাস আর দয়া
- বিয়ের প্রস্তাব : করণীয় ও বর্জনীয়
- বিয়েতে গায়ে হলুদ দেয়া বৈধ কি?
- যুবক ও বিবাহ সমস্যা!!!
- সংখেপে বিয়ের রুকন, শর্ত ও ওলি বা অভিভাবকের খেত্রে প্রযোজ্য শর্ত সমুহ
- সদ্য বিবাহিত ছেলে-মেয়ের জন্য অমূল্য উপদেশ
- হিল্লা বিয়ে কি ইসলামী শরিয়ত সম্মত?
- হিল্লা, তালাক ও ফতোয়া : যে কথাগুলো না বললেই নয়
- বিভিন্ন নফল সালাত বা নামাজ সমুহ
- বিভিন্ন ফিরকা বা দল
- #ডঃ জাকির নায়েক হচ্ছেন বর্তমান পৃথিবীর অশান্তির মূল!!
- ইবাদতে মধ্যমপন্থা অবলম্বন
- ইমাম আবু হানিফা রঃ এর ফতোয়ার বিপরীতে ছাত্রদের ফতোয়া!
- ইমাম আবু হানিফা রঃ এর ফতোয়ার বিপরীতে ছাত্রদের ফতোয়া।
- ইলিয়াসী তাবলীগ বনাম রাসুলুল্লাহ সঃ এর তাবলীগ!
- ইসলামে মতভেদ/দলাদলি রহমত নাকি হারাম?
- এত বড় হুজুর কি ভুল করতে পারেন?
- কাদিয়ানীরা নিন্দনীয় কেন?
- কাদিয়ানী মতবাদ এবং খতমে নবুয়ত।
- কুরআন ও সহীহ হাদীসের মানদণ্ডে সূফীবাদ বা পীর তন্ত্র
- কুরআন ও সুন্নাহর আলোকে তাকলীদ – পর্ব ১ ভূমিকা :
- কুরআন ও সুন্নাহর আলোকে তাক্বলীদ – পর্ব ২
- কে এই ডঃ জাকির নায়েক?
- কোয়ান্টাম মেথড: এক ভয়াবহ শিরকী ফেতনার নাম!
- কোয়ান্টাম মেথডঃ আমাদেরকে কোন পথে ডাকছে ? -3:
- কোয়ান্টাম মেথডঃ আমাদেরকে কোন পথে ডাকছে? -1:
- কোয়ান্টাম মেথডঃ আমাদেরকে কোন পথে ডাকছে? -2:
- গণতন্ত্র ও ইসলামের পার্থক্য
- চরমনাই পীরের আসল চেহারা (দলীল প্রমান সহ)
- ডঃ জাকির নায়েক এবার ফতোয়া দিলেন রাসুলুল্লাহ সঃ কে মানা যাবেনা?
- ডঃ জাকির নায়েক কোর্ট, টাই,shirt. ও pant পরিধান করেন এটা কি জায়েজ?
- ডঃ জাকির নায়েক নাকি বলেছেন কুরআনে ভুল আছে?
- ডঃ জাকির নায়েকের কোর্ট -টাই পড়া কি ইসলাম সমর্থন করে?
- ডাঃ জাকির নায়েকের নামে তোলা প্রধান ২৪ টি অপবাদের জবাব
- তাবলীগ জামাত কি ইসলামের প্রতিনিধিত্ব করে?
- তাবলীগ জামায়াত ও বিশ্ব ইজতেমা! একটি তাত্ত্বিক বিশ্লেষণ!
- তাবলীগ জামায়াতের কিছু ইমান ধবংসকারী আকিদাহ! পার্ট -1:
- তাবলীগ জামায়াতের কিছু ইমান ধ্বংসকারী আকিদাহ! পার্ট *2:
- তাবলীগ জামায়াতের কিছু ইমান ধ্বংসকারী আকিদাহ! পার্ট -1:
- তাবলীগী ভাইদের ফাযায়েলে আমাল সম্পর্কে সৌদি আরবের উলামাদের ফাতওয়া
- দুই শতাধিক প্রশ্নোত্তরে নাজাত প্রাপ্ত দলের আকীদাহ (পর্ব ১)
- দুই শতাধিক প্রশ্নোত্তরে নাজাত প্রাপ্ত দলের আকীদাহ (পর্ব ২)
- দ্বীন কায়েম বলতে কিা বুঝয়?
- ফিরকায়ে নাযিয়া এর পরিচয়
- ভন্ড পীর দেওয়ানবাগীর মুখোশ উন্মোচন!!
- ভন্ড পীরদেরকে নিয়ে খুবই চমৎকার একটি কবিতা
- মাজহাব মানা ও না মানা এর সংশয় নিরসন
- মাযহাব মানা ফরয নাকি রাসুলুল্লাহ সঃ এর আনুগত্য করা ফরয?
- মুক্তিপ্রাপ্ত দলের পাথেয় (১ম পর্ব)
- মুক্তিপ্রাপ্ত দলের পাথেয় (২য় পর্ব)
- মুসলিম উম্মাহর সংশোধনের গুরুত্ব ও পদ্ধতি
- যে কোন ‘আলেম, নেতা বা মুরুব্বীর আনুগত্যই “শর্ত সাপেক্ষ”
- যে কোন ‘আলেম, নেতা বা মুরুব্বীর আনুগত্যই “শর্ত সাপেক্ষ”
- যোগ্য আলেম কে? কার কাছ থেকে ফতওয়া নিতে হবে? ফুটপাথের ফতওয়া নেয়া যাবে কিনা?
- লালন ফকির ও গুরুত্বপূর্ণ প্রসঙ্গে
- শিয়া রাফেযী সমপ্রদায় সম্পর্কে শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়ার 62 টি প্রশ্নের উত্তর!!
- সূফি তরিকা এবং তাদের সাথে অংশগ্রহণ -শাইখ সালিহ আল মুনাজ্জিদ
- বিশ্বনবী মুহাম্মাদ (সঃ) বা রাসুলুল্লাহ (সঃ) এর জীবনী
- বিষয় ভিত্তিক ভিডিও লেকচার
- বিয়ে বা বিবাহ সংক্রান্ত বিস্তারিত বিধিবিধান
- ব্যাংকের সুদ কি হালাল- শাইখ মুশ্তাক আহমাদ কারীমী
- ভাল কাজের বা পুন্যের অসংখ্য পথ
- মতিউর রহমান মাদানীর লেকচার সমুহ
- মদ্য পান- মাদকদ্রব্যের বিধান
- মসজিদের আদব সমুহ ও নামায পড়ার ফজিলত সমুহ
- মহিলা ও পর্দা-শাইখ আব্দুল হামীদ ফাইযী
- মহিলা- নারী- রমণীদের জন্য ইসলামী বিধান সমুহ
- মহিলাদের মহিলা ইমামতি এবং আজান ও একামতের বিধান.
- মহিলাদের সাজ-সজ্জার বিধান
- মহিলাদের স্রাব ও প্রসূতি অবস্থার বিধিবিধান সংক্রান্ত ৬০টি প্রশ্ন এবং তার উত্তর
- মানসিক ও সামাজিক সমস্যা
- মাযহাব/মাজহাব- ইখতেলাফ – মতবিরোধ বিষয়ক
- মাসিক-ঋতু -হায়েয/নেফাস-ইদ্দত পালনের বিস্তারিত বিধান
- মিলাদ-মিলাদুন্নবী পালনের বিধান
- মীরাস- জমিজমা- সম্পত্তি বন্ঠন বিষয়ক
- মুখতাসার যাদুল মা‘আদ- ইমাম ইবনুল কাইয়্যিম (রহঃ)
- মুনাজাত-দোয়া ও জিকির বা দু’য়া ও যিকরের বিস্তারিত বিধান
- মুনাফেক- মুনাফিকের পরিচয় ও পরিণতি
- মুমিন কাকে বলে ও ইমানদারগনের গুণাবলী
- মুর্তি ও ভাস্কর্য এবং মূর্তি পূজার বিধিবিধান
- মুসলিমদের ইমান, আমল ও আখলাক কেমন হওয়া উচিত?
- অল্পে তুষ্ট হওয়া এবং প্রবৃত্তির দাসত্ব বর্জন করার মাহাত্ম্য
- আল্লাহ ও তাঁর আযাবকে ভয় করা
- আল্লাহর দয়ার আশা রাখা
- আল্লাহর দয়ার আশা রাখা
- ক্ষমাপ্রার্থনা করার আদেশ ও তার মাহাত্ম্য
- তওবার বিবরণ
- দুনিয়াদারি ত্যাগ করার মাহাত্ম্য
- বিদায় হজের খুতবা : কিছু আলোকপাত
- মহান আল্লাহর ভয়ে ক্রন্দন করা ও তাঁকে ভালোবাসা
- সবরের (ধৈর্যের) বিবরণ
- অতীত ও বর্তমান যুগের মুসলমানদের মধ্যে ব্যবধান
- অন্তর বিধ্বংসী বিষয়: আসক্তি
- অন্তর বিধ্বংসী বিষয়: দুনিয়ার মহব্বত
- অন্তর মরে যাওয়ার 10 টি কারণ
- অন্তর-বিধ্বংসী বিষয়সমূহ : ঝগড়া-বিবাদ
- অন্তরের আমল: দ্বীনদারি
- অমুসলিম সংখ্যালঘুদের প্রতি ইসলামের উদারতা
- আত্মসমালোচনা কি ? এর গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা এবং পদ্ধতি!
- আত্মসমালোচনাঃ গুরুত্ব ও পদ্ধতি
- আপনি কিভাবে শয়তান থেকে বাঁচবেন
- আমল কবুলের কতিপয় উপায় ও রমযানের পরে করণীয়
- আমি তাওবা করতে চাই কিন্তু !
- আল্লাহর দয়ার আশা রাখা
- আল্লাহর নিকট অধিক পছন্দনীয় আমলসমূহ
- ইখলাস কি? যে কারণে অনেক শহীদ,আলেম ও দানশীল বেক্তি জাহান্নামে যাবে?!
- ইনটারনেটে দাওয়াতী কাজের 16 টি পদ্ধতি!
- ইন্টারনেট ঈমান, আখলাক ও বিবেক-বুদ্ধির পরীক্ষা
- ইসলাম প্রচারে অংশ গ্রহণ করতে চান? কিভাবে করবেন?
- ইসলামে দাস প্রথা!!!!!!!
- ইসলামে বন্ধুত্ব ও শত্রুতা
- ইসলামে শ্রমিকের অধিকার
- ইসলামে হালাল উপার্জন : গুরুত্ব ও তাৎপর্য
- ইসলামের দৃষ্টিতে ঋণ লেন-দেন
- একজন মুসলিমের চরিত্র কেমন হওয়া উচিত?
- একজন মুসলিমের প্রাত্যহিক জীবন যেমন হওয়া উচিত
- একজন মুসলিমের ব্যক্তিত্ব কেমন হওয়া উচিত?
- কল্যাণকর কাজে উদ্বুদ্ধকারী কতিপয় হাদীস
- কল্যাণকর কাজে উদ্বুদ্ধকারী কতিপয় হাদীস
- কাউকে বন্ধু বা শত্রু হিসাবে গ্রহণ করার মূলনীতি কী?
- কিভাবে আপনি ইসলাম প্রচার করবেন?
- কিয়ামতের দিন শাফায়াত লাভের জন্য কতিপয় আমলঃ
- কুরআন ও সুন্নাহর আলোকে তাওবা ও পাপ মোচনকারী কিছু আমল
- কুরআন ও হাদিসের আলোকে গুনাহ মাফ এর আমল, পর্ব -3:
- কুরআন ও হাদিসের আলোকে গুনাহ মাফ এর আমল, পর্ব -4:
- কুরআন ও হাদিসের আলোকে গুনাহ মাফ এর আমল, পর্ব -5:
- কুরআন ও হাদিসের আলোকে গুনাহ মাফের আমল! পর্ব -1:
- কুরআন ও হাদিসের আলোকে গুনাহ মাফের আমল, পর্ব -2:
- ক্ষমাপ্রার্থনা করার আদেশ ও তার মাহাত্ম্য
- গুনাহের দরজা সমূহ
- জাহান্নাম থেকে মুক্তির ১৫টি অসাধারণ হাদীস!!
- জিনের জগৎ
- তওবা : কেন ও কিভাবে
- তাওবার ফজিলত
- তাকওয়ার উপকারিতা
- তাকওয়ার উপকারিতা
- দুর্বল ঈমানের লক্ষণ সমূহ
- দুর্বল, গরীব ও খ্যাতিহীন মুসলিমদের মাহাত্ম্য
- দুশ্চিন্তা-মুসিবত ও পেরেশানী দূর করার উপায়
- দ্বীন প্রচারে ইন্টারনেট : সময়ের দাবী
- পানির মত সহজসাধ্য কিছু আমল যাতে রয়েছে প্রচুর সওয়াব!!
- পিতা জীবিতকালীন নির্মিত ঘরে কি উত্তরাধিকার প্রতিষ্ঠিত হবে ?
- পুন্যের অসংখ্য পথ
- পেশা ও ইসলাম? কিভাবে সমন্বয় সাধন করতে হবে?
- প্রতিবেশীর হক।
- ফেইসবুক বেবহার করা ইবাদত নাকি বিদাআত?
- ফেইসবুক হোক দাওয়াতের বাতায়ন
- ফেসবুক ব্যবহারে কিছু ইসলামী নির্দেশনা
- বছরের শ্রেষ্ঠ 10 দিনে করণীয় 10 আমল।
- বিপদে ধৈর্যধারণ : দশটি উপদেশ
- বুখারী শরীফের ১০ টি scientific আমল ও ৪০টি গুরুত্বপূর্ণ হাদীস আমল করার মত!
- মন জয় করার সহজ 11 টি উপায়!!
- মহান আল্লাহর ভয়ে ক্রন্দন করা ও তাঁকে ভালোবাসা
- মানুষ ও জীন সৃষ্টির উদ্দেশ্য কি?
- মানুষের উপর জ্বিনের আছর! কারণ, প্রতিকার সুরক্ষার উপায়!
- মানুষের সাথে কথা বলার দিকনির্দেশনা
- মুমিনদের জন্যে আল্লাহর পক্ষ হতে ২৫টি প্রতিশ্রুতি
- মুমিনের গুণাবলী
- মুসলমানের আদব বা শিষ্টাচার
- মুসলমানের চারিত্রিক গুণাবলী
- মুসলমানের ভাললাগা ও ভালবাসা এবং ইসলামের হুকুম
- মুসলিম জীবনে সততা ও সত্যবাদীতা।
- মুসলিমের হক
- মোবাইল ফোন বেবহার: বৈধতার সীমা কতটুকু? পার্ট -1:
- মোবাইল ফোনের বেবহার: বৈধতার সীমা কতটুকু? পার্ট -2
- মোবাইল ফোনের বেবহার: বৈধতার সীমা কতটুকু? পার্ট -3
- যুবকদের প্রতি ৭৫টি নসীহত
- যে চৌদ্দটি আমলে রিজিক বাড়ে
- রহমানের বান্দাদের গুণাবলী
- রিযক ও তার অনুমোদিত উপকরণ
- রিযকের হ্রাস-বৃদ্ধি আল্লাহর ইচ্ছাধীন
- রোগ, বালা মুসিবতে ইমানদারের করণীয়।
- শাফায়াত বা সুপারিশ কে করতে পারবে?
- শয়তানের ধোঁকা থেকে বাঁচার অনন্য 20 টি উপায়!
- সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যাসহ ঈমানের শাখা -গুলোর বর্ণনা
- সকল কাজই নিয়্যাতের উপর নির্ভরশীল।
- সচ্চরিত্র
- সফলতা আপনাকে হাতছানি দিয়ে ডাকবে
- সফলতার পথ-পথান্তর
- সবর : কী ও কেন ?
- সবরের গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা
- সবরের গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা
- সমকালীন প্রসঙ্গ
- সৌভাগ্যময় জীবনের পূর্ণাঙ্গ উপায়
- স্বীয় ঘরকে শয়তানের অনুপ্রবেশ থেকে সংরক্ষণের আমলসমূহঃ
- সৎ কাজ এর আদেশ অসৎ কাজর নিষেধ
- সৎ মানুষের হৃদয়ে শয়তান প্রবেশের ধরণ ও প্রকৃতি
- হালাল ও হারাম উপার্জন, ইসলামী দৃষ্টিকোণ
- হৃদয়সংলগ্ন ত্রিশটি আমল
- হে আল্লাহ তুমি আমার পাপ সমূহ পানি, বরফ ও শিশির দ্বারা ধৌত করে দাও
- মুসাফির-কসরের সালাত ও সফরের বিধিবিধান
- মৃত্যু ও জানাযা এবং কবর সংক্রান্ত বিধিবিধান
- মৃত্যুর পরে করণীয় ও বর্জনীয়
- কবরের আজাব মাফের কতিপয় গুরুত্বপূর্ণ হাদীস ও তার আমল
- জানাযার বিধিবিধান সংক্রান্ত ৭০টি প্রশ্ন (১ম পর্ব)
- জানাযার বিধিবিধান সংক্রান্ত ৭০টি প্রশ্ন (২য় পর্ব)
- প্রশ্নোত্তরে জানাজার ইসলামী বিধিবিধান
- বিদ্যুৎপিষ্ট হয়ে যে ব্যক্তি মারা গেল সে কি শহীদ?
- মৃত ব্যক্তির জন্যে ইছালে ছাওয়াব: শরীয়তের দৃষ্টিভঙ্গি
- মৃত-ব্যক্তির জন্য করণীয় কাজের মাসনূন পদ্ধতি
- মৃতের গোসল, কাফন, জানাযা ও দাফনের সচিত্র পদ্ধতি
- মেসওয়াক বা মিসওয়াক করার গুরুত্ব ও ফজিলত
- মেহমান নেওয়াযীর আদব
- মোবাইল ফোন ব্যবহারের বিধান এবং মোবাইলে কুরআন পড়ার কিছু অ্যাপ
- যাকাত ও ফিতরার বিস্তারিত বিধান
- যাকাত বিষয়ক ও দান – সদকা
- জাকাত
- জাকাতের গুরুত্ব, ফজিলত ও ব্যয়ের খাতসমূহ
- দান-ছদকার ফযীলত
- দানে বাড়ে সম্পদ বৃদ্ধি পায় মর্যাদা
- ফতোওয়া যাকাত: যাকাত বিষয়ক অতি গুরুত্বপূর্ণ ৩৭টি প্রশ্নোত্তর
- ফিতরা প্রদানের সময়সীমা ও বণ্টন পদ্ধতি
- যাকাত ও যাকাতের উপকারিতা প্রসঙ্গে
- যাকাতুল ফিতর বা ফিতরা
- সদকার গুরুত্ব ও ফযিলত
- সদাকা ও যাকাত: পার্থক্য ও ফযিলত!
- সিয়াম, তারাবীহ ও যাকাত বিষয়ে কয়েকটি অধ্যায়
- যাদু ও বদ নজরের চিকিৎসা
- যাদুকর ও জ্যোতিষীর গলায় ধারালো তরবারি- ওয়াহীদ বিন আব্দুস সালাম বালী
- যুবক-যুবতীদের প্রতি গুরুত্ব পূর্ণ নসীহত
- যেনা-ব্যভিচার শাস্তি ও তার বিধান
- যৌতুক ও পণ প্রথার বিস্তারিত বিধান
- রসিকতা বা মজাক করার ইসলামী বিধান
- রাসুলুল্লাহ বা বিশ্বনবী সঃ এর জীবনী
- রাসুলুল্লাহ সঃ এর সালাত/নামাজ
- ওজুর ফযীলত
- ছহীহ্ সুন্নাহ্র আলোকে বিতর নামায
- জামা‘আতের সাথে নামায আদায়
- জুমার দিনের মাহাত্ম্য ও গুরুত্ব
- জুম’আর নামাজের ফযীলত
- আমি কি ছালাত আদায় করি?
- আযান ও ইকামত( সহিহ হাদিসের আলোকে)
- ইমাম ও ইমামতি
- ইমাম ও ইমামতি (পর্ব-৪
- ইমাম ও ইমামতি পর্ব -5ম
- ইমাম ও ইমামতি পর্ব এক
- ইমাম ও ইমামতি পর্ব তিন
- ইমাম ও ইমামতি পর্ব দুই
- ইমাম যদি বসে নামাজ পড়ে তাহলে মুক্তাদি কিভাবে নামাজ পড়বে?
- ইমামের পিছনে মুক্তাদী কি সূরা ফাতিহা পাঠ করবেন?
- ইসলামে সালাতের গুরুত্ব
- একনজরে সালাতের সংক্ষিপ্ত নিয়ম
- ওযু ছাড়া কুরআনুল কারিম সপর্শ করার বিধান।
- ওযু, ওযুর ফজিলত, পদ্ধতি ও ভূল ত্রুটি!
- কবর ওয়ালা মসজিদে সালাত/নামাজ পরার হুকুম কি?
- কসর ও জমা করে সালাত আদায় সম্পর্কেকিছু বিধান
- কিয়ামতের প্রথম প্রশ্ন সালাত: আপনি কি প্রস্তুত?
- কিয়ামুল লাইলের সমপরিমাণ সওয়াব কোন কোন কাজে
- কুরআন ও সুন্নাহ্র আলোকে রাতের সালাত
- কুরআন সুন্নাহর আলোকে নামাযের কাতারে দাড়ানো / জামায়াতে সালাত পড়তে দাড়ানো:
- কোন ব্যক্তি কখন নামায বর্জনকারী হিসেবে গণ্য হবে এবং নামায বর্জন করার হুকুম কি?
- চেয়ারে বসে সালাত আদায়ের বিধিবিধান, সতর্কীকরণ ও মাসআলা মাসায়েল :
- ছালাতুর রাসূল (ছাঃ) – ২য় পর্ব (সংকলন: ডঃ মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল-গালিব )
- ছালাতুর রাসূল (ছাঃ) সংকলন: ডঃ মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল-গালিব
- জামাআতের গুরুত্ব, পরিপ্রেক্ষিত বর্তমান সমাজ
- জাল হাদিসের ভয়ংকর ছোবলে রাসুলুল্লাহ সঃ এর নামাজ :-1:
- জুমার দিনের তাৎপর্য ও বিধি-বিধান
- জুমুআর নামাজ, খুতবা, আদব ও বিদআত সমুহের বিস্তারিত মাসআলা মাসায়েল
- জুম’আর আদব
- জুম’আর দিনের ফযীলত
- জুম’আর বিবিধ মাসআলা
- জুম’আর হুকুম ও ইতিকথা
- তাহাজ্জুদ নামাজ, বান্দার প্রতি আল্লাহর এক অশেষ রহমত!!
- তাহাজ্জুদ সালাতের(নামাজের)ফজিলত।
- ত্বাহারাত বা পবিত্রতা< ওযূর ফযীলত
- নবী করীম সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর নামায আদায়ের পদ্ধতি
- নামাজ কি শুরু করবেন একটি বিদাতের মাধ্যমে?
- নামাজের ফযিলতে 25 টি সুসংবাদ!!
- নামাজের শারীরিক/ স্বাস্থ্যগত উপকারিতা
- নামাযে প্রচলিত ভুল-ত্রুটি (ওযুর ভুল-ত্রুটি সহ)
- পবিত্রতা সম্পর্কে অতি গুরুত্বপূর্ণ ৬২টি প্রশ্নোত্তর
- পাচ ওয়াক্ত সালাতের সময় সুচী
- পেশাব করার পর মনে হয় কয়েক ফোটা বের হয়েছে
- প্রচলিত নামাজ বনাম রাসুলুল্লাহ সঃ এর নামাজ!!
- ফজরের সালাতের জন্য ঘুম থেকে জেগে ওঠার কিছু কার্যকরী কৌশল :
- ফতোওয়া সালাত: নামায সম্পর্কে অতি গুরুত্বপূর্ণ ১৭০টি প্রশ্নোত্তর
- ফরয নামাজে জোরে আমিন বলার হাদিস সমুহ
- ফরয নামাজের সালাম শেষে 1বার আল্লাহু আকবার নাকি 3 বার আস্তাগফিরুল্লাহ?
- বুকের উপর হাত বাধার সহিহ হাদিস সমুহ
- মসজিদ সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ মাসআলা মাসায়েল
- মসজিদ সম্পর্কীত মাসআলা, মসজিদে ছালাতের ফযীলত, মসজিদের আদব
- মসজিদের কতিপয় গুরুত্বপূর্ণ আদবসমুহ
- মহানবীর সর্বশেষ ওসিয়ত: আস-সালাত, আস-সালাত
- মহিলারা মহিলাদের সালাতে ইমামতি করার গুরুত্ব ও তাৎপর্য
- মহিলারা মহিলাদের সালাতে ইমামতি করার ফজিলত ও তাৎপর্য
- মাতৃভাষায় জুমুআর খুতবা দেয়া
- মুখে সশব্দে নিয়ত পড়া প্রসঙ্গ
- সফর ও জমা করা সালাত বা নামাজের বিধিবিধান
- সফরের বিধান
- সহিহ নামাজ শিক্ষা
- সহিহ হাদিসের আলোকে সহু সিজদা দেওয়ার নিয়ম
- সালাত আদায়ের পদ্ধতি
- সালাত ও পবিত্রতা সম্পর্কে কয়েকটি বিশেষ প্রবন্ধ
- সালাত পরবর্তী দুয়া ও জিকির সমূহ
- সালাত বর্জনকারীর বিধান
- সালাত সম্পরকে গুরুত্বপূর্ণ কতিপয় কিছু প্রশ্ন তার উত্তর
- সালাতে একাগ্রতা ও খুশু
- সালাতে তাকবীরে তাহরীমা ছাড়া অন্যত্র হাত উত্তোলন প্রসঙ্গে একটি প্রশ্নের জবাব
- সালাতে বিনয়ী হওয়ার তেত্রিশ উপায় (২য় পর্ব)
- সালাতে বুকের উপর হাত বাধা ও নাভির নিচে হাত বাধার জয়ীফ হাদীস সমূহ
- সালাতে রুকুর আগে ও পরে হাত উত্তোলন(রাফুল ইয়াদিন) করতে হয় নাকি করতে হয় না? একটি পর্যালোচনা
- সালাতের আহকাম ও পদ্ধতি
- সালাতের গুরুত্ব, সালাত তরককারীর হুকুম এবং সালাতের ফজিলত
- সালাতের ফজিলত সম্পর্কে জঈফ ও জাল হাদীস!!
- সালাতের রুকন-ওয়াজিব -সুন্নাত সমুহ এবং সালাত ভঙ্গের কারন
- সুরা ফাতিহা কি ক্বুরআনের অংশ নাকি অংশ নয়?
- সুরা ফাতিহা শেষে আমিন স্বশব্দে না নিরবে বলতে হবে? পক্ষে -বিপক্ষে পর্যালোচনা!!
- রাসুলুল্লাহ সঃ এর সালাত/নামাজের বিস্তারিত বিধিবিধান
- রাসুলুল্লাহ সঃ এর সুন্নাত বা হাদীস
- বিবিধ চিত্তাকর্ষক হাদিসসমূহ
- সহিহ হাদিসে কুদসি (২য় পর্ব)
- সোনামণিদের হাদীস শিক্ষা আসর-১
- “আস্তাগফিরুল্লাহ” নাউযুবিল্লাহঃ-জাযাকাল্লাহু খায়রান, আল হামদুলিল্লাহ: ইনশাআল্লাহ, মাশা আল্লাহ: সুবহানাল্লাহ: শব্দের অর্থ
- 2nd পার্ট রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের উপর সালাত (দরূদ) পড়ার অর্থ, ফযিলত, পদ্ধতি ও স্থানসমূহ
- আকীকা এবং এ সংক্রান্ত কিছু বিধান
- আকীকা র ক্ষেত্রে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর সুন্নাত
- আদম ও হাওয়াকে একসঙ্গে সৃষ্টি না করার কারণ
- আন্-নওয়াবীর চল্লিশ হািদস
- আপনি কি রাসুলুল্লাহ সঃ কে চেনেন? উনার বৈশিষ্ট্য ও মরযাদা সম্পরকে জানতে চাই?
- আমি বলছি রাসুলুল্লাহ সঃ বলেছেন অথচ তোমরা বলছো আবু বকরঃ এবং উমার রাঃ বলেছেন?
- আল হামদুলিল্লাহ, ইনশাআল্লাহ, মাশা আল্লাহ… কখন কোনটি বলতে হবে!
- ইত্তেবায়ে রাসূল
- ইসলামে আকীকা করার বিধান
- ইসলামে খাবার গ্রহণের আদব
- ইসলামে ঘুমানোর ও জাগ্রত হওয়ার আদব
- ইসলামে সুন্নাহ’র অবস্থান
- ইস্তিঞ্জা ও কুলুখ বেবহারের সুন্নাতী তরীকা সমূহ।।
- একগুচ্ছ মনি-মুক্তা(হাদিস)
- কখন কি বলা সুন্নাহ? ১৫ টি কাজের গুরুত্বপূর্ণ ১৫ টি সুন্নাহ!!
- কুরবানীর একাংশে আক্বীকা দেওয়া প্রসঙ্গ
- খাদ্য ও পানীয় বিষয়ে ইসলামের বিধি-বিধান
- খুবই উপকারী কিছু হাদীস!
- খেলা ধুলা ও শরীর চর্চায় ইসলামী মুলনীতী
- চুলে বা দাড়িতে কালো খেযাব /কালোকলপ বা কালো রং ব্যবহার করার বিধান কি? (চুল-দাড়ি সাদা হয়ে গেলে তাহলে করনীয় কি? চুল দাড়ি বা শরীরে মেহেদি লাগানোর বিধান কি ?
- জাল ও য ‘ঈফ হাদীস!! 1-19
- জেনে নিন রাসুলুল্লাহ সঃ এর 213 মহামূল্যবান বাণী
- জয়ীফ হাদীস অথচ মানুষ এগুলো আমল করে বেশি!!!
- টুপি বা পাগড়ী পড়া বা মাথা ঢাকা কতটুকু জরুরী?
- দাড়ি কামিয়ে ফেলার ফলে সংঘটিত সাতটি গুনাহ
- দাড়ী পুরুষের সৌন্দর্য
- দৈনন্দিন গুরুত্বপূর্ণ কিছু সুন্নাত আমল!
- দো‘আর গুরুত্ব ও মাহাত্ম্য এবং নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর কতিপয় দো‘আর নমুনা
- নবী (সাঃ) কবর স্হানান্তর মূলক খবর যঘন্য বিভ্রান্তিকর মিথ্যাচারে
- নবী আকরাম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের চরিত্র ও গুণাবলী সমুহ
- নবী জীবনী
- নবী সঃ এর ইন্তেকাল : এক রিদয় বিদারক ঘটনা :
- নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর চরিত্
- নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর প্রতি দরূদ ও সালাম পেশ করার আদেশ, তার মাহাত্ম্য ও শব্দাবলী
- নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লামের গুণাবলী
- পথের হক
- পা ছুয়ে সালাম করা যাবে? বিয়ের পরে অনেক শ্বশুর শ্বাশুড়ী বাধ্য করে পা ছুয়ে সালাম করার জন্য কি করবো?
- পানাহারের আদব
- পানি থাকা সত্বেও কুলুখ নেয়া অথবা কুলুখ নেয়ার পর পূনরায় পানি নিয়ে ইস্তিঞ্জা করা ইসলামের বিধান কি?
- প্রশ ডান হাতের সাহায্য নিয়ে বাম হাতে পান করা কি সুন্নত পরিপন্থী?
- প্রশ্ন, পানি থাকা অবস্থায় কুলুখ বেবহার না করে শুধু পানি বেবহার করলেই কি পবিত্রতা অর্জন হবে?
- প্রশ্নোত্তরে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের জীবনী
- বিশ্ব মানবতার প্রতি মহানবীর ১০ অবদান
- বিশ্বনবী মুহাম্মদ (স:)
- বিশ্বনবী মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লামের জীবনাদর্শ (২য় পর্ব)
- মদিনা মুনাওওয়ারার নাম ফজিলত ও এখানে অবস্থানের ফজিলত!
- মদিনায় গমনকারীদের মারফতে রাসূলের জন্য সালাম পাঠানোর বিধান
- মিথ্যা বা জাল হাদীস প্রচারের ভয়াবহ পরিণতি!!
- মিরাজের ঘটনা ক্বুরআন ও সহিহের মাধমে প্রমাণিত
- যঈফ ও জাল হাদীছ,
- যে সুন্নাহ প্রত্তাখান করে তার বেলায় বিধান!!
- রসিকতা
- রাসুলুল্লাহ সঃ এর মহব্বতকারী নাকি দুশমন!?
- রাসুলুল্লাহ সঃ কে সাহায্য সমর্থন করার একশত উপায়?
- রাসূল অবমাননার পরিণাম ও শাস্তি: আমাদের করণীয়
- রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের উপর সালাত (দরূদ) পড়ার অর্থ, ফযিলত, পদ্ধতি ও স্থানসমূহ পার্ট এক
- রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সুন্নাহর উপর আমলের আবশ্যকতা আর তার অস্বীকারকারীর কাফের হওয়া
- শিশুর নাম নির্বাচন: ইসলামী দৃষ্টিকোণ
- শিশুর নাম নির্বাচনের ক্ষেত্রে ইসলামের যে সকল বিধান মনে রাখা প্রয়োজন
- সহিহ হাদিসে কুদসি (১ম পর্ব)
- সালাম ও তার বিধি-বিধান
- সালাম-মুসাফাহা সংক্রান্ত প্রচলিত ভুল
- সুন্নতে নববীকে আঁকড়ে ধরা ও জীবনে এর প্রভাব
- সুন্নাত উপেক্ষার পরিণাম
- হাদিসে কুদসী ও ক্বুরআনের মধ্যে পার্থক্য এবং সহিহ হাদিসের সংজ্ঞা
- হাদিসের সংজ্ঞা ও প্রকারভেদ
- হাদিসের সংজ্ঞা ও প্রকারভেদ!!
- হাদীস কেন সহিহ ও জয়ীফ হয়? আমরা কোন হাদীসে উপর আমল করবো?
- হাদীস জাল করার সূত্রপাত কখন হলো?
- হাদীসের মর্যাদা ও হাদীস অমান্য করার পরিণতি
- রাসুলুল্লাহ সঃ এর সুন্নাহ-সুন্নাত সমুহ
- রাসুলুল্লাহ সঃ কি আমাদের মতই মানুষ ছিলেন?
- রাসুলুল্লাহ সঃ কি নুরের তৈরি না মাটির তৈরি ?
- রাসুলুল্লাহ সঃ জীবিত নাকি মৃত?
- রাসুলুল্লাহ সঃ সম্পর্কে আমাদের আকিদা কেমন হওয়া উচিত?
- রাস্তা বা পথে চলার হক ও আদব সমুহ
- রিজিক বৃদ্ধির আমল
- রুকু – সিজদার দোয়া ও জিকির সমুহ
- রূহ সম্পর্কিত সংক্ষিপ্ত মাসআলাসমূহ- ইসলামহাউজ.কম
- রোগীর সাথে সাক্ষাৎ করার আদব এবং রোগী দেখতে যাওয়ার ফজিলত
- রোযা বা সিয়াম ভঙ্গ হওয়ার কারণ ও মাসআলা মাসায়েল
- লজ্জাশীলতা- লজ্জার বিধান
- লা-তাহযান [হতাশ হবেন না]- ড. আয়িদ আল করনী (৩৪৭- অধ্যায়)
- লা’নত বা অভিসম্পাত করার বিধান
- লেনদেন ও ব্যবসা-বাণিজ্য করার ইসলামী বিধান
- শবে কদর- লাইলাতুল কদর- শবে মিরাজ/মেরাজ- শবে বরাত পালনের ইসলামী বিধান
- শাইখ আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফের লেকচার সমূহ
- শাফাআত বা শাফায়াত করার ইসলামী বিধান
- শাসক- ক্ষমতাসীনের বিষয়ে ইসলামী বিধান
- শিরক কি ও শিরক কিভাবে মানুষকে জাহান্নামে নিয়ে যায়!!!
- শিরক কি ও শিরক কিভাবে মানুষকে জাহান্নামে নিয়ে যায়?
- আমাদের সমাজে প্রচলিত শিরক -১
- আমাদের সমাজে প্রচলিত শিরক -২
- আল্লাহর নামে কসম বা শপথ ভংগ করলে কাফফারা কিভাবে দিতে হবে?
- ইসলামের দৃষ্টিতে রাশিচক্র
- কোন বস্তুকে কুলক্ষনে মনে করা শিরক!!
- গাইরুল্লাহর(আল্লাহ ছাড়া অন্য কিছু)ইবাদতের দিকে আহবানকারী শয়তান!!
- জাদুকর্ম, জ্যোতিষ ও দৈবকর্ম এবং এতদসংক্রান্ত অন্যান্য বিষয় সম্পর্কে ইসলামের বিধান
- জাহেলী যুগের শিরকের সাথে বর্তমান বাংলাদেশের সামন্জস্য!!
- তাগুত কি এবং এর প্রকারভেদ?
- তাগুতের সংক্ষিপ্ত আলোচনা
- তাবিজ ও তাবিজ জাতীয় বস্তুর বেবহ
- তাবীজ-কবজ, রিং, বালা, সুতা ইত্যাদী ব্যবহার
- বাংলাদেশে প্রচলিত শির্ক বিদ‘আত ও কুসংস্কার পর্যালোচনা
- ভ্রান্ত তাবিজ-কবচ
- মানুষ কিভাবে মানুষের রব হয়ে যায়?
- মানুষের তৈরি আইন, মতবাদ দ্বারা আল্লাহর আইন ও দ্বীনের প্রতিস্থাপন!!
- মুসলিম উম্মাহর কিছু সংখ্যক লোক মুর্তি পূজা করবে!!
- শিরক-বিদ’আতের সর্বগ্রাসী ছোবল থেকে মুসলিম উম্মাহকে রক্ষা করতে হবে
- শিরকের সংজ্ঞা ও প্রকারভেদ
- শির্ক আসল কিভাবে?
- শির্কের পরিচয় ও পরিণতি
- শির্কের হাকিকত ও তার প্রকারসমূহ কি?
- শিশু ছেলে ও মেয়ের অর্থসহ নাম
- শিশু- এতীম- পাগলের ব্যপারে ইসলামী বিধান
- শিশুর আকিকা করা-খতনা করার ও নাম রাখার ইসলামী বিধিবিধান
- শুভ অশুভ লক্ষন এবং এর দুয়া ও জিকির
- শ্রমিক- পারিশ্রমিক/ মজুরী- কাজ করার ইসলামী বিধান
- সততা ও সত্যবাদিতা এবং সত্য ও মিথ্যা কথা বলার ইসলামী বিধান
- সন্তান/ছেলেমেয়ে লালন-পালনের ইসলামী বিধান
- সন্তানের জন্য পিতা-মাতার ও পিতামাতার জন্য সন্তানের কর্তব্য
- আত্মীয়তা-সম্পর্ক রক্ষা করা
- আপনার সন্তানকে সালাতের নির্দেশ দিন
- ইসলামের প্রাথমিক ঞ্জান- নিজেরা শিখি, সন্তান সন্ততিদেরও শিখাই
- একজন সফল অভিভাবকের গুণাবলি
- পরিবারে সবার মন জয় করার কিছু সহজ টিপস
- পিতা-মাতার প্রতি সন্তানের কর্তব্য
- পিতা-মাতার সাথে সদ্ব্যবহার
- পিতামাতার অবাধ্যতার কারণ, কিছু বাজ্জিক চিত্র ও প্রতিকারের উপায়। পর্ব -2
- পিতামাতার অবাধ্যতার কিছু বাজ্জিক রুপ ও নমুনা ঘটনাঃ পর্ব -1
- মা হিসেবে একজন মুসলিম নারীর দায়িত্ব ও কর্তব্য
- মা-বাবার মৃত্যুর পর তাদের জন্য করণীয় আমলসূমহ
- মাতৃ গর্ভে কি আছে আল্লাহই ভালো জানেন!
- শিশুদের লালন-পালন [মাতা-পিতার দায়িত্ব ও সন্তানের করণীয়]
- শিশুর নৈতিকতা গঠনে পারিবারিক শিক্ষা ও পর্দার অনুশীলনের গুরুত্ব :
- শ্বশুর -শ্বাশুড়ীকে কি আববা আম্মা বলা যাবে?
- সদ্য ভূমিষ্ঠ সন্তানের ক্ষেত্রে করণী
- সন্তান ভূমিষ্ঠ হলে যা করণীয়
- সন্তান লালন: মাতা-পিতার এক মহান দায়িত্ব
- সন্তানকে আত্মবিশ্বাসী করে গড়ে তুলতে যে কয়েকটা জিনিস শেখানো উচিৎ
- সন্তানের হক
- সন্তানের জন্য পিতামাতার দায়িত্ব ও কর্তব্য
- সন্ত্রাস- অপহরণ- দস্যুতা ও লুন্ঠনের ইসলামী বিধান
- সফর [ভ্রমন] এর দুয়া ও জিকির
- সফরের আদব- মুসাফির- কসরের সালাত বা নামাজের বিস্তারিত বিধিবিধান
- সফলতা আপনাকে হাতছানি দিয়ে ডাকবে
- সবর ও ধৈর্য ধারন করার ফজিলত
- সমকামিতা বা পায়ুগমনের শাস্তি
- সহবাস বা স্বামী ও স্ত্রীর মিলনের ইসলামী বিধান
- সহীহ আক্বীদার মানদন্ডে তাবলীগী নিসাব- মুরাদ বিন আমজাদ
- সহীহ ফিক্বহুস সুন্নাহ- আবূ মালিক কামাল বিন আস-সাইয়্যিদ সালিম
- সহু সিজদার বিধান ও বিভিন্ন সিজদাহ সমুহ
- সাওম বা রোজার দুয়া ও জিকির
- সালাত বা নামায কায়েম হবে কিভাবে?
- সালাত বা নামায জমা করে পড়ার বিধান
- সালাত বা নামাযের ওয়াক্তসমূহ
- সালাত বা নামাযের প্রচলিত ভুল-ত্রুটি (ওযুর ভুল-ত্রুটি সহ)
- সালাত বা নামাযের মধ্যে যা বৈধ এবং অবৈধ
- সালাত বা নামাযের শর্তাবলী ও আরকান অর্থাৎ ফরজ, ওয়াজীব, সুন্নাত ও মুস্তাহাব সমুহ
- সালাত শেষে দু’আ ও জিকির- মুহাম্মাদ আব্দুর রব্ব আফফান
- সালাতে একাগ্রতা ও খুশুর জন্য ৩৩ টি উপায়
- সালাতে তাশাহুদ বা শেষ বৈঠকের বিধান
- সালাতে রুকুর আগে ও পরে হাত উত্তোলন(রাফুল ইয়াদিন) করতে হয় নাকি করতে হয় না? একটি পর্যালোচনা
- সালাতের রুকন বা ফরজ-ওয়াজিব -সুন্নাত সমুহ এবং সালাত ভঙ্গের কারন সমুহ
- সালাম দেয়ার আদব এবং মুসাফার বিস্তারিত বিধিবিধান
- সাহাবী(রা)দের জীবনী
- আনাস ইবনু মােলক রাঃ এর জীবনী
- আবু নাজীহ রাঃ এর ইসলাম গ্রহণের কাহিনীঃ
- আবু বকর সিদ্দীক (রা) এর একটি ঘটনা এবং আমাদের জন্যে শিক্ষা
- আবু হযরত রাঃ এর ইসলাম গ্রহণের কাহিনী।!
- আয়েশা রা: বিরুদ্ধে( ইফকের ঘটনা)
- আয়েশা রাদিআল্লাহু ‘আনহার ফজিলত
- ইবাদত পালনে আবুবকর (রাঃ)-এর ত্যাগ ও রাসূল (ছাঃ)-এর হিজরত
- উমার (রাঃ) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করলেন
- ওমর রাঃ এর ভাষণ :
- জান্নাতের সুসংবাদ প্রাপ্ত দশজন সাহাবীগণ রাঃ এর নাম
- বদর যুদ্ধের 313 জন সাহাবীর নাম
- রাসূলুল্লাহ সঃ এর 11 জন স্ত্রী কিভাবে বিবাহ হলো ও বিস্তারিত .
- সহীহ হাদিসের গল্প – জাবের (রা:)-এর মেহমানদারী ও রাসূ্ল (সাঃ)-এর মুজিযা
- সালমান ফার্সির (রাঃ)ইসলামে আসার কাহিনী! সত্যান্বেষু ভাইবোনদের জন্য এক অনুসরনীয় দৃষ্টান্ত।
- হযরত আবু যর গিফারী (রা·)
- হযরত ফাতিমা রাঃ এর জীবনী
- হযরত হুসাইন রাঃ এর জীবনী
- সাহাবীগণ রাঃ এর জীবনী
- সাহারী ও ইফতারের বিধান
- সিয়াম ও রোযা বা রোজার বিস্তারিত বিধান
- সিয়াম বা রোজা বিষয়ক
- রমযান মাসের সমাপ্তি
- লাইলাতুল কদরে কি কি ইবাদত করবেন?
- আমরা কিভাবে রমযানকে স্বাগত জানাবো?
- ঈদের দিন কি কি কাজ করাকে উৎসাহিত করা হয়েছে বা নির্দেশ দেয়া হয়েছে?
- কাজকে না বলুন রোজাকে নয়!
- তারবীহর রাকায়াত সংখ্যা ৮ না ২০?
- তারাবীহর নামাযের রাকআত সংখ্যা
- তারাবীহ্ সালাতের রাকা‘আত : একটি তাত্ত্বিক বিশ্লেষণ
- নিয়মিতভাবে পাপ করতে থাকে কীভাবে?
- প্রশ্ন (১/১) : ঈদায়নের ছালাতের তাকবীর কয়টি? ছয় তাকবীরের পক্ষে কোন ছহীহ হাদীছ আছে কি? বিস্তারিত জানিয়ে বাধিত করবেন।
- প্রশ্নোত্তরে রমযান ও ঈদ (১ম পর্ব)
- প্রশ্নোত্তরে সিয়াম (১ম পর্ব)
- প্রশ্নোত্তরে সিয়াম (২য় পর্ব)
- ফতোওয়া সিয়াম: রোযা সম্পর্কে অতি গুরুত্বপূর্ণ ৫৬টি প্রশ্নোত্তর
- ফিরে এলো রমাযান
- মাহে রামাজানের বিশটি স্পেশাল আমলঃ
- মুমিনদের জন্য মাহে রমজানের হাদিয়া
- রমজান ও পরবর্তী সময়ে করণীয়
- রমজান মাসের ফজিলত
- রমজানের ফজিলত ও তাৎপর্য
- রমযানের বিষয়ভিত্তিক হাদিস : শিক্ষা ও মাসায়েল (১ম পর্ব)
- রমযানের বিষয়ভিত্তিক হাদিস : শিক্ষা ও মাসায়েল (২য় পর্ব)
- রমযানের বিষয়ভিত্তিক হাদিস : শিক্ষা ও মাসায়েল (৩য় পর্ব)
- রমযানের বিষয়ভিত্তিক হাদিস : শিক্ষা ও মাসায়েল (৪র্থ পর্ব)
- রামাযানের ভুল-ত্রুটি
- রামাযানের ভুল-ত্রুটি
- রামাযানের শেষ দশক এবং হাজার মাসের চেয়েও সেরা একটি রাত
- রামাযানের শেষ দশক এবং হাজার মাসের চেয়েও সেরা একটি রাত
- রাসূল যেভাবে রমজান যাপন করেছেন (১ম পর্ব)
- রাসূল যেভাবে রমজান যাপন করেছেন (২য় পর্ব)
- রোজাদার বোনদের প্রতি…
- রোজার আদব
- রোযা ও রমাযান সম্পর্কিত ৫১টি যয়ীফ ও জাল হাদীস!!!!!!!!!!!!!!
- রোযাবস্থায় বীর্যপাত ও স্বপ্নদোষের বিধান :
- শাওয়াল মাসের ছয়টি রোযা, সারা বছর রোযা রাখার ছোয়াব পাওয়ার একটি সুবর্ণ সুযোগ!!
- সাধারণ ভুল যেগুলো রমজানের সময় আমরা করে থাকি
- সিয়াম ও রমজান : শিক্ষা-তাৎপর্য-মাসায়েল (১ম পর্ব)
- সিয়াম ও রমজান : শিক্ষা-তাৎপর্য-মাসায়েল (২য় পর্ব)
- সিয়াম বিষয়ক নির্বাচিত ফাতওয়া (১ম পর্ব)
- সিয়াম বিষয়ক নির্বাচিত ফাতওয়া (২য় পর্ব)
- সিয়াম বিষয়ক নির্বাচিত ফাতওয়া (৩য় পর্ব)
- সিয়ামের ফজিলত
- সীরাত বা ইসলামী ইতিহাস গ্রন্থ সমূহ
- সুদ কেন হারাম ? প্রশ্নঃ সুদ কে কেন হারাম করা হল? যারা সুদ খায় তাদের পরিণাম কি হবে? সুদী ব্যাংকে চাকরী করা যাবে কি?
- সুদ-ব্যাংক-বীমা- ইনসুরেন্স বিষয়ে ইসলামী বিধান
- *প্রশ্ন:* ক. সুদী ব্যাংকে চাকরীজীবি তার আয়ের টাকা দিয়ে কিছু উপহার দিলে কি সেটা নেয়া জায়েয হবে? খ. হারাম অর্থ উপার্জন করে এমন ব্যক্তির বাড়িতে কি দাওয়াত খাওয়া জায়েয হবে?
- *প্রশ্ন:* ক. সুদী ব্যাংকে চাকরীজীবি তার আয়ের টাকা দিয়ে কিছু উপহার দিলে কি সেটা নেয়া জায়েয হবে? খ. হারাম অর্থ উপার্জন করে এমন ব্যক্তির বাড়িতে কি দাওয়াত খাওয়া জায়েয হবে?
- ডিজিটাল পদ্ধতিতে সুদখাওয়া কি বৈধ?
- প্রশ্ন : আমি একটি সুদী ব্যাংকে চাকুরী করি, যা সুদ ভিত্তিক লোণ দেয় এবং সুদ ভিত্তিক Deposit গ্রহন করে। আমি জেনেছি যে, সুদী ব্যাংকে কাজ করা হারাম, তাই অনুগ্রহ করে নিম্নের প্রশ্নগুলির উত্তর দিন: ★১. আমার এই ব্যাংকের চাকুরী হারাম কি না, আমি একজন সাধারন কর্মচারী, (ব্যাংকের) অর্থের মালিক নই? ★২. আমি কি এই চাকুরী ছেড়ে দিয়ে অন্য একটি চাকুরী খুজব, এই জেনে যে, এই চাকুরীর সম পরিমান বেতনের কাজ পাওয়া খুবই কষ্টকর। আমি কি অন্য কাজ পাওয়ার আগেই ব্যাংক ছেড়ে দিব, নাকি অপেক্ষা করব অন্য কাজ পাওয়া পর্যন্ত? ★৩. আমি ১২ বছর ব্যাংকে কাজ করেছি, এই বছর গুলির হারাম রুযীর ক্ষেত্রে বিধান কি? আমি এই ব্যাংকে কাজ করে যে আয় করেছি তা হারাম কিনা? আমি যে হজ্জ করেছি তার অর্থ এই ব্যাংকের বেতনের টাকা দিয়ে করা হয়েছে, আমার এই হজ্জ কি গ্রহন যোগ্য হয়েছে?
- প্রশ্ন: সুদ কি? ব্যাংকের সাথে সুদের কী সম্পর্ক এবং সুদী ব্যাংকে জব করা কেন হারাম?
- প্রশ্ন: সুদী ব্যাংকে চাকুরী করার বিধান সম্পর্কে অজ্ঞ থাকার কারণে যদি কেউ সারা জীবন সুদী ব্যাংকে চাকুরী করে তাহলে চাকুরী থেকে অব্যহতি নেয়ার পর তার জন্য করণীয় কি?
- প্রশ্ন: সুদী ব্যাংকে চাকুরী করার বিধান সম্পর্কে অজ্ঞ থাকার কারণে যদি কেউ সারা জীবন সুদী ব্যাংকে চাকুরী করে তাহলে চাকুরী থেকে অব্যহতি নেয়ার পর তার জন্য করণীয় কি?*
- সুদখোরের নিকট চাকুরী করা অথবা সুদের কোন প্রকার সহায়তা করাঃ-
- সুদী ব্যাংকে চাকরি করার বিধান কি❓প্রশ্ন: আমার এক relative ব্যাংক এ জব করতে চায়। আমি তাকে বলছি যে, ব্যাংক এ জব করা হারাম কিন্তু সে দলিল চাইছে যে, কেন ব্যাংক এ জব করা হারাম হবে? আমি তাকে উপযুক্ত দলিল দিতে পারি নি। কারণ আমি নিজেও সঠিক ভাবে জানি না। তাই আমি জানতে চাই যে, ব্যাংক সুদের সাথে কিভাবে জড়িত? ব্যাংক এর সাথে সুদ এর সম্পর্ক কি? কেন ব্যাংক এ জব করা হারাম হবে? জব করার সাথে সুদ এর কি সম্পর্ক? কারণ সে তো কাজ করবে টাকা পাবে?
- সুদী ব্যাংকে চাকুরী করা এবং এর সাথে আদান প্রদান করা বৈধ কি?
- সুদী ব্যাঙ্কে যারা চাকরী করছেন, যত তাড়াতাড়ি সম্ভব চাকরী ছেড়ে দিয়ে অন্য চাকরী খুজুন-
- ❓প্রশ্ন: সুদী ব্যাংকে চাকুরী করা কিভাবে ইসলামী শরীয়ত এর পরিপন্থী? পরিবারের সদস্যদেরকে এটা বলতে গেলে তারা তা না মেনে বিভিন্ন রকম যুক্তি দেয়। যেমন, মহানবী সা. এর সময় তো ব্যাংক ছিলো না। সেজন্য সুদের ব্যাপারগুলো ব্যাংকে চাকুরীর বিষয়ে প্রযোজ্য নয়। এরকম নানা যুক্তি। দয়া করে এ বিষয়ে জানালে উপকৃত হবো।
- সুন্নাত ও নফল নামাযের বিধিবিধান
- সুরা ফাতিহা শেষে আমিন স্বশব্দে না নিরবে বলতে হবে?পক্ষে-বিপক্ষে পর্যালোচনা
- সৃষ্টি ও সৃষ্টি তত্ব বিষয়ক
- সোনা/ স্বর্ণ -রুপা ক্রয়-বিক্রয়ের এবং পরিধানের বিধান
- স্বপ্ন ও তার বৃত্তান্ত
- স্বামী -স্ত্রীর একে অপরের প্রতি দায়িত্ব ও কর্তব্
- প্রশ্ন: সহবাসের পূর্বে যদি দোয়া ভুলে যাই, তাহলে শয়তান আমাদের সতর দেখে ফেলে, অথবা এ ধরণের কিছু ঘটে। এ শ্রুতি কী সঠিক ? আর আমি যদি স্ত্রীর সাথে খেলাধুলা করি এবং তার সতর দেখি, এ জন্য কী সহবাসের দোয়া বলা ওয়াযিব ?
- প্রশ্নঃ যে স্বামী তার স্ত্রীর হক্ক আদায় করেনা, স্ত্রীকে অবহেলা ও তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করে, তার হক্ক থেকে বঞ্চিত করে, স্ত্রীকে মারধর ও জুলুম অত্যাচার করে. . .এম জালেম বা অত্যাচারী স্বামীর জন্যে কি শাস্তি রয়েছে?
- স্বামী-স্ত্রীর দায়িত্ব ও কর্তব্যবোধ
- সহবাসের সময় মনি (বীর্য) নির্গত না হলেও গোসল ওয়াজিব
- কি কি কারণে গোসল ফরয হয়?
- স্ত্রীদের সাথে সদ্ব্যবহার করার অসিয়ত
- স্ত্রীর উপর স্বামীর অধিকার
- আপনার স্ত্রীকে ভালবাসুন ! ! !
- জীবনে সুখী হবার ১০ টি উপায়
- তালাকের বিস্তারিত বিধিবিধান!!
- তীব্র শীতে সহবাসের পর শুধু তায়াম্মুম করলে কি চলবে?
- দাম্পত্য জীবনে ভালবাসা বৃদ্ধির কয়েকটি উপায়!
- দাম্পত্য সম্পর্কের ৫০ টি বিষয় যা আপনার জেনে রাখা প্রয়োজন
- প্রশ্ন – স্বামী-স্ত্রী একে অপরকে গান শোনালে কোনো সমস্যা আছে কি না?
- বর্তমানে জন্ম নিয়ন্ত্রণের জন্য যে পদ্ধতি চালু আছে তা কি শরিয়ত সম্মত?
- মঙ্গলবারে স্বামী-স্ত্রীর মিলন ক্ষতিকর, এ ধারণা অমূলক
- যে ৮ টি বিষয় আপনার দাম্পত্য জীবনকে অশান্তিময়, দুর্বল এবং অকার্যকর করতে থাকে
- সহবাসের দোয়া ভুলে গেলে কি হয় ?
- সাতটি গোপন কথা যা আপনার স্ত্রী কখনও মুখে বলবেন না
- সাতটি গোপন কথা যা আপনার স্বামী কখনও মুখে বলবেন না
- সুখী ও আনন্দময় জীবনের জন্য কতিপয় করণীয় বিষয়:
- স্ত্রী কি স্বামীকে তালাক দিতে পারে ?
- স্ত্রীকে স্পর্শ করলে কি ওযু ভঙ্গ হবে?
- স্ত্রীর ঋতুকালীন স্বামী ধৈর্যধারণ করতে পারে না।
- স্ত্রীর যেসব গুণাবলীর কারণে স্বামীরা তাদের ভালোবাসেন
- স্ত্রীর যেসব গুণাবলীর কারণে স্বামীরা তাদেরকে ভালবাসেন
- স্বামী তার স্ত্রীকে যৌনতৃপ্তি দিতে পারে না।
- স্বামী-স্ত্রীর অধিকার
- স্বামীর পরশে বদলে গেল স্ত্রীর জীবন
- স্বামীর প্রতি স্ত্রীর অধিকার!
- স্বামীর ভালবাসা অর্জনের উপায়
- স্বামীর যেসব গুণাবলীর কারণে স্ত্রীরা তাদের ভালোবাসেনঃ
- হাদিসের আলোকে আদর্শ স্বামীর বৈশিষ্ট্য
- স্বালাতে মুবাশ্শির:-লেখক/সংকলকঃ আবদুল হামীদ ফাইযী
- আযান ও ইক্বামত
- আযান ও ইকামতের মাঝে দুআ
- আযান ও ইকামতের মাঝে ব্যবধান
- আযান ও তার মাহাত্ম
- আযানের জওয়াব
- আযানের পর মসজিদ থেকে বের হওয়া
- আযানের প্রারম্ভিক ইতিহাস
- আযানের বিশেষ নিয়মাবলী
- আযানের শব্দাবলী
- ইকামত
- ইকামত ও নামায শুরু করার মাঝে ব্যবধান
- ইকামতের জওয়াব, ইকামত কে দেবে?
- কাযা নামাযের জন্য আযান, সময় পার হলে আযান
- খাস মহিলা মহলে মহিলাদের আযান ও ইকামত
- জিন-ভূতের ভয়ে আযান
- ঝড়-বৃষ্টির সময় আযানের বিশেষ শব্দ
- তাহাজ্জুদ ও সেহ্রী বা সাহারীর আযান
- মসজিদ ছাড়া অন্য স্থানে আযান
- মুআযযিনের কি হওয়া ও কি করা উচিত
- সন্তান ভূমিষ্ঠ হলে আযান
- ইমামতি এবং মুক্তাদি সম্পর্কিত
- আয়াতের জবাবে মুক্তাদীর দুআ বলা
- ইমাম ও মুক্তাদীর দাঁড়াবার স্থান ও নিয়ম
- ইমাম ভুল করলে মুক্তাদীর কর্তব্য
- ইমাম হওয়ার সর্বাধিক বেশী যোগ্য কে?
- ইমামতির বিবরণ
- ইমামের কর্তব্য
- ইমামের তকবীর পৌছানো
- ইমামের পশ্চাতে ক্বিরাআত
- এক নামায পড়ার পর অপর নামাযের জন্য অপেক্ষা করার ফযীলত
- একই নামায দুইবার পড়া যায় কি?
- মসবূকের ইক্তিদা
- মুক্তাদীর কর্তব্য
- মুক্তাদীর জামাআতে শামিল হওয়ার বিভিন্ন অবস্থা
- যাদের ইমামতি বৈধ ও শুদ্ধ
- যাদের ইমামতি শুদ্ধ নয়
- কসরের সালাত ও মুসাফির
- কাযা নামায
- কিয়াম বা দন্ডায়মান হওয়া
- ক্বিবলাহ্
- জামাআত
- কতগুলো নামাযী হলে জামাআত হবে? মসজিদের জামাআত ছুটে গেলে?
- কার উপর এবং কোন্ নামাযের জামাআত ওয়াজেব?
- কোন্ জামাআতে সওয়াব বেশী?
- জামাআত তথা মসজিদে যাওয়ার কিছু আদব
- জামাআত সম্পর্কীয় মাসায়েল
- জামাআতে মহিলাদের অংশ গ্রহণ
- জামাআতের নামায দেরীতে হলে
- জামাআতের ফযীলত ও মাহাত্ম
- জামাআতের মান ও গুরুত্ব
- নামাযের কতটুকু অংশ পেলে জামাআতের ফযীলত পাওয়া যায়?
- মসজিদে দ্বিতীয় জামাআত
- জুম’আ
- ঈদের দিন জুমুআহ পড়লে
- জুমআর আগে ও পরে সুন্নত
- জুমআর আযান
- জুমআর খুতবার আহ্কাম
- জুমআর দিনে করণীয়
- জুমআর দিনের ফযীলত ও বৈশিষ্ট্য
- জুমআর নামায
- জুমআর নামায ও তার সুন্নতী ক্বিরাআত
- জুমআর পরে বা বা’দাল জুমআর ৪ অথবা ২ রাকআত সুন্নত :
- জুমআর রাকআত ছুটে গেলে
- জুমআর সময়
- জুমআর স্থান, জুমআর জন্য নিম্নতম নামাযী সংখ্যা
- জুমআয় উপস্থিত ব্যক্তির কর্তব্য
- জুমুআহ যাদের উপর ফরয নয়
- স্থানীয় ভাষায় খুতবা
- তাহাজ্জুদ
- নামায কায়েম এবং নামাযের মধ্যে যা করা বৈধ
- নামাযের ওয়াক্তসমূহ
- নামাযের নিয়মাবলি
- আসরের নামাযে সুন্নতী ক্বিরাআত
- ইস্তিফতাহ্র দুআ
- এশার নামাযে সুন্নতী ক্বিরাআত
- ওয়াজেব দুআয়ে মাসূরাহ্
- কওমার দুআ
- কওমাহ্
- কওমায় স্থিরতার গুরুত্ব
- কওমায় হাত কোথায় থাকবে?
- কুরআন মুখস্থ না হলে
- কেবল ফাতিহা পড়লেও চলে
- ক্বিরাআত শুরু করার পূর্বে ইস্তিআযাহ্
- ক্বিরাআতে যা মুস্তাহাব
- চতুর্থ রাকআত
- জেহরী ও সির্রী নামায
- জোরে ‘আমীন’ না বলার একটি খোঁড়া যুক্তি
- তাকবীরে তাহ্রীমা
- তাশাহহুদের গুরুত্ব, তাশাহহুদের দুআ
- তাশাহহুদের পর
- তাশাহহুদের বৈঠক
- তাশাহহুদের বৈঠকে তর্জনীর ইশারা
- তৃতীয় রাকআত
- দরুদ, দুআ মাসূরার পূর্বে দরুদের গুরুত্ব
- দুআ-এ মাসূরাহ্
- দুই সিজদার মাঝে বৈঠকের দুআ, দুই সিজদার মাঝের বৈঠকে স্থিরতার গুরুত্ব
- দ্বিতীয় রাকআত
- দ্বিতীয় সিজদাহ, জালসা-এ ইস্তিরাহাহ্
- নামাযে সূরা ফাতিহার গুরুত্ব
- নারী-পুরুষের নামাযের পদ্ধতি একই
- পাঁচ-ওয়াক্ত নামাযে সুন্নতী ক্বিরাআত
- ফাতিহার পর অন্য সূরা পাঠ
- মাগরেবের নামাযে সুন্নতী ক্বিরাআত
- মাটি, কাপড় ও চাটাই-এর উপর সিজদাহ
- যোহরের নামাযে সুন্নতী ক্বিরাআত
- রফউল য়্যাদাইন
- রুকূ ও তার পদ্ধতি
- রুকূতে স্থিরতার গুরুত্ব
- রুকূর যিক্র, রুকূর আনুষঙ্গিক মাসায়েল
- রের নামাযে সুন্নতী ক্বিরাআত
- সালাম
- সিজদার মাহাত্ম
- সিজদার যিক্র ও দুআ
- সিজদাহ ও তার পদ্ধতি
- সিজদাহ থেকে মাথা তোলা
- সিজদায় ধীরতার গুরুত্ব, দীর্ঘ সিজদাহ
- সূরা ফাতিহা পাঠ
- হাত রাখার জায়গা
- হ্স্ত-বন্ধন (হাত বাধা)
- ১০ টি সূরা এবং তার উচ্চারণ ও অনুবাদ
- ‘আ-মীন’ বলা
- ‘দ্বা-ল্লীন’ না ‘যা-ল্লীন’
- ‘বিসমিল্লাহ্’ পাঠ
- ‘সাক্তাহ’ বা ক্ষণকাল নীরবতা
- নামাযের শর্তাবলী ও আরকানসমূহ
- নিয়ত সম্পর্কে বিস্তারিত
- পবিত্রতা
- ওযু ও তার গুরুত্ব
- ওযু নষ্ট হওয়ার কারণসমূহ
- ওযুর আনুষঙ্গিক মাসায়েল
- ওযুর শেষে দুআ
- কিসে তায়াম্মুম হবে?, তায়াম্মুম করার পদ্ধতি. তায়াম্মুম কিসে নষ্ট হয়?, তায়াম্মুমের আনুষঙ্গিক মাসায়েল
- গোসল করার নিয়ম
- তায়াম্মুম, কোন্ কোন্ অবস্থায় তায়াম্মুম বৈধ?
- পবিত্রতা অর্জন
- মিসওয়াক (দাঁতন) করার গুরুত্ব
- মোজার উপর মাসাহ্, এই মাসাহ্র শর্তাবলী, এই মাসাহ্র নিয়ম, মাসাহ্ নষ্ট হয় কিসে?
- যাতে ওযু নষ্ট হয় না, যে যে কাজের জন্য ওযু জরুরী বা মুস্তাহাব
- রোগীর পবিত্রতা ও ওযু-গোসল
- বিত্র সালাত
- বিদআতী নামায
- বিভিন্ন সালাতসমূহ
- ইস্তিখারার নামায
- চন্দ্র ও সূর্যগ্রহণের নামায
- চাশত নামায কত রাকআত?
- চাশত নামাযের সময়
- চাশতের নামায মসজিদে পড়ার পৃথক ফযীলত
- চাশতের নামাযের বিবরণ
- বিভিন্ন যানবাহনে নামায
- যাওয়াল (সূর্য ঢলার) পূর্বে নামায
- রোগীর নামাযের বিবরণ
- স্বালাতুত তাওবাহ্
- স্বালাতুত তাসবীহ্
- স্বালাতুল ইস্তিসকা
- স্বালাতুল খাওফ (ভয়ের নামায) – বিস্তারিত, ভয় বেশী হলে
- স্বালাতুল হা-জাহ্ (হাজত)
- বিভিন্ন সিজদা সমূহ
- মসজিদ ও নামায পড়ার জায়গা
- তাহিয়্যাতুল মাসজিদ নামায
- নামাযীর সামনে বেয়ে পার হওয়া হারাম, কেউ সামনে বেয়ে পার হলে নামাযীর কর্তব্য
- বিনা সুতরায় নামায বাতিল কখন?
- মসজিদ ও নামায পড়ার জায়গা সম্পর্কিত, মসজিদের মাহাত্ম
- মসজিদ নির্মাণ বিষয়ক কিছু ফতোয়া
- মসজিদ নির্মাণের ফযীলত
- মসজিদ বিষয়ক আরো কিছু মাসায়েল
- মসজিদ যাওয়ার আদব
- মসজিদ হবে পবিত্র ও সুগন্ধময়
- মসজিদে প্রবেশ ও বাহির হওয়ার সময় দুআ
- মসজিদে যা অবৈধ
- মসজিদে যা করা বৈধ
- মসজিদে যাওয়ার মাহাত্ম
- মসজিদে শির্ক ও বিদআত
- মসজিদের প্রতি আসক্তি ও তথায় অবস্থানের ফযীলত
- মাহাত্মপূর্ণ চারটি মসজিদ
- যে সব স্থানে নামায পড়া মাকরুহ ও অবৈধ
- সুতরাহ্ কতদূরে রাখতে হবে? ইমামের সুতরাই মুক্তাদীদের সুতরাহ্
- সুতরাহ্, সুতরাহ্ কিসের হবে?
- যানবাহনে নামায
- যিকর ও দুআ
- লেবাস বা পােশাক
- শুরুর কথা সমূহ
- সুন্নত ও নফল নামায
- আযান ও ইক্বামত
- সৎ কাজের আদেশ ও অসৎ কাজের নিষেধের বিধান
- হজ্জ ও উমরা এবং হজ্জ ও উমরার দুয়া ও জিকির সমুহ বিস্তারিত বিধিবিধান
- হজ্জ ও কুরবানী বিষয়ক
- ইসলামে আকিকা করার বিধানঃ কুরবানীর গরুর সাথে ভাগে আকিকা দেয়া কি বৈধ?
- ঈদের বিধিবিধান
- কুরবানী ও ঈদের বিধি -বিধান
- কুরবানী সংক্রান্ত কতিপয় ভূল -ত্রুটি!!
- কুরবানী, ফযিলত ও আমল
- কুরবানীর ইতিহাস, উদ্দেশ্য ও কতিপয় বিধান
- কুরবানীর একাংশে আকিকা দেওয়া প্রসঙ্গে!
- কুরবানীর মাসায়েল
- কোরবানি : তাৎপর্য ও আহকাম
- জিলহজের প্রথম দশদিনের ফযীলত এবং ঈদ ও কুরবানীর বিধান
- নবীগৃহে ঈদ
- নারীর হজ ও উমরা
- প্রশ্নোত্তরে হজ্জ ও উমরা (১ম পর্ব)
- প্রশ্নোত্তরে হজ্জ ও উমরা (২য় পর্ব)
- ভাগে কুরবানী করার বিধান।
- যিলহজ মাসের প্রথম দশ দিন, ঈদ, কুরবানি ও আইয়ামে তাশরীকের দিনসমূহ
- যিলহজ, ঈদ ও কোরবানি
- যুলহজ্জ মাসের প্রথম দশদিনের আমল ও কুরবানীর মাসায়েল।
- হজ, উমরা ও যিয়ারতের পদ্ধতি [মাসনূন দো‘আ সহ]
- হজ্জের পর হাজী সাহেবের করণীয়
- হত্যা-নির্যাতন-জুলুমের ভয়াবহ পরিণতি
- হস্তমৈথুন ও সমমৈথুন করার ইসলামী বিধান
- হাই ও হাঁচির আদব এবং বিস্তারিত বিধিবিধান
- হাদিস কাকে বলে? হাদিস কত প্রকার? সহিহ, হাসান ,জয়ীফ হাদিস কি?
- হাদিস সংকলনের ইতিহাস- ইসলামী ফাউন্ডেশন
- হাদিসের কিতাব বা বই সমুহ
- হাদিসের ছবি ব্লগ/ ফটো গ্যালারী
- হারাম ও কবিরা গুনাহ সমুহের বিস্তারিত বিধিবিধান
- হারাম ও কবিরা গুনাহ- মোস্তাফিজুর রহমান বিন আব্দুল আজিজ আল-মাদানী
- হালাল ও হারাম বিষয়ক
- হিসনুল মুসলিম- ড. সাঈদ ইব্ন আলী
- 30(ত্রিশ) পারা কুর’আনের আরবী থেকে বাংলা ও ইংরেজী অনুবাদ